![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি রিফাতুল ইসলাম। ডাক নাম বাবু । আমি ছোট খাটো একটা আইটি সেন্টারে চাকরী করি । একা থাকি স্বাধীন চিন্তা করতে ভালবাসি, সবকিছুর উপরে মানবতাকে এগিয়ে রাখি।
ইসলাম ধর্মাবলম্বী মহিলারা সাধারণত বোরকা পরে থাকেন। ভারতে মুসলিম রমনীদের ক্ষেত্রে এই পোশাকে কোনও নিষেধাজ্ঞা না থাকলেও সাম্প্রতিক কালে পৃথিবীর অনেক দেশেই বোরকা পরা নিষিদ্ধ হয়ে গেছে। ইউরোপে প্রথম ফ্রান্স বোরখা এবং নিকাবের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে ২০১১ সালের এপ্রিল মাসে। বর্তমানে ফ্রান্সে কোন মুসলিম মহিলা বাড়ি থেকে বেরনোর সময় যদি বোরখা পরে থাকেন তাহলে তাঁকে আইনভঙ্গকারী হিসাবে দেখা হয়। এবং সেক্ষেত্রে জরিমানা ধার্য করার আইনি ব্যবস্থাও রয়েছে। তবে ফ্রান্স ছাড়াও পৃথিবীর অন্যান্য অনেক দেশেই বোরখা পরা বেআইনি। আসুন যে সব দেশে বোরখা পরা আইন বিরুদ্ধ সেই দেশগুলোর নাম জেনে নেওয়া যাক।(১) বেলজিয়াম, (২) নেদারল্যান্ডস, (৩) ইজিপ্ট, (৪) সুইজারল্যান্ড, (৫) ইতালি, (৬) ছাদ। ০৮ আগস্ট,২০১৬/এমটি নিউজ২৪/আ শি/এএস বোরখা পড়া নিষিদ্ধ করে ইসলাম ধর্মাবলম্বী মহিলাদের অন্তরে আঘাত দিয়েছেন যারা ইসলামিক নিউজ: ইসলাম ধর্মাবলম্বী মহিলারা সাধারণত বোরখা পরে থাকেন। ভারতে মুসলিম রমনীদের ক্ষেত্রে এই পোশাকে কোনও নিষেধাজ্ঞা না থাকলেও সাম্প্রতিক কালে পৃথিবীর অনেক দেশেই বোরখা পরা নিষিদ্ধ হয়ে গেছে। ইউরোপে প্রথম ফ্রান্স বোরখা এবং নিকাবের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে ২০১১ সালের এপ্রিল মাসে। বর্তমানে ফ্রান্সে কোন মুসলিম মহিলা বাড়ি থেকে বেরনোর সময় যদি বোরখা পরে থাকেন তাহলে তাঁকে আইনভঙ্গকারী হিসাবে দেখা হয়। এবং সেক্ষেত্রে জরিমানা ধার্য করার আইনি ব্যবস্থাও রয়েছে। তবে ফ্রান্স ছাড়াও পৃথিবীর অন্যান্য অনেক দেশেই বোরখা পরা বেআইনি। আসুন যে সব দেশে বোরখা পরা আইন বিরুদ্ধ সেই দেশগুলোর নাম জেনে নেওয়া যাক।(১) বেলজিয়াম, (২) নেদারল্যান্ডস, (৩) ইজিপ্ট, (৪) সুইজারল্যান্ড, (৫) ইতালি, (৬) ছাদ।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২৪
রিফাতুল ইসলাম আরাফাত বলেছেন: তা অবস্য ঠিক বলছেন।
২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৫৩
নতুন বলেছেন: নারীরা বোরকা পরবে কিন্তু আপনি তো দাড়ী রাখার মতন সুন্নততো পালন করছেন না।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:২৮
রিফাতুল ইসলাম আরাফাত বলেছেন: ফরজ সুন্নতের প্রসঙ্গ উঠেছে এখানে? দাড়ি নিয়ে যদি কিছু বলি তখন বলবেন .. এখন দাড়ির প্রশ্ন আসলো কই থেকে?
৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১৪
অগ্নিঝরা আগন্তুক বলেছেন: বোরখা কোনো ফরজ বিষয় নয় , নরমাল থ্রি-পিস্ এবং শাড়িতেও বোরখার কাজ হয়ে যায়। আমাদের অনেক হজ করা শিক্ষক দের দেখেছি নরমাল শাড়িতেও সুন্দর ভাবে বোরখার মতো পরিধান করতে। আর যেসব দেশ বোরখা নিষিদ্ধ করেছে তাদের কথা নাইবা বললাম।
৪| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:৪৯
ওয়াহিদ সাইম বলেছেন: ধর্মপ্রাণ মানুষগুলি এতোই সেন্সেটিভ যে চুন থেকে পান খসলেই উনারা কষ্ট পান। অথচ অন্যধর্মাবলম্বীদের প্রতি সদা তুচ্ছ-তাচ্ছিল্ল করে বেড়ান। সামান্য কারনে মাঝে মধ্যে দাংগা বাঁধিয়েও ফেলতে দ্বিধা করেন না। নিজ নিজ ধর্মই তাদের প্রাণ, কারন উনারা ধর্মপ্রাণ। মানুষের প্রাণ সেরকম মূল্যবান নয়।
বোরকার অপব্যাবহার আজকাল বাড়াবাড়ির চরমে পৌঁচেছে,একেবারে চক্ষুযুগল পর্যন্ত না ঢাকলে ধর্ম অসুদ্ধ হয়ে যাবে। মানুষকে অ্যাইডেনটিফাই পর্যন্ত যেন করা যাবে না। নষ্টামী, অন্যায়-অবিচার-,দুর্নীতিতে সমাজ দুষিত,চোখের সামনে মানুষ মরে। কোন প্রতিকার নেই।আর উনারা সুন্নত-ওয়াজিব-মুস্তাহাব, দাঁড়ি-টুপু-পান্জাবির সাইজ-বোরকার ধরন বিতর্কে আত্ননিবেদিত। আসলে ধর্মের মর্মকথাই বঝতে এই মানুসগুলো অক্ষম। উনাদের খন্ডিত ধর্মজ্ঞান এর থেকে ওর থেকে বা কাঠ মোল্লার ওয়াজ মাহফিল থেকে শোনা, অনেকটা অন্ধের হাতী দেখার মতো।
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
ফ্রান্স, বেলজিয়াম, নেদারল্যান্ডস, ইজিপ্ট, সুইজারল্যান্ড, ইতালি কালচারেলী, পড়ালেখায়, আফগানিস্তান, পাকিস্তান, বা আরবদের থেকে কোটী গুণে উন্নত; ওরা ওদের কালচারের উপর নোমাদদের হামলা সইবে বলে মনে হয় না।