|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য 
	মানুষ পথিক বেশে ঘুরছে দেশে দেশে একটু ছায়াতলে থমকে দাঁড়ায়, স্মৃতিটুকু রেখে শুধু একদিন তো চলে যায়।
 
 
মোবাইলে স্টোরেজ কম, তাই বিকাশ অ্যাপটা আনইন্সটল করে দিয়েছিলাম। চালু রাখার অত দরকারও ছিল না যদিও। নগদে লেনদেন করি, খরচ বাঁচে, আবার নিজেকে দেশপ্রেমিকও মনে হয়। আর যদি খুব দরকার হয়ই, অ্যাপ ছাড়াও বিকাশে লেনদেন করা যায়।
কয়েকদিন আগে আবারও বিকাশ অ্যাপ ইন্সটল দিলাম। খুব দরকার ছিল। কয়েকদিন ধরে মনে হচ্ছে কাজটা একদম ঠিক হয়নি। লোকজন বিকাশের মূল সংগঠন ব্র্যাককে বয়কট করতে বলছে। আড়ংসহ আরও ব্র্যাক সংশ্লিষ্ট যা আছে সব বয়কট করতে বলছে। কাহিনী কী বুঝতে পারছিলাম না।
পরে খোঁজ নিয়ে দেখলাম ব্র্যাকের এক শিক্ষককে নাকি চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। তিনি নাকি ট্রান্সজেন্ডার বিরোধী কথা বলেছেন। কোনো এক ক্লাসের বই ছিঁড়ে তিনি প্রতিবাদ করেছেন। বইটাতে কোন দুই পৃষ্ঠায় নাকি ট্রান্সজেন্ডার রিলেটেড কিছু লেখা আছে! একজনের মাধ্যমে দেখতে পেলাম ওখানে আসলে হিজড়াদের নিয়ে লেখা আছে। তারা যে সমাজের অংশ, সেসব বলা হয়েছে। বুঝতে পারলাম না আসলে সমস্যা কোথায়। হিজড়া আর ট্রান্সজেন্ডার এক না (হিজড়ার ইংরেজি hermaphrodite। অর্থাৎ যাদের জন্মগতভাবে লিঙ্গজনিত ত্রুটি থাকে। কিছু পুরুষ, কিছু নারী বৈশিষ্ট্য থাকে। পৃথিবীতে ব্যাপারটা বিরল নয়। অন্যদিকে, ট্রান্সজেন্ডার বিষয়টা এদেশে নতুন। জন্মগতভাবে এবং লিঙ্গগতভাবে নারী হয়ে কেউ যদি মানসিকভাবে পুরুষ হয় বা তার উল্টোটা। এ ধরনের মানুষও আছে। কেউ যদি এই বিষয়টি সমাধানের লক্ষ্য নিয়ে নিজ মানসিকতার সাথে মিল রেখে হরমোন ও অপারেশনের মাধ্যমে দেহের পরিবর্তন ঘটায়, তবে তাকে বলা হয় ট্রান্সজেন্ডার। হিজড়া ব্যাপারটা লুকানো কঠিন। শারীরিক-মানসিক গড়মিল চাইলে লুকিয়ে রাখা যায়। এ ধরনের মানুষগুলো এতদিন লুকিয়েই আসছে সবকিছু। এখন কেউ কেউ সামনে আসছে। রূপান্তরিত হতে চাচ্ছে। বা নিজের বাঁচার অধিকার দাবি করছে)।
কয়েকদিন আগে নায়ক জায়েদ খান হুজুরদের নিয়ে প্রসঙ্গক্রমে কথাবার্তা বললেন। লোকজন ক্ষ্যাপা বাসু হয়ে গেছে। পরে দেখলাম আসলে উনি কিছু কিছু হুজুরকে নিয়ে কথা বলেছেন, যারা শিশু বলাৎকারের সাথে জড়িত। আর যায় কোথায়? তাকে ইসলাম বিদ্বেষী প্রমাণ করতে সোচ্চার সবাই। পরে জায়েদ খানকে প্রমাণ করতে হলো যে তিনি সাচ্চা মুসলমান। 
হিজড়া, ট্রান্সজেন্ডার, লেসবিয়ান, গে- এসব নিয়ে কত কথা হয়, হুজুর শ্রেণি সদা সরব। অথচ কখনও দেখলাম না কোনো হুজুর শিশু বলাৎকারের বিরুদ্ধে কথা বলছেন। কাউকে জিগ্যেস করলে এড়িয়ে যান। বড় হুজুর আরেকজনের বউকে ভাগিয়ে বিয়ে করলেও লোকজনের বাহবা পান।
যাহোক, কথা হচ্ছিল বয়কট নিয়ে। শব্দটা পুরোনো। নবিকে অবমাননার অভিযোগে ফ্রান্সকে বয়কট করার আহ্বান জানানো হয়েছিল বছর কয়েক আগে। বলা হয়েছিল সে দেশের জিনিস বয়কট করতে। কয়েকদিন চলল ইসরায়েলের পণ্য বয়কটের আহ্বান। ফ্রান্সের জিনিস কেনার মুরোদ নেই। ইসয়ায়েলি যে তেমন কিছু ব্যবহার করি, তাও না। তবুও প্রতিবাদ করতে হয়। সেজন্য কয়েকদিন ফেসবুক ব্যবহার বন্ধ রাখলাম। লোকজনকে বললাম আমার মতো ফেসবুক বন্ধ রাখতে। কিন্তু তারা গোস্বা করল। এর মধ্যে বিএনপি ভারতীয় পণ্য বয়কটের আহ্বান জানাল। ভারতীয় পণ্য কখনও ব্যবহার করিই না। বয়কট করব কী। পেঁয়াজ সবসময় দেশিটাই কিনেছি।
লোকজনকে বললাম, বয়কট করা ভালো। দেশের অর্থনীতি উন্নত হবে। ভারত গরু রপ্তানি বন্ধ করায় দেখেন না দেশে কত খামার গড়ে উঠছে। পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করায় দেশি পেঁয়াজের কদর বাড়ছে। যদিও কৃষকের চেয়ে মধ্যসত্ত্বভোগীদের লাভ বেশি। যাহোক, নিজেদের লোকজনই তো খাচ্ছে। এখন ভালোয় ভালোয় ভারতে কেনাকাটা, ভ্রমণ আর চিকিৎসা সেবা বাদ দিলেই নিজেদের দেশপ্রেমিক দাবি করা যাবে।
আমি ভালোর জন্য বলছি। ওমা আমার সহকর্মী তীর্যক চোখে তাকালেন। গতকাল রাতে জানতে পারলাম সামনের সপ্তাহ ভারতে বেড়াতে যাচ্ছেন।
 ২৭ টি
    	২৭ টি    	 +১/-০
    	+১/-০  ২২ শে জানুয়ারি, ২০২৪  রাত ৮:৩৩
২২ শে জানুয়ারি, ২০২৪  রাত ৮:৩৩
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য  বলেছেন:  
 
এটা সামনে এল। মূল বইটা এখনও দেখিনি।
২|  ২২ শে জানুয়ারি, ২০২৪  রাত ৮:২৫
২২ শে জানুয়ারি, ২০২৪  রাত ৮:২৫
ঢাবিয়ান বলেছেন: ব্রাক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক প্রতিবাদ করায় বিশ্ববিদ্যালয় তাকে চাকুরিচ্যূত করেছে। শিক্ষার্থীরা প্রতিবাদের অংশ হিসেবে বয়কটের ডাক দিয়েছে।এছাড়া আর কিইবা করতে পারে বর্তমানে মানুষ? শিক্ষা ব্যবস্থা সম্পুর্ন ধংশ করার যে ষঢ়যন্ত্র শুরু হয়েছে তার বিরুদ্ধে দুর্বার প্রতিবাদ গড়ে তোলা প্রয়োজন।
  ২২ শে জানুয়ারি, ২০২৪  রাত ৯:০২
২২ শে জানুয়ারি, ২০২৪  রাত ৯:০২
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: আপনি তো বাইরের দেশের কারিকুলাম দেখেছেন। বাংলাদেশের আগের আর বর্তমানের কারিকুলামের সাথে মিলিয়ে দেখেছেন নিশ্চয়ই? কী মনে হয়? বর্তমান কারিকুলামের সাথে আগের কারিকুলামের পার্থক্য কী? ভালোমন্দ দিক কী?
৩|  ২২ শে জানুয়ারি, ২০২৪  রাত ৯:২৫
২২ শে জানুয়ারি, ২০২৪  রাত ৯:২৫
ঢাবিয়ান বলেছেন: স্বাধীনতার পর ডঃ ্কুদরত ই খুদার প্রবর্তিত কারিকুলামই এতকাল ধরে চলে আসছিল। সেই কারিকুলাম যুগের সাথে তাল মিলিয়ে আপডেট করাটাই হচ্ছে শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের কাজ। বিদেশেও কারিকুলাম রেগুলার আপডেট করা হয় ।  কিন্তু তা না করে বর্তমানে পুরানো কারিকুলাম বাতিল করে ,  নতুন যে কারিকুলাম ঢোকানো হয়েছে তা শিক্ষা ব্যবস্থা ধংশের কারিকুলাম। 
ডঃ কুদরত ই খুদার কারিকুলামে কোন সমস্যা নাই। আমাদের মুল সমস্যা হচ্ছে  স্কুলগুলোতে প্রপার শিক্ষক ট্রেইনিং এর ব্যবস্থা না থাকা ,  ট্রেইন্ড শিক্ষকের অভাব,  প্রশ্ন ফাস,  ইত্যাদি। তারপরেও বাংলা মিডিয়ামের শিক্ষার্থীরা বাংলায় পড়লেও এতকাল উচ্চশিক্ষায় পিছিয়ে পড়েনি মজবুত  কারিকুলামের কল্যানে। কিন্ত এখন যে কারিকুলাম চালু হয়েছে তাতে উচ্চশিক্ষা অনিশ্চিত হবার সম্ভাবনা তৈরী হয়েছে। 
  ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪  সকাল ৮:৪৯
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪  সকাল ৮:৪৯
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য  বলেছেন: ড. কুদরত এ খোদা প্রবর্তিত কারিকুলাম সম্ভবত পুরোপুরি বাস্তবায়ন করা যায়নি। ২০১০ সাল থেকে ড. কবির চৌধুরী প্রবর্তিত কারিকুলাম চলছিল বোধহয়। এটা সত্যি যুগের সাথে তাল মিলিয়ে শিক্ষা আপডেট করা উচিত। আমাদের প্রপার ট্রেনিং নেই, ট্রেইনড শিক্ষকের অভাব। কিন্তু এটা ঠিক না যে আগের কারিকুলাম ঠিক ছিল। আগে কয়জন ছেলেমেয়ে গ্রামারে পারদর্শী ছিল? ইংলিশে দুর্বলতা তো সার্বজনীন। দীনদুনিয়া সম্পর্কে কতজন অবগত ছিল? শুধু কিছু কিছু প্রশ্ন দাগিয়ে দেওয়া হতো, সেসব পড়ে পাশ করে যেত। আগের শিক্ষকেরা, বিশেষত গ্রামের; তারা তো ঠিকমতো ক্লাশই করাতেন না।
সে তুলনায় সৃজনশীল খারাপ ছিল না। কিন্তু প্রশিক্ষিত শিক্ষকের অভাবে সুবিধা করা গেল না। এখনকার পদ্ধতিটা ভালো না মন্দ সেটা পরবর্তীতে বোঝা যাবে। পদ্ধতি সংস্কার করা দরকার ছিল। এখন লোকজন নিন্দা করলেও ভালো ফল পেলে ঠিকই গ্রহণ করবে। আর যদি ভালো না হয়, এ পদ্ধতি বাতিলের সুযোগ আসবে।
৪|  ২২ শে জানুয়ারি, ২০২৪  রাত ১১:৩৯
২২ শে জানুয়ারি, ২০২৪  রাত ১১:৩৯
রিদওয়ান খান বলেছেন: নবিকে কটাক্ষ করলে সেটা বাক স্বাধীনতা আর ট্রান্সজেন্ডারের প্রতিবাদ করলে স্যারকে চাকরিচ্যুত করা হয়। সেটা বাকস্বাধীনতা কেনো না?
সব বাদ দিলাম। তাকে চাকরিচ্যুত করার রিজনটা আসলে কী?
  ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪  সকাল ৮:৪৯
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪  সকাল ৮:৪৯
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: হিজড়া আর ট্রান্সজেন্ডার এক?
৫|  ২২ শে জানুয়ারি, ২০২৪  রাত ১১:৫৫
২২ শে জানুয়ারি, ২০২৪  রাত ১১:৫৫
Rahat islam juwel বলেছেন: আপনি মিয়াতো হিজড়া আর ট্রান্সজেন্ডার এর পার্থক্যই বোঝেননা, এই সমন্ধে আমার একটা পোষ্ট আছে যেয়ে দেখেন মিয়া।
  ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪  সকাল ৮:৫২
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪  সকাল ৮:৫২
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: পড়েছি আপনার পোস্ট। এখন আমার পোস্টের মূল বক্তব্য বোঝেন কি না দেখুন।
৬|  ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪  রাত ১২:৪৩
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪  রাত ১২:৪৩
নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: যেগুলো নিয়ে প্রতিবাদ করার, আমরা সেগুলোর আশে-পাশেও নাই...
  ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪  সকাল ৮:৫৩
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪  সকাল ৮:৫৩
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: হুজুরেরা পরকালীন বিষয়ে ভাবিত।
৭|  ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪  রাত ১:১২
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪  রাত ১:১২
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: হিজড়ার ইংরেজি hermaphrodite। অর্থাৎ যাদের জন্মগত ভাবে লিঙ্গজনিত ত্রুটি থাকে।কিছু পুরুষ,কিছু নারী বৈশিষ্ট্য থাকে।পৃথিবীতে ব্যাপারটা বিরল নয়।
ট্রান্সজেন্ডার বিষয়টা এদেশে নতুন।জন্মগতভাবে এবং লিঙ্গগত ভাবে নারী হয়ে কেউ যদি মানসিকভাবে পুরুষ হয়ব বা তার উল্টোটা।এধরণের মানুষও আছে।কেউ যদি এই বিষয়টি সমাধানের লক্ষ্য নিয়ে নিজ মানসিকতার সাথে মিল রেখে হরমোন ও অপারেশন এর মাধ্যমে দেহের পরিবর্তন ঘটায় তবে তাকে বলা হয় ট্রান্সজেন্ডার। 
হিজড়া ব্যাপারটা লুকানো কঠিন।শারীরিক মানসিক গড়মিল চাইলে লুকিয়ে রাখা যায়।এধরণের মানুষগুলো এতদিন লুকিয়েই আসছে সবকিছু।এখন কেউ কেউ সামনে আসছে।রূপান্তরিত হতে চাচ্ছে।বা নিজের বাঁচার অধিকার দাবি করছে।এদেশে বিষয়টি এখনো ক্লিয়ার নয়।
ক্লিয়ার হলেও লাভ হবে বলে মনে হয়না।কারন আমরা মানুষকে পাশবিক নির্যাতন করতে খুব ভালোবাসি।গায়ের কালো রঙ,মোটা খাটো ম্যনুষগুলোক এমন করে নির্যাতন করি, তাদের জন্মগত ব্যাপার গুলো নিয়ে ফান করি যে লিঙ্গত্রুটির মানুষের ক্ষেত্রে তাদের অসুবিধা আমারা বুঝব বলে মনে হয় না।
এন্ড অফ দ্যা ডে-- হুদাই ক্যাচাল!
  ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪  সকাল ৯:০২
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪  সকাল ৯:০২
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আসলেই আমরা মানুষকে পাশবিক নির্যাতন করতে খুব ভালোবাসি। গায়ের কালো রঙ,মোটা খাটো ম্যনুষগুলোক এমন করে নির্যাতন করি, তাদের জন্মগত ব্যাপারগুলো নিয়ে ফান করি যে, লিঙ্গত্রুটির মানুষের ক্ষেত্রে তাদের অসুবিধা আমরা বুঝব বলে মনে হয় না।
  ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪  সকাল ৯:০৯
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪  সকাল ৯:০৯
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: আপনার সুন্দর মন্তব্যটা পোস্টের সাথে যুক্ত করে দিলাম।
৮|  ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪  সকাল ১০:১৮
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪  সকাল ১০:১৮
রাজীব নুর বলেছেন: বয়কট করা উচিত মুমিনদের। ধার্মিকদের।
  ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪  রাত ১০:০৬
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪  রাত ১০:০৬
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: বকধার্মিকদের বয়কট করতে হবে।
৯|  ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪  সকাল ১১:১৭
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪  সকাল ১১:১৭
নতুন বলেছেন: যারা বই ছেড়ার সমর্থন করছেন তারা কি তাদের ধর্মের কিতাবের পাতা ছেড়াকে মেনে নেবেন?
  ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪  রাত ১০:০৭
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪  রাত ১০:০৭
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: মনে হয় না। তারা ভালোমন্দের ইজারাদার।
১০|  ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪  সকাল ১১:২০
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪  সকাল ১১:২০
রানার ব্লগ বলেছেন: শিক্ষা দুই প্রকার সু শিক্ষা কু শিক্ষা । বৈদেশে শিক্ষা নিছেন তাই বলে আপনি সু শিক্ষায় শিক্ষিত হয়েছেন এমন কোন গ্যরান্টি নাই । সু আর কু এর প্রভেদ টা আসলে পরিবার থেকে আসে ।
  ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪  রাত ১০:০৬
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪  রাত ১০:০৬
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: অনেক পরিবারও কুশিক্ষায় শিক্ষিত। সংখ্যা কম না।
১১|  ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪  দুপুর ১:২৯
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪  দুপুর ১:২৯
বিজন রয় বলেছেন: যে দেশে যেমন দেশে তেমন হওয়া উচিৎ।
  ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪  রাত ১০:০৩
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪  রাত ১০:০৩
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হয়।
১২|  ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪  দুপুর ১২:০৭
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪  দুপুর ১২:০৭
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।
  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৪  রাত ১১:৩১
২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৪  রাত ১১:৩১
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ভালো করেছেন।
১৩|  ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৪  রাত ১১:৪৫
২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৪  রাত ১১:৪৫
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: মোল্লারা ক্ষমতায় আসলে বয়কট বাংলাদেশ বলার সম্ভাবনা আছে?
  ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪  দুপুর ২:১৩
২৭ শে জানুয়ারি, ২০২৪  দুপুর ২:১৩
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: আফগান-পাকিস্তান বানাবে।
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২৪  রাত ৮:১৭
২২ শে জানুয়ারি, ২০২৪  রাত ৮:১৭
ঢাবিয়ান বলেছেন: নতুন কারিকুলামের নামে এক ভয়ঙ্কর কারিকুলাম জাতির ঘারে চাপানো হয়েছে। ।যাই হোক সপ্তম শ্রেনীর বইয়ের '' শরীফ থেকে শরীফা '' হবার গল্প পড়লাম। পাঠ্যবই এর লেখক কি জানেন না হিজরাদের ট্রান্স জেন্ডার নয়, থার্ড জেন্ডার বলা হয় ?