নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Rayyan

“Forget injuries, never forget kindness."

এ্যাংগরী বার্ড

[email protected]

এ্যাংগরী বার্ড › বিস্তারিত পোস্টঃ

আর ফেরা হয়নি মায়ের কাছে

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৬

ভালই কাটছিল ছেলেবেলা – সকালে স্কুল, বিকেলে ‘বাধ্যতামূলক’ ঘুম ফাকি দিয়ে খেলা, আরা রাতের বেলা সবচে অপ্রিয় এপিসোড – পড়তে বসা। ক্লাস সিক্স থেকে সবে মাত্র সেভেন-এ উঠেছি। সে বছরেরই মে মাসের কোন এক দিনে বাবা-মা আমাকে রেখে আসলেন ক্যাডেট কলেজে। ভর্তির দৌড় ঝাপ শুরু হয়েছিল অনেক আগেই। ‘ক্যাডেট কলেজে পড়ব না’ - এমন মত দেয়ার মত সাইকোলজিক্যাল ম্যাচুরিটি আর স্বাধীনতা কোনটাই বোধকরি ছিলা না তখন। বরঞ্চ, ক্লাশে ফার্স্ট বা সেকেন্ড হওয়ার মত বাবা-মা’র রেগুলার তাগিদ হিসেবেই নিয়েছি আর যথারীতি উতরেও গিয়েছি, তাদের গর্বিত করেছি।



দিনটির কথা আমার আজও মনে আছে, আমাকে ক্যাডেট কলেজের হাউজে (ডরমিটরি) রেখে দিয়ে আব্বু-আম্মু আর আমার বড় বোন চলে গেল, আর আমি হাউসের গেটে দাড়িয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদছিলাম। কেন কাঁদছিলাম জানিনা, কিন্তু কান্না পাচ্ছিল অনেক। বাবা-মা’কে ছেড়ে সেদিনের আগে পর্যন্ত একদিনও থাকিনি। হয়ত সেটাও একটা কারণ হয়ে থাকবে। তবে সেদিন বুঝিনি যে, ঐদিন থেকে আমাকে বাকি জীবনটা বাবা-মা থেকে দূরে আর বাসার বাইরে বাইরেই কাটাতে হবে, আর কোনদিন মায়ের কাছে সেই অর্থে ফিরে যাওয়া হবে না। আজও জানিনা তাঁরাও বুঝতে পেরেছিলেন কিনা।



ক্যাডেট কলেজের ৬ বছরে প্রায় আবেগ শূন্য হয়ে গেলাম। বছরে তিন থেকে চার বার ছুটিতে বাসায় যেতাম। ছুটিতে বাসায় গেলে প্রায় ‘মেহমানের’ মত ট্রীট করা হত আমাকে। হয়ত আব্বু-আম্মু স্নেহের ঘটতি টুকু ছুটির সেই ক’দিনের ভেতর পুষিয়ে দিতে চাইতেন। আর তাই প্রথম প্রথম ছুটি শেষে আমিও কাঁদতাম, তেমনি কাঁদতেন আব্বু-আম্মুও। এই আবেগ টুকুও ফিকে হতে শুরু করল শেষের বছর গুলোতে। অর্ধ-যুগ পর যখন বেরিয়ে এলাম, তখন টের পেলাম কোন এক জায়গায় ছন্দ কেটে গেছে আমার আর আমার বাসার অন্য সবার মাঝে।

মাস তিনেক বাসায় ছিলাম এর পর। এইচএসসির রেজাল্ট বেরুতে না বেরুতেই আবার আমি বাসার বাইরে। আর এবার আমার নিজের ইচ্ছায় – আর কিছুটা আত্মপোষনের তাগিদ থেকে। এবার আমি স্বাধীন – জীবিকা আর জীবন দুই দিক থেকেই। ছুটিতে বাসায় আব্বু-আম্মুর কাছে যাবার ফ্রিকোয়েন্সি আর ডিউরেশন দুটোই কমে গেল – ক্যাডেট কলেজের তুলনায় বহুগুণে। ক্যাডেট কলেজ শেষে যারা আবার বাসায় ফিরে গেল তাঁরা হয়ত বাবা-মা’র সাথে সেই ছন্দটা আবার ফিরে পেয়েছে কেউ কেউ, কিন্তু আমি আর পাইনি।



খুব ক্ষোভ হয়, অভিমান হয় আব্বু-আম্মুর উপর আমার ছোট বেলার ক্যাডেট কলেজের সেই দিনগুলোর জন্য। মাঝে মাঝে আব্বু-আম্মুকে প্রশ্ন করেছি - ‘যখন বাবুদের সবচে বেশি মায়ের আদর আর গাইডেন্স দরকার ঠিক তখনই তোমরা আমাকে একলা ফেলে এসেছিলে ওখানে, কেন??’ - উত্তরে আব্বু মন খারাপ করেন, আর আম্মু কেঁদে ফেলেন। ওদের বয়স হয়েছে, এখন আর এসব প্রশ্ন করে ওদের অপরাধী করি না, নিজেই অপরাধ বোধে ভুগি অমন প্রশ্ন করে আব্বু-আম্মুকে কষ্ট দেয়ার জন্য। ক্লাস সেভেন’এ মে মাসের সেই দিনটি তে শুধু আমিই আব্বু-আম্মু’র স্নেহ হারাইনি, আব্বু-আম্মু’ও হারিয়েছে ওদের ছেলে।

মন্তব্য ২৯ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (২৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৩

কালোপরী বলেছেন: শুধু আমিই আব্বু-আম্মু’র স্নেহ হারাইনি, আব্বু-আম্মু’ও হারিয়েছে ওদের ছেলে।

:( :(

২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৩

ভূতের হাসি বলেছেন: খুবই বাস্তব

৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৫

ভূতের হাসি বলেছেন: খুবই বাস্তবধর্মী

৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১৬

ভূতের হাসি বলেছেন: খুবই বাস্তবধর্মী লেখা। আমার ক্ষেত্রে আরও ভয়ংকর সেই ২০০০ সালে ক্লাশ ফোরে থাকার সময় অশ্রুকাতর চোখে বাড়ি থেকে হোষ্টেলে আসি তারপর স্কুল শেষে কলেজ, ভার্সিটি আজও ফেরা হয়নি। হয়ত কর্মজীবনের জন্য কোনদিন ফেরাও হবেনা।

৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২৫

জানা বলেছেন:
মন খারাপ হয়ে গেল পোস্ট পড়ে।

মা-বাবা সন্তানের জন্য সবচেয়ে ভালটাই চান। চেষ্টা করেন সন্তানের সর্বোচ্চ সুখ ও নিরাপদ ভিবিষ্যৎ নিশ্চিত করতে। তবুও কখনও কখনও কিভাবে যেন এমন কিছু ঘটে যায় যা সন্তান এবং মা-বাবা উভয়ের জন্যেই দুঃখজনক হয়ে ওঠে।

আশা করি আপনার এই কষ্টের অবসান হবে। মা-বাবার সাথে আবারও মূল্যবান একত্র সময় কাটবে। একে অন্যের খুব কাছাকাছি থাকতে পারবেন। আমি নিশ্চিত আপনি নিজের চেষ্টাতেই সেই দিনটি তৈরী করবেন।

ভাল থাকবেন সবসময়। সর্বময় মঙ্গল হোক আপনাদের।

৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০০

বোকামানুষ বলেছেন: লেখাটা পড়ে মন খারাপ হয়ে গেল :(

আমার বাবা-মা আমার ভাই কে ক্যাডেটে পড়াতে চেয়েছিল ওর নিজেরও ইচ্ছে ছিল আমরা কেউতো ওকে পর করার জন্য এটা চাইনি বরং ভেবেছি এতে ওর ভবিষ্যৎ ভাল হবে

কোন বাবা-মাই ইচ্ছে করে সন্তান কে কষ্ট দিতে চান না
তাদের ও নিশ্চয়ই অনেক কষ্ট হয়েছে আপনাকে ছেড়ে থাকতে
এখন আরও কষ্ট হবে যদি বুজতে পারেন আপনি মানসিক ভাবেও তাদের থেকে অনেক দূরে সরে গেছেন

৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৬

সিডির দোকান বলেছেন: আপনার জন্য শুভকামনা।

৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১২

খেয়া ঘাট বলেছেন: সজল হলো আঁখি।

৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৫

জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: :(

১০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৬

মামুন রশিদ বলেছেন: মন ছুঁ্য়ে গেলো আপনার লেখায় । কি বলবো, আসলেই আর ফেরা হয়না । আর এই না ফেরার দুঃখটা বয়ে বেড়ায় সন্তান আর মা-বাবা দুপক্ষই, আজীবন ।



লেখায় ভালো লাগা জানুন । আর ভালো থাকুন সব সময় ।

১১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২১

প্রীিত ওয়ােরছা বলেছেন: খুব স্বাভাবিক যে ওই বয়সী একটি শিশুর জন্য বাবা মায়ের সার্বোক্ষনিক উপস্থিতি, তাদের ভালবাসা জরুরী। তবে এটাই সত্য যে তারা সন্তানের নিরাপদ ভবিষ্যত নিশ্চিত করতে সর্বোচ্চ চেষ্টাটাই করে যান। আবার এটাও তো হয় বাবা মা সবসময় সন্তানের পাশে পাশে থাকছেন তারপরেও অনেক সন্তান তাদের কাছ থেকে কোয়ালিটি টাইম পাচ্ছে না।ক্যাডেট কলেজে যারা পড়ে এসেছে তাদের মধ্যে ইউনিটি খুব বেশি চোখে পড়ে।একটি ক্লাসের ৫০ জন ছাত্র যেন একটি পরিবার! অন্য কোন ইন্সটিটিউশনে ফ্রেন্ডদের এত ইউনিটি আমার চোখে পড়েনি।

প্রতি বছর আমি নিজেও ১৮ মে'তে ক্যাডেট কলেজের একটি ব্যাচের ভর্তি উপলক্ষে তাদের সেলিব্রেশন অনুষ্ঠানে অংশ নেই। বেশ ভাল লাগে। বাবা মা আপনার জন্য তাদের সাধ্যমতো শ্রেষ্ট বিদ্যাপিঠ চ্যুজ করেছে। হয়তো আপনার সন্তানের ক্ষেত্রে একসময় আপনি সেটাই করবেন।

১২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩১

লুবনা ইয়াসমিন বলেছেন: লেখাটি পড়লাম । মনটা অনেক খারাপ হয়ে গেল। আমার ভাইও ক্যাডেট কলেজে পড়েছে এবং পরবর্তীতে মেডিকেল কলেজে পড়ার জন্য আমাদের থেকে দূরে ছিল। ওর মধ্যেও পরিবারের প্রতি একটু টান কম মনে হয়। কিন্তু আমরা দুই বোনই সবসময় ওর খোঁজ রাখি। আমরা দুইজনই ওর ছোটো । এখন বয়স হয়েছে, আগের চেয়ে সংযোগ বেড়েছে।

আপনার বয়স হয়ত কম তাই ভাবছেন এইসব কথা দেখবেন সব ঠিক হয়ে যাবে। সময় সব ঠিক করে দিবে। বাবা মার মতন এরকম ভালাবাসার মানুষ আর কোথায় পাবেন! নিখাঁদ ভাল বাসা যাকে বলে। বেশী বেশী করে বাবা মার বাসায় যাবেন দেখবেন আপনার ভাল লাগছে আর তাদের ভাল লাগার কথা তো বলাই বাহুল্য।

১৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩৯

রংধণু বলেছেন: মন খারাপ হয়ে গেলো পড়ে। :( আপনার জন্য শুভকামনা রইল :)

১৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৮

শ্রাবণধারা বলেছেন: অনেক বছর পরে, একসাথে এই থাকাটা হয়ে উঠেছিল। আমি আর ফিরে যেতে পারিনি, মা আর ছোট দুই বোন মফস্বলের বাড়ি ছেড়ে উঠে এসেছিল ঢাকায় আমার সাথে। ১৮ বছর পরে নিরলস ভাবে আমাদের একসাথে থাকা হয়ে উঠেছিল সেই প্রথম বড় হবার পর। সংসারের ব্যাপারগুলো প্রথমবাবের মত আমি বুঝতে পেরেছিলাম। বাবাকে আর পাইনি, ততদিনে তিনি চলে গেছেন সবাইকে ছেড়ে।
কিন্তু এই একসাথে থাকাটাও পাঁচ বছরের বেশী স্থায়ি হয়নি। চলে এলাম বিদেশ। এখন ক্যালেন্ডারের দিকে তাকিয়ে শুধু দিন গুনি....।

১৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫৮

লুবনা ইয়াসমিন বলেছেন:

There is no restart button in life mydear. But still you have the opportunity to revive the relationship. You have to try your own. They are old but you are young enough to put the best effort. Just start. And now is the right time to start (but I did not mean tonight). Go and have food with them and tell your mom to cook suitable food for you. I am sure both of you will be happy.

১৬| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১৬

ছোট নদী বলেছেন: :( :( :(

১৭| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২২

খায়ালামু বলেছেন: আমি ১ বছর ছিলাম
এখন খুঁটি গাইরা বসছি
এইখান থেইকা নরমুনা :-B

১৮| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৭

রক্তভীতু ভ্যাম্পায়ার বলেছেন: :| :| :| :| :|

১৯| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:১০

শুঁটকি মাছ বলেছেন: kotha sotto!!!!!!!tobe ma-baba kintu best option hisabei cadet clg-a dey...so,cheshta koren,poribarer manush-der puropuri onubhob korar

২০| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১১

sushama বলেছেন: পৃথিবীতে প্রত্যেকটা মানুষ আলাদা। সেই হিসাবে এক ব্যাচের পঞ্চাশটা ক্যাডেটের কাছে লাইফটা যেরকম ছিল, আপনার কাছে হয়ত তেমন হয়ে ওঠেনি ক্যাডেট লাইফটা। আমি এখনো আমার বাবা মাকে স্যালুট জানাই, তারা আমাকে ক্যাডেটে দিয়েছিলেন বলে। আজকের আমি ,আমি হতে পেরেছি, এর পিছনে সিংহভাগ অবদান আমি ক্যাডেট কলেজকে দিতে চাই। তবে, একটা জিনিস বুঝলাম না, অনেকেই আছে অনেক বেশি হোমসিক। আমার দুই একটা ব্যাচমেটকেও কলেজ ছেড়ে ক্লাস সেভেন এইটে চলে যেতে দেখেছি। কিন্তু ছয় বছর পার করে দেবার পর আক্ষেপ করতে কাউকে দেখিনি। যাই হোক, বাবা মাকে ছেড়ে থাকতে আপনার যতটুকু কষ্ট হয়েছে, আপনার বাবা মায়ের আপনাকে ছেড়ে থাকতে অনেক গুণ বেশি কষ্ট হয়েছে। শুধুমাত্র আপনার মঙ্গলের কথা ভেবেই তারা কিন্তু নিজেদের থেকে আপনাকে দূরে রেখেছিলেন।
ভাল থাকবেন।

২১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৬

রবিউল ফকির বলেছেন: আমি আমার বাবার চেহারা মনে করে বলতে পারবো না। অনেক ছোট বেলায় (শিশু) বেলায় বাবাকে হারিয়ে মায়ের সাথে থেকে কিশোর হয়েছি সবে তখনি মাকে ছেড়ে দূর দূরান্তে পারি জমাই ক্লাস নাইন থেকে তার পর আর মায়ের কাছে সেই ভাবে ফেরা হয় নি ছাত্র জীবনেই পাশাপাষশ চারকীর যোয়ালটা কাধে লেগে যায়। যখন মাকে কাছে রাখার চিন্তা করলাম (আমার ২৯ বছর বয়সে) ২০০৯ সাথে তখন মাই চলে গেলেন ওপারে আমাকে এপারে একলা রেখে। আপনি একনো অনেক ভালো আছেন। চাইলে তাদের সাথে অন্তরঙ্গ ভাবে মিলতে পারেন।

২২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১৪

লুবনা ইয়াসমিন বলেছেন: আমি বাংলায় মন্তব্য দিতে ভালবাসি কিন্তু যখন ইংরেজীতে দেখবেন দয়া করে বুঝে নিবেন, যে আমি মোবাইল থেকে উত্তর দিয়েছি।

২৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৩

এ্যাংগরী বার্ড বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাদের সবাইকে ব্লগ পড়ার জন্য।

ইচ্ছে করেই সুরচিত আর আবেগময় মন্তব্যগুলোর উত্তর দেয়া থেকে বিরত থেকেছি গতকাল, ইগ্‌নোর করা নয় মোটেও। কোন গল্প নয়, কোন অলীক দুঃখ বিলাশ নয়, শুধু অতীতের দিকে ফিরে দেখা। আর, মৃদু থেকে দিন দিন তিব্র হতে থাকা উপলব্ধিগুলো গুলো এমন কারো সাথে শেয়ার করা, যাদের কারো সাথে আমার বাস্তবে হয়ত কোন দিন দেখা হবে না। অনেকটা ডায়েরী লেখার মত। কোন সাহিত্য নয়, সবার শুভ কামনায় আমি কৃতজ্ঞ, তবে সহানুভূতি নয়।

শুভ কামনা সবার জন্য।

২৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২৩

সালমাহ্যাপী বলেছেন: আজই মনে হয় আপনার ব্লগে আসলাম।

খুব খারাপ লাগলো লেখাটা পড়ে।কিন্তু সব বাবা মাই কিন্তু সন্তানের ভালোর জন্যই অনেক কিছু ত্যাগ করেন তাই না??

মন খারাপ করবেন না। যখন মাথা উঁচু করে দাড়াবেন তখন কিন্তু আর সবার থেকে আপনার মা বাবাই অনেক বেশি খুশি হবেন ।

২৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০০

লুবনা ইয়াসমিন বলেছেন: এখন কেমন আছেন? ভাল থাকবেন সবসময়।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩১

এ্যাংগরী বার্ড বলেছেন: ভাল। আপনিও ভাল আছেন নিশ্চয়ই। নতুন কিছু লিখছেন না অনেক দিন।

২৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪২

তুন্না বলেছেন: মনটা খারাপ হয়ে গালো.............আসা করি ভালো আছেন।
ভাল থাকবেন আর ওনাদের কেও ভালো রাখবেন।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৩

এ্যাংগরী বার্ড বলেছেন: আমি খারাপ নেই। ওরাও তাই।
ধন্যবাদ তুন্না।

২৭| ১২ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৭:৪৩

লুবনা ইয়াসমিন বলেছেন: কেমন আছেন?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.