![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একটি জাতীয় দৈনিকের ইসলামি শওয়াল-জবাবের পাতায় একটি প্রশ্ন ছিল-
-‘একজন মুসলমানের শরীরে কি অ-মুসলমানের রক্ত নেয়া বৈধ ?
উক্ত প্রশ্নের জবাবে ইসলামিক রিসার্চ সেন্টারের প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক মুফতি মিযানুর রহমান জানান -
‘-ইহা বৈধ। তবে নেহাৎ অপারগ না হলে অমুসলিমদের রক্ত না নেয়াই উত্তম। কেননা রক্তের ক্রিয়া মানুষের শরীরে প্রভাব ফেলে ।’ সুরা মায়েদা-৩ ও হিদয়া ১/৪১ [থানভিয়া] ইত্তেফাক ২৪-৪-১৫
রক্তের কি হিন্দু মুসলিম আছে ? যদি বৈধই হবে তো এতে তো কোন প্রভাব থাকার কথা না ।আর প্রভাব অর্থ কি? সে কি কিছু কিছু অমুসলিম হয়ে যাবে?
আর মেডিক্যাল সাইন্সে দূষিত রক্তের কথা আছে,গ্রুপিং আছে-এসব মিললে আর কোন প্রভাব থাকার কথা না। রক্তের কোন মুসলিম অমুসলিম তো দেখি নাই। তবে কেন তিনি বললেন- ‘নেহাৎ অপারগ( জীবন মরণের সমস্যা ) না হলে না নেয়াই ভাল?
অনেক আগে সুবোধ ঘোষের সুজাতা উপন্যাসে পড়েছিলাম, আপন মেয়ের রক্তের বদলে কুড়িয়ে পাওয়া জাতহীন মেয়েটির রক্তই তার পালিতা মায়ের জীবন বাচাঁয়,কারণ রক্তের কোন জাত নেই। কিন্তু মুফতি সাহেব কোরাণ রেফারেন্স দিয়ে যেন রক্তের জাত-বেজাতের কথা শোনালেন ।
©somewhere in net ltd.