নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মৌন পাঠক

মৌন পাঠক › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভিলেন! দা মাইটি ভিলেন, দা স্যাভিয়র

২৪ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৫৭

বুয়েটের ভর্তি পিরীক্ষায় ফার্স্ট হওয়া ঐ ছেলে যা করেছে, সেটা ঠিকই করেছে,
এমন পরিস্থিতিতে ওর কাজটাই সঠিক ও সময়োপযোগী।

আমি বরং ওকে বাহবা দেব, সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারার জন্য।

এবারে বুয়েটে ভর্তি হইছে, ঐসব এক্সট্রাকারিকুলাম করার সময় ও সুযোগ দুইটা ই পাইবে, এরপরে যদি সে চায় সেগুলো করবে, না চাইলে করবে না।

এইটা নিয়া কোনো কথা বলার সুযোগ নাই, তাতে তারে আমি/ আমরা যা ই ভাবি, তার লাইফ, তার সিদ্ধান্ত, সে কিভাবে যাপন করবে।

পয়েন্ট হচ্ছে এইটা, এই সিম্পল কথা টারে সাপোর্ট করতে কেউ কেউ ইসলামোফোব, সেক্যুলারিজম নিয়া আসছেন, এইটারে বিচিত্র লাগল বটে!

একটা বিষয়রে সাপোর্ট দিতে তার কাউন্টার কিছু আনতেই হবে কেন?

মানে, ভিলেন লাগবই?
আজব!

আপনার পয়েন্ট প্রুভ করতে যদি সাপোর্ট লাগেই,
আপনার যুক্তি ইটসেল্ফ নট এনাফ, দেন হয়তোবা আপনার
বোঝাপাড়ায় সমস্যা আছে, এবং খুব সম্ভাবনা আছে, আপনি নিজেও স্রোতে গা ভাসাইছেন, বুইঝা বা না বুইঝা।

অনেক সময় হয়না, যে কোন ও একটা বিষয় আমরা পছন্দ করি বা অপছন্দ করি না, বাট যদি জানতে যাওয়া হয়, "কেন পছন্দ করি? বা কেন অপছন্দ করি?"

ঠিকঠাক উত্তরটা গুছাইয়া দিতে পারি না,
মানে কোনও কংক্রিট জবাব থাকে না।

কোনো একজন ব্যক্তি যখন সেই একই বিষয় এ গোছানো বা কংক্রিট উত্তর দেয়, তখন বলি আনন্দের অতিশয্যে, "ইউরেকা! এইটা ই ত কারন।"

এইক্ষেত্রে আপনি এই ইউরেকা! বলা ব্যক্তি।
স্রোতে গা ভাসানো ব্যক্তি।

ওর সাথে নিজেরে জিনিয়াস প্রমান করতে কিছু অপ্রাসঙ্গিক বিষয়রে জড়ায়া নিজের যুক্তির অবস্থান দৃঢ় করতে সচেষ্ট হোন।

আর ঠিক এইখানে দাড়ায়া আসে ভিলেন বা এন্টি ভিলেন।

ও! ভিলেন বিষয়ক গল্প আরেকদিনের জন্য রইল...

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:২৩

মৌন পাঠক বলেছেন:

মূল পোস্ট

২| ২৫ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:২৪

মৌন পাঠক বলেছেন:

আমি যেকারণে লিখলাম

৩| ২৫ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৭

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: এই ছেলেকে দিয়ে দেশ ও জাতির কোনো উপকার হবে?

২৫ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৮

মৌন পাঠক বলেছেন: কোন ছেলে?

৪| ২৫ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৭

মৌন পাঠক বলেছেন:

পালটা পোস্ট

৫| ২৫ শে মার্চ, ২০২৪ ভোর ৪:০২

ফিনিক্স পাখির জীবন বলেছেন: বুয়েটে প্রথম হওয়া ছাত্রকে নিয়ে প্রতিবেদনটি প্রথম আলোতে পড়েছি। আমার ধারনা ছিল ইঞ্জিনিয়ারিং এ প্রথম যে হইছে, তার মেধা অনেক ভাল। কিন্তু ওর কথা থেকে মনে হল, বুয়েটে প্রথম হইতে হলে মেধা খুব একটা লাগে না। নাওয়া খাওয়া ছেড়ে কলুর বলদের মত পাঠ্যবই আর ভর্তির গাইড বই গিলে ফেলতে পারলেই চলে। বেচারা নাকি খাবার সময়ও পেত না, মা খাওয়ায় দিত! এইসব টাইপ কথা জনসমক্ষে বলে নিজেকে যে বেচারা কি প্রমাণ করতে চাইল, বুঝলাম না!
বুয়েট ভর্তি পরীক্ষার মানের অবনতি হইছে মনে হচ্ছে।

নামাজ পড়াটা মুসলিম হিসেবে তার জন্য বাধ্যতামূলক। এটা আলাদা করে বলে বেড়ানোর কি আছে, সেটাও বুঝে আসল না।

বুয়েট থেকে বের হওয়া বেশিরভাগ ছেলে-মেয়ের টার্গেটই থাকে আমেরিকা যাবে, পিএইচডি করতে। ওখানেই কিছু একটা করে থেকে যাবে। এমন অনেক পরিচিত মানুষই আছেন, যারা আর ইঞ্জিনিয়ারিং জব করেন না, মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির মার্কেটিং এ জব করেন আমেরিকায়, এম বি এ করে। এটাকে এজন্য খারাপ বলব না যে, ট্র‍্যাক পরিবর্তন করা দোষের কিছু না। কিন্তু বছরের পর বছর ধরে রাষ্ট্রের টাকায় ইঞ্জিনিয়ার এর মত উচ্চমানের টেকনিক্যাল শিক্ষা গ্রহন করে বিদেশে সেটেল্ড হয়ে দেশকে তো তারা কিছুই দিচ্ছেন না।

এটা কতটা গ্রহনযোগ্য?

২৫ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:৪৯

মৌন পাঠক বলেছেন: নামাযের বিষয়টা সামাজিক ট্রেন্ড, মানুষ একজন নামাজীকে বাই ডিফল্ট উত্তম ধরে নেয়, অথচ মূল ঘটনা সেটা না;
নামায পড়া লোক ও খুব খারাপ হইতে পারে।

দেশ ও সমাজে আরেকটা বাজে ধারণা এনি হাউ প্রতিষ্ঠা হইছে, একজন ব্যক্তি যে অপরাধ ই করুক না কেন, সে নামাজী, তাইলে তার এই অপরাধরে লঘু কইরা দেখা হয়, অথচ, এর উলটো হও্যার কথা ছিল।

অপরাধ যে ই করুক, সেটা অপরাধ, এমনটা হও্যার কথা ছিল; ধার্মিক দেখলেই সেটা হচ্ছে না।

এই ছেলে ও সেম ওয়য়েতে চিন্তা করেছে।

দেশকে কিছুই দিচ্ছে না, এইখানে বহুত আলাপ আছে, এবেলায় সেদিকে আর না গেলাম।

৬| ২৫ শে মার্চ, ২০২৪ ভোর ৫:৫৫

মোহাম্মদ খায়রুল ইসলাম নাদিম বলেছেন: যত সমস্যা নামাজ নিয়ে।যত সমস্যা কুরআন শরীফ নিয়ে। সমস্যা নাই সমকামীতায়, সমস্যা নাই অজাচারে,সমস্যা নাই ট্রান্সজেন্ডারে।লিঙ্গের পার্থক্য করতে করতে এদের সব গেল!

২৫ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:৫৩

মৌন পাঠক বলেছেন: না, নামায নিয়ে সমস্যা নাই, কুরান নিয়ে ও নাই।

সমস্যা নামায, কুরান ও ধর্মরে এনক্যাশ করায়।

মাসুদ নামক লোকটির স্ট্যাটাসে নামায নিয়ে আলাদা কিছুই বলে নাই, সে এইটারে আর অনেকগুলো কর্মকান্ডর সাথেই উল্লেখ করেছে; সমস্যা হচ্ছে আপনাদের, আপনারা শুধুমাত্র নামাজ শব্দটা দেইখা ধইরা নিছেন, মাসুদ নামাজ নিয়া লেখছে।

আমার এই লেখার মূল পয়েন্ট ই এইটা, বেহুদা অন্য বিষয়রে টাইনা আনা।

৭| ২৫ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:৫৯

রাজীব নুর বলেছেন: ভালো ছেলে। গুড বয়। এরকম ছেলে তো ঘরে ঘরে দরকার।

২৫ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:২৮

মৌন পাঠক বলেছেন: আমিও ছিলাম গুড বয়!

৮| ২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ২:৫৯

ফ্রেটবোর্ড বলেছেন: অন্যের ভালো আমাদের পছন্দ হয় না আর এই কারণে সমালোচনার জন্য একটা ইস্যু দরকার।
এই ছেলে তার স্বপ্ন পূরণের জন্য যা করেছে ঠিক আছে। কারো ক্ষতি করে তো সে তার স্বপ্ন পূরণ করেনি।

২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:১০

মৌন পাঠক বলেছেন: মুখ চুল্কায়, মনের মধ্যে খস্খস করে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.