![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানুষ পথিক বেশে ঘুরছে দেশে দেশে একটু ছায়াতলে থমকে দাঁড়ায়, স্মৃতিটুকু রেখে শুধু একদিন তো চলে যায়।
বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টাকে তিন মাসের জন্য দলীয় সব পদ থেকে নিষ্ক্রিয় করা হয়েছে। তার দোষ তিনি জামায়াত-শিবিরকে ‘কালো শক্তি’ বলেছেন। ’২৪ নিয়ে নাকি কটূক্তি করেছেন! যথাযথ জবাব উনি দিয়েছেন, তবে তাতে দল সন্তুষ্ট না। মানুষের বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কথা না যে, মবের ভয়ে আর তরুণদের ভোট টানতে এই কাজ করা হয়েছে।
এতদিন শুনে এসেছি বিএনপিতে নাকি সবচেয়ে বেশি মুক্তিযোদ্ধা রয়েছেন। গত বছরের ৫ই আগস্ট পরবর্তীতে মুক্তিযুদ্ধের এত এত স্থাপনা ধ্বংস করা হলো, তখন তারা কোথায় ছিলেন? মুক্তিযুদ্ধ ইস্যুতে যে যা খুশি বলছে, তাতেও তো দেখি বিএনপির বিকার নেই। যে ফজলুর রহমান একটু উচ্চকণ্ঠ ছিলেন তাকেও থামিয়ে দেওয়া হলো। তাহলে কি বিএনপি শুধু পোস্টারে ‘স্বাধীনতার ঘোষক জিয়া’ লিখেই দায় সারছে? বিএনপিতে থাকা মুক্তিযোদ্ধারা কি দলে কোনঠাসা হয়ে পড়েছেন?
আজ সকালে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির শফিকুল কবির মিলনায়তনে ‘আমাদের মহান স্বাধীনতাযুদ্ধ এবং বাংলাদেশের সংবিধান’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকের আয়োজন করেছিল ‘মঞ্চ ৭১’ নামে একটি সংগঠন। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা ছিল গণফোরামের সাবেক সভাপতি ড. কামাল হোসেনের। দল-মতের সব মুক্তিযোদ্ধাদের ডাকা হয় এখানে। বীর মুক্তিযোদ্ধা লতিফ সিদ্দিকী এসেছিলেন। ড. কামাল হোসেন আসেননি।
২০-২৫ জন ছেলে এসে হট্টগোল করে সবাইকে ঘিরে ফেলে। তারা লতিফ সিদ্দিকী ও উপস্থিত অন্যদের অনুষ্ঠানস্থলে প্রবেশ ও অবস্থান ঠেকাতে তাদের অবরুদ্ধ করে রাখে। ঘটনাস্থলে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে একটি টেবিল ভাঙা দেখা গেছে। সেখানে অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারী কয়েকজন রয়েছেন। অন্যদিকে, বেশ কিছু লোক হৈ-হুল্লোড় করছেন।
এরপর দুপুর ১২টার দিকে এডিসি আাসাদের নেতৃত্বে লতিফ সিদ্দিকীসহ বেশ কয়েকজনকে পুলিশ ভ্যানে নিয়ে যাওয়া হয়।
প্রসঙ্গত, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতি রোধ ও মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান রক্ষার দাবিতে গঠিত। এখানে বীর মুক্তিযোদ্ধা, নতুন প্রজন্ম ও ছাত্র-জনতার প্রতিনিধিরা রয়েছেন। অধ্যাপক আবদুল্লাহ আল মাহমুদ (বীর প্রতীক) ও সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জেড আই খান পান্না এ প্ল্যাটফর্মের সমন্বয় করছেন। গত ৫ই আগস্ট এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ প্ল্যাটফর্মটির আত্মপ্রকাশের কথা জানানো হয়।
২৮ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ২:০৬
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: অথচ ওরা মাঝেমধ্যেই আওয়াজ তুলে বিএনপিতে সবচেয়ে বেশি মুক্তিযোদ্ধা। জিয়াউর রহমান নাকি স্বাধীনতার ঘোষক।
২| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ২:১২
লুধুয়া বলেছেন: তারা হলো পাক আর্মি এবং জামাত রাজাকারের জারজ ।না তারা জামাতের মতো মুক্তি যুদ্ধ কে অস্বীকার করতে পারে , না পারে আওয়ামী লীগ এর মতো মুক্তিযুদ্ধ কে নিয়ে রাজ নীতি। মুক্তিযুদ্ধ তাদের কাছে গলার কাঁটার মতো ।না গিলতে পারে না উগরতে পারে।
২৮ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ২:৩৮
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: তারা আসলে কী বলতে চায় বুঝি না।
৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ২:২২
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ফজলুর রহমান কে বহিস্কার করা উচিত বিএনপি থেকে। তিনি নবনীতা চৌধুরীর টকশোতে কি বলেছেন শুনেন। বিএনপি এক সাথে দুই নৌকায় পা দিয়ে চলছে। এদিকে শামসুজ্জামান দুদু বলছেন জাতীয় সংগীতে বাংলাদেশের কথা বলা হয় নি। তাই নজরুলের কোনো সংগীত হলে ভালো হতো। বিএনপিকে বুঝা কঠিন।
২৮ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ২:৩৫
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: বড় দলে ভিন্ন ভিন্ন মতাদর্শ থাকেবেই। ফজলুর রহমান শামসুজ্জামান দুদু উদাহরণ হতে পারে। এখন বিএনপি কাদের প্রাধান্য দেবে, সেটাই কথা। যদি বলে তারা মুক্তিযুদ্ধপন্থি, জিয়া স্বাধীনতার ঘোষক তাহলে অবশ্যই ফজলুর রহমানের মতো লোককে মূল্যায়ন করা উচিত। জিয়া যেহেতু মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন, কৌশলগত কারণে জামায়াতকে সুবিধা দিয়েছিলেন এখন তো আর কৌশলের দরকার নেই। সুতরাং মুক্তিযুদ্ধকে প্রাধান্য দিলে তাদের ভিত্তি থাকে। আর যদি বিএনপি মনে করে মুক্তিযুদ্ধকে ধারণ করে না, তাহলে বাদ দিক। তারা এমনিতেও জিতবে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ২:০৪
লুধুয়া বলেছেন: বিএনপি হলো জামায়েতর শিবির এর ছাগলের ৩ নাম্বার বাচ্চা ।তাদের জন্ম হয়েছিল পাক আর্মির ক্যান্টনমেন্ট এ।তাদের থেকে মুক্তি যুদ্ধ এবং মুক্তিযুদ্ধদের রেস্পেক্ট করা আশা করা যাইনা। তারা তোহ মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস মুছে দিতে চাই।