নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ব্যক্তিগত ব্লগসাইট : www.akterRhossain.blogspot.com \n \nফেসবুক আইডি : Akter R Hossain \n\n\nফেসবুক আইডি লিংক: www.facebook.com/ARH100

আকতার আর হোসাইন

খেলাধুলো করতে ও বই পড়তে প্রচন্ড ভালবাসি। আর মাঝেমধ্যে শখের বসে লেখার ক্ষুদ্র চেষ্টা করি।

আকতার আর হোসাইন › বিস্তারিত পোস্টঃ

পর্দা না করাই কি ধর্ষণের প্রধান কারণ....?

১৪ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৫৮



ফেসবুক ওয়ালে প্রায়ই দেখি এই ধর্ষণ বিষয়ে অনেক জনের অনেক অভিমত। সবাই সুন্দরভাবেই ব্যাখ্যা করেন। কিন্তু অনেক সময় তাদের মতামত বা ধারণা আমি মেনে নিতে পারি না। তাই তাদেরকে আমার মতামত জানাতে আমাকে অনেক বড় লেখা লিখতে হয়। বারবার লিখতে ভাল লাগে না বিধায় ভাবলাম এই বিষয়ে আমার ওয়ালে একটা লিখা লিখে রাখি যাতে অন্য কারো সাথে মতে অমিল হলে সহজ উপায়ে বুঝিয়ে দিতে পারি। যদি এই কথাগুলো অনর্থক মনে হয় আপনাদের কাছে, তবে আমি দুঃখ প্রকাশ করছি।
.
কেউ কি নিশ্চয়তা দিতে পারবেন যে নারীরা ইসলাম ধর্ম অনুযায়ী শালীনতা রক্ষা করে বা পর্দা করে চললে আর ধর্ষণ হবে না।।

আমি একশত বার বলব, যত যাই করা হোক ধর্ষন হবেই।

কারণ....?

কারণটা জানতে জানতে হলে এখানে কিছু ব্যাখ্যা দেয়া প্রয়োজন।
......

ধরুন, আপনি আপনার বাসা খালি রেখে ভালোভাবে তালা টালা মেরে বাইরে গেলেন।

তখন কি আপনি নিশ্চিত থাকতে পারবেন আপনারা বাসায় চুরি হবে না..?

চুরি হতে পারে। আপনি যখন তালা মেরে সতর্ক হয়ে বাইরে যাবেন তখন চুরি হওয়ার আশঙ্কা কম থাকবে। আর তখন যারা চুরি করবে আপনার বুঝতে হবে সেই চোরগুলো প্রফেশনাল চোর।
......

আবার আপনি যখন খালি বাসায় তালা না মেরে চলে যাবেন তখন ১০০ তে ১০০% চুরি হওয়ার আশঙ্কা থাকবে।

কারণ কি....?

কারণ হল মানুষ সুযোগসন্ধানী। এমনে আছে ভাল আছে, কিন্তু সুযোগ পেলে মোহে পরে, লোভে পরে তৎক্ষণাৎ চোর বনে যায়।

মানে যখন তালা দিয়ে যাবেন না, তখন ভালো মানুষগুলোও চুরি করবে। অথচ তারা নিজেই একটা সময় কল্পনা করতে পারত না যে তারা চুরি করতে পারবে।

ইসলামের বিধান অনুযায়ী নারীদের শালীনতা বা পর্দার হুকুম হল এটার মতো। আপনি যখন তা মানবেন না, তখন আপনার শরীর দেখে ভালো পুরুষ লোকেরা মোহে পরে, লোভে পরে ক্ষনিকের জন্য চোরের মতো ধর্ষক বনে যাবে। অথচ একটা সময় তারা এই জঘন্যতম কাজের কথা কোনদিন কল্পনাও করতে পারত না।
..........

আর ইসলামী নিয়মগুলো মেনে চললেও ধর্ষিত হবে। কারণ, ওই যে বলেছিলাম আপনি ঘরে তালা দিলেও চুরি হওয়ার আশঙ্কা থাকে, তবে কম। তখন প্রফেশনাল চোরেরা চুরি করে।
.....

ধর্ষণের ক্ষেত্রেও তাই। কিছু লোক আছে যারা বিকৃত মস্তিষ্কের, নোংরা মানসিকতার। ঘরে যতই তালা দেয়া হোক, চোরেরা তা ভেঙ্গেই চুরি করতে চাইবে।
যতই পর্দা করা হোক বিকৃত মস্তিষ্কের, নোংরা মানসিকতার লোকেরা ধর্ষণ করতে চাইবেই।। আরা তারা একেকটা জানোয়ারের চেয়েও নিকৃষ্ট।
.

সো, তালা দিলে যেমন চুরি হওয়ার আশঙ্কা থাকে ঠিক তেমনি পর্দা করে চললেও ধর্ষণ হবার আশঙ্কা কম থাকে। তালা দিলে আশঙ্কা খুব কম থাকে। পর্দা করলেও আশঙ্কা কম থাকে।

তবে তালা না দিলে ভালো মানুষেরাও চোর হয়ে যায়। পর্দা না করলে ভালো মানুষেরাও খারাপ হয়ে যায়।।

বিঃদ্রঃ কেউ না বুঝে এখানে গ্যাজাতে আসবেন না। আমি কি বলেছি সেটার জন্য আমি দায়ী। কিন্তু আপনি যা বুঝেছেন সেটার জন্য নয়।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৫

কামরুননাহার কলি বলেছেন: আমি আপনার লেখার সাথে সম্পুর্ণ এক হতে পারলাম না।
তবে হ্যা- আপনি চুরি আর ধ্বর্ষন এই দুটোকে কেমন জানি ঘুলিয়ে ফেললেন।
শুনেন- নারীকে আল্লাহ হেফাজতে থাকতে বলেছেন সেটা যেমন ঠিক তেমনি পুরুষদেরকে আল্লাহ হেফাজতে থাকতে বলেছেন সেটাও ঠিক। এখন আল্লার সৃষ্টি দুটো মানব জাতি তারা যদি হয় পশু তাহলে তাদের বিচার তো ঠিক জায়গা মতো হবে। শুনেন কোরআনে লেখা আছে হে নারী তোমরা কোন বেগানা পুরুষের দিতে চোখ তুলে তাকিও না এই একই কথা পরুষদেরও বলা হয়েছে হে পুরুষ তোমরা কোন বেগানা নারীর দিকে তাকিও না। তোমাদের চোখ হেফাযত করো।
এখন বেগানা নারী দেখলে চোখ সামলে না রাখতে পারলে ওমন চোখ উগলিয়ে ফেলে দেয় না ক্যান কুলঙ্গা পুরুষজাতি।
আরে ভাই কথা তো একক্ষানা বলছেন পর্দা করে না দেখে নারী ধ্বর্ষণ হয়। কে পর্দা করবো ঐ ৮/১০ বছরের ছোট ছোট মেয়ে শিশুগুলো।
পর্দার কথাও কুরআনে লেখা আছে। এই যে বোকরা এটার কথা কিন্তু না। আল্লাহ বলেছেন হে নারী তোমরা তোমাদের গায়ের ওড়ানা বা চাদর দিয়ে মুখ ডেকে রাখো আর জড়িয়ে রাখে শরীরে। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো এটা আমাদের যুগের মেয়েরা সেটা করে না। ওদের প্রতি আমার তাই খুবই ক্ষোপ। তাই বলে যে ধ্বর্ষণ হবে সেটা তো বলতে পারেন না। আসলে কি জানেন তো নিজেদের দোষটানা নিজেরা কখনো বলতে চান না। পরের উপর দিয়ে চালিয়ে যান।

১৯ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:০১

আকতার আর হোসাইন বলেছেন: আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
আমি কি বলতে চেয়েছি সেটা হয়তো আপনি বুঝেন নি। অবশ্য এর দায় আমারই। কেননা, আমি আমার পুরো ধারণাটা লেখায় তুলে ধরতে পারিনি। ফলে লেখাটা পূর্ণতা পায়নি।

যাইহোক, আমি এক হাজার বার স্বীকার করব যে
যেকোন অপরাধীর অপরাধের জন্য তার বিকৃত মস্তিষ্ক ও নোংরা মানসিকতা দায়ী।

কারো কারো জন্মের পর থেকেই অপরাধ করার প্রবণতা কম, আর কারো বেশি। নোংরা মানুসিকতা কেউ কেউ জন্ম থেকেই নিয়ে আসেন, আর কারো নোংরা মানসিকতা সৃষ্টি হয় আমাদের পরিবেশের কারণে। একটু সবিস্তারে বলি..


মনে করুন আপনি ঘর থেকে বের হবার সময় ঘরে কিংবা আলমারিতে তালা লাগালেননা। এটা সবাই জানলো। এখন সবাই কি আপনার ঘরে চুরি করতে যাবে?

তা কিন্তুনা। যারা প্রকৃত চোর তারা একটা সুযোগ নেবার চেষ্টা করবে। আবার যারা চোর না তাদের মাঝেও একটা অংশ তালা খোলা থাকার খবর পেলে সুযোগ নিতে পারে। এইঅংশটা কিন্তু প্রকৃত চোর না, কিন্তু সুযোগপেয়ে চোর হয়ে যাচ্ছে। সুযোগ না দিলে একটা অংশকে চোর হওয়া থেকে আটকাতে পারবেন। একটা অংশ আবার সম্পূর্ণ সম্পদতার ঘরে পৌছে দিলেও রাখবে না। আবার zaরা প্রকৃত চোর তারা ঘরে তালা লাগানোর পরেও চুরি করার চেষ্টা করবে।সব ক্যাটাগরির মানুষই আপনার আশেপাশে থাকবে। নিজের সেফটির জন্য কোনব্যবস্থা নেওয়াটাকে আমি অপরাধ মনেকরিনা। মধ্য রাতে আপনি রাস্তা দিয়ে ৫০ লাখ টাকা নিয়ে নিশ্চয়ই হাটবেন না। কেন
হাটবেন না। কারণ আপনি জানেন যে তাতে ছিনতাই হবার সম্ভাবনা আছে।কিন্তু এরপরেও আপনি যদি প্রয়োজনে মধ্যরাতে রাস্তা দিয়ে টাকা নিয়ে যান আর ছিনতাই হয় তাহলেও ছিনতাইকারীকে নির্দোষ বলা হবে না। কিন্তু সতর্ক নাথাকার কারণে আপনাকে কিছুটা দোষ দেওয়া যাবে।

ঠিক সে রকম ভাবেই পর্দা না করলে ধর্ষিত হলে খুব সামান্য হলেও নিজের উপর দোষ থাকবে।

এখন ঘরে তালা লাগানোর পরেও যদি চুরি হয় আর কেউ যদি বলে তালা লাগানো আরনা লাগানোর মাঝে পার্থক্য কি তাহলে সেটা নিশ্চয়ই অযৌক্তিক হবে।দুটোর মাঝে অবশ্যই পার্থক্য আছে। তালা লাগালে চুরি হবার সম্ভাবনা কমবে আর
তালা না লাগালে চুরির সম্ভাবনা বাড়বে।তালা না লাগিয়ে আপনি একজন প্রকৃত অপরাধীর সাথে সাথে যিনি নাকি
অপরাধী নন তার মনেও চুরির ইচ্ছে সৃষ্টি করছেন। এটার প্রয়োজন কি? আপনার প্রাথমিক কাজ হবে অপরাধ করতে নিরুৎসাহিত করা।

আর সবচেয়ে বড় কথা হল। ধর্ষণের জন্য প্রথমত দায়ী ধর্ষকের নোংরা মানসিকতা।

ধর্ষকের নোংরা মানসিকতা মেয়েদের বেপর্দা করার কারণে জন্মায়(সবাই না, সুযোগসন্ধানীরা)।

আর তার নোংরা ইচ্ছাটা বাস্তবায়ন হয় আমাদের সমাজ ব্যবস্থা ভালো না থাকার কারণে। ইসলাম ধর্ম অনুসারে ধর্ষকের গর্দান নিতে হবে। কিন্তু আমি কখনো দেখি নাই কোন ধর্ষককে মৃত্যুদণ্ড দিতে। এরা এখানে প্রশ্রয় পায়। যদি কয়েকজনকে মৃত্যধন্ড দেয়া হতো তাহলে ৯০% এর চেয়ে বেশি ধর্ষণের হার কমে যেত।

........

আর হ্যাঁ, আমাদের সমাজ পুরুষকে প্রশ্রয় দেয়, বিশেষ করে নামধারী আলেমরা। যাইহোক সে ঘটনাই গেলাম না।

নারীদের যেমন পর্দা করা জরুরী। পুরুষদেরও পর্দা করা জরুরী। পুরুষ দের চোখের হেফাজত করা জরুরী।

আশা করি এবার বুঝতে পেরেছেন আপু।

কতটুকু বুঝাতে পেরেছি জানাবেন

২| ২০ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৭

কামরুননাহার কলি বলেছেন: হাহাহাহাহা আপনি আমাকে হাসালেন। শুনেন চোর আর ধ্বর্ষণকারীকে আপনি এক পাল্লায় মাপ দিলেন। চোর আর ধ্বর্ষণ কারি কখনোই এক হতে পারে না। আমি চোর কে মানুষ বলি কারণ তারা পেটের দায় চুরি করে। আমি ধ্বর্ষণকারীকে পশু বলি কারণ ওরা পশুর থেকেও খারাপ। সো চোর আর ধ্বর্ষণকারী কখনো এক হতে পারে না। আপনি বার বার কেনো চোরের সাথে তুলনা করছেন এটা আমি বুঝিনা। এটা শুধুই খামাকা।

আপনি পুরষ বলে কথা এরিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু একটি কথা মনে রাখবেন সম্পুর্ণ দায়টা আপনাদের। কোন মেয়ে কোনো ছেলের দিকে ইচ্ছাকৃত ভাবে ডেপ ডেপ করে তাকিয়ে থাকেনা। এটা পুরুষরাই করে তাহলে ভাবুন তারা কতটা নির্লজ্জা। পুরষের দায় আরো শুনবেন তাহলে শুনুন-
যখন স্বামী তার বৌকে নিয়ে ঘর থেকে বের হয় তখন তার বৌকে পর্দতো দূরের কথা সুন্দর ঢিলেঢালা একটা পোশক পরিয়ে বের করে না, দায় কার? পুরুষের, যখন বাবার সামনের থেকে মেয়ে হেটে যাচ্ছে অসামাজিক পোশকটি পরে তখন বাবা তার মেয়েকে কিচ্ছু বলছে না, দায় কার? পুরুষের। যখন বোন তার ভাইয়ের সামনে থেকে অসামাজিক পোশাক পরে বের হয়ে যাচ্ছে তখন ভাই বোনকে কিছু বলছে না, দায় কার? পুরুষের। যখন প্রেমিক-প্রেমিকা হাটছে মেয়েটি অসামাজিক পোশাক পরে হাটছে অন্যঅন্য পুরষরা ডেপডেপ করে তাকিয়ে আছে পাশে বসা ছেলেটি কিচ্ছুই বলছে না, দায় কার? পুরষের।
তাই চোরের সাথে পশুর তুলনা না করে ভাবুন আগে কি হচ্ছে।
আমার প্রশ্ন হলো - ১০/৮ বছরের মেয়েটির কি দায় কি দোষ পারবেন তার উত্তর দিতে। আমার প্রশ্ন গরিব ঘরে গৃহবধুটির কি দোষ। আমার প্রশ্ন যখন বোকরা পড়াও একটি মেয়ে হেটে যাচ্ছে তখন মেয়েটির গায়ের সাথে একটু না লেগে যেতে পারে না ঐ ধরনের পশুগুলো কেনো? আমার প্রশ্ন একটি মেয়ে যখন হেটে যাচ্ছে রাস্তা কিংবা অলিগলি দিয়ে তখন কেনো মেয়েটিকে অশ্লীল কথা শুনায় ঐ পশুগুলো। গাড়িতে কিংবা বাসে বসা মেয়েটির কেনো নিরাপত্তা নয়? পাশে বসা পশুটি কেনো মেয়েটিকে ডিস্টাব করে একটু গায়ের সাথে লাগার চেষ্টা করে মানুষরুপি পশুগুলো। একটা কথা মনে রাখবেন সবসময়, পশু কখনো মানুষ হতে পারেনা।

২১ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:২০

আকতার আর হোসাইন বলেছেন: আপু আপনার সবগুলো কথায় সঠিক, কিন্তু রিপ্লে হিসেবে সঠিক না।

হয় আপনি ভুল বুঝেছেন। নয় আমি আবারো ব্যর্থ হলাম আপনাকে বুঝাতে।

ভাবছেন আমি পুরুষ বলে ধর্ষকের পক্ষ নিয়েছি..? ভুল বুঝেছেন আপনি...?

ধর্ষককে আপনি পশু বলেছেন। আমি এর চেয়েও নিকৃষ্ট বলেছি। লক্ষ্য করে দেখুন, আমি পোস্টে চোরকে শুধু চোরই বলেছি, এর বেশি কিছু না। আর ধর্ষককে বলেছি তারা একেকটা জানোয়ারের চেয়েও নিকৃষ্ট।


আর আমি এদের সাথে চোরের তুলনা করেছি কিছুটা রুপক অর্থে, যুক্তি দেয়ার জন্য, এর চেয়ে বেশি কিছু নয়।

আরেকটি কথা আপু, আমি কি আমার কোন লেখায় বলেছি যে, ধর্ষণের পেছনে নারীদেরই দোষ....?

কয় এই কথা বলিনি তো..

বলেছি, পোশাক না পরলে কিছু ভালো মানুষও ক্ষণিকের জন্য লোভে পরে, মোহে পরে ধর্ষক বনে যায়, অতঃপর সে একটা পশুর চেয়েও নিকৃষ্ট হয়ে যায়।

যদি ভালো মানুষগুলো বেপর্দার কারণে ধর্ষক হয় তাহলে ধর্ষকের মেয়েটিরও কিছু দোষ থাকবে। তার মানে এই না যে ছেলেটির দোষ নেই। ছেলেটি শুধু দোষী না, রীতিমত পশু।

বাচ্চা মেয়েও ধর্ষিত হয়- এটা ভাবলেই ঘৃণা জাগে। ছি ছি এদের কি যে করতে ইচ্ছা করে আর বলে বুঝাতে পারব না।

এরা নরকের কীট...


আর এখানে আমার যুক্তি হল, আপনি আপনার আলমারি যতই তালা দেন না কেন, যতই নিরাপত্তা দেন না কেন, প্রফেশনাল চোর সেটা চুরি করার চেষ্টা করবেই।

আপনি যতই পর্দা করুন,,, নরকের কীট পশুর বাচ্চারা আপনাকে ধর্ষণ করতে চাইবেই।


পার্থক্য এটুকুই, পর্দা করে চললে কিছুটা হলেও ধর্ষণ কমবে। যেমন আপনার সম্পদ এর নিরাপত্তা রাখলে কিছুটা হলেও চুরির সম্ভাবনা কমে।

যদি লাইভ আলাপ করতে পারতাম... তাহলে বিষয়টা ক্লিয়ারলি বুঝাতে পারতাম।

যাইহোক, ধন্যবাদ আপু... আশা করি এবার আমি কি বুঝাতে চেয়েছিলাম সেটা একটু বুঝেছেন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.