নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঝিরঝির বৃষ্টি,
ভীষণ একলা রাস্তায় হেঁটে চলা অবিরাম।
স্যাঁতস্যাঁতে হুহু শূন্যতায় ভেজা রাস্তার সাথে আমি,
সীমাহীন পথচলায়-
পরিচয়-হীন নগরবাসী আমি,
চলেছি গন্তব্য-হীন কোন সুদূরের পারে?
বেয়াড়া বাতাসে এলোমেলো চুল আছড়ে পড়ে মুখে,
ঝড়ো হাওয়ায় বহুকালের জমায়িত ক্রোধ,
যেন একূল অকূল ভাসিয়ে নিতে চায় ।
নির্জনতাকেই সঙ্গী করে নিয়েছি,
একা নিস্তব্ধতায় -
একাকীত্ব আমায় ছুঁতে পারে না ,
সে যে বন্ধু আমার!
যেখানে নেই কোন দেনা-পাওনার হিসেব ,
নেই মান-অভিমান,
আছে শুধুই কিছু অনাবশ্যক কথোপকথন।
এভাবেই চক্রে চক্রায়িত আমার এই অনন্ত প্রবাস যাপন!
ছবিঃ গুগোল ইমেজ
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৩
গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: অনাবশ্যক কথোপকথনের সুযোগ নেই কারোই , সবাই ভীষণ কাজের কাজি । নিঃসঙ্গতাই খুঁজে দিতে সক্ষম আমার আপনারে।
অনেক ধন্যবাদ প্রিয় কবি ।
২| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৭ ভোর ৬:২০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন
নির্জনতাকেই সঙ্গী করে নিয়েছি,
একা নিস্তব্ধতায় -
একাকীত্ব আমায় ছুঁতে পারে না ,
সে যে বন্ধু আমার!
নির্জনতাকেই সঙ্গী করে নেয়াতেই বেশী শান্তি
অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল ।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৫
গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: আসলেই তাই , আজকাল নিঃসঙ্গ হওয়াটাও দুর্লভ মনে হয়। সারাদিন কাজ আর কাজের কয়েদী আমরা যেন ।
অনেক ভালো লাগলো আপনার মন্তব্যে । ভালো থাকবেন ।
৩| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৯:৩৬
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: প্রবাস যাপন সবার জন্যই অনেক কষ্টের মনে হয়।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৬
গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: আসলেই । তবে থাকতে থাকতে এখন সয়ে গেছে ।
৪| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:১৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সুন্দর হয়েছে আপি
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৬
গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু ।
৫| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:১১
আহমেদ জী এস বলেছেন: গুলশান কিবরীয়া ,
প্রবাসের নির্জন একাকীত্বের দীর্ঘশ্বাস কবিতায় । প্রবাসী জীবনের তেমন লুকায়িত কিছু অনুভব এখানে চিঠির আকারে -------
"........."
সাকুল্যে দশ ঘন্টা সূর্যের বিপরীতে আছি
এখোন কি সকাল দেশে ?
এখানে এখোন রাত গভীর। সবকিছু ছবির
মতো ভাসে, যেমন জলে ভাসে মাছ
মনে হয় এইতো সেই খাল-বিল-নদী-গাছ !
কতোদিন দেখি নাই-
কতোদিন দেখি নাই সকলের মুখ
গৃহিনীর হাসি মাখা ঠোট, কন্যার আদল
এখোন সবকিছু হয়েছে বদল
বলেনা কেউ চোখ তুলে তেমন আর
‘‘ ভালো আছো তো ?”
হয়তো কোথাও ভুল ছিলো। এই বিদেশ
এ সবই কি ভাগ্যের দোষ ?
নইলে এলাম কেন বুঝিনা ঠিক
সেই আদমের মতো স্বর্গ থেকে মাটির পৃথিবীতে
নামতেই দেখি আমি তো হারিয়েছি দিক।
ভেবে দ্যাখ, তুই তো বলেছিলি হাত দেখে
আমি নাকি ভীষন আবেগপ্রবন। সেই আমি
এখান দারুন পরবাসে
কি করে কাটাই দিন সব পিছে রেখে?
সব শেষে বলি, তোদের মাঝেই ছিলাম বেশ তো !
"---------"
ভালো লাগলো ।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:৪২
গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: বাহ! চমৎকার চিঠি!
একবার প্রবাসী হলে মানুষ যাযাবর অবস্থায় চলে যায় মনে হয় । এখান থেকে মনে হয় দেশে চলে যাব আবার দেশে গিয়েও সস্থি পাই না । মাঝে মাঝে ভাবী আমার সেই দেশ কৈ , যাকে ফেলে আমি পারি দিলাম বিদেশ বিভূঁই অনেক বছর আগে!!
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।
৬| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:৩৬
মোঃ সাইফুল্লাহ শামীম বলেছেন: প্রবাস ছেড়ে এবার ফিরে আসুন ( যদি সম্ভব হয়)। আর কত?
বৃষ্টি আসলেই একাকিত্ব বাড়িয়ে দেয়। সময় ভালো কাটুক!!
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৪
গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: মনে হচ্ছে চলেই যাবো দেশে । কিন্তু কোথায় যাব , আমার ফেলে আসা ঢাকা শহর যে আর আগের মত নেই ।
অনেক ধন্যবাদ , ভালো থাকবেন ।
৭| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:০৩
সুমন কর বলেছেন: সুন্দর হয়েছে।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:৪৪
গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
৮| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:২৭
ব্লগ মাস্টার বলেছেন: নির্জনতাকেই সঙ্গী করে নিয়েছি,
একা নিস্তব্ধতায় -
একাকীত্ব আমায় ছুঁতে পারে না ,
সে যে বন্ধু আমার!
যেখানে নেই কোন দেনা-পাওনার হিসেব ,
নেই মান-অভিমান,
আছে শুধুই কিছু অনাবশ্যক কথোপকথন।
এভাবেই চক্রে চক্রায়িত আমার এই অনন্ত প্রবাস যাপন!
লাইন কটি বেস্ট ফুটিয়ে তুলছে কবিতাকে ।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:৪৩
গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে । ভালো থাকবেন ।
৯| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:৪১
অতঃপর হৃদয় বলেছেন: অনেক সুন্দর হয়েছে।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:৪৩
গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
১০| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:০৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আপনার অনন্ত প্রবাস যাপন সুখের হোক ।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:৪৪
গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ কবিকে । ভালো থাকবেন কবি ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৭ ভোর ৪:৫৮
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: অনাবশ্যক কথোপকথোন নিত্য সংগী করে এগিয়ে চলে পরবাস জীবন। কবির জন্য অনেক অনেক শুভ কামনা রইলো।
ভালো থাকবেন খুব ।