নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যোগ্য একটা লাশ হয়ে মাওলার অন্ধকার কবরে যেতে চাই

মঈনুদ্দিন অারিফ মিরসরায়ী

যোগ্য মানুষ হতে চাই, যোগ্য একটা লাস হতে চাই

মঈনুদ্দিন অারিফ মিরসরায়ী › বিস্তারিত পোস্টঃ

পাগড়ী পড়া হলনা তালহার! পানির টাংক থেকে ক্ষুদে হাফেজে কোরয়ানের শরির ম্যানহোল থেকে মাথা..! ঘৃনা প্রকাশের ভাষাও হারিয়ে ফেলেছি!

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৫৯



রংপুর মহানগরীতে একটি মাদরাসায় হেফজ বিভাগের ছাত্র তানভির আব্দুল্লাহ তালহার মস্তকবিহীন লাশ উদ্ধারের ঘটনায় ভগিবালাপাড়া জামে মসজিদের খাদেমকে ৫ দিনের পুলিশি রিমান্ড দিয়েছে আদালত। সৎ মায়ের পরকীয়া, পারিবারিক শত্রুতাসহ বেশ কয়েকটি বিষয় সামনে রেখে পুলিশ তদন্ত করছে।

কোতয়ালী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) বাবুল মিঞা জানান, 'হত্যার ঘটনায় শনিবার রাতে কোতয়ালী থানায় আসামি অজ্ঞাত উল্লেখ করে হত্যা মামলা দায়ের করেন তালহার চাচা জাহিদুল ইসলাম। ওই মামলায় আগে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটককৃত ভগিবালাপাড়া জামে মসজিদের খাদেম নাজমুল ইসলামকে শনিবার রাতেই রংপুর চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে উপস্থিত করে ১০ দিনের রিমান্ড চাওয়া হয়। আদালতের বিচারক তারিক হাসান ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। তাকে আদালতের নিয়মকানুন মেনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।'

এদিকে হত্যাকাণ্ডটি স্পর্শকাতর হওয়ায় তদন্তরত সংস্থাগুলো বিভিন্ন বিষয় খতিয়ে দেখছে। ওসি জানান, হত্যাকাণ্ডটি খুবই স্পর্শকাতর। কোরআনের একজন হাফেজকে যেভাবে মাথা শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে তাতে নৃশংসতার বহুমাত্রিকতা স্থান পেয়েছে। এই হত্যা ভাড়াটিয়া পেশাদার কোনো গ্রুপ করেছে কি-না, পরকীয়াসহ একাধিক বিভিন্ন বিষয়ে তদন্ত করা হচ্ছে। খুব শীঘ্রই এই নৃশংস হত্যার ক্লু মিডিয়াকে জানানো হবে।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কোতয়ালী থানার এসআই জাবেদ আলী পিপিএম জানান, ঘটনাটির বিভিন্ন দিক বিবেচনা করে ভগিবালাপাড়ার রহমানিয়া নুরানী হাফিজিয়া মাদরাসার প্রধান শিক্ষক হাফেজ মেহেদী হাসান, সহকারী শিক্ষক হাফেজ ইমরান হোসেন, মসজিদের নাজমুল ইসলাম, মোয়াজ্জিন তাসকিরুল ইসলাম, মাদরাসার শিক্ষার্থী আজহার, রেজাউল করিম, মানিক,আরমান ও ফেরদৌসকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে। এরমধ্যে মসজিদের খাদেম নাজমুলকে ওই মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। অন্যদেরও জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।

সূত্র জানায়, মসজিদের দোতলার ছাদের চাবি থাকে খাদেমের কাছে। কিন্তু পুলিশ তালা ভেঙে লাশ উদ্ধার করে। যেহেতু খাদেমের কাছে চাবি থাকে। তাই খাদেম নাজমুল এই মামলার গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষী বলে মনে করছে তদন্ত সংস্থাগুলো। তাকে রিমান্ডে নিয়ে নিবিড়ভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করে প্রকৃত ক্লু উদ্ধার করতে চাইছে পুলিশ।

প্রসঙ্গত: গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জের কলাপাড়া গ্রামের বাসিন্দা ৩৪ ইস্ট বেঙ্গল ব্যাটালিয়নে কর্মরত সার্জেন্ট খানজাহান আলী ও তার দ্বিতীয় স্ত্রী তাহমিনা আখতার বিথি রংপুর মহানগরীর ভগিবালাপাড়ায় বাসা ভাড়া নিয়ে থাকেন। ছেলে তালহাকে স্থানীয় রহমানিয়া নুরানী হাফিজিয়া মাদরাসায় হেফজ বিভাগে পড়াতেন।

আগামী ৮ ফেব্রুয়ারি অন্যান্যদের সাথে আবু তালহারও কোরআনের হাফেজ হিসেবে মাথায় পাগড়ি দেয়ার কথা ছিল। বুধবার রাতে বাড়িতে না আসায় তালহার পিতামাতা ভেবেছিলেন মাদরাসায় আছে। সকালেও না ফেরায় তারা মাদরাসায় খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন সেখানেও নেই। দুপুরে কোতয়ালী থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন তার পিতা। পরে সন্ধায় পুলিশ অভিযান চালিয়ে মাদরাসার পাশে ভগিবালাপাড়া জামে মসজিদের দ্বিতীয় তলার ছাদ থেকে তার মস্তকবিহীন লাশ উদ্ধার করে। পরে অনুসন্ধান চালিয়ে পাশের একটি ম্যানহোল থেকে মাথা উদ্ধার করে। রংপুর মহানগরীতে একটি মাদরাসায় হেফজ বিভাগের ছাত্র তানভির আব্দুল্লাহ তালহার মস্তকবিহীন লাশ উদ্ধারের ঘটনায় ভগিবালাপাড়া জামে মসজিদের খাদেমকে ৫ দিনের পুলিশি রিমান্ড দিয়েছে আদালত। সৎ মায়ের পরকীয়া, পারিবারিক শত্রুতাসহ বেশ কয়েকটি বিষয় সামনে রেখে পুলিশ তদন্ত করছে।

কোতয়ালী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) বাবুল মিঞা জানান, 'হত্যার ঘটনায় শনিবার রাতে কোতয়ালী থানায় আসামি অজ্ঞাত উল্লেখ করে হত্যা মামলা দায়ের করেন তালহার চাচা জাহিদুল ইসলাম। ওই মামলায় আগে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটককৃত ভগিবালাপাড়া জামে মসজিদের খাদেম নাজমুল ইসলামকে শনিবার রাতেই রংপুর চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে উপস্থিত করে ১০ দিনের রিমান্ড চাওয়া হয়। আদালতের বিচারক তারিক হাসান ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। তাকে আদালতের নিয়মকানুন মেনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।'

এদিকে হত্যাকাণ্ডটি স্পর্শকাতর হওয়ায় তদন্তরত সংস্থাগুলো বিভিন্ন বিষয় খতিয়ে দেখছে। ওসি জানান, হত্যাকাণ্ডটি খুবই স্পর্শকাতর। কোরআনের একজন হাফেজকে যেভাবে মাথা শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে তাতে নৃশংসতার বহুমাত্রিকতা স্থান পেয়েছে। এই হত্যা ভাড়াটিয়া পেশাদার কোনো গ্রুপ করেছে কি-না, পরকীয়াসহ একাধিক বিভিন্ন বিষয়ে তদন্ত করা হচ্ছে। খুব শীঘ্রই এই নৃশংস হত্যার ক্লু মিডিয়াকে জানানো হবে।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কোতয়ালী থানার এসআই জাবেদ আলী পিপিএম জানান, ঘটনাটির বিভিন্ন দিক বিবেচনা করে ভগিবালাপাড়ার রহমানিয়া নুরানী হাফিজিয়া মাদরাসার প্রধান শিক্ষক হাফেজ মেহেদী হাসান, সহকারী শিক্ষক হাফেজ ইমরান হোসেন, মসজিদের নাজমুল ইসলাম, মোয়াজ্জিন তাসকিরুল ইসলাম, মাদরাসার শিক্ষার্থী আজহার, রেজাউল করিম, মানিক,আরমান ও ফেরদৌসকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে। এরমধ্যে মসজিদের খাদেম নাজমুলকে ওই মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। অন্যদেরও জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।

সূত্র জানায়, মসজিদের দোতলার ছাদের চাবি থাকে খাদেমের কাছে। কিন্তু পুলিশ তালা ভেঙে লাশ উদ্ধার করে। যেহেতু খাদেমের কাছে চাবি থাকে। তাই খাদেম নাজমুল এই মামলার গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষী বলে মনে করছে তদন্ত সংস্থাগুলো। তাকে রিমান্ডে নিয়ে নিবিড়ভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করে প্রকৃত ক্লু উদ্ধার করতে চাইছে পুলিশ।

প্রসঙ্গত: গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জের কলাপাড়া গ্রামের বাসিন্দা ৩৪ ইস্ট বেঙ্গল ব্যাটালিয়নে কর্মরত সার্জেন্ট খানজাহান আলী ও তার দ্বিতীয় স্ত্রী তাহমিনা আখতার বিথি রংপুর মহানগরীর ভগিবালাপাড়ায় বাসা ভাড়া নিয়ে থাকেন। ছেলে তালহাকে স্থানীয় রহমানিয়া নুরানী হাফিজিয়া মাদরাসায় হেফজ বিভাগে পড়াতেন।

আগামী ৮ ফেব্রুয়ারি অন্যান্যদের সাথে আবু তালহারও কোরআনের হাফেজ হিসেবে মাথায় পাগড়ি দেয়ার কথা ছিল। বুধবার রাতে বাড়িতে না আসায় তালহার পিতামাতা ভেবেছিলেন মাদরাসায় আছে। সকালেও না ফেরায় তারা মাদরাসায় খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন সেখানেও নেই। দুপুরে কোতয়ালী থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন তার পিতা। পরে সন্ধায় পুলিশ অভিযান চালিয়ে মাদরাসার পাশে ভগিবালাপাড়া জামে মসজিদের দ্বিতীয় তলার ছাদ থেকে তার মস্তকবিহীন লাশ উদ্ধার করে। পরে অনুসন্ধান চালিয়ে পাশের একটি ম্যানহোল থেকে মাথা উদ্ধার করে।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.