নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যে পাখি আকাশে ওরে আকাশ ছোবার ইচ্ছেয়

আরিয়ানা

আমি লেখক নই, গ্রাফিক ডিজাইনার। লেখালেখির হাত কখনই ছিল না। ১৩/১৪ বছর বয়সে একবার বিচিত্রায় লিখেছিলাম বিচিত্রার প্রতি আমার ভালবাসা নিয়ে। লজ্জায় কাওকে বলা হয়নি। তবে নিজের লেখা নিজেই লুকিয়ে বহুবার পড়ে মুগ্ধ হয়ে যাচ্ছিলাম হা হা..............! তারপর আর লেখা হয়নি কোনদিন। এবার দেশে এসে গুটিপোকাগুলোর সাথে আড্ডা দিতে গিয়ে এই বাংলা ব্লগটাকে জানলাম। বেশ মজা লাগলো। তাই ভাবলাম ছুটির কটা দিন এখানে সবার সাথে আড্ডা দিয়ে যাই। ফিরে গেলে জানি এ আড্ডাটা খুব মিস করব।

আরিয়ানা › বিস্তারিত পোস্টঃ

লাল মাটির দেশে কালো মাটির মানুষ - হিপনোটিস্ট ও জলপ্রপাত

০৫ ই জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৪

নেট কানেকশন পেলাম সেদিন। মনে হলো যেন আবার পৃথিবীর সাথে দেখা হলো। তবে ভাগ্যে যদি ঘি না থাকে ঠকঠকানিতে কাজ হয় না। ২ ঘন্টা পরেই আমার সাধের নেট চলে গেল। মনে হলো আমার শরীর থেকে প্রানটা কে যেন নিয়ে চলে গেল। ঐ নিঃসংগ নিস্তদ্ধতার মাঝে নিজেকে খাঁচার পাখি বলে আরো বেশি মনে হতে থাকল। কোথাও বেরনো যাবে না একা একা, মশা মাছি আর সাপ খোপের ভয়ে বাড়ির দরজা খোলা রাখা যাবে না......, ব্লগ লেখা যাবে না, ফেসবুকে যাওয়া যাবে না, কেউ কথা বলার মতন নেই...তো টিভি দেখা ছারা আর বাকি থাকল কি?



সন্ধা ৫ টা ঠেকে সকাল ৯ টা পর্যন্ত হাড় কাপুনি শীত। এর পর সারাদিন বেশ গরম। দিনে ২৫/২৬c আর রাতে ৮/৯c তে চলে আসে টেম্পারেচার। আমি ১০টার দিকে বাড়ির সামনে রোদ পোহাতে দাড়ালাম.......দেখি আমাদের পাশের ফ্লাটটাতে পরশি এসেছে। আমাকে দেখে ওরাও বেরিয়ে এলো। পরিচয় হলো এক হিপনোটিস্ট দম্পতির সাথে। ওরা মেলবর্ন থেকে গেছেন ওখানে হিপনোটিজ্ম এর উপর একটা শো করতে। সেই উইক এন্ডে সেই শো হবে। খুব এক্সাইটেড হয়ে গেলাম আমি এটা শুনে। এই বিষয়ে আমার আগ্রাহ খুবই, সারা জীবন একজন হিপনোটিস্ট এর সাথে পরিচিত হবার খুব শখ ছিল। জানতে ইচ্ছে সত্যিই কি হিপনোটাইজ করা যায় কিনা কাউকে। টিভি তে কত শো দেখি আর দেখে দেখে আবাক হই...কেন যেন মনে হত আমাকে কখনও হিপনোটাইজ করা সম্ভব নয় কারো পক্ষেই। ব্যপারটার একটা চেস্ট করাবার খুবই শখ ছিল। ওদের পেয়ে গল্প শুরু হয়ে গেল এই ব্যপারে। ওদের দুজনের নাম ধরুন জেমস ও মারলিন। জেমস হলেন হিপনোটিস্ট আর মারলিন তার সহযোগী ও ডিজে একই সাথে জীবন সংগিনি। জেমস বললেন হিপনোটাইজড হতে হলে হিপনোটিস্ট কে এ্যালাও করতে হয় হিপনোটাইজ করতে না হলে হয় না। যাই হোক খুব উৎসাহ নিয়ে উইকএন্ড এর অপেক্ষায় থাকলাম শো দেখব বলে।



সপ্তাটা কেমন মনে কষ্ট আর দম বন্ধ দম বন্ধ ভাবে গেল। ইনটারনেট নেই, কারো সাথে যোগাযোগও নেই.....জেট ল্যাগেও ভুগছিলাম কিছুটা। সকালে ক্যাথরিন আর রবিনের সাথে হাটতে যাই, ফিরে আসি, পড়াশুনার চেষ্টা চালাই, নেটির সাথে দু'একটা কথা বার্তা হয়। নেটি আমাকে রোজই সাবধান করে দেয় কোন দরজা যেন খুলে না রাখি সাপ খোপ চলে আসতে পারে। নেট না থাকার কারনে আমার তখন মন মেজাজ খুবই খারাপ, তো কে শোনে কার কথা আমি পেছনের দরজার কাঠের পাল্লা রোজ সকালে খুলে দিতাম আর বন্ধ করতাম বিকেলে, গ্রিল ও নেটের পাল্লা টা তবু বন্ধই থাকত। একদিন পেছনের দরজার পাশে বাড়ির ভেতরে দেখি বিশাল এক হলদে রং এর শুয়ো পোকার মতিন কি একটা পোকা। ভাগ্য ভাল যে তখন নেটি ছিল বাড়িতে। তাকে ডাকতেই সে আমাকে বকা দিয়ে বলল,"বলেছি না দরজা খোলা রাখবে না, এই পোকা কামড়ালে চিৎকার করার আগেই তুমি পটল তুলতে" সে স্পে্র এনে পোকাটা কে মারল। এই কাহিনী দেখে আরো মন খারাপ হলো এই ভেবে যে একটা দরজা পর্যন্ত খুলতে পারবো না এ আবার কেমন কথা :(



দেখতে দেখতে সপ্তা পেরিয়ে গেল যদিও তবু একেকটা দিন আমার কাছে পাহারের মতন লাগল। শুধু রাত ৬ টা থেকে সকাল ৮ পর্যন্ত নেট থাকে, যখন আমি ঘুমাই। রাতে আমি ভাল চোখে দেখিনা বলে রাতে আর নেট এ বসা হয় না টুকটাক দুয়েকটা ফেসবুক স্ট্যাটাস দেয়া ছারা।





শনিবার সন্ধায় ক্লিফ ওর বন্ধুদের আয়োজন করা এক বার্বিকিউ তে নিয়ে গেল। পরিচয় হলো মুসুম্বা (জাম্বিয়ান/ব্লাক), কেইন ও ওয়ায়েন (সাউথ আফ্রিকান-সাদা) আর গ্রান্ট (অস্ট্রেলিয়ান)।



খুব মজার সবাই ওরা। ছোট খাটো আগুন জ্বালিয়ে বার্বিকিউ করা হলো।



খেয়ে আমরা সবাই গেলাম হিপনোটিস্ট এর শো দেখতে। আমি তো মহা এক্সাইটেড!! ওখানে যেতেই হিপনোটিস্ট জেমস ও তার বউ মারলিন এসে আমাদের ভেতরে নিয়ে গেল, শো আগে কথা ও পরিচয় হলো সবার সাথে।



জেমস এর সাথে শো এর আগে আমি





সেখানে খাবার ও ড্রংকস এর ব্যবস্থা ছিল আর তার সাথে যথেষ্ট হিপনোটাইজ করার মতন পরিবেশ তৈরি হচ্ছিলো। দেখলাম স্টেজে বেশ কিছু চেয়ার বসানো লাইন বেধে।



শো শুরু হলো ১৫ মিনিটের ভেতর। জেমস কিছু ভলানটিয়ার ডাকলেন দর্শকের ভেতর থেকে। উৎসাহিরা উঠে স্টেজে গেলেন, একজন মেয়ে আর বাকি সবাই ছেলে। তখনও এখটা সীট খালি, জেমস একজন মেয়ে ভলানটিয়ার চেইলেন। ক্লিফ আর ওর বন্ধুরা মিলে আমাকে ঠেলে পাঠিয়ে দিলেন। আমিও ভাবলাম হয়েই যাক নাহয় পরিক্ষা এখানেই.. ;) দেখিই না কি হয়।



আমাদের বলা হলো রিল্যাক্স করে বসতে আর জেমস যা করতে বলবে তা ফলো করে করতে। হিপনোটাইজ করা ঝিমঝিমে মিউজিক আর ফিসফিসানি গলায় "স্লিপ স্লিপ স্লিপ" শব্দে শুরু হলো শো। আমাদের সবার মাথা নিচু করে দিল জেমস আর চোখ বন্ধ করতে বলল। তো আমরা সবাই চোখ বন্ধ করে মাথা নিচু করে ঘুমিয়ে পরার চেষ্টা করছি। অন্যদের কথা জানিনা তবে আমি চেষ্টা করলাম কারন বন্ধু শিল্পি বলেছিলো আমাকে এ্যালাউ করতে হবে মেন্টালি, তো আমি আসলেই চাইছিলাম হিপনোটাইজড হতে। এর পরে জেমস আমাদের ইম্যাজিন করতে বলল যে আমরা সুন্দর একটা বিচে বসে ফিশিং গিয়ার দিয়ে মাছ ধরছি। সে কমেন্ট্রি দেবার মতন করে বলে যাচ্ছে অনেক টা এরকম করে যে, "খুব সুন্দর একটা রোদ ঝলমলে দিন আজ আপনারা কিছু করার জন্য ফিশিং রড নিয়ে বিচে....এখন মাছ ধরার জন্য ছিপ ফেলে বসে আছেন আপনারা..... এই তো এখন একটা মাছ ধরেছে ছিপে.....সুতো গুটিয়ে মাছটিকে টেনে আনুন....এই তো এই তো আসছে...খুব বড় মাছ কিছুতেই বাগে আনা যাচ্ছে না.....ছিপ বাঁকা হয়ে যাচ্ছে.....আরো জোরে গুটিয়ে আনুন.....।" আর সবাই তার কথা মতন সবাই চোখ বন্ধ করে সেই কাজ করে যাচ্ছে। আমি ভান করে কিছুক্ষন সেই কাজ করার চেষ্টা করে দেখলাম যে আমি তো আসলে জাগা ঘুমে না, আর হাস্যকর ভাবে ও যা বলছে তা মিথ্যে জেনে আমি কেন খামখা ভান করব। আমি চোখ পিট পিট করে আমার দু'পাশের অন্যদের দিকে তাকাই..ওরা সবাই হাস্যকর ভাবে খুব সিরিয়াসলি প্রানপনে ইনভিজিবল মাছটাকে ডাঙ্গায় তোলার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। আমি তাই দেখে হেসে খুন হয়ে গেলাম। দর্শকরা সবাই হেসে শেষ হয়ে যাচ্ছে। জেমস এসে ওর হাত দিয়ে আমার চোখ বন্ধ করে দিলেন আর আমার হাতকে ফিশিং রড ধরার পজিশনে নিয়ে সেট করে দিলেন। আমি আবারও একটু ভান করার চেষ্টা করে সে চেষ্টা ছেরে দিলাম। এর পরে জেমস সবাইকে ইম্যাজিন করতে বলল এফ ওয়ান গাড়ি চালানোর। সেটাও আমি একটু চেষ্টা করলাম কিন্তু কতক্ষন ভান করা যায়। আমি আবারও হাল ছেরে অন্যদের দেখতে থাকলাম আর ঐ দৃশ্য দেখে হাসতে মরছি, একেকজন কঠিন ভাবে ম্যানুয়াল গিয়ার ঠেলে ঠেলে রেস করে যাচ্ছে। এমন করে সে একজনকে উঠিয়ে বলল যে সে এলভিস প্রিসলি। সাথে সাথে ব্যকগ্রাউন্ডে এলভিস প্রিসলির গান শুরু হলো আর সেই লোক সেই গানের সাথে গলা মিলিয়ে গেয়ে গেয়ে এলভিস এর মতন করে নাচ শুরু করে দিল একটা ব্রুমকে মাইক্রোফোন বানিয়ে। এভাবে একের পর এক করে স্টেজের সামনে এসে জেমস যা যা করতে বলল তারা তাই করল, যেমন নাচ গান এমনকি মাটিতে পরে গড়া গড়ি শুরু করে দিল। একজনতো আবার তার টাকা পয়সা ওয়ালেটও দিয়ে দিল জেমস কে। আমি ভাবছি সবাই নিশ্চই ভান করে করছে। আমি নিজে যখন পুরা সজাগ তার মানে আমি ভাবলাম সবাই সজাগ ভাবেই এসব করে যাচ্ছে মজা করার জন্য। জেমস কয়েকবার "স্লিপ স্লিপ" করেও আমাকে যখন ঘুম পাড়াতে পারল না তখন সে হাল ছেরে দিল আমার ব্যপারে আর আমিও হাল ছেরে দিলাম চোখ বুজে ভান করার বরং শো দেখতে থাকলাম মজা করে স্টেজে বসে। এভাবেই একেক জন একেক রকম কাজ করার শেষে শো শেষ হলো এক সময়, সবাইকে "ওয়েক আপ" বলে ঘুম ভাঙ্গানো হলো। স্টেজ থেকে নিচে নেমে অন্যদের যখন জিজ্ঞেস করলাম তারা কি জেগে জেগে ভান করল নাকি আসলেই ঘুমিয়ে পরেছিল, ওরা বলল ওরা নাকি কিছুই মনে করতে পারে না স্টেজে ওরা কি করেছে, এই শুনে আমি তো বেকুব :|:-/। আমি আর আরো একজন ছারা সবাই জেমস যা বলেছে তাই করেছে আর তারা সবাই বলছে তাদের কিছুই মনে নেই :-* । হাহ বলে কি এরা? আমি সত্যিই বুঝলাম না কেমনে হয় এটা। আমার কেন কিছু হলো না? আমি কি তবে হিপনোটিজমের উর্ধে?? হা হা হা জানি না এই কাহিনীর কোন ব্যখা আমার জানা নেই। হয় সবাই মিথ্য বলছে লজ্জা না পাবার জন্য তারা যা করেছে স্টেজে তার জন্য আর নাহয় তারা সত্যিই হিপনোটাইজড হয়েছে :| জানি না কোনটা সত্যি.......



পরের দিন ছিল রোববার। সারাদিনের জন্য ক্লিফ আমি আর গ্রান্ট গেলাম সোলওয়াজি শহরে ঘুরতে। আমরা গেলাম সোলওয়াজি'র একটা লোকাল মার্কেটে।





আমাদের দেশের গঞ্জের বাজারের সাথে তেমন কোন পার্থক্য দেখলাম না। তবে যা বিক্রি করছে তা দেখাটা মজার ছিল। তবে সব কিছুই চমৎকার করে ডিসপ্লে করে রাখা হয়েছে...এমনকি মরিচ পর্যন্ত সুন্দর করে সাজিয়ে রাখা হয়েছে।











শুকনা মাছ বিক্রি করতে দেখলাম। সেই মাছটা শুকানো হয়েছে কিছু একটা তেলতেলে জিনিশ মিশিয়ে। যা সাদ্ধ মতন সুন্দর করে ডিসপ্লে করার পরও দেখতে কদাকার লাগছে দেখতে :P। আমি সব দেশের সব খাবারই ভাল হোক খারাপ হোক এ্যাটলিস্ট ট্রায় করি একবার, কিন্তু এই কদাকার মাছ ট্রায় করার সাহস আর হলোনা আমার মনে :( ঘুরে ঘুরে মার্কেট দেখলাম।



কোথাও পুরনো কাপড়, কোথাও পুরোনো জুতো, তার পাশে কোথাও মুরগি বা ফল ওসব্জি নিয়ে বসেছে।







এর পাশে আবার মিস্টি আলু ভাজা বিক্রি করছে। আমি এই জিনিস ট্রায় করার জন্য কিনলাম। ক্লিফ মুসুম্বার জন্য কিনল বাদামা।



আফ্রিকানরা প্রচুর বাদাম আর টমেটো খায় এই ব্যপারটা খুব বুঝলাম আমি ;)। বাজারের ভেতর লোকাল খাবারের একটা রেস্ট্যুরেন্ট দেখে আমার ওদের খাবার খুব খেয়ে দেখতে ইচ্ছে করল। ক্লিফ কে বলতে সে ভয় পেয়ে বলল মোটেও ট্রায় করার দরকার নেই পেট খারাপ করে অসুখ করবে, কি আর করা :( শেষে সেই রেস্ট্যুরেন্টের মালিকের সাথে ছবি তুলাম কারন সে খুবই উৎসাহ নিয়ে আমাকে খাওয়াতে চাচ্ছিল /:)





আরো কিছু বাজারের ছবি

















ওখান থেকে ক্লিফ ও গ্রান্ট আমাকে এক ভাল রিসোর্ট টাইপ হোটেলে লাঞ্চ করাতে নিয়ে গেল। নাম "রয়েল সোলওয়াজি" সেখানে ঢুকে মনে হলো হঠাৎ করে আমি এই অজ পাড়াগাঁয়ের মাঝ থেকে কোন এক স্বর্গে চলে এসেছি।















এখানে সব কিছুর চেহারা পাল্টে গেছে। বাইরের রুক্ষতা নেই, লাল ধুলো নাই, দারিদ্রতা নেই, সব কিছুই যেন ছবির মতন সবুজ আর সুন্দর।



ইন্ডিয়ান লাঞ্চ করলাম আমরা। ক্লিফ বলল ফেরার পথে আমাকে এক চমৎকার জায়গায় নিয়ে যাবে। আমরা হাইওয়ে থেকে এক্সিট নিয়ে এক ভাঙ্গা চোড়া রাস্তা ধরে জঙ্গলের ভেতর দিয়ে চলতে থাকলাম। ২০ মিনিট পর জঙ্গলের ভেতর হঠাৎ এক টুকরো সবুজ বেরিয়ে এলো।







গাড়ি থেকে নেমে সামনের বাংলো টা পেরিয়ে ভেতরে যেতেই অবাক হয়ে দেখি আমাদের সামনে এক চমৎকার জলপ্রপাত......!!



অসাধারন সেই দৃশ্য আর তার সাথে পানি পড়ার শব্দ। হঠাৎ যেন এই সব রুক্ষতার ভেতর মাটি ফুরে এই অফুরন্ত জলের ধারা বেরিয়ে এসেছে....।



ক্লিফ ও গ্রান্ট





এটা কে বলে মুটান্ডা ফল Mutanda waterfall আর এই জলপ্রপাত থেকে শুরু হয়েছে মুটান্ডা নদি। জলপ্রপাতের দু'পাশে অসংক্ষ ডুমুরের গাছ।



গাছে থোকা থোকা কাঁচা ডুমুর ধরে আছে। আমি ডুমুর খেতে খুব পছন্দ করি। ডুমুরের তরকারি বা ভাজি আমার খুবই প্রিয়, দুহাতে ঝোপা ঝোপা ডুমুর ছিড়ে নিলাম বাড়ি নিয়ে যাবো বলে, রান্না করে খাবো তাই। আমি নদি ধারে পা ঝুলিয়ে বসে জলপ্রপাতের শব্দ শুনতে থাকি কান পেতে, বুক পেতে, মন পেতে। এর আগে কখনও এত কাছ থেকে এত জ্যন্ত জলপ্রপাত দেখি নাই। আমার বুকের ভেতর ধুকপুক করে আরেক ভাল লাগার প্রপাত হতে থাকল।



সেখানকার কেয়ার টেকার ছেলে মেয়ে গুলো আমাকে দেখে আমার সাথে ছবি তুলতে চাইল। চমৎকার বন্ধু মন তাদের....



ছবি তুলে আমি নদির পাড়ে নেমে গিয়ে নদির পানি মুখে দিলাম, একটু খেয়েও দেখলাম। আমার জিভের ডগায় মিস্টি হালকা পানি কেমন শান্তি শান্তি ভাব এনেদিল.......। গত ক'দিনের বন্দি অস্থির জীবনে এই শন্তির ছোয়া টুকু আমার খুবই যেন দরকার ছিল.....।



চলবে.........।

মন্তব্য ১০৬ টি রেটিং +১৭/-১

মন্তব্য (১০৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৮:০৬

গাজী খায়রুল হাসান বলেছেন: অস্থির পোস্ট হইছে গো আপি।
ছবি গুলান বরাবরের মতই সৌন্দর্য। :D :D

০৫ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৮:১০

আরিয়ানা বলেছেন: অস্থির পোস্ট জিনিস টা কেমন ;)?? হা হা হা অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য।

২| ০৫ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৮:১৫

নিমপাতা১২ বলেছেন: ধন্যবাদ , সব আপনি একা নন, সবাইকে উপভোগ করার সুযোগের জন্য

০৬ ই জুলাই, ২০১২ ভোর ৬:০৫

আরিয়ানা বলেছেন: ভাল লাগছে আমার সাথে উপভোগ করছেন জেনে :) ভাল থাকবেন।

৩| ০৫ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৮:২৩

স্যার ... বলেছেন: বুঝলাম আপনি হিপনোটাইজড হনই না।

০৬ ই জুলাই, ২০১২ ভোর ৬:০৫

আরিয়ানা বলেছেন: উমম হওয়া হলো না :(

৪| ০৫ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৮:২৫

চতুষ্কোণ বলেছেন: চমৎকার। হিপনোটাইজের ঘটনায় মজা পেলাম। আপনার জায়গায় আমি হলে আমারও একই দশা হতো নিশ্চিত। বাকি সবার অবস্হা দেখে হাসতে হাসতে গড়াগড়ি খেতাম নিশ্চিত। :)

চলুক। সাথে আছি...

০৬ ই জুলাই, ২০১২ ভোর ৬:০৯

আরিয়ানা বলেছেন: আসলেই খুব চেয়েছিলাম হিপনোটাইজড হতে কিন্তু হলো না :(

সাথে আছেন ভলে সত্যিই ভাল লাগছে :) ধন্যবাদ

৫| ০৫ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৮:২৮

চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: অসাধারন একটা পোস্ট।পড়তে গিয়ে মনে হলো যেনো আমিই ঘুরে বেড়াচ্ছি।পোস্টে ভালোলাগা।ভালো থাকুন সবসময়।

০৬ ই জুলাই, ২০১২ ভোর ৬:১০

আরিয়ানা বলেছেন: কেমন আছেন চেয়াটম্যন সাহেব ;)? আপনার ভাল লাগছে শুনে আমারও ভাল লাগছে খুব!

৬| ০৫ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৮:২৮

মহসিন৭১ বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয়তে রাখলাম। পরে সময় করে পড়বো।

০৬ ই জুলাই, ২০১২ ভোর ৬:১১

আরিয়ানা বলেছেন: আচ্ছা পরে পড়তে ভুলবেন না যেন ;)

৭| ০৫ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৩৮

কেএসরথি বলেছেন: +

০৬ ই জুলাই, ২০১২ ভোর ৬:১২

আরিয়ানা বলেছেন: ধন্যবাদ রথি :)

৮| ০৫ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৩৯

সাইফুল আলী বলেছেন: সুন্দর :D শুধু এ টুকুই বলব /:)

০৬ ই জুলাই, ২০১২ ভোর ৬:১২

আরিয়ানা বলেছেন: উমমম শুধু এইটুকু বললেন :( :( :( আমি তো ভাবলাম আরো বলবেন ;)


হা হা হা অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য

৯| ০৫ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৪২

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: চলুক...। চমৎকার...

০৬ ই জুলাই, ২০১২ ভোর ৬:১৩

আরিয়ানা বলেছেন: উমম লুসাকা পর্যন্ত চলুক তবে :)

১০| ০৫ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৪৭

তুষার কাব্য বলেছেন: জলপ্রপাত দেখে আমার পাগল মন ওখানে যেতে চাইছে খুব করে।কি করি বলতো আপি?/:)/:)/:)

০৬ ই জুলাই, ২০১২ ভোর ৬:১৮

আরিয়ানা বলেছেন: পাগল মন নিয়ে ওখানে যাবেন না আবার বলা যায় না আপনার পাগল মন জলে ঝাপ দিয়ে ফেলতে পারে। মন ঠান্ডা করেন আগে তবে যাবার কথা হবে ;)

১১| ০৫ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৫১

বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: ভালো লাগল।

যাইতে ইচ্ছা করতাছে, অহন কি করি? :( :(



পিলাস

০৬ ই জুলাই, ২০১২ ভোর ৬:২০

আরিয়ানা বলেছেন: একখানা উট কিনেন তারপর ঐটার পিঠে চড়ে উড়াল দেন ;)

দুষ্টুমি করলাম, একদিন নিশ্চই যাওয়া হবে দেখবেন আমি বললাম :)

১২| ০৫ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৯:০৯

ইয়ার শরীফ বলেছেন: তবে নিজের লেখা নিজেই লুকিয়ে বহুবার পড়ে মুগ্ধ হয়ে যাচ্ছিলাম """"
আপনার প্রোফাইল এ এটা দেখলাম

মুগ্ধ হবার মত কিছু আছে আপনার লেখায়, এ ব্যাপারে সহমত

আমাকেও আফ্রিকা বরাবরই আকর্ষণ করে। আপনার লেখা পরে সে আকর্ষণ আরও বাড়বে।

ডুমুর গাছের কাছে আপনার ছবিটা অনেক ভালো হয়েছে।
***গ্রিক দেবীর ডুমুর সংগ্রহ ****


ভালো থাকবেন সর্বদা

০৬ ই জুলাই, ২০১২ ভোর ৬:২৪

আরিয়ানা বলেছেন: হা হা হা আরে না আমিতো ছোট ছিলাম তাই আমার লেখা বিচিত্রায় ছাপা হয়েছে বলে ওই ব্যপারটাতে মুগ্ধ হয়ে যাচ্ছিলাম।

উমম গ্রিক দেবী!! ওয়াও! গ্রীক দেবী হইতে মন চায় :( ;)


আপনিও ভাল থাকবেন। অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য

১৩| ০৫ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৯:২০

রিস্টার্ট রিফাত বলেছেন: আপানারে দেখলাম ;) ;) ;) পোস্টে +++

০৬ ই জুলাই, ২০১২ ভোর ৬:২৫

আরিয়ানা বলেছেন: ওমা আপনি এখন দেখলেন আমাকে :( ??

এত দেরিতে দেখলে হবে ? আগে দেখেন নাই কেনু???

হা হা হা প্লাসের জন্য থ্যাক্স। ভাল থাকবেন।

১৪| ০৫ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৯:২৮

মোঃ কবির হোসেন বলেছেন: ভাই প্রিয়তে রেখে দিলাম পরে পড়বো-এখন নামাজে যাব। ধন্যবাদ।

০৬ ই জুলাই, ২০১২ ভোর ৬:২৫

আরিয়ানা বলেছেন: নামাজ শেষ হয়েছে? ;) পড়তে ভুলে গেছেন তো? :)

১৫| ০৫ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৯:২৯

কালীদাস বলেছেন: জলপ্রপাতটা খুবই সৌন্দর্য :D

০৬ ই জুলাই, ২০১২ ভোর ৬:২৬

আরিয়ানা বলেছেন: আসলেই তাই গো কালিদাস বাবু ;)

১৬| ০৫ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৯:৪০

সুরঞ্জনা বলেছেন: আমার কেন যেন মনে হয় আমাকেও হিপনোটাইজ করা সম্ভব নয়। ;)

মরিচগুলো আমাদের দেশের বোম্বাই মরিচের মত না?

শুটকিগুলো আসলেই কদাকার! :#)

জলপ্রপাত ও ডুমুর দেখে মুগ্ধ!

ডুমুরের তরকারী আসলেই মজাদার।

০৬ ই জুলাই, ২০১২ ভোর ৬:২৭

আরিয়ানা বলেছেন: দিদিমনি তোমাকে তো আমি হিপনোটাইজড করে রেখেছি জানো না তুমি? ;)

উমম আসলেই বোম্বাই মরিচের মতন ঝাল ও স্বাদ ও তেমনই। ডুমুর আমার খুবই প্রিয়!!

১৭| ০৫ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৯:৪৯

ফানার বলেছেন: এক কথায় চমৎকার, আর কিছু লিখতে ইচ্ছা করছে না।
ভালো থাকবেন....

০৬ ই জুলাই, ২০১২ ভোর ৬:২৮

আরিয়ানা বলেছেন: আচ্ছা আর কিছু লিখতে হবে না ;)

আপনিও ভাল থাকতে ভুলবেন না :)

১৮| ০৫ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১০:০১

নাজনীন১ বলেছেন: জলপ্রপাত দেখতে আমারও খুব ভাল্লাগে! :)

০৬ ই জুলাই, ২০১২ ভোর ৬:২৯

আরিয়ানা বলেছেন: ধন্যবাদ নাজনীন পড়ার জন্য। ভাল থাকবেন।

১৯| ০৫ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১০:১৬

লুকার বলেছেন:
আফ্রিকা! সুন্দর পোস্ট!
নেট না থাকলে আসলেই মনে হয় দেহে আত্মা নাই।
সম্মোহনের লোকগুলা ভাড়াটে ছিল, ২জন ছাড়া!

০৬ ই জুলাই, ২০১২ ভোর ৬:৩১

আরিয়ানা বলেছেন: আসলেই নেট না থাকলে দেহে আত্না নেই!

আমারও তাই মনে হয়েছে। ওরা অর্গানাজার কমিটির সাথে কোন ভাবে জরিত ছিল মনে হয়। ওরা ভান করেছে Just to make it a good show.

ভাল থাকবেন :)

২০| ০৫ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১০:৪২

আমিনুর রহমান বলেছেন: চলতে হবেই । মিস করতে চাইছি না :)

০৬ ই জুলাই, ২০১২ ভোর ৬:৩২

আরিয়ানা বলেছেন: নিশ্চই! শেষ পর্যন্ত সাথে থাকুন। তবে আমি ঘুমিয়ে পরলে জাগিয়ে দিতে হবে ;)

২১| ০৫ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১১:৩৪

আমি রাইন বলেছেন: হিংসা, হিংসা,হিংসা /:) /:) /:)

০৬ ই জুলাই, ২০১২ ভোর ৬:৩৩

আরিয়ানা বলেছেন: বাব এতো হিংসা করলে তো পেট ফুটো হয়ে যাবে ফেটে ;)

২২| ০৫ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১১:৪৯

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: গাধা প্রকৃতির মানুষ ছাড়া নর্মাল কেউ হিপনোটাইজড হয়না, এটাই নিজস্ব অভিজ্ঞতা থেকেই বল্লাম।

বার্বার লেখার সুনাম করাকি শোভন ? তাই.........

০৬ ই জুলাই, ২০১২ ভোর ৬:৩৪

আরিয়ানা বলেছেন: হা হা হা আমি তাহলে গাধা প্রকৃতির মানুষ নই?? ;)

কেমন আছেন গো ছেলে?

২৩| ০৬ ই জুলাই, ২০১২ রাত ২:৪৭

সূর্য বলেছেন: আপনার ক্লিফ সাহেব কি ডায়মন্ড কোম্পানীতে কাজ করেন নাকি? আপনাকে বেশ শুকনো লাগলো, হয়তো খেতে পারছেন না ঠিকমত।

০৬ ই জুলাই, ২০১২ ভোর ৬:৩৫

আরিয়ানা বলেছেন: হা হা হা নাহ উনি ডায়মন্ড কম্পানিতে কাজ করেন না। উনি মাইনং কম্পানিতে যারা মাইনিং এর জন্য ট্রাক সাপ্লাই দেন তাদের হয়ে কাজ করেন প্রডাক্ট সাপোর্ট ম্যানেজার হয়ে।

০৬ ই জুলাই, ২০১২ ভোর ৬:৩৬

আরিয়ানা বলেছেন: হা হা হা আমি প্রচুর খাই খেতে খেতে পেট ফেটে যায় মাঝে মাঝে ;)

২৪| ০৬ ই জুলাই, ২০১২ ভোর ৪:৫৯

এ হেলাল খান বলেছেন: বরাবরের মত চমৎকার বর্ণনা। ১ম পর্ব এবং ২য় পর্ব দু' পর্বই ভাল লাগল। ৩য় পর্বের অপেক্ষায়।

০৬ ই জুলাই, ২০১২ ভোর ৬:৩৭

আরিয়ানা বলেছেন: সাথে থাকবার জন্য ধন্যবাদ হেলাল। এটা ছিল ৩য় পর্ব। ৪থ টা নিয়ে জলদি আসব নিশ্চই :)

২৫| ০৬ ই জুলাই, ২০১২ ভোর ৫:৩২

রাতুল_শাহ বলেছেন: হতভাগা ক্লিফ রে তাহলে দেখতে পাইলাম।

মাছের ছবি দেইখা তো খাওয়ার ইচ্ছা হয়না।
পরিমাণে ৫-৬টা করে কি এরা বাজারের দ্রব্য সাজিয়ে রাখে ? তবে এদের সাজানোর সিস্টেম আমাদের দেশে ছোট ছেলেমেয়েদের বাজার বাজার খেলার মত। তবে একটু উপকারও আছে , ভাল জিনিস বেছে নেওয়া যায়, কিন্তু আমাদের দেশে ডালির একেবারে নিচে ভাল জিনিসগুলো রাখে। বাছতে গেলে নিজেরই বিরক্ত লাগে।

যাহোক আফ্রিকান জন্তু-জানোয়ার আর পোকা-মাকড় আর কীট-পতঙ্গ হতে সাবধানে থাইকেন,

০৬ ই জুলাই, ২০১২ ভোর ৬:৪০

আরিয়ানা বলেছেন: হা হা হা ক্লিফকেই আপনার হতভাগা মনে হলো? আমি যে নেট ছারা জীবন যাপন করলাম আমাকে হতভাগী মনে হলো না একবারও ;) হা হা হা

আসলেই তাই এরা চমৎকার করে ভাগ ভাগ করে সাজিয়ে রাখে এই কারনে ওই এক এক ভাগের দাম বাধা আছে। আপনি এক ভাগ পাবেন মনে করুন ৫ টাকায় ব্যপার টা এমন।

থাকব নিশ্চই সাবধানে :)

২৬| ০৬ ই জুলাই, ২০১২ ভোর ৬:৩২

মারুফ রাশেদ বলেছেন: খুবই ভালো, চিন্তা করছি কিভাবে আফ্রিকা যাওয়া যায়। আপনার পোস্ট পড়ে সেই ইচ্ছাটা আরো বেড়ে গেলো। চমতকার বর্ননা।

চলুক। পরবর্তী কিস্তির অপেক্ষায়

০৬ ই জুলাই, ২০১২ ভোর ৬:৪১

আরিয়ানা বলেছেন: চলে যান একদিন আটঘাট বেধে :)

ধন্যবাদ সাথে থাকবার জন্য।

২৭| ০৬ ই জুলাই, ২০১২ দুপুর ১২:৫৪

হিড্‌ন্‌ ম্যান বলেছেন: দারুন!

চলুক B-)

০৬ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৪:২৩

আরিয়ানা বলেছেন: ধন্যবাদ :)

চলু.....।

২৮| ০৬ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৪:৩২

রিস্টার্ট রিফাত বলেছেন: বুজেন নাই ?এই নিকে প্রথম দেখলাম ;) আগের নিকে তো আগেই দেখছি B-)) 50 first dates দেখছেন?

০৬ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৪:৪৬

আরিয়ানা বলেছেন: মানে ক'টা নিক আপনার?

০৬ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৪:৪৮

আরিয়ানা বলেছেন: 50 first date কি ছবি? ছবি হলে দেখিনাই

২৯| ০৬ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৪:৫০

চাটিকিয়াং রুমান বলেছেন: ভালো লাগছে পড়তে। নতুন নতুন জায়গা সম্পর্কে জানা হলো।

০৬ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৪:৫৬

আরিয়ানা বলেছেন: ধন্যবাদ রুমান.....। ভাল থাকবেন।

৩০| ০৬ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৫:০১

রিস্টার্ট রিফাত বলেছেন: আমার নিকে গুরে আসলেই বুজবেন আমার আগের নিক কোনটা ;) ;) ;)

হুম এইটা হলিউড মুভি না দেখলে দেখার চেস্টা কইরেন।

০৬ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৫:৪৪

আরিয়ানা বলেছেন: আসব ঘুরে কাল। :)

৩১| ০৬ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৫:০৮

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: ভালো লাগছে সিরিজটা। সাথে আছি আপু।

০৬ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৫:৪৪

আরিয়ানা বলেছেন: অনকে ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য :)

৩২| ০৬ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৫:৩৩

জিললুর রহমান বলেছেন: এত সুন্দর লেখেন কিভাবে ? মনে হচ্ছে আমিই যেন সেখানে গিয়েছি। জলপ্রপাতটা দেখেই ঝাপ দিতে ইচ্ছা হল। মনে হচ্ছে না যাওয়া পর্যন্ত শান্তি নাই।

০৬ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৫:৪৫

আরিয়ানা বলেছেন: :) পড়ার জন্য ধন্যবাদ। ঘুরে আসেন একবার ওখান থেকে

৩৩| ০৭ ই জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:৪৬

নিশাচর ভবঘুরে বলেছেন: আপনাকে অনেক হিংসা হয় :( এতো ঘুরেন :(

০৭ ই জুলাই, ২০১২ দুপুর ২:২৭

আরিয়ানা বলেছেন: তাই ? :) হা হা হা নদির এপাড় বলে ছাড়িয়া নিঃশ্বাস ওপাড়েতে সর্ব সুখ আমার বিশ্বাস হা হা হা

৩৪| ০৭ ই জুলাই, ২০১২ দুপুর ১২:০৬

মুহিব বলেছেন: নদীর পাশে আপনাকে দেখে মনে হল যেন মরুভূমিতে পানির খোজ পেয়েছেন।

০৭ ই জুলাই, ২০১২ দুপুর ২:২৮

আরিয়ানা বলেছেন: অনেক টা তাই মুহিব। :) আমার খুব পিপাসা ছিল তখন কিছু একটার জন্য ;)

৩৫| ০৭ ই জুলাই, ২০১২ দুপুর ২:৪৪

ঘুমন্ত আমি বলেছেন: হিপোটনাইজের বর্ননা এবং ছবি দুটিই ভালো ।

০৭ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:৪৮

আরিয়ানা বলেছেন: :) অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য :)

৩৬| ০৮ ই জুলাই, ২০১২ ভোর ৫:৫০

মুনসী১৬১২ বলেছেন: ভালো লাগল

০৮ ই জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪২

আরিয়ানা বলেছেন: ধন্যবাদ মুনসী :) ভাল থাকবেন।

৩৭| ০৮ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৪:৩৯

নস্টালজিক বলেছেন: আর একটু হলেই হিপনোটাইজড হয়ে গেসিলাম! :-)



দারুন কালারফুল পোস্ট, দিশা!

০৮ ই জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৩

আরিয়ানা বলেছেন: হা হা হা রানা সত্যি হিপনোটাইজ হওয়া গেলে মজাই হতো!

রং নিয়েই তো আমার কাজ ;)

৩৮| ০৯ ই জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:০৮

ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: দারুণ লাগলো আপি, আপনারা ঐ দেশে কবে গেলেন? কেন গেলেন? ওখানেই কি স্থায়ী হবেন?

০৯ ই জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:১২

আরিয়ানা বলেছেন: আমি বেড়াতে গিয়েছিলাম :)

৩৯| ০৯ ই জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:১৪

রাজামশাই বলেছেন: মারহাবা

এই নে স্বর্ণমুদ্রা তোর উপহার

০৯ ই জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:২২

আরিয়ানা বলেছেন: ধন্যবাদ রাজা মশাই ;)

৪০| ০৯ ই জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৭

মোঃ কবির হোসেন বলেছেন: হাট বাজারের দৃশ্যগুলোতে দারিদ্রের ছাপ-মনে হচ্ছে বাংলাদেশের কোনো প্রত্যন্ত অঞ্চল। প্রাকৃতিক দৃশ্য মন জুড়িয়ে যায়। ''Mutanda waterfall''-ভালো লাগলো। ধন্যবাদ।

০৯ ই জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৬

আরিয়ানা বলেছেন: ওরা অনেক গরিব আমাদের দেশের গ্রাম গুলোর চাইতে।

ধন্যবাদ এ পর্যন্ত পড়ছেন বলে :)

৪১| ০৯ ই জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০০

হৃদছায়া বলেছেন: হিপনোটাইজড হওয়া সামনাসামনি দেখার খুব ইচ্ছা

১০ ই জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:১৯

আরিয়ানা বলেছেন: উমম আমারও ছিল :)

৪২| ১০ ই জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:২১

আবু সালেহ বলেছেন: জলস্রোত ...স্রোতধারা....আর ঝরনা দেখলেই আমার মাথা খারাপ হয়ে যায়.......

এই পর্বে সেইরকম হইছে....

১০ ই জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:২৫

আরিয়ানা বলেছেন: :) ধন্যবাদ সালেহ। কেমন আছেন?

৪৩| ১০ ই জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:৩৩

আরমিন বলেছেন: বাহ! ভালো লাগলো!

১০ ই জুলাই, ২০১২ দুপুর ১২:২৯

আরিয়ানা বলেছেন: ধন্যবাদ পড়ার জন্য :)

৪৪| ১০ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:৩৬

মুখ ও মুখোশ বলেছেন:

সত্যিই কি হিপনোটাইজ করা সম্ভব?
তবে শুনেছি, আচার-আচরন, বাচন ভঙ্গি ও কথার মারপ্যাচে নাকি হিপনোটাইজ করা যায়........................!! সত্যি মিথ্যা জানি না। তবে আপনার কথায় মনে হল কেউ যদি প্রথমেই নিজের প্রতি কারোর আসক্তি জন্মাতে পারে তবেই হয়ত এটা বেড়ে বেড়ে এক সময় এক ধরনের মোহ তৈরী হয় এবং তখন সে যা বলবে মনে হবে এটাই সঠিক এবং এটাই করতে হবে.................................কি জানি হয়ত এরকম!!!!!


যাহোক, খুব ভাল লেগেছে আরিয়ানা। মনে হয় তুমি খুব গোছালো মেয়ে, কেননা.................তুমি যে ভাবে সাজিয়ে-গুছিয়ে পরিচ্ছন্ন ভাবে লিখ এবং ছবি সংযোজনগুলো হয় অপুর্ব!!!!

ভাল থেকো সবসময়।

১০ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:৫৭

আরিয়ানা বলেছেন: মুখ আমি আপনার সাথে একমত। হিপনোটাইজড হওয়াটা পুরোপুরি নিজের ব্যাপার।

আমি গোছালো কিনা জানি না তবে কোন কিছু সুন্দর করে রাখতে আমি পছন্দ করি সেটা যে কোন জিনিশ হোক আর সম্পর্ক হোক বা কাজ হোক। কতটা পারি আমি জানি না তবে চেষ্টা করতে তো দোষ নেই।

৪৫| ১০ ই জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫১

তিতাস একটি নদীর নাম বলেছেন: আবারো ভাল লাগলো।
আপনার সাহস মন্দ না---যাই হউক এরকম সাহসযুক্ত মানুষইতো চাই।

১০ ই জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৫

আরিয়ানা বলেছেন: হা হা হা

৪৬| ১১ ই জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:৩৪

কাউসার রুশো বলেছেন: আফ্রিকায় আর জায়গা পেলেন না?? এক্কেবারে জাম্বিয়ার এক অজ পাড়াগাঁয়ে! :P :P

১১ ই জুলাই, ২০১২ দুপুর ১২:১৯

আরিয়ানা বলেছেন: উমম একেবারেই অজ পাড়াগাঁ। এটা প্রমোদ ভ্রমন ছিলনা আসলে। :)

৪৭| ১১ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৪:৩৭

কাউসার রুশো বলেছেন: এর আগে কখনও এত কাছ থেকে এত জ্যন্ত জলপ্রপাত দেখি নাই
বলেন কী? :|
আমাদের দেশেও তো এর চেয়ে ভালো জলপ্রপাত আর ঝর্ণা আছে।

শেষ পর্ব দিয়ে আপনার এই সিরিজটা পড়তে শুরু করেছিলাম। তখনও বুঝিনি সেটা একটা সিরিজের শেষ পর্ব ছিলো। পরে খেয়াল করলাম।
ভিন্নধর্মী চমৎতার একটা ভ্রমণকাহিনী পড়লাম। আরো কয়েকটা পর্ব হলে দারুন হত!

++++++++++ :)

১৩ ই জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:৩৭

আরিয়ানা বলেছেন: তাই নাকি ?? কোথায় আমাদের দেশে জলপ্রপাত? আমি তো জানলাম না :(

আমার ধৈর্য কম তাই তারাতাড়ি শেষ করলাম :P

৪৮| ১৩ ই জুলাই, ২০১২ রাত ১১:২১

আরিফ আরাফাত রুশো বলেছেন: আপনি ওখানেও দেশি টাইপ জামা কাপড় পড়েন দেখি/

১৫ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:২৩

আরিয়ানা বলেছেন: :) আমি সব ধরনের কাপড়ই পরি :)

৪৯| ১৫ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৫:৪৬

আবদুর রহমান (রোমাস) বলেছেন: ছবি আর বর্ণনায় আবারো অসম্ভব সুন্দর হয়েছে :)

১৭ ই জুলাই, ২০১২ সকাল ৭:৪২

আরিয়ানা বলেছেন: :) থ্যাক্স। কেমন আছিস তুই?

৫০| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ ভোর ৪:৪২

আবদুর রহমান (রোমাস) বলেছেন: ভালো আছি...তোমার কি অবস্থা? মাঝে মাঝে কোথায় এত লুকিয়ে যাও???

১৯ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১০:০৬

আরিয়ানা বলেছেন: টিলো এক্সপ্রেস খেলি ;)

৫১| ২০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৯:০৭

আজনবী বলেছেন: অসাধারন। সবগুলো ছবিই সুন্দর, তবে নাদীর ধারের ছবি গুলো খুব বেশী সুন্দর। যখন কমেন্ট লিখছি, তখন শুভমিতার গানটা হেডফোনে বেজে যাচ্ছে।

"দেখেছ কি তাকে, ঐ নীল নদীর ধারে
বৃস্টি পায়ে পায়ে তার কি যেন কি নাম
জলে ভেজা মাঠে আকাশে হাত বাড়ায়
মেঘের আড়ালে ভেসে থাকা সেই রংধনুকে চায়
দেখেছ কি তাকে, ঐ নীল নদীর ধারে"

২১ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৫:২৯

আরিয়ানা বলেছেন: গানটা আমার খুব প্রিয় :)




দেখেছ কি তাকে, ঐ নীল নদীর ধারে?

৫২| ২৮ শে আগস্ট, ২০১২ সকাল ১০:৫৪

বিলাতী পোলা বলেছেন: এবারও হারিয়ে গেলাম আফ্রিকানদের সাথে। :P

শুভকামনা সবসময় আপু।

২৮ শে আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:০৩

আরিয়ানা বলেছেন: :) ধন্যবাদ :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.