![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ধর্ম নিয়ে গবেষনা করি। ধর্মের আবেদন খুজে বের করার চেষ্টা করি।
গ্রহ-নক্ষত্র সহ বিভিন্ন ছায়াপথ গঠিত হওয়ার পূর্বে, সূচনালগ্নে মহাকাশ ছিল কেবল একটি ধুম্রকুঞ্জ, ধোয়ার মত। এটি Big Bang (মহা বিস্ফোরণ) তত্ত্বের একটি রূপ।
জ্যোতির্বিদরা যাকে Mist বা ‘বাষ্প’ বলেছে। বহু চিন্তা গবেষনার পর আমাদের বিজ্ঞান তা জানতে পেরেছে।
এই তথ্য পবিত্র কোরআনে ১৪০০ বছর আগে কত ছান্দিক ভাবে এসেছে -
“... তিনি আকাশের দিকে মনোযোগ দিলেন যা ছিল ধুম্রকুঞ্জ, অতঃপর তিনি তাকে ও পৃথিবীকে বললেন, তোমরা উভয়ে আস ইচ্ছায় অথবা অনিচ্ছায়। তারা বলল,আমরা আসিলাম নত হয়ে, সেচ্ছায়।”
(৪১ নং সূরা,সূরা হা-মীম সেজদাহ, ১১)
"Moreover He comprehended in His design the sky, and it had been (as) smoke: He said to it and to the earth: "Come ye together, willingly or unwillingly." They said: "We do come (together), in willing obedience."(41:11)
একেই বলে আসমানি কিতাব। একেই বলে স্রষ্টা প্রদত্ত ধর্ম। Divine Revelation. এখানে আসমান ও পৃথিবীর সাথে সৃষ্টিকর্তার কথোপকথন হচ্ছে। এর ভিতরেও আছে রহস্য, গবেষনার বিষয় - “তারা বলল, আমরা আসিলাম নত হয়ে, সেচ্ছায়।”
যে কোনো তত্ত্ব বর্ণনায় এটা হলো কুরআনের স্টাইল। যা কুরআনকে একদম Unique, অনন্য রুপ দেয়। যেহেতু কুরআন Divine Revelation তাই কুরআনে এমন তথ্য থাকবে যা মানুষের চিন্তার সীমাবদ্ধতা তুলে ধরবে। এর বর্ণনা ভঙ্গি কোনো বই এর সাথে মিলবে না, একেবারে অদ্বিতীয়।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:০৯
আরফীন ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৬
বিজন রয় বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম।