নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যোগ্য একটা লাশ হয়ে মাওলার অন্ধকার কবরে যেতে চাই

মঈনুদ্দিন অারিফ মিরসরায়ী

যোগ্য মানুষ হতে চাই, যোগ্য একটা লাস হতে চাই

মঈনুদ্দিন অারিফ মিরসরায়ী › বিস্তারিত পোস্টঃ

বদর দিবস, মৌলবাদিদের বিজয়ের দিন

১৪ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৪

আজ থেকে চৌদ্দশত বছর পূর্বে রমযানের সতের তারিখে আরবের বদর পাহাড়ের কোলে সংঘঠিত হয়েছিলো ঐতিহাসিক বদর যুদ্ধ। তৎকালিন পৃথিবীতে যারা নিজের প্রগতিশীল বলে দাবি করতো, মদ আর নারীর চেতনা ফেরি করতো। মূর্তিকে নিজের উপাস্য মনে করতো। তারা এক হাজার সৈন্য বাহিনী নিয়ে হাজির হয়েছিলো বদর প্রান্তরে। বিপরীতে ছিলেন মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এবং তাঁর তিনশো তেরজন সঙ্গী। আরবের সাংস্কৃতিক কর্মীরা হাজার সৈন্যের বিশাল বাহিনী নিয়ে এসেছিলো ইসলামকে শিকড় উপড়ে ফেলতে। রাতে তারা নারী আর মদ নিয়ে ফূর্তি করেছে। নিজেদের চেতনার ফেরি করেছে। তাদের সাথে ছিলো অস্ত্রের ভান্ডার। ছিলো তেজস্বী ঘোড়ার বহর। মাস ছিলো রমযান। সাংস্কৃতিক কর্মীরা উদরপূর্তি করে ছিলো পুরো সতেজ!
অপর দিকে মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সঙ্গীদের সংখ্যা ছিলো তাদের তুলনায় অপ্রতুল। অস্ত্র ছিলো কম। ছিলোনা তাঁদের সাথে সাংস্কৃতিক চেতনার নিদর্শন মদ এবং নারী। এছাড়া রমযান মাস হওয়ায় দিনের বেলায় সকলে ছিলো রোযাদার। প্রগতিশীলরা যখন মদ আর নারী নিয়ে ব্যস্ত, মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তখন সিজদায় পড়ে আছেন! কায়মনাবাক্যে বলছেন, প্রভূ, আজকে যদি প্রগতিশীলদের কাছে তোমার বান্দারা হেরে যায়, তাহলে পৃথিবীতে তোমার নাম উচ্চারণ করার মত কেউ থাকবেনা।
সতের রমযান পৃথিবী দেখেছিলো এক বিস্ময়কর ঘটনা। তৎকালিন বিশে^র প্রগতিশীলরা বিশাল বাহিনী এবং অস্ত্রের ভান্ডার নিয়েও মাত্র তিনশো তেরজন মৌলবাদিদের কাছে চরমভাবে পরাজয় বরণ করেছিলো। অপ্রাপ্ত বয়স্ক দুইজন ছেলের কাছে নিহত হয়েছেন প্রগতিশীলদের নেতা আবু জাহেল।
সেদিন যদি প্রগতিশীলরা বিজয় লাভ করতো, তাহলে ঘোড়ার খুরে পিষে ফেলতো তিনশো তেরজনের সকলকে। কিন্তু যাদেরকে তারা ধর্মান্ধ এবং মৌলবাদি বলতো, তাদের হাতে সেদিন গ্রেফতার হয়েছিল তাদের বাঘা বাঘা সত্তরজন কর্মী। মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদের সাথে যে আচরণ করেছিলেন, পৃথিবী আজও এমন উদাহরণ দ্বিতীয় আরেকটি পেশ করতে পারবেনা। প্রগতিশীলদের তিনি তা খাইয়েছেন, যা মুসলমানরা খেয়েছে। নামেমাত্র মুক্তিপণ নিয়ে তাদের ছেড়ে দিয়েছেন।
বদর প্রান্তর থেকে প্রথম শুরু হয়েছিলো তাদের পরাজয়। মখ থুবড়ে পড়লো তাদের চেতনা। এরপর উহুদ, খন্দক, হুদাইবিয়া হয়ে মুসলমানরা আবার ফিরে এসেছিলো মক্কায়। বিজয় কেতন উড়িয়েছে মক্কায়। যে মক্কা থেকে আঘাতে আঘাতে জর্জরিত করে তাদের বের করে দেওয়া হয়েছিলো। সেদিনও মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদের সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেছিলেন।
এরপর আর মুসলমানরা পিছনে ফিরে তাকায়নি। ইসলামের সত্য, সুন্দর বাণী নিয়ে ছড়িয়ে পড়েছিলো পুরো পৃথিবী। কায়সার, কিসরা, মিশর, দামেস্ক, পেরিয়ে হিন্দুস্তানে এসেও আছড়ে পড়েছে তাঁদের সত্য সুন্দর আহবান। মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের অনুসারীরা এখনো রয়েছে পৃথিবীর প্রান্তে প্রান্তে। আসুন বদরের চেতনায় আমরা শানিত হই। প্রগতিশীলতার নামে নোংরামী এবং অশ্লীলতা এবং মূর্তি পূঁজকদের বিরুদ্ধে আমাদের লড়াই চলবে। যে লড়াই শুরু হয়েছিলো সতের রমযান ঐতিহাসিক বদর প্রান্তে।১৭
আজ থেকে চৌদ্দশত বছর পূর্বে রমযানের সতের তারিখে আরবের বদর পাহাড়ের কোলে সংঘঠিত হয়েছিলো ঐতিহাসিক বদর যুদ্ধ। তৎকালিন পৃথিবীতে যারা নিজের প্রগতিশীল বলে দাবি করতো, মদ আর নারীর চেতনা ফেরি করতো। মূর্তিকে নিজের উপাস্য মনে করতো। তারা এক হাজার সৈন্য বাহিনী নিয়ে হাজির হয়েছিলো বদর প্রান্তরে। বিপরীতে ছিলেন মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এবং তাঁর তিনশো তেরজন সঙ্গী। আরবের সাংস্কৃতিক কর্মীরা হাজার সৈন্যের বিশাল বাহিনী নিয়ে এসেছিলো ইসলামকে শিকড় উপড়ে ফেলতে। রাতে তারা নারী আর মদ নিয়ে ফূর্তি করেছে। নিজেদের চেতনার ফেরি করেছে। তাদের সাথে ছিলো অস্ত্রের ভান্ডার। ছিলো তেজস্বী ঘোড়ার বহর। মাস ছিলো রমযান। সাংস্কৃতিক কর্মীরা উদরপূর্তি করে ছিলো পুরো সতেজ!
অপর দিকে মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সঙ্গীদের সংখ্যা ছিলো তাদের তুলনায় অপ্রতুল। অস্ত্র ছিলো কম। ছিলোনা তাঁদের সাথে সাংস্কৃতিক চেতনার নিদর্শন মদ এবং নারী। এছাড়া রমযান মাস হওয়ায় দিনের বেলায় সকলে ছিলো রোযাদার। প্রগতিশীলরা যখন মদ আর নারী নিয়ে ব্যস্ত, মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তখন সিজদায় পড়ে আছেন! কায়মনাবাক্যে বলছেন, প্রভূ, আজকে যদি প্রগতিশীলদের কাছে তোমার বান্দারা হেরে যায়, তাহলে পৃথিবীতে তোমার নাম উচ্চারণ করার মত কেউ থাকবেনা।
সতের রমযান পৃথিবী দেখেছিলো এক বিস্ময়কর ঘটনা। তৎকালিন বিশে^র প্রগতিশীলরা বিশাল বাহিনী এবং অস্ত্রের ভান্ডার নিয়েও মাত্র তিনশো তেরজন মৌলবাদিদের কাছে চরমভাবে পরাজয় বরণ করেছিলো। অপ্রাপ্ত বয়স্ক দুইজন ছেলের কাছে নিহত হয়েছেন প্রগতিশীলদের নেতা আবু জাহেল।
সেদিন যদি প্রগতিশীলরা বিজয় লাভ করতো, তাহলে ঘোড়ার খুরে পিষে ফেলতো তিনশো তেরজনের সকলকে। কিন্তু যাদেরকে তারা ধর্মান্ধ এবং মৌলবাদি বলতো, তাদের হাতে সেদিন গ্রেফতার হয়েছিল তাদের বাঘা বাঘা সত্তরজন কর্মী। মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদের সাথে যে আচরণ করেছিলেন, পৃথিবী আজও এমন উদাহরণ দ্বিতীয় আরেকটি পেশ করতে পারবেনা। প্রগতিশীলদের তিনি তা খাইয়েছেন, যা মুসলমানরা খেয়েছে। নামেমাত্র মুক্তিপণ নিয়ে তাদের ছেড়ে দিয়েছেন।
বদর প্রান্তর থেকে প্রথম শুরু হয়েছিলো তাদের পরাজয়। মখ থুবড়ে পড়লো তাদের চেতনা। এরপর উহুদ, খন্দক, হুদাইবিয়া হয়ে মুসলমানরা আবার ফিরে এসেছিলো মক্কায়। বিজয় কেতন উড়িয়েছে মক্কায়। যে মক্কা থেকে আঘাতে আঘাতে জর্জরিত করে তাদের বের করে দেওয়া হয়েছিলো। সেদিনও মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদের সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেছিলেন।
এরপর আর মুসলমানরা পিছনে ফিরে তাকায়নি। ইসলামের সত্য, সুন্দর বাণী নিয়ে ছড়িয়ে পড়েছিলো পুরো পৃথিবী। কায়সার, কিসরা, মিশর, দামেস্ক, পেরিয়ে হিন্দুস্তানে এসেও আছড়ে পড়েছে তাঁদের সত্য সুন্দর আহবান। মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের অনুসারীরা এখনো রয়েছে পৃথিবীর প্রান্তে প্রান্তে। আসুন বদরের চেতনায় আমরা শানিত হই। প্রগতিশীলতার নামে নোংরামী এবং অশ্লীলতা এবং মূর্তি পূঁজকদের বিরুদ্ধে আমাদের লড়াই চলবে। যে লড়াই শুরু হয়েছিলো সতের রমযান ঐতিহাসিক বদর প্রান্তে।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


এই অবস্হা?

মানুষ এখন গুহায় বসবাস করে না; এসব ভুল ইতিহাসকে বুঝার সময় হয়েছে; বদরযুদ্ধ বলতে কইছু ছিলো না, উহা ছিল মারামারি

২| ২০ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১০:৫৭

মঈনুদ্দিন অারিফ মিরসরায়ী বলেছেন: ফেরাউন নামের ও কিছু ছিলোনা...৪ হাজার বছর আগে।

পারলে ভুল প্রমান করেনতো ১৪৩৬ বছর আগের কোরআন?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.