নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জন্ম হোক যথাতথা কর্ম হোক ভালো!!

নারীরা পণ্য নয় তবু কেনো পণ্য হয়!! নারী যন্ত্র নয় তবু কেন যৌনযন্ত্রই ভাবা হয়!!

নামহীন আমি অনামিকা

নামহীন আমি অনামিকা › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্যারেড গ্রাউন্ডে যৌনহয়রানির শিকার ছাত্রীদের মিছিল!!!

২৭ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:০৮



বিশ্বরেকর্ড গড়ার লক্ষ্যে জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে গিয়ে হয়রানির শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলাদেশ-কুয়েত মৈত্রী হলের ছাত্রীরা।



এমন নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে কেন ছাত্রীদের জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে নিয়ে যাওয়া হলো, এ ব্যাপারে ব্যাখ্যা চাইতে গতকাল বুধবার রাত সোয়া ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকের কার্যালয়ে যান প্রায় সাড়ে তিন শ বিক্ষুব্ধ ছাত্রী। রাত পৌনে একটা পর্যন্ত উপাচার্যের সঙ্গে বৈঠক করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর আমজাদ আলী, বাংলাদেশ-কুয়েত মৈত্রী হলের প্রাধ্যক্ষ ফরিদা বেগম, হলের আবাসিক শিক্ষক ও বিক্ষুব্ধ ছাত্রীরা।



ছাত্রীদের অভিযোগ, হলের আবাসিক শিক্ষকদের তত্ত্বাবধানে জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে গিয়েছিলেন তাঁরা। কিন্তু সেখানে গিয়ে হয়রানির শিকার হতে হয়েছে তাঁদের। সেনাসদস্য ও পুলিশের উপস্থিতিতেই অনেকে তাঁদের উত্ত্যক্ত করে। কিন্তু এ ব্যাপারে তাঁরা কোনো পদক্ষেপ নেননি।



ছাত্রীদের দাবি, জাতীয় সংগীত গাওয়া শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসে করে তাঁরা ফিরতে পারেননি। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের অব্যবস্থাপনার কারণে নিজেদের মতো করে হলে ফিরতে হয়েছে তাঁদের। এর ফলে ভোগান্তি আরও বেড়েছে।



ছাত্রীদের অভিযোগের সঙ্গে একমত হলের আবাসিক শিক্ষকেরাও। নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক শিক্ষক প্রথম আলোকে বলেন, ‘প্যারেড গ্রাউন্ডে গিয়ে হয়রানির শিকার হয়েছে ছাত্রীরা। আমরা নিজেরাও অসহায় ছিলাম। কিছুই করার ছিল না আমাদের।’



প্রক্টর আমজাদ আলী বলেন, এ রকম যদি ঘটে থাকে, তবে তা খুবই দুঃখজনক ও লজ্জাকর। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে এ ব্যাপারে কথা বলা হবে।



বৈঠক শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদের সঙ্গে যে আচরণ করা হয়েছে তা খুবই দুঃখজনক। নারীদের সম্মান করতে হবে, এটা না বুঝলে আসলে কিছু করার নেই। আগামী দিনে এ ধরনের ঘটনা যেন না ঘটে, এ ব্যাপারে আমরা সতর্ক থাকব।’



পজিটিভ নিউজ



প্রথম আলো

মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:২৭

আহলান বলেছেন: এমনটাই হবে ... ভেবেছিলাম ....

২৭ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:২৯

নামহীন আমি অনামিকা বলেছেন: আপনার আগেই সাবধান করা উচিত ছিল---

২| ২৭ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:৩০

ঢাকাবাসী বলেছেন: উপাচা সাব অইল আম্লী.. বিচার আচার কিছুই হবেনা!

২৭ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:৩১

নামহীন আমি অনামিকা বলেছেন: হওয়া উচিত যদি উনার মা-বোন থাকে

৩| ২৭ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:৩৫

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: হায়রে দেশ, হায়রে জাতি যারা পাগল তাদেরত এমনই হবে।

২৭ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:৪২

নামহীন আমি অনামিকা বলেছেন: তবু যদি কারো শিক্ষা হয় যে, সুযোগ পেলেই সবখানে যাওয়া যায়না--শারীরিক ফারাকটাও ক্ষুদ্র কিছু নয়--

৪| ২৭ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:০২

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদের সঙ্গে যে আচরণ করা হয়েছে তা খুবই দুঃখজনক

২৭ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:০৫

নামহীন আমি অনামিকা বলেছেন: প্রায়ই বিভিন্ন দিবসে এমন ঘটে--এর কি প্রতিকার নেই?

৫| ২৮ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১:১৩

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: হুজুগে বাঙালির কতিপয় লোকদেখানো দেশপ্রমিকের ব্যবসায়িক আয়োজনে ,যে জাতি এখনো পুরোপুরি সভ্য হয়ে উঠতে পারে নি , যারা নিজের ঘরের মাবোনেরস্ত্রীর সম্মান দিতে পারে না , তাদের কাছ থেকে এর বেশী কিই বা আশা করা যায়!

২৮ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৪২

নামহীন আমি অনামিকা বলেছেন: আপনার উপলদ্ধি সঠিক এবং আপনাকে শুভেচ্ছা

৬| ২৮ শে মার্চ, ২০১৪ ভোর ৫:২১

আমি অপদার্থ বলেছেন: B:-)

২৮ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৪২

নামহীন আমি অনামিকা বলেছেন: ধন্যবাদ

৭| ২৮ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:৩১

মুদ্‌দাকির বলেছেন: নিশ্চই ইসলামি ব্যাংকের কাজ, আর নইলে শিবিরের ওরা করেছে এই জগন্য কাজ

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৬

নামহীন আমি অনামিকা বলেছেন: ঠিকই তো শিবির ঢুকে এমন কাজ করেনি তো??

৮| ২৯ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:৪২

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: দ্বীন না থাকলে এরচেয়ে ভাল কিছু হবে না...

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৬

নামহীন আমি অনামিকা বলেছেন: সহমত

৯| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:১২

আরজু পনি বলেছেন:

খুবই দুঃখজনক ।
পরবর্তীতে এসব ব্যাপারে মৈত্রী হলের ছাত্রীদের আরো সতর্ক থাকা দরকার এবং অব্যবস্থাপনার বিরুদ্ধে আরো সোচ্চার হওয়া দরকার ।

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৬

নামহীন আমি অনামিকা বলেছেন: সহমত

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.