![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনেকেরই আশা ছিল, রিলায়েন্সের ৪২ তম বার্ষিক সাধারণ সভায় বড় কোনও চমক আনতে পারেন সংস্থার কর্ণধার মুকেশ আম্বানি৷ হতাশ করলেন না তিনি৷ তেমনটাই করলেন রিলায়েন্সের এমডি৷ জিও-র তৃতীয় প্রতিষ্ঠা দিবসে গ্রাহকদের জন্য আকর্ষণীয় ‘জিও ফাইবার’ পরিষেবা চালুর কথা ঘোষণা করলেন তিনি৷ জানালেন, আগামী ৫ সেপ্টেম্বর থেকে চালু হবে এই পরিষেবা৷ মাত্র ৭০০ টাকায় ঘরে ঘরে পৌঁছে যাবে কেবল-ফোন-ইন্টারনেট পরিষেবা৷ এবং আগামী ১২ মাসের মধ্যে প্রতিটি বাড়িতে পৌঁছে যাবে জিও ফাইবার।
এদিনের অনুষ্ঠানে সংস্থার তরফে জানানো হল, এই পরিষেবায় ৭০০ টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ১০,০০০ টাকার মাসিক প্ল্যান রয়েছে৷ সবচেয়ে কম খরচের প্ল্যানে ১০০ এমবিপিএস গতিতে ইন্টারনেট পরিষেবা পাবেন গ্রাহক৷ একটু খরচ করলেই সেই গতি পৌঁছে যাবে ১ জিবিপিএসে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মুকেশ আম্বানি বলেন, “কোনও গ্রাহক জিও ফাইবার পরিষেবায় অন্তর্ভুক্ত হলে ভয়েস কলের বিভিন্ন সুবিধাও নিখরচায় ব্যবহার করতে পারবেন। আমেরিকা ও কানাডায় কলের জন্য মাত্র ৫০০ টাকার প্যাকে পাবেন সীমাহীন ভয়েস করার সুযোগ৷’’ জানা গিয়েছে, জিও গিগা ফাইবারের অন্তর্গত জিও হোম ফোন পরিষেবায় বিনামূল্যে করা যাবে লোকাল ও এসটিডি কল৷ কেবলমাত্র আন্তর্জাতিক কলের জন্য নেওয়া হবে যৎসামান্য টাকা৷
রিলায়েন্স জিও-র তরফে বলা হয়েছে, গত এক বছরে ১০ লক্ষ গ্রাহকের বাড়িতে জিও ফাইবার পরিষেবা পরীক্ষামূলক পৌঁছে গিয়েছে। এবং তাতেই দেখা গিয়েছে প্রতি মাসে গড়ে ১০০ গিগাবাইটের বেশি গতিতে ইন্টারনেট পরিষেবা পাচ্ছেন ওই গ্রাহকরা। জানা গিয়েছে, গ্রাহকদের সুবিধার্থে বিশেষ প্রযুক্তি সম্পন্ন সেটটপ বক্সও আনছে সংস্থা৷ উল্লেখ্য, ২০১৬-র সেপ্টেম্বর বাজারে এসেছিল জিও ইন্টারনেট পরিষেবা৷ গোটা দেশের ইন্টারনেট পরিষেবায় মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছিলেন সংস্থার কর্ণধার মুকেশ আম্বানি৷ তিন বছরের মধ্যে দেশের সবচেয়ে বড় টেলিকম সংস্থায় পরিণত হয় রিলায়েন্স জিও৷ পিছনে ফেলে দেয় এয়ারটেল, ভোডাফোন, আইডিয়ার মতো প্রথম সারির সংস্থাগুলিকে। এবার ব্রডব্যান্ড ও কেবল পরিষেবাতেও নজর দিল রিলায়েন্স জিও৷
৩০ শে আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৫:১৮
অরিন্দম চক্রবত্রী বলেছেন: বিনে পয়সায় LED tv ও দেবে।
২| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৩:০৯
প্রবালরক বলেছেন: মোবাইল ফোন কোম্পানীগুলিকে মাত্রারিক্ত লাভের লোভ না করে ভোক্তাদেরকে ছাড় দিতে বাধ্য করার নৈতিক বল ধারন করা প্রত্যক্ষ ভোটের সরকারের পক্ষেই সম্ভব ছিল।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ২:৪০
রাজীব নুর বলেছেন: সব মোবাইল কোম্পানীই আসলে ব্যবসায়ী। তাদের সেবার মানসিকতা কম।