|
|
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনুভূতি ইন্টারন্যাশনাল
ছোট বেলা থেকেই স্বপ্ন দেখতে ভালবাসি, তাই স্বপ্ন বাস্তবায়নে ছুটে বেড়াই অজানা অনেক দূরে। অনেক সময় স্বপ্ন খুঁজতে গিয়ে পথ হারিয়ে যাই তখন, বিস্তীর্ণ উজানে একলা হয়ে চিহ্ন একেঁ একেঁ পথ চিনে নেই.
বাংলা ভালো লিখতে পারি না, তবুও চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। আশা রাখি সফল হবোই।
দেখে নিন ২০১২ সালের কিছু আলোচিত মানুষের ছবি।
মালালা ইউসুফজাই
শিক্ষাক্ষেত্রে নারী অধিকার, তথা পাকিস্তানে নারী শিক্ষা নিশ্চত করায় উচ্চকিত ছিল পাকিস্তানের মালালা ইউসুফজাইয়ের কণ্ঠ৷ তালেবান সেই কণ্ঠ রোধ করতে চেয়েও সফল হয়নি৷ তবে মালালাকে এখন চিকিৎসা নিতে হচ্ছে লন্ডনের একটি হাসপাতালে৷
বারাক ওবামা
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা রাজনীতির নতুন এক প্রতীকে পরিণত হয়েছেন৷ মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী রিপাবলিকান প্রার্থী মিট রমনিকে পরিষ্কার ব্যবধানে হারিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো ক্ষমতায় গেলেন তিনি৷ অথচ নির্বাচনের আগে জরিপগুলো হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের ইঙ্গিত দিচ্ছিল৷
বেনইয়ামিন নেতানিয়াহু
মাঝে মধ্যেই ইরানে হামলা চালানোর হুমকি দিয়ে সারা বছরই আলোচনায় ছিলেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনইয়ামিন নেতানিয়াহু৷ তবে মার্কিন প্রশাসনের কারণে এড়ানো গেছে সম্ভাব্য এই যুদ্ধ !
পাক গুন-শিয়ে
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রথম নারী প্রেসিডেন্ট হয়েছেন পাক গুন-শিয়ে৷ তাঁর বাবা জেনারেল পাক চুং-হি সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করেছিলেন৷ পাক গুন-শিয়ে’র নির্বাচন উত্তরের সঙ্গে দক্ষিণের সম্পর্ক উত্তপ্ত করতে পারে ।
কিম জং উন
গত বছর ডিসেম্বরে বাবা কিম জং ইলের মৃত্যুর পর উত্তর কোরিয়ার নেতা হন কিম জং উন৷ এরপর থেকে তিনি ছিলেন বিশ্ব গণমাধ্যমের আলোচনায়৷ কখনো বিশ্বের সবচেয়ে যৌন আবেদনময়ী পুরুষ হিসেবে৷ কখনো বা দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালিয়ে।
আঙ্গেলা ম্যার্কেল
ইউরো অঞ্চলের ঋণ সংকট মোকাবিলায় জার্মান চ্যান্সেলর আঙ্গেলা ম্যার্কেলের কঠোর নীতি নজর কেড়েছে সবার৷ আর সেজন্য বিশ্বব্যাপী তিনি পরিচিতি পেয়েছেন ‘লৌহমানবী’ হিসেবে।
সোনিয়া গান্ধী
খুচরো ব্যবসায় বিদেশি বিনিয়োগ সমর্থন ও সরকারের দুর্নীতি ও ঠিকমত দায়িত্ব পালন করতে না পারার প্রশ্নে সারা বছর আলোচনায় ছিলেন ভারতের কংগ্রেস নেত্রী সোনিয়া গান্ধী ও তাঁর সরকার৷
মোহাম্মদ মুরসি
নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় এসেছে মিশরে প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুরসি৷ কিন্তু তারপর ডিক্রি জারি করে নিজের ক্ষমতা বাড়ানো ও ইসলামপন্থী সংবিধান পাস করা নিয়ে নিজ দেশে বিরোধের মুখে পড়েন তিনি।
শি চিনপিং
চীনে ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টির সম্মেলনে মহাসচিব পদে নিয়োগ পান শি চিনপিং৷ নিয়ম অনুযায়ী, আগামী বছর তিনিই হবেন চীনের প্রেসিডেন্ট।
মন্তব্য আশা করি না। শুধু অনুপ্রেরণা পাওয়ার জন্যই এই ছবি ব্লগ।
০ টি 
+০/-০©somewhere in net ltd.
