নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুপেয়ের পরিচয়ে এসেছি মাটির ধামে, মানুষের রূপ পেতে হৃদয়ে কামনা করি রোজ। পরিচয় নেই কিছু আর, এর ভালো যদি খুজে পাই! এই আশাটাই মন সম্বোঝ।
চুমিয়ত যেও তুমি
আমার বনভূমি
দক্ষীণ সাগরের সমীরণ।
যে শুভ খনে মম
আসিবে প্রিয়তম
ডাকিবে নাম ধরে অকারণ।
সমীরণ পৃয়তমা আর আসিবেনা, তাই আজথেকে তুমিও স্বাধীন।
বলে কয়ে আশা জাগিয়ে কেও চির বিদায় নেয় আমার জীবনে আমি শুনিনি। কোন বইতেও পড়িনি, এক মাত্র তোমাকেই দেখলাম। দেখলাম কি ভাবে বলব? বলাযায় শুনলাম, শেষমেষ ত আর তোমাকে দেখা হয়নি। শুধু প্রথম বারই তোমাকে জীবনের তরে শেষ বারের মত দেখেছিলাম। আর কখনো দেখা হবেনা, কেন হবেনা সেটা আমি জানিনা, মনে হয় তুমি জানো, অবশ্যয় তুমি জানো, তুমিই যে বলেছো "ডিয়ার চলে যাচ্ছি, জীবনের তরে আর কখনো দেখা হবেনা" । না জেনেতো বলনি !!
চলেই যখন যাবে যাবার বেলায কেন ডিয়ার বলে বিরহের গিয়ারটা পঞ্চমে উন্নিত করে দিয়ে গেলে !! আমার ত সাহস বা যোগ্যতা কিছুই ছিলনা, কেবল ছিলো একটা "অফ-অল" ইচ্ছা মাত্র। কোন দিন জীবনটাকে বাগান করতে পারলে তোমাকে বলব "এবার এসো আমার আলাপ কাননে গোলাপ হয়ে ফোট"।
কিন্তু আমার আলাপ কানন সাজাতে পারিনি জানো? কেবল মনে-ধরে, গায়-গতরে কাজ করিতে ছিলাম, যখন ফুরিয়ে এলো কাজ, তোমার এলো রঙ্গীন বিদায় বেলা, সাঙ্গ হলো আমার তোমার এস.এম.এস এর খেলা।
আচ্চা !!! তোমার একটা এস এম এস কথা মনে আছে-
ডিম রাঁধার রেসিপি লিখে পাঠিয়ে ছিলে আমার কাছে?
ঐ কী যেন উপাদান, " এইত আমার মনেই পড়ে গেছে,
ডোবা ঘিয়ে ভেজে নিয়ে রাধতে হবে পেয়াজ কুচেকুঁচে।
দারূন বেপার, তখন আমার তেলই নেইকো বোতল জোড়ে
আন্ডা ভাজা করতে মজা ঘি জোগাবে কেমন করে?
ভাবছি তখন, ! ফাঁকে কখন হাত লেগে ডিম ধপাশ করে
হলোদ কুসা সাদা খুশা ভাংলো গিয়ে মেঝের পড়ে।
সেদিন আমি বুঝে ছিলাম তোমার বৃটানিয়া/পেরিসের ঘিয়ে ভরা ডেস্টিনি। আর আমার বয়ামে ছিলো কিছু "ইন্ডিয়ান চিনি"।
ভাত আর চিনি খেতে মজা লাগে দারুনের শেষ, কেনো জানো, তখন তোমা হতে পেয়েছিনু ঘিয়ে বাজা কিছু এস. এম. এস।
আচ্ছা তুমি ভাবতে পারো, আর কোন দিন তোমাকে দেখবোনা। অথচ সারা দুনিয়ার মানুষ তোমাকে দেখেবে-
আর--
অমিও মথিয়া তোলা লাবনী মাখা হাসি মুখ
১৪২৫ বাংলায় হবে সুর্য়ের সুখ,
কিন্তু আমার দেখতে মানা, এটি কি অমানবীক নয়। থাক আজ এক দিনে সব কইতে হয়না- রাগ করোনা কিন্তু ময়না। বায়না যদি থাকে তবে যেনে রেখো আমানো কিছু আছে। তবে দেখা ও এক দিন হবেই, তখন ইনশাল্লা মুহুর্তটা সুন্দর ই হবে আশা করি। তুমি পালাতে পারবেনা। কারণ পৃথিবি গোল।
চলবে ----- মাঝে মাঝে----
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১:৩০
প্রথম বাংলা বলেছেন: ভাত আর চিনি খেতে মজা লাগে দারুনের শেষ, কেনো জানো, তখন তোমা হতে পেয়েছিনু ঘিয়ে বাজা কিছু এস. এম. এস।
আচ্ছা তুমি ভাবতে পারো, আর কোন দিন তোমাকে দেখবোনা। অথচ সারা দুনিয়ার মানুষ তোমাকে দেখেবে-
আর--
অমিও মথিয়া তোলা লাবনী মাখা হাসি মুখ
১৪২৫ বাংলায় হবে সুর্য়ের সুখ,
সূর্য এখন থেকেই সুখ পেতে আরম্ব করেছে, সুখি আমিও, কেনো সুখী?
আমি সুখি কারণ আমার আর হারাবার কিছু নেই। হারাবার ছিলে একমাত্র তুমি।
এখন তুমি পাবার যোগ্য, হারাবার যুগ্যতা হারিয়েছো গেল চৈতের শেষ রজনীতে।
বাদ দাও এসব, এবার চমৎকার একটা খাবারের কথা বলি। সেটা তোমার সেই ঘিয়ে ভাজা ডিমের মত নয়। সম্পুর্ণ আলাদা।
তখন এস. এস. সি, পরীক্ষার্তী, সদরে এসেছি পরীক্ষা দোবার জন্য, থাকতে হয় মেস করে।
হঠাত করে একদিন মেসের মেনাজার জানালো তার কাছে টাকা নাই, সুতরাং খালি ভাত লবন দিয়ে খেতে হবে, কোন তরকারী পাক হবেনা।
ঘটনা ভয়াবহ, আশ্চর্য টাকা নাই আপনি একদিন আগে কইবেন না?" -- সবাই মেনেজাররে উপর হামলে পড়লাম।
কিন্তু লাভ হলোনা। তখন আবার বিকাশ ও বিকাশ লাভ করনাই, তাই উপবাস ই নিয়তী।
সেদিন "মাহা রেকটু" লজেন্স দিয়ে বাত খেয়েছিলাম জানো। এখনো শাদ মুখে লেগে আছে।
কথা দিলেম যদি সুযোগ পাই তোমাকে একদিন চকলেটের ভাত খাওয়াবো।
হয়তো পাবন।- তবু হাবারবনো পতিক্ষার বিলাশ,
যে দেখা পারিনি দিতে হয়নি অবকাশ--
তারে যে দিতেই হবে কোন একদিন-
শোধ করে যেতে হবে হৃদয়ের ঋন।