নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জীবনে চলার পথে অনেকের সাথেই বন্ধুত্ব হয়। এদের কারো সাথে হয় গভীর বন্ধুত্ব। কিন্তু জীবন সংগ্রামের নিদারুণ বাস্তবতায় কত বন্ধু আসে কত বন্ধু যায়! সত্যিকারের বন্ধুদের সুখে-দুঃখে সর্বযুগে লোকেই পাশে পাওয়া যায়।
এই যে বন্ধুর সুখে সুখী হওয়া, বন্ধুর দুঃখে দুঃখী হওয়া, বন্ধুর হাসিমুখ দেখে হাসা,বন্ধুর কান্না ভেজা চোখ দেখে দু’চোখের জল গড়িয়ে পড়া- এসবই অন্যরকম। এমন পবিত্র ও খাঁটি বন্ধুত্বের কথা আমি কেন কেউই কোনো কালেই ভুলতে পারে না।
২| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:০২
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন:
এটা আপনাকে দিয়েই দিলাম।
৩| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৭
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: ভালোলাগা রেখেগেলাম
৪| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৪০
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: বন্ধু
বন্ধুনিয়ে লেখা অামার একটি কবিতা
৫| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১২
জগতারন বলেছেন:
পবিত্র ও খাঁটি বন্ধুত্বের কথা যদি বলেন যা এ জীবনে পাওয়া খুবই বিরল। বন্ধুত্ব হয় একে অপরের প্রয়োজনে। ছোট্ট কালে যার সাথে বন্ধুত্ব হয় যা যৌবন কালে তাকে আর পাওয়া যায় না, আবার যৌবন কালে যার সাথে বন্ধুত্ব হয় বুড়া কালে আর তার দেখাও যায় না, আবার ব্যাবসা বা চাকুরীতে থাকা কালীন যার সাথে বন্ধুত্ব হয়, সেই ব্যাবসা বা চাকুরী ফুরিয়ে গেলে সেই বন্ধুত্বের লোককে আর পাওয়া যায়না।
এ সমস্ত দিকদিয়ে ইতিহাসের পাতা থেকে দু'জন মানুষের বন্ধুত্ব পাঠ করে জানতে পারি, তা্রা হলেনঃ
১) সম্রাট বাবর আর
২) বৈরাম বেগ (পরে খাঁন)
তাদের বন্ধুত্বের ভিত্তি ছিল নিক্ষাত ভালোবাসা, একে অপরের প্রতি সম্মানের ও সমভম্রের ভিত্তির উপর, যা ছিল একে অপরের উপর বিশ্বাস ও আস্থার উপর ভিত্তি করে। যা শত বিপদ-আপদ, ক্ষাত-প্রতিক্ষাত, উতত্থান-পতনে স্থায়ী ছিল আত্মার বন্ধনে স্থায়ী ছিল তিন প্রজন্ম পরযন্ত।
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:০১
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: শতভাগ সঠিক।