![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ধর্ম নিয়ে গবেষনা করি। ধর্মের আবেদন খুজে বের করার চেষ্টা করি।
রমযান মাসের এত মর্যাদা কেন? কুরআন বলছে - ‘‘রমজান মাসই হলো সে মাস, যাতে নাজিল করা হয়েছে কুরআন”
কুরআন কি?
এরপরেই ‘কুরআন’ কি সেটা মহান আল্লাহ বলে দিচ্ছেন এভাবে - "যা মানুষের জন্য হেদায়েত এবং সত্যপথযাত্রীদের জন্য সুস্পষ্ট পথনির্দেশ আর ন্যায় ও অন্যায়ের মাঝে পার্থক্য বিধানকারী।" সুবহানআল্লাহ্ !
কুরআনকে যখন আল্লাহ হেদায়েত ও পথনির্দেশ বলে তখন বুঝতে হবে এই বইতে আমার জন্য আছে জীবনে চলার পথের গুরুতর উপদেশ।
এরপর আল্লাহ কি বললেন? বললেন - “সুতরাং তোমাদের মধ্যে যারা এই মাস পাবে, তারা যেন এ মাসে রোজা রাখে।” সুবহানআল্লাহ্ !
লক্ষ্য করুন রোযার কথা বলার আগে মহান আল্লাহ্ কুরআনের ব্যাপারে খুব সুস্পষ্ট বক্তব্য দিলেন। অর্থ্যাৎ রমযান এর কথা মাথায় আসলেই আপনাকে কুরআন নিয়ে ভাবতে হবে।
কুরআন কারীমের কারনে রমযান মাসের মর্যাদা আর এ জন্যই সিয়াম সাধনা। উদ্দেশ্য পরহেযগার হওয়া, আল্লাহমুখী হওয়া, বেঁচে থাকা।
অর্থ্যাৎ আপনপার সিয়াম(রোযা) হবে কুরআনময়, কুরআন জানা এবং মানার এক ব্যাপক সাধনা চলবে এ মাসে যা বাকি মাস গুলোতে প্রভাব বিস্তার করবে।
এবার চলুন আয়াতটি হৃদয়ঙ্গম করি।
পবিত্র কুরআন, অধ্যায় ২, সূরা বাকারার ১৮৫ নং আয়াতে মহান আল্লাহ
বলছেন -
‘‘রমজান মাসই হলো সে মাস, যাতে নাজিল করা হয়েছে কোরআন, যা মানুষের জন্য হেদায়েত এবং সত্যপথযাত্রীদের জন্য সুস্পষ্ট পথনির্দেশ আর ন্যায় ও অন্যায়ের মাঝে পার্থক্য বিধানকারী। সুতরাং তোমাদের মধ্যে যারা এই মাস পাবে, তারা যেন এ মাসে রোজা রাখে। কেউ অসুস্থ থাকলে কিংবা ভ্রমেণে থাকলে অন্য সময় এ সংখ্যা পূরণ করতে হবে। আল্লাহ তোমাদের জন্য যা সহজ, তাই চান এবং যা তোমাদের জন্য কষ্টকর তা চান না। তাই তোমরা রোজা রাখবে অর্থাৎ রোজার সংখ্যা পূরণ করবে এবং নিজেদেরকে সৎপথে পরিচালিত করার জন্য তোমরা আল্লাহর মহিমা গাইবে ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করবে।"
©somewhere in net ltd.