![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইভ টিজ সম্প্রতি একটি বিরাট মাথা ব্যাথা। যেদিকে তাকাই শুধু একই সংবাদ।
প্রথমেই আসি "ইভ টিজ" শব্দ টা নিয়ে। আমি যতটুকু জানি ইভ বলতে মা হাওয়া কে বুঝানো হয় যা তার ইংরেজী বা খ্রীষ্টিয় নাম। আর আদম(আঃ) কে এডাম বলা হয়।
আমাদের সমাজে তথা সারা বিশ্বে টিজিং টা অনেক পুরাতন বিষয়। আমাদের নবী রাসুলের পত্নী, কন্যা ও এ থেকে মুক্ত ছিলেন না। তাই বলে এত দিন তো এটাকে কেউ 'মা হাওয়া' কে টিজ করা বলে চালায় নি তবে এখন কেন এটাকে ইভ টিজ বলা হচ্ছে ? মেয়ে জাতিকে বুঝানোর কি আর কোন শব্দ ইংরেজী-শব্দভান্ডারে নেই? আমাদের বর্তমান আধুনিক(?) বিশ্ব সমাজ ব্যবস্থার যুগে মেয়ে জাতিরা কি এতই পুত প্রবিত্র যে মা হাওয়া এর সাথে তুলনা করতে হবে? সেই দিকে না হয় নাই গেলাম।
ছেলেরা কি টিজিং এর শিকার হয় না? তবে কেন আমরা একে শুধু ইভ নামে একটা বিতর্ক তৈরি করতেছি। এটাকে শুধু টিজ বললে দোষ কোথায়?
নয়তো কিছুদিন পরে এডাম টিজ নামে আরেক টা শব্দের উৎপত্তি হবে।
এখন শুধু নারী নির্যাতনে আইন আছে কিন্তু পুরুষ নির্যাতনের কোন আইন নাই। বিগত কয়েক দিনের সংবাদ পত্র পড়লে বুঝা যায় পুরুষরা এখন কত অসহায়। বিয়ের পরে মেয়েরা পরক্রিয়ার মত খারাপ কাজে জরিত হয়ে কত ছেলেদের জীবন নষ্ট করতেছে।
লোকাল বাসে চড়লে কোন মেয়ের গায়ে একটু গা লাগলে কত কথা শুনতে হয়। তাদের কথা শুনলে মনে হবে তিনি কোন বিশ্ব সুন্দরী ঐশ্বরিয়া বা নিকল কিডমেন। ছেলেরা তার গায়ে পরার জন্য দেবদাস হয়ে গেছে। কিন্তু এই টা জানেনা তাদের গায়ে লাগলে অনেক ছেলেদের বাসায় এসে গোসল না কারা পর্যন্ত ভাল লাগেনা। আর ছেলে দের পায়ে পারা দিয়ে একটা ছোট সরি বলেই শেষ।
এখন আসি কেন এই টিজিং:
১। আমাদের এখন ডিস ছাড়া একদিনও চলেনা, বাসায় ছোট ,বড়, ভাই , বোন সবাই মিলে ইন্ডিয়ান সিরিয়াল দেখি, স্টার মুভি, এইচ বি ও দেখি আর বলি তার কত মর্ডান আর ফ্রি। নিজের মেয়েকে বারন করিনা যখন সে বায়না ধরে সনি টিভিতে কোন এক উপস্থাপিকার মত পোসাক বানাতে চাই।
২। ছেলে কে দেখতে বারন করিনা হলিওডের মুভি দেখতে। কিন্তু শাসন করি কোন মেয়েকে টিজ করতে। অনেক টা এমন যে, কোন এক মা তার সন্তান কে বলল ফ্রিজে আপেল রাখা আছে কিন্তু খাইলে পিটানি দিব।
৩। ছেলে মেয়েদের কে আধুনি হওয়া শিখাই, শিখাই মুক্ত চিন্তা আর আমাদের মডেল হল পশ্চিমা বিশ্ব। কিন্তু আমরা কি আমাদের ছেলে মেয়ে দের তাদের ছেলে মেয়ে দের মত মিশতে দেই?
৪। নারী জাতিকে সৃষ্টি করা হয়েছে আকর্ষনীয় ভাবে। তাদের রুপ সুন্দর্য প্রকাশ না করে লুকিয়ে রাখাই তাদের সন্মান বা অহংকার। কিন্তু নারী রা কি তাদের সন্মান ধরে রেখেছে? আপনি কলা ছিলে হাতে নিয়ে দাড়িয়ে থাকেন আর তাতে মাছি বসলে মাছির দোষ ?
আমার মা বোনকে কেউ টিজ করার সাহস পায় না কারন তারা তাদের রুপ সুন্দর্য বাহিরে প্রকাশ পায় না। তারা তাদের সুন্দর্য দিয়ে কারো মনে কু বাসনা জাগার সুব্যবস্থা করেনা।
আল্লাহ কোরান শরিফে নির্দেষ দিয়েছেন: হে নবী আপনার পত্নী, কন্যাদের কে বলুন তারা যেন তাদের কাপড়ের কিছু অংশ নিজের মুখের উপর টেনে নেয় এতে তাদের চিনতে সহজ হবে এবং তাদের উক্তত্য করা হবেনা
সৌয্য, বীয্য, পৌরষত্ব পুরুষের অহংকার। সামনে তেতুঁল ঝুলালে মুখে পানি আসবেই। এটাই প্রকৃতির নিয়ম। তাই মুখের সামনে তেতুঁল ঝুলানো বন্ধ করুন। আর ছেলেদের কে এই অমানবিক নির্যাতন থেকে রক্ষা করুন।
০৬ ই নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:৩৬
আপন ও অধরা বলেছেন: আমি প্রস্তুত আছি। আমরা রোগের জীবানু নিমূল না করে রোগটা নিয়ে বেশি মাথা গামাচ্ছি।
২| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:৩২
সাঈফ শেরিফ বলেছেন: শুভ জুতা সহকারে মাইনাস মুবারাক। কাপুরুষ শব্দের স্ত্রী বাচক কী বলেন তো?
০৬ ই নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:৪১
আপন ও অধরা বলেছেন: যারা মেয়েদের কে বাহিরে উন্মুক্ত করে নিজেরা কোর্ট টাই পরে মজা লুটতে পছন্দ করে। যাদের এক নারীতে ভাল লাগেনা। তাদের তো মাইনাস দেওয়ার ই কথা।
লুল শব্দের স্ত্রী বাচক জানেন তো?
৩| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:৩৬
প্রলাপ বলেছেন: ৪। নারী জাতিকে সৃষ্টি করা হয়েছে আকর্ষনীয় ভাবে। তাদের রুপ সুন্দর্য প্রকাশ না করে লুকিয়ে রাখাই তাদের সন্মান বা অহংকার। কিন্তু নারী রা কি তাদের সন্মান ধরে রেখেছে? আপনি কলা ছিলে হাতে নিয়ে দাড়িয়ে থাকেন আর তাতে মাছি বসলে মাছির দোষ ?
ল্যান্জা বাইর
তর মা, বইন, বউ কলা (মানে খাদ্যদ্রব্য) হইতে পারে, আমাগো রা না।
০৬ ই নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:৪৩
আপন ও অধরা বলেছেন: আপনি যে মাছি তা জানতাম না
৪| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:৩৭
মেঘ বালকের কথা বলেছেন:
০৬ ই নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:৪৬
আপন ও অধরা বলেছেন: যারা মেয়েদের কে বাহিরে উন্মুক্ত করে নিজেরা কোর্ট টাই পরে মজা লুটতে পছন্দ করে। যাদের এক নারীতে ভাল লাগেনা। তাদের তো মাইনাস দেওয়ার ই কথা।
৫| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:৪০
গ্রাউন্ড ফ্লোর বলেছেন: জ্বি আপনি যথার্থ বলেছেন, আমাদের এভাবে মাথা গামানো ঠিকচ্ছেনা।
আপনার ভক্ত হয়ে গেলাম। পোস্ট প্রিয়তে নেয় কিভাবে যদি একটু জানাতেন, এই পোস্ট প্রিয়তে নিতাম ভাইয়া।
৬| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:৫৩
প্রলাপ বলেছেন: মাইয়া মানুষ দেখলেই খাইতে ইচ্ছা করে না? থাবড়াইয়া দাঁত হালাইয়া দিমু, তারপর দেখুম কেমনে খাস। ছাগল কোনহানকার!!!!
০৬ ই নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:১৩
আপন ও অধরা বলেছেন: জী না মাইয়া মানুষ না। আপনার মত যারা নিজেদের কে "গনীমতের মাল" হিসাবে সমাজে রুপ যৌবন দেখান তাদের দেখলে। বুঝলেন?
৭| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৩৩
অ আ বলেছেন: প্রলাপ বলেছেন: মাইয়া মানুষ দেখলেই খাইতে ইচ্ছা করে না? থাবড়াইয়া দাঁত হালাইয়া দিমু, তারপর দেখুম কেমনে খাস। ছাগল কোনহানকার!!!
প্রিয় প্রলাপ দাদা........তোমার লুলমার্কা প্রলাপ বকার আগে লেখা গুলো ভালো করে পড়......... তোমার প্রোপাইল পিক দেইখা খাইতে ইচছা করতাছে..........এইটা কৈলেই আমি খারাপ হইয়া যামু!!!!!!!!!!!!...........তোমার কি এখনো দাত ফেলার স্বাধ জাগতাছে??????
তোমারে দেইখা ঐ মিয়ার কলাটার কথা মনে হৈতাছে ..........খোলস ফেলা কলা বেশিক্ষন বাইরে রাইখো না ........।পরে পঁচন ধরবো...........।
পোস্টে ডাবল ডাবল ++++++++
০৬ ই নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৪৪
আপন ও অধরা বলেছেন: ধন্যবাদ।
পুষ্ট দেয়ার পর প্রথম কমেন্টস গুলা পাউয়ার পর মনে হইতেছিল সামু বুঝি লুলে পরিপূর্ণ হইয়া গেছে।
৮| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৪৯
আকাশের তারাগুলি বলেছেন: ইভটিজিং এটা অনেক পুরোনো ব্যপার মিডিয়া এই ক্ষতটাকে সামনে এনেছে। এখন এটা নির্মুলের দায়িত্ব সবার।
শুধু টিভি, স্যটেলাইট, মোবাই পর্ন এসব দায়ীকরে লাভ নেই।
দেখলেন না চরমুনাই হুজ্র নারীকে তেঁতুল বানিয়েছেন।
০৬ ই নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:০১
আপন ও অধরা বলেছেন: ব্যাধিটা আমাদের সমাজের। তাই আমাদেরই কাজ করতে হবে। তবে ১৪ থেকে ১৭ বছর বয়সী ছেলেদের ধরে মাইপিট বা পুলিশে সোর্পাদ করে নয়। তাদের কাছে নারী জাতিকে সন্মানের পাত্র বানাতে হবে। আর মা বোনদের উচিৎ তাদের সভ্রম কে ডেকে রাখা। তবেই আগামী প্রজন্ম এই ব্যাধি থেকে মুক্ত হবে।
৯| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৫৩
স্বপ্নক বলেছেন: সহমত।
০৬ ই নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:০২
আপন ও অধরা বলেছেন: ধন্যবাদ।
১০| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:০৭
মা-নবি০৩ বলেছেন: "এখন শুধু নারী নির্যাতনে আইন আছে কিন্তু পুরুষ নির্যাতনের কোন আইন নাই। বিগত কয়েক দিনের সংবাদ পত্র পড়লে বুঝা যায় পুরুষরা এখন কত অসহায়। বিয়ের পরে মেয়েরা পরক্রিয়ার মত খারাপ কাজে জরিত হয়ে কত ছেলেদের জীবন নষ্ট করতেছে।"
১.ছেলেদের তালাকের অধিকার আছে। মেয়েদের আছে কিনা বিয়ের সময় নির্দিষ্ট করে দিতে হয় পরকীয়া লিপ্ত নারীকে তালাক দিলে হয়
২. নারী নির্যাতন=যে নির্যাতন গুলা শুধু নারী হবার কারনে ভোগ করতে হয় এসিড সন্ত্রাস ,যৌতুকের জন্য নির্যাতন সুতরাং এর জন্য আলাদা আইন দরকার । আর ছেলে মেয়ে যে কারো জন্য খুনের শাস্তি একই কারন এটা নারী হওয়া বা পুরুষ হওয়ার সাথে সম্পৃক যুক্ত না
১১| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:১৬
মা-নবি০৩ বলেছেন: "ছেলে কে দেখতে বারন করিনা হলিওডের মুভি দেখতে। কিন্তু শাসন করি কোন মেয়েকে টিজ করতে।"
৩.তো ছেলেদের জন্য টিজ করা , প্রতিবাদ কারীদের খুন করা অবশ্য করনীয় এবং সওযাবের কাজ । ফতোয়া দিয়া ফালান বেপর্দা মেয়েদের নির্যাতন করলে বেহেশত নিশ্চিত
"সৌয্য, বীয্য, পৌরষত্ব পুরুষের অহংকার"
৪.তো ধৈয্য ও তার বেশী হওয়া উচিত নইলে তো সে আসলে দুর্বল
"আল্লাহ কোরান শরিফে নির্দেষ দিয়েছেন: হে নবী আপনার পত্নী, কন্যাদের কে বলুন তারা যেন তাদের কাপড়ের কিছু অংশ নিজের মুখের উপর টেনে নেয় এতে তাদের চিনতে সহজ হবে এবং তাদের উক্তত্য করা হবেনা"
পুরুষ গোরে কি কইছে সেটা কন না কেন ? না নারীরা দুর্বল তাগোরে পর্দা মানাইতে হবে । পুরুষরা সবল তারা ইসলামী বিধান মানতে পারবো না তাগোরে মানানর দরকার নাই
"আমার মা বোনকে কেউ টিজ করার সাহস পায় না কারন তারা তাদের রুপ সুন্দর্য বাহিরে প্রকাশ পায় না। তারা তাদের সুন্দর্য দিয়ে কারো মনে কু বাসনা জাগার সুব্যবস্থা করেনা।"
কিন্ত আপনের আবার অন্যগো দেখলে লুল গড়ায় । মা বোনরে তো মানুষ করছেন নিজে মানুষ না হয়ে জানোয়ার হইছেন
০৬ ই নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:০০
আপন ও অধরা বলেছেন: ১। আমি তালাকের পক্ষপাতি না। একটা মেয়ে বিয়ের পর কেন অন্য সম্পর্ক থাকবে?
২। আর যারা নারী নির্যাতন করে তারা পুরুষ না তারা কাপুরুষ।
তাদের বিচার আমরা সবাই চাই।
কিন্তু প্রতারক মেয়েদের কি হবে?
স্বামী দামি দামি কাপড়, গয়না দিতে না পারার কারনে যে খারাপ আচড়ন করে তার বিচার কে করবে?
৩।ছেলেদের জন্য টিজ করা , প্রতিবাদ কারীদের খুন করা অবশ্যই খারাপ কাজ।
এর উৎস কোথায়। ইসলামী সমাজ ব্যবস্থায় টিজিং বলতে কিছু নাই।
ছেলেদের পর্দা রয়েছে এবং অনেকে তা মানে বলেই আজ আপনারা নিজেদের বেপর্দা ভাবে উপস্থাপন করেও পার পেয়ে যাচ্ছেন। নয়ত আমেরিকার মত প্রতি ঘন্টায় ধর্ষনের শিকার হতেন।
আমাদের কে ফাদে ফালানো বন্ধ করুন। আপনি পর্দা মানার পর দেখুন আপনাকে কেউ চিনতে পারে কিনা বা সেক্সি বলে কিনা।
সৃষ্টি লগনে প্রথম যে পাপ সংগঠিত হয়েছিল তা নারী দ্বারাই হয়েছিল।
মা হাওয়াই প্রথম গন্দম খেয়েছিলেন।
তাই আগে নিজেকে সামলান তাহলে সব ঠিকা হয়ে যাবে। আপনাকে দেখলে সন্মানে আমাদের শির নত হয়ে যাবে। মনে হবে আপনি আমাদের মা(যার পায়ের নীচে আমাদের বেহেস্ত) এর উত্তরসরী।
আল্লাহ আপনাকে ভাল রাখুন এবং আপনার উত্তরসরীদের এইসব থেকে পবিত্র রাখুন।
১২| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:৫৯
এক্স বলেছেন: মেয়ে দেখলে যার মধ্যে রিএকশন হয় না সে নপুংসক. যৌন স্টিমুলাসে যৌন রেসপন্স তৈরি হবে এটাই স্বাভাবিক. এটা একশন রিএকশনের মতই স্বাভাবিক ব্যাপার. এই সাধারন ব্যাপারটা বোঝার মত অবস্হা মনে হয় আমাদের উচ্চশিক্ষিত মূ্র্খদের নেই.
ছেলে ও মেরে সম্পূর্ন ভিন্ন দুটি জাত, আমাদের বেসিক কিছু জিনিসে যেমন মিল আছে তেমনিই অনেক অমিলও আছে. মেয়েদের ইমোশন ও ধৈর্য্য ছেলেদের প্রায় দশগুন. অন্যদিকে ছেলেদের মধ্যে স্ট্রং ইমোশন থাকে না, কিন্তু তাদের মধ্যে কঠিন শারিরীক ও বিচারশক্তি থাকে. এজন্যই মেয়েদর কাছ থেকে আসে মাতৃস্নেহ আর ছেলেদের কাছ থেকে আসে সমাজ সংঘঠনের কাজ.
তবে কেন দুই শ্রেণীকে একপাল্লায় ফেলে মাপা হচ্ছে?
নারীদের শক্তি যেমন তাদের সৌন্দর্য ও মাতৃস্নেহ তেমনিই ছেলেদেরটা হল শারিরিক ও মানসিক শক্তি. নারীদেরকে তাদের প্রপার্টির হেফাজত করতে হবে মানে শালীন থাকতে হবে. যেন তাদের সৌন্দর্য চর্চার ধরন পুরুষদের মনে যৌন রেসপন্স তৈরি না করে. আর ছেলেদেরকে তাদের শক্তির সুসংহত ও সত ব্যবহার করতে হবে ও ইমোশন বা স্বার্থের উর্ধ্বে থেকে সুবিচার করতে হবে.
একপেশে চিন্তার করলেই মোল্লাতন্ত্র নয়ত উগ্রনারীবাদীতন্ত্র তৈরি হয়. একটা উদাহরন হিসেবে এই লাইনটিতে দেখুন
পুরুষ গোরে কি কইছে সেটা কন না কেন ? না নারীরা দুর্বল তাগোরে পর্দা মানাইতে হবে । পুরুষরা সবল তারা ইসলামী বিধান মানতে পারবো না তাগোরে মানানর দরকার নাই
দূর্বল নারীরা কিন্তু এটা বোঝেন না যে বিপদে বা সমস্যায় বা যুদ্ধে ছেলেরাই এগিয়ে যায়. আবার ছেলেরাও বোঝে না মেয়ের সহায়তা না থাকলে তার পক্ষে কখনই মাতৃস্নেহ দিয়ে সন্তানকে গড়ে তোলা বা ছেলেকে ইমোশনাল সাপোর্ট দিয়ে টিকিয়ে রাখা অসম্ভব. সবাই সমাজে নিজের নিজের মত চললে সেটাকে সমাজ না বলে ট্রাইবালতন্ত্র বলাই ভাল. ছেলেরা এক শিবিরে ভার্সেস মেয়েরা আরেক শিবিরে.
মনোলিথিক ট্রাকে চিন্তা করলে কখনই সমাধান পাওয়া যাবে না. কাজেই নারী পুরুষ উভয়েরই একটু আলোকিত স্তর থেকেই চিন্তা করা উচিত.
আর যারা মুখ খারাপ করছেন তারা রিএকশনারী প্রজাতির অন্তর্ভুক্ত, আসল সমস্যা সম্পর্কে তারা অন্ধকারে আছেন তাই সমাজের সবাই যা বলছেন তারা তাই বলছেন. আজ থেকে ১০ বছর পর যখন গেইজম সমাজের টপ লাইফ স্টাইল হবে তখন এরা গে-ইজমের পক্ষেও থাকবেন.
মার্ক মাই ওয়ার্ড ব্রাদার, খুব শীঘ্রই ইভটিজিং শব্দটি আমাদের সমাজে বিস্মিত এক শব্দে পরিনত হবে, কারন তখন মেয়েরা পুরোপুরি ওয়েস্টার্ন হয়ে উঠবে এবং আমেরিকা ইউরোপের মত এই টিজিং কেই প্রশংসা হিসেবে মেনে নিবে.
আপনার সব যুক্তির সাথে আমি একমত নই, তবে মাল্টিট্রাকে চিন্তার চেষ্টা চালানোর জন্য ধন্যবাদ. আপাতত নিজেই বাস্তবতা এনালাইসিস করুন এবং বাস্তবতাগুলি অনুধাবনের চেষ্টা চালিয়ে যান. প্রয়োজনে স্রোতের বিপরীতেও থাকতে হয়.
০৬ ই নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:১০
আপন ও অধরা বলেছেন: আপনার গঠনমূলক বক্তব্যে খুবই উৎসাহিত হলাম। আমি মানুষ আর তাই আমার চিন্তা চেতনায় কিছুটা ভুল থাকতেই পারে। আর সেই ভুল ভাল ভাষায় আলোচনা করলে তা গ্রহন যোগ্য হতেও পারে।
আপনাকে ধন্যবাদ।
আর যারা ব্লগে খারাপ কথা বলে তারা তাদের পরিবারের পরিচয় তুলে ধরার চেষ্টা করতেছে। আমি তাতে কিছু মনে করিনা।
১৩| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:০৪
মা-নবি০৩ বলেছেন: আলিম দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী তাসলিমা বেগম ঠিক কী ধরনের অশালীন পোষাক পরেছিলেন ?
১৪| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:১৪
মা-নবি০৩ বলেছেন: "একটা মেয়ে বিয়ের পর কেন অন্য সম্পর্ক থাকবে?"
পরকীয়া কে বেশী করে ছেলেরা না মেয়েরা ?
"কিন্তু প্রতারক মেয়েদের কি হবে?
স্বামী দামি দামি কাপড়, গয়না দিতে না পারার কারনে যে খারাপ আচড়ন করে তার বিচার কে করবে?"
এ মেয়েটা কান না কোন পরিবারে মানুষ তার শিক্ষা অসম্পূর্ন আর তার দায় কার বেশী ?
৪.তো ধৈয্য ও তার বেশী হওয়া উচিত নইলে তো সে আসলে দুর্বল এর উত্তর পাই নাই
আপনারা একটা কথা বুলে যান ইসলাম মানতে হলে রাষ্ট্রনীতি , অথৃসনতী থেকে মুরু করতে হবে শুধু পারিবারিক বা সামাজিক জীবনে মানলে হবেনা
চুরির শাস্তি হাত কাটা
কখন
১.রাষ্ট্র সবার কর্ম সংস্থান করবে
না হলে
২. বাইতুল মাল হতে ভাতা দিবে
এর পরে ও কেউ চুির করলেশিাস্তি হাত কাটা
কিন্তু কেউ যদি শর্ত গুলো না পালন করে ইসলামের নামে হাত কাটতে চায় তারে কি বলা উচিত সে ইসলামের বন্ধু না শত্রু । সে ইসলামের বন্ধু হয়ে ও যতটা ক্ষতি করল শত্রু ও ততটা করল না
১৫| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৭
মা-নবি০৩ বলেছেন: "আমি তালাকের পক্ষপাতি না।"
তবু পরকীয়া করা বৌ লইয়া ই সংসার করমু
"সৃষ্টি লগনে প্রথম যে পাপ সংগঠিত হয়েছিল তা নারী দ্বারাই হয়েছিল।
মা হাওয়াই প্রথম গন্দম খেয়েছিলেন।
"
মা হাওয়ারে আদমের হা্ড় থেকে বানাইছে অালটিমেটলি এটার দায় ও তাহলে আদমের
এক্স রে ধন্যবাদ চিন্তার মৌলিক জায়গাটা ধরানোর জন্য
০৭ ই নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৪৫
আপন ও অধরা বলেছেন: "আমি তালাকের পক্ষপাতি না।"
তবু পরকীয়া করা বৌ লইয়া ই সংসার করমু
আপনি মূল দিক থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছেন। আমি বলেছি পরকীয়া বন্ধ করতে। পরকীয়া করা বৌ লইয়া ই সংসার করমু এইটা বলিনি।
আর পরের যুক্তিটা আমার কাছে একদম ছেলে মানুষী মনে হয়েছে।
১। আদমের হাড় থেকে বানানো হলে আদম আর একটা হাড় পাইল কই?
২।আর আদমের হাড় থেকে বানানো হল বলে যদি হাওয়ার সকল কাজ কর্মের দায় আদম কে নিতে হয় তবে হাওয়াদের তো কোন বিচার হওয়ার কথা না, যেমন গরু, ছাগলের হবেনা কারন তাদের বিচার বুদ্বি উরর্বর নয়।
মানুষ মল ত্যাগ করে তাতে ঘাস হয়, গরু ঘাস খায় তার পর দুধ দেয়। আপনি সেই দুধ খান। অতএব, আপনি মানুষের মল খা.....।
তবে, আমার বয়স ২০ বছর হলে কুমিল্লার দূরত্ব কত? মেয়েদের মাথায় এমন টাইপের চিন্তা আসা নেহাত সাধারন ঘটনা মাত্র।
১৬| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৯
আজম মাহমুদ বলেছেন: আমি আপনার সাথে সম্পূর্ণ একমত।
আসলে এখানে যারা আপনাকে মাইনাস দিয়েছে তারা সবাই এক একটা নিরব ধর্ষক। ওদের মুখের কথা আর অন্তরের ভাষা এক নয়।
ইভ টিজিং নিয়ে এতো আদিখ্যেতা ভালো লাগছে না।
যারা এটি নিয়ে খুব বেশি নাড়া চাড়া করছেন, তাদের জীবনের ইতিহাস
নেড়ে দেখুন, তারা স্কুল, কলেজ, ইউনিভার্সিটি পর্যায়ে কমপক্ষে ১০টি মেয়েকে রেপ (তাদের ভাষায় প্রেম) করেছে। তারপর নিজের বোন আর মেয়ে যাতে সেই পাপে না পুড়ে তাই ইভ টিজিং নামের ইস্যু নিয়ে মাঠে নেমেছে।
থাক ভাই ইভ টিজিং দেখলে আমি সেখানে এক সেকেন্ড থামি না। পড়ার কোন প্রয়োজন নেই। পোষ্ট দেয়ার প্রয়োজনও নেই। সব নষ্টদের অধিকারে চলে গেছে। আর নষ্টদের অভিনয় বড়ই সুনিপন।
০৭ ই নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৪৬
আপন ও অধরা বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৭| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২২
এক্স বলেছেন: @মা-নবি০৩ - ধন্যবাদ এক্সেপ্টেড ...
আপনারা একটা কথা বুলে যান ইসলাম মানতে হলে রাষ্ট্রনীতি , অথৃসনতী থেকে মুরু করতে হবে শুধু পারিবারিক বা সামাজিক জীবনে মানলে হবেনা
সহমত এবং প্লাস... এজন্যই প্রতিষ্ঠিত ইসলামি দ্বীন (জীবন ব্যবস্হা-রাষ্ট্র ব্যবস্হা) এর উপর ঈমানের সকল পিলারগুলি (নামায, রোযা, হজ্জ, যাকাত) দাঁড়িয়ে থাকে.
০৭ ই নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:১৭
আপন ও অধরা বলেছেন: আপনাদের কথা ঠিক আছে। কিন্ত রাষ্ট্র যখন অন্ধ তখন আমাদের রক্ষার কাজ আমাদেরই করতে হবে।
১৮| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৪৩
আলোর অভিলাসী বলেছেন: Good thinking brother .
১৯| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৫০
এক্স বলেছেন: আপনার মাথা খারাপ হয়ে গেলে হাত পা কি কাজ করবে? এক্ষেত্রে প্রথমেই করণীয় মাথার ব্যারাম দূর করা. সেই সাথে হাত পা কেও যথাসম্ভব হেফাযতে রাখতে হবে.
আর কিছু মানসিক ব্যাধি থেকে বের হতে হবে, যেমন আমি অসহায়, রাষ্ট্র পরিবর্তনের ক্ষমতা বা সম্ভবনা আমাদের নেই.. ইত্যাদি..
২০| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৮
সাইমুম বলেছেন: উপভোগ্য পোস্ট। ++
০৭ ই নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৪৬
আপন ও অধরা বলেছেন: ধন্যবাদ।
২১| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৫৮
বৃষ্টি ভেজা সকাল বলেছেন: আর এই পবিত্র নারী দেখেন উনার পোষ্টে পুরুষজাতীর চৌদ্দগুষ্টি উদ্ধার কইরা ছারছে। এমন বক্তৃতা ছাড়লেন মনে হয় নারী জাতীর মতন পুতপবিত্র বুঝি আর কেউ নাই, ফেরেশ্তাকেও হার মানায়।
এই খানে দেখুন
২২| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:১৪
িমবন বলেছেন: যেই ভদ্র মহদোয়গন এই পোস্টে মাইনাস দিছে তাদের চিহ্নিত করা হউক,
ওইগুলান হচ্ছে খাটি টিজার,ওদের ব্লগ থেকে বের কইরা দেওয়া হউক।
খাটি কথা কইলেই শালাদের মাইনাস দেওন লাগে।
অসংখ্য প্লাস,আপনার পোস্টে।
০৭ ই নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৩৩
আপন ও অধরা বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৩| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৩৭
লালসালু বলেছেন: ভাদারা ক্ষেইপ্পা গেছে
২৪| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৩৯
রােশদ কায়সার বলেছেন:
২৫| ১০ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৫:৫১
যোগিনী বলেছেন: " সামনে তেতুঁল ঝুলালে মুখে পানি আসবেই।"
ভাল বলেছেন। কিন্তু আপনি মনে হয় কোরান শরীফ ভাল করে কখনো পড়েন নাই। নইলে নিশ্চয় জানতেন যে আল্লাহ ছেলেদেরকেও দৃষ্টি সংযত রাখতে বলেছেন। দয়া করে ইসলাম সম্পর্কে না জেনে শুনে উল্টাপাল্টা কথা লিখবেন না।
২৬| ১১ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১:২০
কাদা মাটি জল বলেছেন: সোজা সাপ্টা বাংলায় বলতে হয়,
তুই একটা খাঁটি শুকর।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:৩১
গ্রাউন্ড ফ্লোর বলেছেন: অসাধারণ লিখেছেন, সত্যি মন কেড়ে নেয়ার মত ভাবনা। ইভটিজিং বিষয়ে ব্লগে পড়া সেরা পোস্ট নিঃসন্দেহে। আপনার মত কিছু অসাধারণ ধিশক্তি ও উন্নত বুদ্ধি, মেধা ও মননের ব্লগার ব্লগে আছেন বলেই ব্লগ এত ভাললাগে। আপনাকে লাল সালাম কমরেড।
নিশ্চই আপনার জন্য অপেক্ষা করছে উত্তম জাঝা। আমীন।