![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশের এক একটা সরকার আসে এক একটা নিয়ম আনে।এইবার আনলো বায়োমেট্রিক রেজিস্ট্রেশন। এটার মাধ্যমে নাকি খুব সহজেই অপরাধী ধরা যায়। এটা হ্ওয়ার পর কয় জন আসামীকেই বা ধরা গেল! এটার সফলতা বা বিফলতা কোনটায় এখনো কিছুই বুঝা যায়নি যেহেতু নতুন পদ্ধতি। কিছুদিন আগে শোনা গিয়েছিল, সি সি টিভি বসানো হবে।কিছু কিছু জায়গায় বসিয়েছেও। কিন্তু ওখান থেকে নাকি চুরি হয়ে গেছে এই রকমও খবর আছে। এটা অনেকটা সফল তবে সিসিটিভি বসিয়ে রেখেছে কিন্তু কাজ করে না, আবার সিসিটিভি কাজ করে কিন্তু আইনের কর্তারা অচল তাহলে ব্যর্থ।
দেশের বাইরে ই্উরোপ আমেরিকায় একজন মানুষকে একটা সিম কিনতে হলে অনেক ঝটকি ঝামেলা পোহানোর পর সিম কিনতে পারে। এরকমটা যদি বাংলাদেশে আগে থেকেই করা হতো তাহলে হলব করে বলতে পারি কম করে হলে যদি এই ৮-১০ বছরে যদি ২ লক্ষ লোক খুন হয় তাহলে ১ লক্ষ লোক খুনের হাত থেকে বেঁচে কি যেতো বা খুনীরা খুব সহজেই ধরা পরে যেতো।
এবার আসি ফিঙ্গার প্রিন্ট নিয়ে, বায়ো মেট্রিক না করে যদি ফিঙ্গার প্রিন্ট ব্যবস্থাটা সবার জন্য বাধ্যতা মূলক করা যেতো তাহলে কি খুব ভুল হতো। হতো না,সরকারের এমন একটা দল থাকবে যারা এই জিনিসটার দায়িত্বনিবে। তাদের মূল কাজ হবে, ফিঙ্গারপ্রিন্ট মেলানো। অধিকাংশ সময়ই খবরের পাতায় দেখা যায়, খুন খুনের পাশ থেকে চাপাতি , ধারালো অস্ত্র , রাইফেল উদ্ধার। যারা ওগুলো ব্যবহার করে, তাদের ফিঙ্গার প্রিন্টতো ওখান থেকে উধাও হয়ে যায়না। ওখান থেকে ফিঙ্গার প্রিন্ট নিয়ে , যখনি সিস্টেমে দিবে তখন যার ফিঙ্গার প্রিন্ট আছে তার সমস্ত কিছুই ওখানে চলে আসবে। যদি ধরে নি, কোন খুনি খুন করে দেশের বাইরে চলে যাচ্ছে, বিমান বন্দর হোক, বা অন্য যে ভাবেই হোক প্রতিটা চেকপোস্টে যদি এই ব্যবস্থা থাকে তাহলে খুব সহজেই ওদেরকে ধরা যেতে পারে। তবে সাধারণ মানুষের ও সামান্য কষ্ট হবে,তবে সেটা খুব সামান্য। সরকার এমন মানুষদেরকে ওই দায়িত্ব দিতে পারেন যারা লোকের কাছে গিয়ে তথ্য নিয়ে আসবেন। তাহলে সাধারণ জনগণ নিরুৎসাহিত হবে না। জনগণের নিরাপত্তার জন্য এই জিনিসটা সরকারের ভেবে দেখা উচিত।
©somewhere in net ltd.