![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
খেলাধুলো করতে ও বই পড়তে প্রচন্ড ভালবাসি। আর মাঝেমধ্যে শখের বসে লেখার ক্ষুদ্র চেষ্টা করি।
বাংলাদেশের উন্নয়ের কথা বলা শুরু করলে কলমের কালি ফুরাইয়া যাইবো মাগার লিখা শেষ হইবো না....
তোহ যদ্দুরই লেখা যায়, একবার শুরু করে দেখি...
বাবা মায়ের পরম আদরের একমাত্র সন্তান মফিজ থাকে সৌদি আরবে....
তখন মানুষের যোগাযোগের জন্য চিঠিই ছিল একমাত্র ভরসা।
মফিজ গেলো বিদেশে... মা বাবা টেনশানে থাকে শান্তিতে গিয়ে তাদের ছেলে পৌছাল কিনা.. কিন্তু খবর তোহ পাইনা... এক মাস সময় পর তারা জানতে পারে তাদের ছেলে শান্তি তে পৌছেছে। এই এক মাস মা বাবার কলিজা একটুও ঠান্ডা ছিল পুত্রের দুশ্চিন্তায়য়...
আর এখন তো ফোর জির যুগ... চান্দের দ্যাশের খবর পাইতেও সময় লাগে না!!!
মা বাবার কলিজা বড় জোর দশ ঘন্টা অশান্ত থাকে... এর ভিতরের তারা তাদের পুত্রের খবর পেয়ে যায়...
এরপর মা বাবা ছেলেকে চিঠি পাঠায়... চিঠির উত্তরের জন্য অপেক্ষা করে মাসের পর মাস...
কিন্তু এখন.. এখন তোহ ফোর জি-র যুগ। চান্দের দ্যাশে থাইকাও লাইভ কথা বলা যায়। একজনের চেহারা দেখে দেখে আরেকজনে কথা কয়।
চিঠির উত্তর পাইতে মাসের পর মাস আর অপেক্ষা করা লাগে না.. লাইভে পুত্রের চেহারা দেখে দেখে কথা বলা যায়... পুত্র কি দিয়া খাইতেছে.. বেবাক দেখা যায়... পুত্র তাদের মা বাবাকে তাদের এসি রুম দেখায়.. তাদের সুন্দর পরিপাটি বিছানা পত্র দেখায়.. বাহারি আইটেমে খাবার খাইতেছে সেইটাও দেখায়..
এইগুলো দেইখা মা বাবার মন এক স্বগীয় হাওয়াই ঠান্ডা হয়ে যায়...
সবাই কি উপকৃত হচ্ছে... বাপরে বাপ..
আপনি এত্ত এত্ত উপকার পাচ্ছেন তার জন্যে কি একটু আধটু দেয়া লাগব না...
কথায় আছে... কিছু পাইতে চাইলে কিছু দিতে হয়... আপনে হয়তো বলবেন তাই সরকার এখন মানুষের কাছ থেকে হাতাইয়া হাতাইয়া টাকা নিচ্ছে... ডাটা প্যাকের রেট কমছে না... কলরেটে বাড়াইছে... এন ত্যান....
ধুররর মিয়া সব কিছুতে এত নেগেটিভ কেন.. পজিটিভ কি চোখে পড়ে না.. ওহ সরি, আপনি তোহ আবার জাফর স্যার, আনিসুল হক স্যারের কলাম পড়ে না, পজিটিভ দৃষ্টিভঙ্গি কেমনে হইবো আপনের...
সে যাকগে.... আসুন আনিসুল হক স্যার, জআফর স্যারের মত পজিটিভ হই...
ডাটা প্যাকের রেট কমছে না...
কমছে না তোহ কি হয়ছে...?
যুগের উন্নতি তোহ হয়ছে.. চান্দের দ্যাশের লোকের সাথেও লাইভ কথা বলতে পারতাছেন..
কলরেটে বাড়াইছে...
বাড়াইছে তোহ কি হয়ছে..?? অপেক্ষার যুগ থেকে তোহ মুক্তি পাইছেন... চান্দের দ্যাশের লোকের সাথে তোহ লাইভ কথা বার্তা বলতে পারতেছেন...
আর সিম কোম্পানি গুলো বছরে হাজার হাজার কোটি কোটি টাকা দ্যাশের বাইরে নিয়ে যাচ্ছে তোহ কি হইছে... আমার আপনার কি এক টাকাও ক্ষতি হইছে.... নাকি এই টাকা দ্যাশে থাকলে আমার আপনার পকেটে কি একটা টাকাও যুগ হতো..
টাকা যদি পকেটে নাই যোগ হয় তাইলে চিল্লাইয়া লাভ কিহ.. সো অফ যান ভাই...
এইখানে একখান উন্নতির কথা কইলাম মাত্র... সবগুলো বলা শুরু করলে কলমের কালি ফুরাইয়া যাইবো মাগার এই দ্যাশের উন্নতির কথা লিখে শেষ করা যাইবোনা.. সো অফ গেলাম ভাই..
২১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:২৫
আকতার আর হোসাইন বলেছেন: জ্বি ভাই... অফ না
গেলে পরে আবার আমারে চার
দেয়ালের ভিতরে ঢুকিয়ে
জামাইআনা আপ্যায়ন করবে..
মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ ভাই... ভালবাসা অফুরান..
২| ২১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:২১
আকতার আর হোসাইন বলেছেন: জ্বি ভাই... অফ না গেলে পরে আবার আমারে চার দেয়ালের ভিতরে ঢুকিয়ে জামাইআনা আপ্যায়ন করবে..
মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ ভাই... ভালবাসা অফুরান..
৩| ২১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ২:২৪
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: জাতি দিন দিন জ্ঞান বোধ, বিবেক শূন্য হয়ে পড়ছে। দেশের উন্নতি নিজের উন্নতি, দেশের মানুষের টাকা, গাড়ি, সম্পদ সব নিজের; জাতি এভাবে ভাবতে পারছে না। ভাববার মতো বোধ নাই। সো সবাই চুপচাপ।
২১ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৭:১৩
আকতার আর হোসাইন বলেছেন: সেটাই ভাই... জাতির চেতনায় মরিচা ধরেছে
তারা এইভাবে ভাবতে জানে না.. এজন্যেই চুপচাপ সবাই...
সুন্দর মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ সহকারে ভালবাসা নিবেন...
৪| ২১ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: পৃথিবীতে সবচেয়ে কঠিন কাজ কোনটি?
প্রশ্নটি করেছেন আর্নেস্ট হেমিংওয়ে। উত্তরটিও তিনি জানেন। তিনি লেখক মানুষ। তার উত্তরও তাই স্বাভাবত লেখক ঘরাণারই হবে। তিনি বলছেন, মানুষকে নিয়ে কিছু লেখাটাই হলো সবচেয়ে কঠিন কাজ।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৬
আকতার আর হোসাইন বলেছেন: হু, এটা পৃথিবীর কঠিনতম কাজগুলোর একটি...।
ইচ্ছা ছিল, মানুষ, মানুষের জিবন, জীবিকা ও বেঁচে থাকার গল্প লিখব...
কিন্ত দুর্ভাগ্য আমার, মথার সেরকম না হবার কারণে.। তবু চেষ্টা একটু আধটু থাকিবে ইইনশাআল্লাহ ...
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ প্রিয় রাজীব ভাই....।
প্রতিউত্তর দিতে দেরি হওয়ায় দুঃখিত
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:১২
আলআমিন১২৩ বলেছেন: হা ভাই অফ যান, তাই ভালো। কখন আবার বেফাস কিছু বলে ফেলে রাত দুপুরে ডিজিটাল মেহমানদারী তে আপ্যায়িত হতে শুরু করেন।