![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ জানায়, প্রতি বছরের মতো এবারও যাতাকের কাপড় নেয়ার জন্য শুক্রবার মধ্যরাত থেকেই ময়মনসিংহ পৌরসভার সামনে অতুল চক্রবর্তী রোডে নুরানী জর্দ্দা ফ্যাক্টরির মালিক মোহাম্মদ শামীমের বাসার সামনে শহর ও বিভিন্ন এলাকা থেকে সহস্রাধিক শিশু, নারী ও পুরুষ ভিড় করে। ফজরের নামাজের পর বাসার ছোট গেইটটি খোলার সাথে সাথেই উপস্থিত যাকাত প্রত্যাশীরা একযোগে বাসার ভেতরে ঢুকার চেষ্টা করে এবং হুড়োহুড়ি শুরু হয়। এ সময় তাদেরকে নিবৃত্ত করতে বাসার ভেতরে ফ্যাক্টরির কর্মচারিরা ব্যাপক লাঠিপেটা করে। উদ্ভুত পরিস্থিতিতে স্বল্প জায়গায় একজন আরেকজনের ওপর হুমড়ি খেয়ে পড়ে এবং ধাক্কা সামলাতে না পেরে শিশু ও বয়স্ক নারীরা মাটিতে লুটিয়ে পড়লে পদদলিত হতে থাকে। এদেরকে উদ্ধার করতে গিয়ে অনেকের স্বজনরাও পদদলিত হন। এভাবেই ঘটনাস্থলে কয়েকজনের মৃত্যু ও অর্ধশত নারী আহত হন ।বড় লোক মানুষ এর অবহেলার কারনে এ মানুষ গুলো মারা গেল । এদের বিচার হওয়া উচিত ।
২| ১২ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৩:০৬
আনিস শাবি বলেছেন: আপনি ঠিক বলছেন , তবে কিছু মানুষ আছে যারা নামের জন্য , লোক দেখানো ইবাদত ক্বরার জন্য বাড়ীর সামনে জাকাত দেয় । এরা এবার সচেতন হবে আশা করি ।
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৩১
ভোরের সূর্য বলেছেন: ১)এই হচ্ছে মধ্যম আয়ের দেশের মানুষের অবস্থা যারা জীবনের ঝুকি নিয়ে জীবিকার তাগিদে সমুদ্রপথে মালয়েশিয়া যায় কিংবা যাকাতের কাপড় নিতে গিয়ে মারা যায়।
২) এই রকম ঘটনা সারা দেশেই এখন কম বেশী ঘটছে কারন এখন যাকাত দেয়ার মরশুম। আর এই ঘটনাটা সত্যিই খুব দুঃখজনক যদিও আমি এটাকে একটি এ্যাক্সিডেন্ট বা দুর্ঘটনা বলবো।
যারা যাকাত দিতে চেয়েছিলেন তারা ভাল উদ্দেশ্য নিয়েই যাকাতের ব্যাবস্থা নিয়েছিলেন কিন্তু পরিস্থতি নিয়ন্ত্রনের বাইরে চলে যাওয়ায় এই ঘটনা ঘটেছে। কিছু অব্যবস্থাপনা থাকলেও আমি যাকাত প্রদানকারীকে খুব বেশি দ্বায়ী করতে পারিনা।তাই সেভাবে বিচার চাইতে পারছিনা না কারন দুর্ঘটনাও যেমন ঘটেছে তেমনি যিনি যাকাত দিতে চেয়েছিলেন তিনিও আজকে কারাগারে আটকে থেকে কিংকর্তব্যবিমুর।
তবে যাকাত প্রদানকারী এবং যাকাত গ্রহনকারী উভয়কেই সাবধান এবং সচেতন হতে বলছি।