![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিতান্তই সল্প জানি আর শখের বশে লিখি। আমার আশে পাশে শব্দের কল্লোল, তাকিয়ে দেখি কেউ নেই। আছে শুধু কিছু মানুষের মুখ। মুখগুলো কথা বলে, হাসে, কাঁদে, চিৎকার করে। তবুও ভিতরটা বোঝা অনেক কঠিন। সেই মুখের আড়ালের গল্পই লিখতে চাই।
বাবা বলিত, মেয়েটি আমার বড়ই ভালোবাসা আদুরে
যেখানেই ভালোবাসার একটু ছোয়া পেত, সেখানেই বারে বারে ছুটে যেত
মনে করত, সেখানে আরো ভালোবাসা লুকিয়ে রয়েছে তার জন্যে
সে কি আর বুঝত, এ ভালোবাসা নয়, এ যে শুধু ক্ষণকালের মায়া।
যখনই কেউ স্নেহের চোখে দেখত, সেই চোখে ভালোবাসা আশ্রয় খুঁজত
মনে মনে বলত, এরাই আমার আপন বড়ই আপন
সে কি আর ভাবত, এই চোখ ভালোবাসার নয়, এ যে শুধু মুখোশের জাল।
বাবা বলিত, মেয়েটি আমার বড়ই আত্মগ্লানি মগ্ন
যেই তাকে নিজের সুখ-দুঃখ ব্যক্ত করত, তাকেই নিজের দোষ-গুণ সবই জানাত
কিন্তু যখন সব কিছুর মূলে বিশ্বাসঘাতকতা পেত
তখন নিজেকেই নিজের কাছে দোষী ভাবত।
কেউ যখন তার জন্যে একটু কিছু করত
তাকে আপন মনে করে তার জন্যে কিছু করতে আর বাকি না রাখত
কিন্তু যখন স্বার্থপরতার ফাঁকে কর্ম উদ্ধার দেখত
তখনও ভাবত এ বুঝি তারই ত্রুটির ফল।
বোকাটি নিজেকে এতটুকু না বুঝাতে পারত, যে মানুষ বড়ই নিষ্ঠুর
নিজেকে ভালোবাসতে না চাইত, দেখতে না পেত আপন মনের বিশালতা
সাজাতে না পারলো আপন ভুবন।
১৫ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:৩৪
অপ্সরা তাবাসুম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
২| ১৫ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৫১
নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: সে কি আর বুঝত, এ ভালোবাসা নয়, এ যে শুধু ক্ষণকালের মায়া।
এই লাইনটা ভালো লাগছে । শুভেচ্ছা আপনার লেখার প্রতি ।
১৬ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:১৮
অপ্সরা তাবাসুম বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আমার লিখা পরার জন্য আর আপনার ভালো লাগা জানানোর জন্য।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:২৩
রমিত বলেছেন: খুব সুন্দর কবিতা!