নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি বাঙালী পরে আগে আমি ভারতীয়

অরিন্দম চক্রবত্রী

কলকাতায় থাকি

অরিন্দম চক্রবত্রী › বিস্তারিত পোস্টঃ

জয় শ্রীরাম’ ধ্বনিতেই পদ্ম ফেরি পার্ক সার্কাসের মোদি ভক্ত ইয়াকুবের (সংগৃহিত)

২৫ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৩:২২



“জয় শ্রীরাম… চাবির রিং ১০ টাকা। জয় শ্রীরাম… নমো মুখোশ ৩ টাকা। জয় শ্রীরাম… পদ্ম ব্যাজ ১০ টাকা। জয় শ্রীরাম… সাধারণ ব্যাজ ৫ টাকা। জয় শ্রীরাম… উত্তরীয় ১৫ টাকা। জয় শ্রীরাম… স্পেশ্যাল উত্তরীয় ৬০ টাকা।” মুরলীধর সেন লেনে ঢোকার মুখেই ফুটপাথ জুড়ে দাঁড়িয়ে তিনি। কপালে গেরুয়া ফেট্টি, গলায় পদ্মশোভিত উত্তরীয়। হাতে বিজেপি দলের হরেক উপাচার। গেরুয়া নিশান উড়িয়ে, কখনও ‘ভারত মাতা কী জয়’ স্লোগানে ক্রেতাদের নজর কাড়ছেন। জয়ের আনন্দে মাতোয়ারা বিজেপি কর্মীরা উত্তরীয়, মুখোশ, গেরুয়া নিশান, ফেট্টি, চাবির রিং কিনছেন। অনেকে আবার শুধু দরদাম করেই থামছেন, কিনছেন না। প্রতিবারই দাম বলার আগে হাসিমুখে ‘জয় শ্রীরাম’ যোগ করে দিচ্ছেন তিনি।
তিনি’ মহম্মদ ইয়াকুব। ঠিকানা : ৫১, সামসুল হুদা রোড, পার্ক সার্কাস। মাঝবয়সি এই ‘হকার’ সন্ত কবীরের মতোই নির্ভয়ে ‘রামনাম’ করেন। নিঃসংকোচে ‘ভারত মাতা কী জয়’ বলেন। মোদির নামে স্লোগানও দেন। জানালেন, “আমি ভারতীয়। কবীরের দেশের মানুষ। ‘রামনাম’-এ সমস্যা কোথায়?” জিনিস কেনার সময় যেমন কেউ হকার বা দোকানদারের নাম জিজ্ঞেস করেন না, ইয়াকুবের ক্ষেত্রেও তাই। কিন্তু কেউ শুধোলে নাম বলতে তাঁর আপত্তি নেই এতটুকু। জানালেন, “অনেক নেতাই ফোন নম্বর নেন। সভা-সমিতি থাকলে পতাকা, মুখোশ, উত্তরীয় বিক্রির জন্য ডেকে পাঠান। তখন নাম বলতে হয়। কখনও কারও চোখে বিদ্বেষ দেখিনি।” অনেকেই অবশ্য ইয়াকুবের রামপ্রীতিতে বাধ্যবাধকতা দেখছেন। ব্যবসার গন্ধ পাচ্ছেন। সন্দেহ নিরসন করলেন ইয়াকুব। জানালেন, “সিপিএম, তৃণমূল, কংগ্রেস। সব দলের জিনিস বিক্রি করি। তবে শুধু বিজেপির বেলাতেই ‘জয় শ্রীরাম’ বলি। যে পুজোর যে মন্ত্র।” দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সম্পর্কেও ইয়াকুবের ধারণা স্পষ্ট। জানালেন, “মোদিজিকে মুসলিম-বিদ্বেষী মনে করলে আমি এখানে আসতামই না। অন্য ভাবে অর্থ রোজগারের সুযোগও আমার কাছে রয়েছে। বালাকোটের ‘এয়ার স্ট্রাইক’ ভারতীয় হিসেবে আমার মনের জোর বাড়িয়েছে। মন বলছে, দেশ মোদিজির হাতে সুরক্ষিত থাকবে।”

মন্তব্য ২১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৩:৫২

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ভারতের "জয় শ্রীরাম" শ্লোগানকে যারা সমর্থন করে, তাদের তো বাংলাদেশের "আল্লাহ আকবার" শ্লোগানকেও সমর্থন করার কথা। নাকি? (যেহেতু দুটো দলই ধর্মের আড়ালে ভোট ব্যাবসা করে। একই কায়দায়)


পুনশ্চঃ
ভোট দাতাদের অশিক্ষা - অজ্ঞতা অনেক সময়ই দুর্নীতিগ্রস্ত, খুন ও 'সন্ত্রাসবাদে অভিযুক্ত' অপরাধীকেও নির্বাচিত করে। গণতন্ত্রের সমস্যা এখানেই। বাঘের ভোটও এক, ছাগলের ভোটও এক।

২৫ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৪:০৩

অরিন্দম চক্রবত্রী বলেছেন: নিনদুকেরা কি বললো তাতে কি যায় আসে ন।ভারতের মানুশ বোকা না।

২| ২৫ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৪:০৩

রিফাত হোসেন বলেছেন: পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ভারতের "জয় শ্রীরাম" শ্লোগানকে যারা সমর্থন করে, তাদের তো বাংলাদেশের "আল্লাহ আকবার" শ্লোগানকেও সমর্থন করার কথা। নাকি? (যেহেতু দুটো দলই ধর্মের আড়ালে ভোট ব্যাবসা করে। একই কায়দায়)


পুনশ্চঃ
ভোট দাতাদের অশিক্ষা - অজ্ঞতা অনেক সময়ই দুর্নীতিগ্রস্ত, খুন ও 'সন্ত্রাসবাদে অভিযুক্ত' অপরাধীকেও নির্বাচিত করে। গণতন্ত্রের সমস্যা এখানেই। বাঘের ভোটও এক, ছাগলের ভোটও এক।

৩| ২৫ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৪:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


গাধা ও মালিকের মাথে পার্থক্য হলো, মালিক উহাকে মাল টানানোর জন্য ব্যবহার করে, ভারতে ৭০ কোটীর বেশী গাধা আছে; ইয়াকুবও একটা গাধা।

২৫ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৫:০১

অরিন্দম চক্রবত্রী বলেছেন: বলেছেন: আপনারা বেশি চালাক?
নরেন্দ্র মদীর হাথেই দেশ সুরক্ষিত,এটাই জন গনের রায়।মুসলিম ভোট ও মদী পেয়েছে।
জনধন জোজনা,মদী কেয়ার,ফ্রী গ্যাস(এল পি জি),ফ্রী বায়ো টয়লেট,সুরক্ষা জোজনা,বাস্তু জোজনা এগুলো কি মাটে মারা গেলো নাকি?যারা এর সুফল পেয়েছে তারাই ভোট দিয়েছে।মমতা খর কুটোর মতন উডে গেলো।

৪| ২৫ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ইয়াকুবের মতো আধা হিন্দু আধা মুসলিম ভারতে প্রচুর দেখা যায়। আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতাও আছে। সবচেয়ে বেশি অবাক হয়েছিলাম প্রয়াত সানাই বাদক ওস্তাদ বিসমিল্লাহ খাঁর জীবনাচরণ দেখে। তিনি নামাজও পড়তেন, আবার সরস্বতী পুজাও করতেন। অডিয়েন্সের সামনে দুই হাত জোড়া করে নমস্কার করতেন। দুই নৌকায় পা দেওয়া মানুষের কী হয় সেটা আশা করি সবাই জানেন।

৫| ২৫ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনি যদি নিজের পরিচয়টা একটু পাল্টে ফেলুন। ধরুন আপনি চক্রবর্তী নন, ইয়াকুব । তাহলে আপনি এটা করতে পারতেন?
পশ্চিমবঙ্গে বামাচরণের রামায়ণের চরিত্র বদলের মধ্যে একমাত্র উগ্র সাম্প্রদায়িকতা স্বীকার করতে দোষ কোথায়।
@পাঠকের প্রতিক্রিয়া সঙ্গে সহমত রেখে বলব, ধরুন আপনি বাংলাদেশে বা পাকিস্তানে গিয়ে 'আল্লাহু আকবার' ধ্বনি তুলে বাঁচতে পারবেন? তর্কের খাতিরে যদি ধরে নেই সেটা করেই থাকেন তাহলে কি সেটা সুস্থতার লক্ষণ?

সাবাস আপনি এবং আপনারাই। এই না হলে আধুনিক ভারতীয় সংস্কৃতি। মার,দাঙ্গা, খুনখারাপি!!!

৬| ২৫ শে মে, ২০১৯ রাত ৮:৩৪

সাহিনুর বলেছেন: হাহাহা। আবার একটা শিক্ষিত মোদীর অন্ধভক্ত দেখলাম , এই পোস্ট টা লিখছেন তখন কি একবারও আপনার মাথায় এলো না যে ইয়াকুব সাহেব জয় শ্রী রাম কেন বলছেন ,
অন্ধের মত কাউকে অনুসরণ করলে এর কারণ তা অবশ্য চোখে পড়বে না , তাহলে আপনাকে একটু বুঝিয়ে কারণ তা বলি ,আশা করি প্রকৃত শিক্ষিত হলে সহমত পোষণ করবেন ।
ফেকু মোদী যেমন জয় সরে রাম বলে পুরো ভারতবাসীকে বোকা বানিয়েছে , ধর্মের নামে রামের নামে নিজের পকেট ভরেছে ,রাম কে ঢাল করে প্রধানমন্ত্রী হয়েছে যোগ্যতা না থাকা সত্তেও , নিজের স্বার্থের জন্য শুধু মাত্র রাম কে ব্যবহার করেছে ,ঠিক তেমনি ভাবে, ভারতবাসীকে বোকা বানানোর পন্থা ইয়াকুব সাহেব ও রপ্ত করেফেলেছেন , এখন শুধু মুখে জোরে জোরে বল জয় শ্রী রাম আর ভারতীয়রা বোকা হয়ে তোমার পকেট এ টাকা গুঁজে দেবে , এর থেকে সহজ ব্যবসা মনে হয় না আর কিছু আছে ।
হাহাহাহ
ফ্রি গ্যাস দিয়েছেন ,, আপনি মনে হয়না গ্যাস কিনে রান্না করেন ,প্রতিটি ঘরে গিয়ে জিজ্ঞাসা করুন আগে কত দাম ছিল আর এখন মোদী আসার পড়ে কত দাম বেড়েছে গ্যাস এর প্রায় দিগুন ,শুধু গ্যাসের দাম নয় সমস্ত কিছুর দাম বেড়েছে ।
আর দেশ মজবুত হাতে আছে বলেই বারে বারে আমাদের প্রানপ্রিয় বীর সৈনিক গুলোকে প্রাণ দিতে হচ্ছে ।
দয়া করে না জেনে কিছু লিখবেন না ।
আমি ইয়াকুব আর মোদীর মাঝে কোনো তফাৎ খুঁজে পেলাম না ।

৭| ২৫ শে মে, ২০১৯ রাত ৮:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: কোনো মন্তব্য করতে চাচ্ছি না।

৮| ২৫ শে মে, ২০১৯ রাত ৯:১৯

কালো যাদুকর বলেছেন: ইয়াকুব একজন চালাক ব্যবসায়ী মাত্র।
ভারতীয়দের বোঝা বর দায়। দেশে গরু কোরবানী করা নিষেধ। অথচ বিশ্বের অন্যতম গরুর গোসত রফতানীকার দেশ।

৯| ২৫ শে মে, ২০১৯ রাত ১০:৪৯

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: দেখুন, ভারতের মানুষ বুদ্ধিমান বা বোকা যাই হোক। আপনার পোস্ট বা মন্তব্যে বুদ্ধিদ্বীপ্ত কিছু নেই। অন্যায়ের সমর্থন করার মত নির্লজ্জতা না দেখালেও পারতেন।


জয় শ্রী রাম। জয় মোদি। জয় উগ্রতা।
বিলীন হোক মানবতা।

১০| ২৬ শে মে, ২০১৯ রাত ১২:৩০

অরিন্দম চক্রবত্রী বলেছেন: dekhun our stock market jumped,FII hailed his election,FDI are strong,as long as economy is growing,stock market is growing ram rahim does not matter,it is our internal matter,our people have elected him unanimously and I respect their mandate,outsider people whatever thinks doesn't matter.but if economy is not growing in next 5 years then modi has to go.

১১| ২৬ শে মে, ২০১৯ রাত ১২:৩৩

অরিন্দম চক্রবত্রী বলেছেন: We get subsidy in gas and it is only rs 437,poor people get it subsidised to the extent of 80%.

১২| ২৬ শে মে, ২০১৯ রাত ১২:৩৫

অরিন্দম চক্রবত্রী বলেছেন: We get subsidy in gas and it is only rs 437,poor people get it subsidised to the extent of 80%.

১৩| ২৬ শে মে, ২০১৯ রাত ১:২২

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: না চক্রবর্তী(চক্রবত্রী)। অমর্ত্য সেনের(নোবেল বিজয়ী ভারতীয় বাঙালী অর্থনীতিবিদ ও দার্শনিক) চেয়ে আপনি বেশী বিচক্ষণ হননি।

‘ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী মোটেই সুশাসক নন। মোদীর সরকার দেশকে অনেক পিছিয়ে দেবে। দেশে দুর্নীতি বেড়ে যাবে। মোদী আপাদমস্তক দুর্নীতিবাজ নেতা। তাই মোদীকে কিভাবে ভারতের মানুষ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বেছে নিয়েছে, সেটা তার মাথায় কোনোভাবেই আসছে না।মোদির শপথ গ্রহণ দেখার থেকে কার্টুন দেখা ভালো’। তিনি আরও বলেন, ‘ভারতীয়দের বুদ্ধি লোপ পেয়েছে, তাই তারা ভালোমন্দর বিচার করতে অক্ষম।’


পুনশ্চঃ
সেনের শেষ বাক্যটাই ঠিক। আমাদের উপমহাদেশের অনেকেই বানর প্রজাতীর। যারা খাঁচার ভেতর ফ্রীতে দুবেলে দুহালি কলা পেলেই খুশি। ওদের যে বন্দি করে রাখা হয়েছে সে খেয়াল নেই।

১৪| ২৬ শে মে, ২০১৯ ভোর ৫:২৯

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: ইয়াকুব মোদির মতোই, সুতরাং তার আচার আচরণে অবাক হওয়ার কিছুই নেই | মোদী হচ্ছে তরল পদার্থের মতো, যে পাত্রে রাখা যায় সেই পাত্রেই আকার ধারণ করে | তাই সে নিজের স্বার্থে চীন, মিয়ানমার, ভিয়েতনাম, অস্ট্রেলিয়া কাউকেই তৈল মর্দন করতে দ্বিধা করে না | মোদির তৈলবাজ নীতির কারণেই ভারতের অন্যদেশে জনশক্তি রপ্তানি ও ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণের পথ প্রশস্থ হয়েছে যা ভারতীয়দের মধ্যে তার জনপ্রিয়তা বৃদ্ধিতে সহায়তা করেছে | এটা অন্য দেশের জনগণের কাছে যতই দৃষ্টিকটু লাগুক না দরিদ্র ভারতীয়দের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য এর আর কোনো বিকল্প নেই | আর ধর্মীয় উদ্মাদনা ব্যবহার করে যদি ভোটব্যাংক শক্ত করা যায়, মোদির মতো ধূর্ত নেতা সেই সুযোগই বা কেন হাতছাড়া করবে |

১৫| ২৬ শে মে, ২০১৯ দুপুর ১:১৮

অরিন্দম চক্রবত্রী বলেছেন: We are happy,our country,let us decide.
U think about yours and oil your own machine।

১৬| ২৬ শে মে, ২০১৯ দুপুর ১:২১

অরিন্দম চক্রবত্রী বলেছেন: We are happy,our country,let us decide.
U think about yours and oil your own machine।

১৭| ২৭ শে মে, ২০১৯ ভোর ৬:২৪

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: @চক্রবর্তী : আপনি ঠিকই বলেছেন | আমরা আমাদের দেশের আর আপনারা আপনার নিজ নিজ দেশের চরকায় তেল দেয়াটাই উত্তম | তবে একটি সমস্যা আছে | ভারতের পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে নাক গলানোর বদভ্যাস আছে - প্রতিবেশীদের চরকায় তেল না দিলে দাদাবাবুদের ঘুম হয় না | আপনারা আগে এই বদভ্যাস দূর করুন - আপনার প্রতিবেশীরাও আপনাদের ভোট/মোট, মোদী ফদিকে নিয়ে মোটেও মাথা ঘামাবে না |

১৮| ২৭ শে মে, ২০১৯ রাত ৮:০৪

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: @অরিন্দম চক্রবত্রী

ভারতীয়দের বুদ্ধি আসলেই লোপ পেয়েছে, তাই তারা ভালোমন্দর বিচার করতে অক্ষম।’

বাংলায় গরুর রচনা লিখতে পারবেন তো?



দুটো প্রশ্নের উত্তর দিন,
১. গোমূত্র পান সম্পর্কে আপনার অভিমত কী?
২. ভারতের মুসলিমরা গো-মাংস খেতে পারবে কী না?

৩০ শে মে, ২০১৯ দুপুর ২:৫৬

অরিন্দম চক্রবত্রী বলেছেন: আমি বাংলা পরেছি শেষ ক্লাস ১০ এ।
রচনা ভুলে গেছি। =p~

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.