নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জড়তার কাব্য শুনি, ক্লীব লিঙ্গ বলিয়া কিছু নাই

অ রণ্য

পুলকে পুলক আর সাদা দুধ, সাদা ঘর, মেঘের দোসরযে তুমি ঘুমিয়ে আছো, যেন ঘর ছেড়ে উড়ে গেছোআরব সাগর আর যাদু-কাঠি-ঘ্রাণগাগল, পাগল আমি রাত-দিন বসে টানিযাদুর ঝালর

অ রণ্য › বিস্তারিত পোস্টঃ

A Moment to Remember 2004 - John H. Lee

২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৫১

ফরেন ল্যাঙ্গুয়েজ ফিল্মের প্রতি আমার আলাদা এক ধরনের দুর্বলতা আছে, এবং সবসময় আমি এ্যাকাডেমি এ্যাওয়ার্ডের এই বিভাগটির দিকে চোখ রাখি। বছরখানেক আগে, হঠাৎ করেই পরিচয় ঘটে যায় সাউথ কোরিয়ান সিনেমার সাথে, আর যে ছবিটি দেখার পর আমি একই সাথে পরিচালক ‘কি-দুক কিম’ ও সাউথ কোরিয়ান ছবির প্রেমে পড়ে যাই, সেটি ‘ব্যাড গাই’ (২০০১-এ মুক্তিপ্রাপ্ত)। এরপর থেকেই সাউথ কোরিয়ান ছবি দেখা শুরু, আর তার সূত্র ধরেই আজকের এই রিভিউ লিখতে বসা।



বলতে গেলে, যেসব ছবি দেখার পর মনে হয় তা দর্শকদের জানানো দরকার, এবং ছবিটি অবশ্যই দেখা উচিত, সেসব নিয়ে না লিখে থাকতে পারি না। যদিও প্রেমের ছবি নিয়ে আমি কখনোই লিখিনি, কিন্তু ২০০৪-এ মুক্তি পাওয়া ১১৭ মিনিটের এই অসাধারণ প্রেমের ছবিটি দেখার পর না লিখে শান্তি পাচ্ছিলাম না। ছবিটি এরই মধ্যে কয়েকবার দেখা হয়েছে যদিও, তারপরও আবার দেখতে ইচ্ছে করছে, বিশেষ করে যাকে কেন্দ্র করে ছবিটির কাহিনী, তাকে এতটাই সাবলীল আর পারফেক্ট মনে হয়েছে যে, আর কেউ-ই হয়ত এই চরিত্রটি এত সুন্দর ফুটিয়ে তুলতে পারত না। ছবি নয়, বাস্তব একটি জীবন স্বচক্ষে দেখার পর প্রাণ যখন ভিজে এলো, তখন অনেকদিন পর আবার আমাকে লিখতে বসতে হল, এবং বলতে দ্বিধা নেই, ওয়াংকার ওয়াই-এর ‘ইন দ্য মুড ফর লাভ’-এর পর এটিই আমার সবচেয়ে প্রিয় রোমান্টিক মুভি।



খুব বেশি চরিত্র নেই ছবিটিতে বা ঘটনা পরিক্রমা। বলতে গেলে দুটোমাত্র চরিত্রকে কেন্দ্র করে, কয়েকটি ঘটনার মধ্যে দিয়েই ছবিটি এগিয়েছে। পরিচালক ‘জন এইচ. লি’-র প্রশংসা করতে গেলে হয়ত অহেতুক সময় নষ্ট হবে, কেন না যারা এই ছবিটি দেখবেন, তারা নিজেরাই বুঝে যাবেন, এত সাধারণ একটি প্রেমের কাহিনীকে কীভাবে অসাধারণভাবে সেলুলয়েডে ধারণ করা যায়। বিশেষত নায়ক-নায়িকার চরিত্রে ‘ও-সাং জাং’ ও ‘ইয়ে-জিন সন’-কে নির্বাচনের মাধ্যমেই তিনি বুঝিয়ে দিয়েছেন, চরিত্রের গভীরতা ও তাকে যথাযথ ফুটিয়ে তোলার জন্য সঠিক অভিনেতা-অভিনেত্রীর নির্বাচন-ই একজন পরিচালকের প্রকৃত দক্ষতার পরিচয় বহন করে।



আমার মত এমন অসংখ্য দর্শক সারা পৃথিবী জুড়ে রয়েছেন, যারা ছবিটিকে তাদের প্রথম পছন্দের তালিকায় রেখে দিয়েছেন প্রথমবার দেখেই, আর তাদের বেশিরভাগই কান্নায় একাত্বতা বোধ করেছেন ছবিটির কাহিনী, সাবলীল অভিনয়, প্রেমময় মুহূর্তগুলোর আবেগ, দুঃখ-কষ্ট, সবকিছুর সাথেই। ছবির কাহিনী তেমন উল্লেখযোগ্য কিছু নয়। সু-জিন নামের ২৮ বছরের এক যুবতী, এ্যালঝাইমার রোগে আক্রান্ত, যে ক্রমশঃ তার স্মৃতিশক্তি হারিয়ে ফেলছে, তেমন একজনকে কেন্দ্র করে। সে হঠাৎ তার বাবার অধীনস্থ চেল-সু নামের এক কার্পেন্টারের প্রেমে পড়ে। যেদিন প্রথম তাদের দেখা হয়, সেদিন-ই সে তার পুরোনো প্রেমিক দ্বারা প্রতারিত হয়, যার সাথে সে পালিয়ে যেতে চেয়েছিল। এরপর খুব নাটকীয়ভাবে চেল-সুর সাথে তার দেখা হয় একটি সুপার মার্কেটের দরজায়। মূলতঃ, এখান থেকেই ছবিটি দর্শকদের প্রতি মুহূর্তে আকৃষ্ট করতে শুরু করে। সেই নাটকীয় দেখার মুহূর্ত থেকে শুরু করে, পরবর্তীতে তাদের প্রেম, বিয়ে, সংসার, স্বপ্ন, দৈনন্দিন বেঁচে-থাকা, এবং সর্বোপরি সাংসারিক জীবনে স্বামী হিসেবে চেল-সুর যে কোনো অবস্থায় সু-জিনকে আগলে রাখা, এসবের মধ্যে দিয়ে ছবির শেষ অব্দি চলে আসলেও, একটিবারের জন্যও মনে হয় না বিরক্তিকর হয়ে উঠেছে, বরং জীবনের রূঢ় বাস্তবতা ও অসহায়তার মাঝেও পরিচালক আমাদের যে প্রেমের সাথে বার বার পরিচিয় ঘটিয়ে দিয়েছেন, হয়ত মানুষমাত্রই তা কামনা করে, আর এখানেই ছবিটির মূলশক্তি নিহত, যাকে পরিচালক পরম যতœ ও দক্ষতা সহকারে বুনেছেন পরতে পরতে ।



ছবিটির বিশেষ কিছু দিক যা আমাকে দারুণ আকর্ষণ করেছে, তা হলো, এর পরিমিত সংলাপ, যার সাথে জীবন বোধ ও দর্শনের সমন্বয় রয়েছে। এছাড়া এডিটিং ও মিউজিক আমাকে মুগ্ধ করেছে, বিশেষ করে শিন ইয়োনার গাওয়া ‘লা পালোমা’ গানটি শোনার পর থেকেই কানে বাজছে। সব মিলিয়ে খুব সাধারণ কাহিনীর উপর ভিত্তি করে বানানো এই ছবিটিকে মাস্টাপিস বলা যেতে পারে। ছবিটি শুধু প্রেম নিয়েই থেমে থাকেনি, বরং একজন মানুষ যে কিনা শারীরীক নয়, মানসিকভাবে মৃত্যবরণ করতে চলেছে, তাকে ঘিরে পরিবার-পরিজনের অবস্থান, এবং প্রেম-ভালবাসা দিয়ে পুনারায় তাকে জীবনের দিকে ফিরিয়ে আনা, এর চেয়ে বড় দিক আর কী হতে পারে, যা তুলে ধরা হয়েছে নিপুনভাবে।



পরিশেষে আমি সবাইকেই বলব ছবিটি দেখতে, কেন না প্রতিটি দর্শক প্রাণেই হয়ত ছবিটি চিরন্তন সেই গভীর প্রেম-বোধ জাগিয়ে তুলতে সক্ষম, যার জন্য আমরা সবকিছু করতে প্রস্তুত, আর তেমন প্রেম-ই কেবল পারে অসম্ভবকে সম্ভব করে তুলতে, এবং চরম বাস্তবতার মাঝেও আমাদের বেঁচে থাকা সুন্দর ও ঈর্ষনীয় করে তুলতে। ধন্যবাদ পরিচালক জন লি-কে, এমন একটি অসাধারণ প্রেমের ছবি আমাদের উপহার দেবার জন্য।





অরণ্য

২৫.১১.১১

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:০৬

ছাইরাছ হেলাল বলেছেন:

আপনি আবার ছবি নিয়ে লিখছেন দেখে
খুবই ভাল লাগল ।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৩৩

অ রণ্য বলেছেন: ধন্যবাদ হেলাল। অনেকদিন লেখা হয় না। পোড়ার দেশে, কবে যে নেট সহজলভ্য ও দ্রুতগতির হবে?

ভাল থাকুন...

২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:০৭

জাহিদুল ইসলাম জুয়েল বলেছেন: দুদিন আগে ডাউলোড করেছি! আপানার রিভিউ পড়ে কমেন্ট করলাম... আর মুভিটা দেখা শুরু করলাম! :)

২৬ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৩৪

অ রণ্য বলেছেন: দেখুন, নিশ্চিত আমি, আপনিও সহমত হবেন।

৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:১৫

কাউসার রুশো বলেছেন: প্রথম ভালো লাগা
+++ :)
অনেক দিন পর লিখলেন ফিল্ম নিয়ে। কেমন আছেন?
খুব ভ্যস্ত নাকি? দেশেই আছেন না বাইরে?

অসাধারন এক ছবি এ মোমেন্ট টু রিমেমবার। ঠিক বলেছেন সাদারন এক প্রেমের কাহিনী কী অসাধারনভাবেই না ধরা দিয়েছে চলচ্চিত্রটিতে। পরিচালক, অভিনেতা আর অভিনেত্রী সবাই হাত তালি পাবেন এজন্যে ।
কিম কি দুকের চলচ্চিত্র আমার কাছে অসাধারন লাগে।
স্প্রিং সামার উইন্টার ফল স্প্রিং.. অনব্যদ এক সৃষ্টি কিম কি দুকের। খুব প্রিয় একটি ছবি।
তার থ্রি আয়রন, দি আইল এ দুটি চলচ্চিত্রও দারুন লেগেছে আমার কাছে। এখনও কিম কি দুক সব দেখে শেষ করে উঠতে পারিনি। তবে সব দেখে ফেলার ইচ্ছা আছে।
A Moment to Remember আর পার্ক চ্যান উর এর the vengeance trilogy দিয়ে কোরিয়ান চলচ্চিত্রের সঙ্গে পরিচয় শুরু। দিনকে দিন তাদের প্রতি শ্রদ্ধা বেড়েই যাচ্ছে।
সম্প্রতি ইম স্যাং সু এর এ গুড লয়্যার'স ওয়াইফ আর দি হাউজমেইড দেখলাম। তার আরেকটি ছবি দি প্রেসিডেন্ট'স লাস্ট ব্যাং নামিয়ে দেখবো। সু এর কাজ বেশ মনে ধরেছে আমার।

ওয়াংকার ওয়াই-এর ‘ইন দ্য মুড ফর লাভ’ সংগ্রহে আছে। শীর্ঘ্যই দেখে নিবো।

ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন

২৬ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৩৮

অ রণ্য বলেছেন: কি-দুক কিমের ছবি নিয়ে আমার লেখার ইচ্ছে আছে। আমি কয়েকটা দেখেছি। থ্রি আয়রন, ব্যাড গাই, আরও দুটো কী কী যেন দেখলাম এখন মনে করতে পারছি না।

বর্তমান চলচ্চিত্র বিশ্বে দুটো ঘরানা আমার খুব মনোযোগ আকর্ষণ করে। এক. ইরানী, দুই. কোরিয়ান

এছাড়া অন্যান্য চলচ্চিত্র তো আছেই। আসলে এত মিলিয়ন মিলিয়ন ছবি আছে পৃথিবীতে, মাঝে মাঝে হতাশ হই, এই ভেবে, আজীবন এক নাগাড়ে দেখেও একাংশও দেখতে পারব না।

কথা হবে সামনে। ভাল থাকুন।
মেইল পেয়েছি, এবং মেইল করেওছি।

৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:১৭

কাউসার রুশো বলেছেন: প্রথম সংখ্যায় অনুরোধ করেছিলাম। এবারও করছি।
এবার একটি হলেও এ সংখ্যার জন্য লেখা দিবেন আশা করছি। দয়া করে ফিরিয়ে দিবেন না।
প্রকাশিত হতে যাচ্ছে চলচ্চিত্র বিষয়ক ই-বুক 'এক মুঠো চলচ্ছবির' দ্বিতীয় সংখ্যা । লেখা আহবান

২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৪৪

অ রণ্য বলেছেন: আপনি আমাকে মেইল আইডি দিন, আমি মেইল করে দেব। কোন ফরম্যাটে চাই লেখা বলবেন। ইউনিকোড, নাকি বিজয়(সুতোনি), জানাবেন।

পরে অবশ্যই কথা হবে আপনার সাথে বিস্তারিত। সুন্দর থাকুন। আমার মেইল আইডি [email protected]

৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:১৭

ছাইরাছ হেলাল বলেছেন:

এ ছবিটি আমি দেখছি।
এখন আবার দেখব ।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৩৯

অ রণ্য বলেছেন: আমিও দেখছি মাঝে মাঝেই। খুব-ই আবেদনময় একটি সিনেমা। অনেকটাই উজ্জ্বল শাদা আকাশের মতো।

৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:১৮

joos বলেছেন: আমার এখন পর্যন্ত দেখা অন্যতম সেরা রোমান্টিক মুভি। ভাল রিভিউ। কোরিয়ান মুভির ফ্যান হয়ে যাচ্ছি দিনদিন

২৬ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৪২

অ রণ্য বলেছেন: না হয়ে তো উপায় নেই, ছবিটাই তেমন।
ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:২৭

পুশকিন বলেছেন: অসাধারণ একটা মুভি।সেই সাথে অসাধারণ আপনার লেখনি লাগলো।

কাঊসার ভাইয়ের কিছু পোষ্ট ও স্লিগ এর কিছু পোষ্ট দেখে কোরিয়ান মুভির প্রতি আগ্রহ বাড়ে।সামুতে এই রকম হাজারো রিভিউ আমাকে আস্তে আস্তে মুভির দিকে টেনে নিয়ে আসে।ধন্যবাদ লেখার জন্য।

অফ পিক : কাঊসার ভাই আর হেলাল ভাইয়ের নাম্বার চাই। পারলে আমাকে আপনারা দুজন নাম্বার দিয়েন।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৪৭

অ রণ্য বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৩৩

রং রিয়াজ বলেছেন: ভাই ডাউনলোড লিঙ্ক চাই।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৫৫

অ রণ্য বলেছেন: টরেন্ট খুঁজুন, পেয়ে যাবেন। ডাইরেক্ট ডাইনলোড লিংক থেকে আমি মুভি নামাই না।

৯| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৫০

আবদুল ওয়াহিদ বলেছেন:
মুভিটা দেখি নাই। দেখার আগ্রহ জারি হলো।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১১:০৬

অ রণ্য বলেছেন: অবশ্যই দেখুন। জলদি।

১০| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১১:১৮

দারাশিকো বলেছেন: বহুদিন পরে আপনার পোস্ট পাইলাম বস।
লিখেন না কেন? এতদিনে কি লেখার মতো কোন সিনেমা পান নাই?

আ মোমেন্ট টু রিমেম্বার দেখছি। আসলেই দাগ কেটে যা্ওয়ার মতো সিনেমা। কিম কি দুক ও সেরকম। তার সিনেমা এতটাই ভালো লাগছে যে দু-তিনটা বাদে বাকী সব দেখে ফেলসি, ক্রোকোডাইল দেখতে পারি নাই এখনো :(

ভালো থাকবেন ভাইয়া :)

২৬ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৪৪

অ রণ্য বলেছেন: দারাশিকো, আমি গত ১ বছর ১০ মাস ছবি নামাতে পারিনি। এই পোড়ার দেশে নেট একদিকে সহজলভ্য নয় যেমন, তেমনি ধীর গতির। মাঝে মাঝে অসহায় লাগে, যখন দেখি ইচ্ছে থাকলেও সামর্থ্য নেই।

নতুবা আমি হলাম ছবি পাগল মানুষ। এই দীর্ঘ সময় নেট যদি থাকত, তবে হয়ত আরও বেশ কিছু মুভি নিয়ে লেখা হতো।

কি-কিম দুক, খুব মেধাবী একজন পরিচালক। তার মুভি সেন্স আমাকে তাজ্জব করে, বিশেষ করে, নিজস্ব এক ধারা তৈরী করে ফেলেছেন তিনি, যা অবশ্যই একজন নির্মাতা হিসেবে বিশাল অর্জন।

১১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৪৮

কাউসার রুশো বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। আপনার লেখা পাবো ভেবে খুব ভালো লাগলো
আমি আপনাকে মেইল দিছি। প্লিজ চেক করেন।

লেখা যে কোন ফরম্যাটে দিলেই হবে। সামুতে প্রকাশিত লেখাগুলোর লিংক যেটি আপনি ইবুকের জন্য দিতে চান তা শুধু এই লিংকে দিয়ে আসলেই হবে
অপ্রকাশিত কোন লেখা ইবুকে দিতে চাইলে আমাকে মেইল করতে পারেন।
[email protected]

২৭ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:১৪

অ রণ্য বলেছেন: মেইল করেছি রুশো।

১২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৩৮

নীল বরফ বলেছেন: রিভিউ অনেক ভালো হয়েছে।প্রিয়তে নিয়ে গেলাম।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:১৫

অ রণ্য বলেছেন: ধন্যবাদ নীল বরফ।

১৩| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:৫৯

স্নিগ বলেছেন: ওয়েলকাম ব্যাক, স্যার

প্লিজ আসবেন
Click This Link

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:২৩

অ রণ্য বলেছেন: ধন্যবাদ স্নিগ
তবে স্যার বলবেন না, কেমন নির্বোধ নির্বোধ মনে হয় নিজেকে।

১৪| ১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ৮:১৬

আমি রাইন বলেছেন: আমার সবচেয়ে প্রিয় ছবি।

২৭ শে জুন, ২০১২ রাত ১০:১৫

অ রণ্য বলেছেন: আমারও খুব ভাল লাগে, এবং মাঝে মাঝেই দেখতে ইচ্ছে করে ছবিটি।

সব দিক থেকেই অসাধারণ একটি রোমান্টিক মুভি।

ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.