নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নামহীন যুবক

নিজে ভালো তো দুনিয়া ভালো

নামহীন যুবক › বিস্তারিত পোস্টঃ

শেষ নবীকে কি বিষ প্রয়োগ হত্যা করা হয়েছিল ?? - আরেফিন ও নামহীন যুবক

২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৩৮

আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মাদ (স) বারবার বলে গেছেন -ইসলামের প্রকাশ্য দুশমনি করবে প্রধানত ইহুদিরা। তারা জানত যে, তিনি শেষ নবী। এই প্রসঙ্গে আল্লাহ্‌ বলেন “ইহুদিরা মোহাম্মেদ কে (সত্য নবী হিসাবে) এমনভাবে চিনে, যেভাবে তাদের সন্তানকে চেনে ” (সুরা আন-আম ২০)

আল্লাহ্‌ আরও বলেন” আপনি (রাসুল) সব মানুষের চাইতে মুসলমানদের অধিক শত্রু হিসাবেপাবেন ইহুদী ও মুশরেকদেরকে । (সুরা মায়িদা ৮২)





আল্লাহ্‌ই সবচেয়ে বেশী জ্ঞানী এবং একমাত্র তিনিই ভবিষ্যতের জ্ঞান রাখেন এই ব্যাপারে কারো দ্বিমত থাকার সম্ভাবনা নেই।অনেকেই বলতে পারে যে এইভাবে মানুষে মানুষে কোন্দল সৃষ্টির মানে কি ?? মানবতা বলে কিছুই কি নেই ?? তারা জেনে রাখুন,নিঃসন্দেহে আমরা আল্লাহ্‌র চেয়ে বেশীজ্ঞান রাখি না । যেখানে আল্লাহ্‌ নিজেই ঘোষণা করছেন যে ইহুদিরাই ইসলামের সবচেয়ে বড় শত্রু সেক্ষেত্রে আমার আপনার আপত্তি থাকার কথা না । আর এই জাতির ষড়যন্ত্রের কথা যদি জানতে চান তবে আমি তাদের ব্যাপারে ধারাবাহিক সিরিজ তৈরি করছি, একে একে পোস্ট হতে থাকবে ইনশাআল্লাহ। আশা করি পড়বেন আর প্রতিবার আকাশ থেকে পরবেন এই জাতির পৃথিবী নিয়ন্ত্রনের গুপ্ত রহস্য শুনলে।



যেটা নিয়ে কথা হচ্ছিল, মুসা(আ) এর তাওরাতে শেষ নবীর ভবিষ্যৎবাণী আছে। ঈসা(আ) এর ইঞ্জিলে আছে। বলা হয় আল্লাহ্‌ এক লক্ষ চব্বিশ হাজার মতান্তরেদুই লক্ষ চব্বিশ হাজার নবী-রাসুল প্রেরন করেছেন দুনিয়াতে শুধু মানব জাতিকে এইসংবাদ পোঁছানোর জন্য যে – কে তাদের রব !! কার উপাসনা করতে হবে !! কার কাছে সাহায্য চাইতে হবে !! যুগে যুগে মানুষ তাদের রব কে ভুলে গেছে, ভুলে গেছে তাদের সাহায্য কারীকে। যখনই মানুষ ভুলে যায় তাদের রবের কথা তখন মনে করিয়ে দেয়ার জন্য আল্লাহ্‌ যুগে যুগে প্রতিটি জাতির কাছে শিক্ষক(নবী-রাসুল) পাঠিয়েছেন যার শুরু হয়েছিল আদাম(আ) এবং শেষ হয় মোহাম্মদ(সঃ) এর মাধ্যমে, তার পর আর কোন নবী আসবে না। প্রশ্ন হতে পারে –এখন যদি মানুষ তাদের রবকে ভুলে যায় তাহলে কি হবে ?? প্রশ্ন হতে পারে-আল্লাহ্‌ তো আর কোন সতর্ককারী পাঠাবেন না কিয়ামত পর্যন্ত, যদি তারা পথভ্রষ্ট হয় কে তাদের সত্য পথে আনবে ?? তার উত্তর এই পোস্ট এ লিখলে অনেক বিস্তারিত হয়ে যাবে তাই লিখলাম না, যদি জানার আগ্রহ থাকে বলবেন আমি দিয়ে দিব ইনশাআল্লাহ।

অনেকের হয়ত মনে মনে একটা প্রশ্ন আসতে পারে, যদি ইহুদিরা জেনেই থাকে যে মোহাম্মেদ শেষ নবী তাহলে কেন তারামেনে নিতে পারছিল না ??

এর মূল কারন হল- তারা জাতিগত অহংকারেরকারনে মেনে নিতে চাচ্ছিল না । তাদের ধারনাছিল শেষ নবী আসবেন তাদের মত সম্ভ্রান্ত বনী-ইসরাইল বংশে (ইহুদি), কিন্তু তা না করে আল্লাহ্‌ শেষ নবীকে পাঠালেন পোত্তলিক আরব বংশে যারা কিনা মূর্তিপুজা করে, এইটাই ছিল ইহুদিদের শেষ নবীকে না মানার মুল কারন। তাই তারা উঠে পড়ে লাগে শেষ নবীকে হত্যা করতে। তারা অনেকভাবে চেষ্টা করেছিল। কালো জাদুতে তারা বেশ পারদর্শী ছিল , কিন্তু তাদের এই “ঐতিহ্যবাহী” কালো জাদু দিয়ে হত্যার চেষ্টাকরেও সফল হতে পারেনি।



নিচের যে ছবি দেখতে পাচ্ছেন এটা আফ্রিকার কোন জঙ্গলিদেরনয়, জায়গাটি আমেরিকার ক্যালিফোর্নিয়াই নাম রেড ফরেস্ট (redforest) ছবিতে যাদের দেখছেন তারা কোন মূর্খঅশিক্ষিত জংলী নয় , তারা সবাই সেই সব ব্যক্তিত্ব যারা নিয়ন্ত্রণ করছে পৃথিবীরস্বর্গ আমেরিকা তথা গোটা বিশ্ব। আমেরিকারপ্রাক্তন প্রেসিডেন্ট বুশ তাদের একজন। red forest এর জায়গাটিকে বহিমিয়ান গ্রুভ(Bohemian Grove) বলে.

বিস্তারিত জানতে উইকি দেখতে পারেন



কিন্তু একবার খুব কাছাকাছি চলে গিয়েছিল। সেটাই আজকের টপিক।

বিষয়টা খুব সেনসিটিভ। তাই, কেউ যদি বিশ্বাস করতে না চায়, কোন সমস্যা নেই, কারণ এটার উপর আমাদের ঈমান নির্ভর করবে না। কেবল সত্য জানানোর জন্য বলা ।

তবে, এই বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই নবী (স) সেই কষ্ট সহ্য করেই মারা গেছেন। তিনি মৃত্যুশয্যায় অনেক কষ্ট সহ্য করেছেন এরকারনে।



আসুন সেই ঘটনাটা আগে দেখিঃ

৬২৮ সালের জুন মাস। (হিজরি সালের সাথে আমরা কম পরিচিত বলে আমি খ্রিস্টীয় সাল ব্যবহার করলাম) মুহাম্মাদ (স) খায়বার জয় করেন। সেখানকার এক ইহুদী নারী জায়নাব বিনতে আল হারিস নবী এবং তার সাহাবীদের দাওয়াত করে। কিন্তু তার মনে ছিল নবী (স) কে হত্যা করার মতলব। সে বিশেষ উপায়ে খোজ নিয়ে জানতে পারল, নবী (স) এর প্রিয় খাবার মেষশাবকের কাঁধের গোশত। তাই সে মেষশাবক মেরে রান্না করল। কিন্তু, তার সাথে মিশিয়ে দিল খুবই শক্তিশালী প্রাণঘাতী বিষ। দাওয়াতের দিন, সে নবী (স) এবং সাহাবাদের সামনে পরিবেশন করল। মুহাম্মাদ (স) এক টুকরো গোশত মুখে দিলেন। অন্যদিকে, বিসর ইবনে আল বারা নামের এক সাহাবীও মুখে দিলেন। মুহাম্মাদ (স) সাথে সাথে বললেন, “খেও না!! এটা বিষাক্ত।” কিন্তু ততক্ষণে তিনি খেয়ে ফেলছেন, পরে বিসর(র) মারা যান ।

রাসুল (স) জায়নাব কে আড়ালে ডেকে নিয়ে কৈফিয়ত চাইলেন। কিন্তু সে কেবল বলল, “আমি আপনাকে খুন করতে চেয়েছিলাম।” নবী (স) ব্যক্তিগতভাবে তাঁকে মাফ করে দেন। কিন্তু ঐ সাহাবির পরিবার কিসাস দাবি করলে জায়নাবকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয় খুনের অভিযোগে।

(সাহিহ আল বুখারি, হাদিস ৩৭৮৬, ৪৩৯৪)



এই ছিল নবী (স) কে হত্যা চেষ্টার সবচেয়ে সফল ঘটনা। তিনি আল্লাহ্‌র নবী হওয়ায় আল্লাহ্‌ তাঁকে সেই বিষ এর প্রভাব থেকে রক্ষা করেছেন । ৪ বছর পর তার নবুওয়াতের কর্মের সমাপ্তি ঘোষিত হয়, “আজ আমি তোমাদের জন্যে তোমাদের দ্বীনকে পূর্নাঙ্গ করে দিলাম, তোমাদের প্রতি আমার অবদান সম্পূর্ণ করে দিলাম এবং ইসলামকে তোমাদের জন্যে দ্বীন হিসেবে পছন্দ করলাম।” (মায়িদা, ৫:৩)



এরপর রাসুল (স) অসুস্থ হয়ে পড়েন, খুবই অসুস্থ। তিনি মৃত্যুশয্যায় শায়িত হন। খেয়াল করে দেখুনঃ

তিনি কিসের ব্যথায় ভুগছিলেন ??? আল-বুখারির একটা হাদিস দিলাম আপনাদের জন্য-



“হযরত আয়িশা (রা) থেকে বর্ণিত, রাসুল (স) তার মৃত্যুশয্যায় প্রায়ই বলতেন, ‘হে আয়িশা!! খায়বার এ যে খাবার আমি খেয়েছিলাম সেই (ইহুদীর বিষের) বেদনা আমি এখনো অনুভব করছি। আমার মনে হচ্ছে, আমার রক্তনালী যেন ছিন্নবিচ্ছিন্ন হয়ে যাচ্ছে সেই বিষের কারণে...’

{সাহিহ বুখারি, ৫ম খণ্ড, বই ৫৯, হাদিস ৭১৩}



এই কষ্ট নিয়েই আমাদের প্রিয় নবী (স) ইন্তেকাল করেন। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। সেটা ছিল ৬৩২ সাল।

রাসুলের যে কয়জন ঘনিষ্ঠসাহাবা ছিলেন আব্দুল্লাহ ইবনে মাসাউদ (রা) তাদের মধ্যে অন্যতম আপনারা যারা তার বর্ণিত হাদিস পড়েছেন তারা জানেন। তিনি বলেছিলেন,

“আমি দরকার হলে ৯ বার কসম খেয়ে বলতে পারব, রাসুল (স) কে হত্যা করা হয়েছে, কারণ আল্লাহ্‌ তায়ালা তাঁকে নবী করেছেন, আর করেছেন শহীদ।”



মুহাম্মাদ (স) নবী ছিলেন দেখে তাঁকে কেউ হত্যা করতে পারবে না, এমন কোন কথা হতে পারে না। এক যুদ্ধের সময়ই রাসুলের মৃত্যুর গুজব রটে গেলে সাহাবিরা মানসিক ভাবেদুর্বল হয়ে পরে, তার প্রেক্ষিতে আল্লাহ্‌ পবিত্র কুরআনে কী বলেছেন এ নিয়ে দেখুনঃ

“আর মুহাম্মদ তো একজন রাসুল ব্যতীত কিছু নন! তাঁর আগেও বহু রাসূল অতিবাহিত হয়ে গেছেন। তাহলে তিনি যদি মৃত্যুবরণ করেন অথবা তাঁকে ‘হত্যা’ করা হয়, তবে কি তোমরা পশ্চাদপসরণ করবে ?”

(আলে ইমরান, ৩:১৪৪)

আল্লাহ্‌ এখানে ২টি ক্ষেত্রের কথাই বলেছেন!! তিনি স্বাভাবিক মারাও যেতে পারেন, তাঁকে হত্যাও করা হতে পারে। তবে, কেউ নিশ্চিতভাবে বলতে পারবে না, যে তিনি কেবল বিষের কারণে মারা গেছেন, অথবা, কেবল বার্ধক্য এর কারণে মারা গেছেন। বরং, এটা বলা যায়, তিনি বার্ধক্যের কারণে মারা গিয়েছেন, কিন্তু তিনি মৃত্যুশয্যায় বিষের যন্ত্রণা ভোগ করেছেন। কারণ তিনি নবী, কিন্তু মানুষ বলে বিষের যন্ত্রণা হওয়াটাই স্বাভাবিক।।

একমাত্র আল্লাহ্‌ই সব জানেন।

তাঁর আগেও কি অনেক নাবীকে হত্যা করা হইনি ?? প্রমান দেখুন-

মুহাম্মাদ (স) এর ঠিক আগের নবী ঈসা (আ) কে হত্যা চেষ্টা করেছে ইহুদীরা, যদিও অলৌকিকভাবে আল্লাহ্‌ তাঁকে বাঁচিয়ে তুলে নেন। তাঁর অপমৃত্যু হয়নি।

তাঁর আগের জন, ইয়াহিয়া (আ) এর শিরশ্ছেদ করে মাথা আলাদা প্লেটে করে পরিবেশন করা হয়েছিল।

তাঁর আগের ইয়াহিয়া (আ) পিতা জাকারিয়া (আ) কে ইহুদীরা বাইতুল মুকাদ্দাস এর কাছেই করাত দিয়ে দু টুকরা করে হত্যা করে।

এর আগের অনেক নবীকেই হত্যা করা হয়। ইসরায়েল এর বাদশাহ আহাব এর স্ত্রী ইসাবেল এর আদেশে অসংখ্য নবীকে হত্যা করা হয়।

ইসরায়েল এর নবী আরিয়াহ (আ) কে শিরশ্ছেদ করা হয়।

এরকম উদাহরন দিয়ে হয়ত শেষ করা যাবে না।



ইহুদীরা সর্বদাই চেষ্টা করে এসেছে মুহাম্মাদ(স) কে দুনিয়া থেকে সরাতে, তাঁর বংশধরদের হত্যা করতে। কারণ, মুহাম্মাদ (স) এর Direct Bloodline হবেন মুহাম্মাদ আল মাহদি যাকে আমরা ইমাম মাহদি বলে চিনি, যিনি ইহুদিদের ত্রাণকর্তা দাজ্জাল এর বিরুদ্ধে যুদ্ধে মুসলিমদের নেতৃত্ব দেবেন। এইকথা রাসুল বলে গেছেন,তারাও জানে এটা সত্যি।

ইমাম মাহদি কেমন হবেন ?? তিনি যে দেশ থেকে আসবেন সে দেশ দেখতে কেমন হবে ?? দাজ্জাল কে হবে ? কোথা থেকে আসবে ? কোথাই ঈসা(আ) দুই ফেরেশতার কাঁধে ভর দিয়ে নামবেন ? কোথাই মারবেন দাজ্জাল কে ?? এইসব নিয়ে আমি পড়ছি, বেশ কিছু আর্টিকেলও দাঁড় করিয়েছি। জানতে চাইলে জানাবো ইনশাআল্লাহ।







one eye symbol of Dajjal





তাই মুহাম্মাদ (স) বংশকে এখনই নিশ্চিহ্ন করতে পারলে সেই ইমাম মাহাদিআসার আশঙ্কা থাকে না।

আশ্চর্য যে, আমরা মুসলিম, আমরা মুহাম্মাদ (স)কে এত ভালবাসি, কিন্তু আমরা জানি না যে, তাঁর বংশধরদের কী হয়েছিল? এখন কোথায় তারা ? এমনকি আমরা অনেকেই তাঁর বংশধরদের নাম পর্যন্ত বলতে পারব না । পরিণতি তো পরের কথা!



তাদের কী হয়েছিল জানলেই আপনি ষড়যন্ত্রের প্যাটার্নটা ধরতে পারবেন, তারা জানত কার মাধ্যমে মুহাম্মাদ (স) এর বংশ থেকে ইমাম মাহাদি আসতে পারে । তারা ধরে নিয়েছে এটা একমাত্র জীবিত মেয়ে ফাতিমা (রা) মাধ্যমেই হবে কারণ রাসুলের কোন ছেলে সন্তান ছিল না। দেখুন তাদের জেনারেশনকে কিভাবে সরান হয়েছে --



১. ফাতেমার স্বামী আলি(র) নামাজ পড়া অবস্থায় ঘাতক এর তরবারির আঘাতে মারা যান। জানুয়ারি ২৮, ৬৬১

২. ছেলে হাসান (রা) বিষ দিয়ে হত্যা করে. মার্চ ৬, ৬৭০।

৩.আরেক ছেলে হুসাইন (রা) কারবালায় নিহত হন ইয়াজিদবাহিনীর হাতে। ১০ অক্টোবর, ৬৮০।



৪.হুসাইন এর ছেলে আলি ইবনে হুসাইন। অন্য নাম জইনুল আবেদিন। মারা যান কীভাবে ? সেই একইভাবে বিষ দিয়ে ৭১২ সাল।



তার সম্পর্কে জানতে উইকি দেখতে পারেন

৫. তাঁর ছেলে, মুহাম্মাদ আল বাকির। মারা যান ৭৩৩ সাল। বিষ প্রয়োগে বিস্তারিত জানুন

৬.তাঁর ছেলে, জাফর সাদিক। (শিয়ারা ইমাম জাফর বলে থাকে) মারা যান কীভাবে ? বিষ প্রয়োগে ১৪ ডিসেম্বর, ৭৬৫। বিস্তারিত জানুন

৭.তাঁর ছেলে, মুসা আল কাজিম মারা যান বিষ প্রয়োগে ১ সেপ্টেম্বর, ৭৯৯। বিস্তারিত জানতে পারেন

৮.তাঁর ছেলে আলি আর রিযা। মারা যান বিষ প্রয়োগে ২৩ অগাস্ট, ৮১৮।



বিস্তারিত জানতে পারেন


৯.তাঁর ছেলে মুহাম্মাদ আল জাওয়াদ আল-তাকি নামেওপরিচিত। মারা যান বিষ প্রয়োগে ২৪ নভেম্বর, ৮৩৫।

বিস্তারিত জানুন

১০. তাঁর ছেলে, আল হাদি। মারা যান বিষ প্রয়োগে. ৮৬৮ সাল।

১১.তাঁর ছেলে, হাসান আল আস্কারি। মারা যান বিষ প্রয়োগে. ১ জানুয়ারি, ৮৭৪।

বিস্তারিত জানুন উইকি তে (http://en.wikipedia.org/wiki/Ali_al-Hadi) (http://en.wikipedia.org/wiki/Hasan_al-Askari)



হাসান আল আস্কারি শিশু অবস্থায় তার ছেলেকে আত্মগোপনে পাঠিয়ে দেন, যেন এ বংশ টিকে থাকে, নয়ত তাকেও হত্যা করা হবে। শিয়ারা বলে থাকে তার বংশ থেকেই হইত শেষ ইমাম আসবে।আমরা এ পর্যন্ত জানি রাসুল (স) এর bloodline. আর কোন হদিস পাওয়া যাইনি। শেষ সময়ে আবারো প্রকাশিত হবে এ bloodline, আমাদের সাহায্যের জন্য, ইমাম আল মাহদি এর মাধ্যমে।





কী মনে হচ্ছে? এইসবই কি co-incident ?? না সুপরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড ??।

তবে একটা কথা বলে রাখা ভাল, অনেকেই হইত শিয়াদের ব্যাপারে জানেন আবার অনেকের মোটেও এইসব ব্যাপারে ধারণা নেই, তাদের জন্য বলছি , শিয়ারা ১২ ইমামে বিশ্বাস করে,আর আমি এখানে যে ১১ জনের নাম উল্লেখ করেছি তারাই সে ১২ জনের ১১জন। বাকি থাকে ১ জন তিনি এখনো আসেননি এবং তিনই হবেন মুহাম্মাদ আল মাহদি।



কেন এত হত্যা প্রচেষ্টা মুহাম্মাদ (স) থেকে শেষ বংশধর পর্যন্ত পরবর্তীতে তারউম্মাতের উপর । প্রশ্ন হল -এ বংশ নিশ্চিহ্ন করে লাভ কাদের ?? কারা লাভবান হয়েছে বা হচ্ছে ? কারা হবে দাজ্জালের সাহায্যকারী ?? ৯/১১ অ্যাটাক সাজিয়ে মুসলিমদের দোষ দিয়ে কারা সবচেয়েবেশী লাভবান হয়েছে ?





নিচের ছবিতে ইহুদিরা জেরুজালেমে প্রার্থনা করছে তাওরাত নিয়ে, পাশে ইহুদি আলেম যাদের তারা রাব্বি(rabbi) বলে থাকে।







মন্তব্য ৬৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৫২

এসিড খান বলেছেন: এইটা কোন ধরনের বিষ ছিলো যে সেটার প্রভাব ৪ বছর ধরে ছিলো? আমার জানামতে এমন কোনো বিষ নাই। আছে কি?

২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৫৮

নামহীন যুবক বলেছেন: তিনি আল্লাহ্‌র নবী হওয়ায় আল্লাহ্‌ তাঁকে সেই বিষ এর প্রভাব থেকে রক্ষা করেছেন । ৪ বছর পর তার নবুওয়াতের কর্মের সমাপ্তি ঘোষিত হয়, “আজ আমি তোমাদের জন্যে তোমাদের দ্বীনকে পূর্নাঙ্গ করে দিলাম, তোমাদের প্রতি আমার অবদান সম্পূর্ণ করে দিলাম এবং ইসলামকে তোমাদের জন্যে দ্বীন হিসেবে পছন্দ করলাম।” (মায়িদা, ৫:৩)

এরপর রাসুল (স) অসুস্থ হয়ে পড়েন, খুবই অসুস্থ। তিনি মৃত্যুশয্যায় শায়িত হন। খেয়াল করে দেখুনঃ
তিনি কিসের ব্যথায় ভুগছিলেন ??? আল-বুখারির একটা হাদিস দিলাম আপনাদের জন্য-

“হযরত আয়িশা (রা) থেকে বর্ণিত, রাসুল (স) তার মৃত্যুশয্যায় প্রায়ই বলতেন, ‘হে আয়িশা!! খায়বার এ যে খাবার আমি খেয়েছিলাম সেই (ইহুদীর বিষের) বেদনা আমি এখনো অনুভব করছি। আমার মনে হচ্ছে, আমার রক্তনালী যেন ছিন্নবিচ্ছিন্ন হয়ে যাচ্ছে সেই বিষের কারণে...’
{সাহিহ বুখারি, ৫ম খণ্ড, বই ৫৯, হাদিস ৭১৩}

২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:০১

নামহীন যুবক বলেছেন: বিষ এর ব্যাপারে আরো পড়াশোনা করে যদি কিছু পাই,তবে জানাবার চেষ্টা করব ইন শা আল্লাহ

২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:০২

নামহীন যুবক বলেছেন: পোস্ট টি পড়ার জন্যে ধন্যবাদ

২| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৫২

কপোতাক্ষের তীরে এক অসামাজিক বলেছেন: পোস্ট পর্যবেক্ষণে রাখলাম

২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:০২

নামহীন যুবক বলেছেন: পোস্ট টি পড়ার জন্যে ধন্যবাদ

৩| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৫৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: নিশ্চয়ই তারা ষরযন্ত্র করে, আল্লাহও পরিকল্পনা করেন- নিশ্চয়ই আল্লাহ মহাপরিকল্পনাকারী!

তাদের ষড়যন্ত্র মাকড়সার বাসার মতো ভঙ্গুর ও দুর্বল। নিশ্চয়ই বিজয় সত্যেরই হবে। এবং তা অতি নিকটে।

" নাসরুম মিনাল্লাহি ওয়া ফাতহুন কারিব" ।।

২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:০২

নামহীন যুবক বলেছেন: পোস্ট টি পড়ার জন্যে ধন্যবাদ

৪| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৫৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: @এসিড খান- অতি সাম্প্রতিক ইয়াসির আরাফাতের ঘটনা জেনেছেন কি?

স্লো পয়জন বলে একটা কথা আছৈ জানেন নি?

আর এখানেতো বলাই হয়েছে- উনার নবুয়াত এবং রিসালাতের গুনে তিনি তাৎক্ষনিক প্রতিক্রিয়া মুক্ত ছিলেন, যেখানে অন্য সাহাবা সাথৈ সাথৈই ইন্তেকাল ফরমান।
কিন্তু পরবর্তীতে তা ভুগিয়েছিল দীর্ঘ মেয়াদে।

আশা করি ক্লিয়ার হয়েছেন।

৫| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:০৯

হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: imam mahadi Hajrat muhammad Sm er blood line hobe.etar hadis dekhan to..? hadis er reference diyen..

২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:২৪

নামহীন যুবক বলেছেন: হাসান আল আস্কারি শিশু অবস্থায় তার ছেলেকে আত্মগোপনে পাঠিয়ে দেন, যেন এ বংশ টিকে থাকে, নয়ত তাকেও হত্যা করা হবে। শিয়ারা বলে থাকে তার বংশ থেকেই হইত শেষ ইমাম আসবে।আমরা এ পর্যন্ত জানি রাসুল (স) এর bloodline. আর কোন হদিস পাওয়া যাইনি। শেষ সময়ে আবারো প্রকাশিত হবে এ bloodline, আমাদের সাহায্যের জন্য, ইমাম আল মাহদি এর মাধ্যমে।

২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:৩৫

নামহীন যুবক বলেছেন: আমার লেখা ভুল হয়ে থাকলে,রেফারেনস সহ ভুল টা ধরিয়ে দিবেন দয়া করে

২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:১৬

নামহীন যুবক বলেছেন: পোস্ট টি পড়ার জন্যে ধন্যবাদ

৬| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:০৯

শ্যামল জাহির বলেছেন: পোস্টটি প্রিয়তে রাখলাম, সুযোগে পড়বো।

২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:২৮

নামহীন যুবক বলেছেন: পোস্ট টি পড়ার জন্যে ধন্যবাদ

৭| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:১৪

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: আপনার পোস্টটা ভালো।

কিন্তু আমি একটা কথা শুনেছি। আল্লাহর রসুল (সাঃ)এর কোন ছেলে নাই বা বংশধর ছিল না। কারণ বংশধর থাকলেই আমরা তাদের পূজা করতাম। তাই আল্লাহ তার বংশধর রাখেন নি। জানি না, আলেমরা এই কথা কেন বলেন।


তবে আমার মনে হয়, পৃথিবীর সব ধর্মেই খারাপ ভালো মানুষ আছেন। সব খারাপ লোক কোন বিশেষ ধর্মে আছেন, আর সব ভালো মানুষ আরেকটা বিশেষ ধর্মে আছেন, এটা একটা একপেশে ধারণা। কে ভালো বা মন্দ হবেন, সেটা তার একান্ত ব্যক্তিগত ব্যাপার। অনেক মানুষের ভালো বা মন্দ হওয়ার পেছনে ধর্মের কোন ভূমিকা থাকে না।

তবে পৃথিবীতে সেই জাতিই ক্ষমতাবান হয়, যাদের হাতে থাকে আধুনিক দর্শন, প্রযুক্তি এবং অর্থনৈতিক শক্তি। মুসলমান জাতির অর্থনৈতিক শক্তি প্রচণ্ড কিন্তু আধুনিক দর্শন ও প্রযুক্তিতে মুসলমানরা পিছিয়ে আছে। এই জন্য নেতৃত্বের আসনে মুসলমানরা বসতে পারছে না।

২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:২৮

নামহীন যুবক বলেছেন: পোস্ট টি পড়ার জন্যে ধন্যবাদ

২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:৩৩

নামহীন যুবক বলেছেন: নবীজী (সা) এর bloodline চালু আছে ফাতিমা (রা) এর উত্তরসুরীদের মাধ্যমে।হাসান আল আস্কারি শিশু অবস্থায় তার ছেলেকে আত্মগোপনে পাঠিয়ে দেন।এর পর থেকে মূলত নবীজী (সা) এর bloodline সম্পর্কে আর জানা যায়নি

৮| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:৫৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


আপনার পোস্টের ইমাম মাহদীর আগমন, দাজ্জাল, ইয়াহুদী নিয়ে কোনরূপ ভিন্নমত প্রদর্শন করা আর ইসলামকে অমান্য করা একই কথা। ইয়াহুদীরা বরাবর মুসলমানদের জন্য প্রকাশ্য শত্রু এবং কেয়ামত পর্যন্ত তাই থাকবে। তাই তাদের যে কোন ষড়যন্ত্রের কথা একেবারেই উড়িয়ে দেয়া যুক্তিযুক্ত নয়। কিন্তু আপনি যেভাবে আমাদের প্রিয় নবীর প্রতি বিষ প্রয়োগের কথা তুলে ধরেছেন সেখানটাতে আমার কিছুটা আপত্তি রয়েছে যদিও আমরা যতই হাদিস দিয়ে নিজেদের মত বোঝার চেষ্টা করি না কেন মহান আল্লাহ ভালো জানেন আমাদের চেয়ে। তিনি সর্বজ্ঞানী। তাই এই বিষয়ে কোন বিতর্ক হতে পারে এমন বিষয় নিয়ে আলোকপাত করা একজন মুসলমান হিসেবে কখনও কাম্য নয়। যেখানে ইমাম হাসান, ইমাম হোসেন সম্পর্কে কিংবা আল্লাহ তাঁর অপর প্রেরিত নবী রাসুলগণ সম্পর্কে কিছুই গোপন রাখেননি সেখানে ইয়াহুদীদের প্রিয় নবীকে বিষ প্রয়োগের ঘটনা গোপন রাখবেন যেখানে ইয়াহুদীরা মুসলমানদের প্রকাশ্য শত্রু সেটা ঠিক যুক্তিযুক্ত নয়। আমরাদের কাছে যখন দুটি হাদিস রয়েছে যেখানে প্রিয় নবীকে হত্যা করার ষড়যন্ত্রের কথা উল্ল্যখ রয়েছে এবং সেখান থেকে তাঁকে উদ্ধার স্বয়ং আল্লাহই করেছেন তাই এই বিষ প্রয়োগে হত্যার ব্যাপারটি মনে হয় না গোপন থাকার কথা। তাহলে আর যাই হোক বহু সহী হাদিসে আমরা এতদিনে পেয়ে যেতাম। আমরা না পেলেও ইসলামের ৪ জন খলিফা এবং ফাতেমা (রাঃ) জানতেন এবং আমাদের জন্য বলে যেতেন কারন তারাই প্রিয় নবীর সব কিছু সম্পর্কে জানতেন এবং কোন কিছুই গোপন রাখেন নি। সবশেষে আপনার জন্য শিয়াদের কিছু আক্কীদা দিয়ে যাচ্ছি। ভালো থাকুন। আল্লাহ আমাদের সকলকে হেদায়েত দান করুক আমিন।


শিয়াদের কতিপয় আক্বীদাঃ

কালিমা শরীফঃ শিয়াদের কালিমা শরীফ ভিন্ন। তাদের কালিমা শরীফ হলো “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহম্মাদুর রাসুলুল্লাহ আলী ওয়ালীউল্লাহ।” কালিমা শরীফ নিয়ে তাদের বক্তব্য হলো, “আলী ওয়ালী উল্লাহ ব্যতীত কালিমা তাইয়্যিবা মিথ্যা।” (সূত্রঃ শিয়া মাযহাব হক্ব হ্যায়, পৃষ্ঠা ২)

রুকনঃ আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনাদের ৫ রুকনের সাথে তাদের রুকনের পার্থক্য রয়েছে। তাদের রুকনগুলো হলো-১. নামায ২. রোযা ৩. হজ্জ ৪. যাকাত ৫. বেলায়েত। (সূত্রঃ উছুল কাফী)

নামাযঃ হক্বপন্থী সুন্নী মুসলমান উনাদের সাথে শিয়াদের নামাযের পার্থক্য রয়েছে। যেমন- ১. সুন্নী মুসলমান উনাদের ন্যায় ৫ ওয়াক্ত নামায থাকলেও আছর ও ইশার নামাযে নির্দিষ্ট সময়সূচি না থাকায় যথাক্রমে যোহর ও মাগরিবের সাথে একত্রে পড়ে। রমাদ্বান মাসে তারাবীহ নামায পড়ে না।
২. নামাযে বাম হাতের উপর ডান হাত বাঁধলে নামায ভঙ্গ হবে (সূত্রঃ তাফসীর আল ওয়াসীলা)
৩. নামাযে সূরা ফাতিহার পরে “আমিন” বললে নামায ভঙ্গ হবে কিন্তু তাকীয়া (অন্তরে যে বিশ্বাস তার বিপরীত কিছু বলা বা করা) করার সময় আমিন বলা জায়িয। (সূত্রঃ তাফসীর আল ওয়াসীলা)

আযানঃ সুন্নী মুসলমান উনাদের সাথে শিয়াদের আযানেরও পার্থক্য আছে। শিয়ারা আযানে “আশহাদু আন্না মুহাম্মাদার রাসুলুল্লাহ” এর পরে “আশহাদু আন্না আলিয়ান ওয়ালী উল্লাহ” এবং “হাইয়া আলাল ফালাহ” এর পরে “হাইয়া আল খায়ির আল আমল” পড়ে।

রোযাঃ শিয়ারা পশ্চিম আকাশের লালিমা দূর না পর্যন্ত ইফতার করে না। এ অবস্থাকে তারা গুরুবে ওয়াকিই (বাস্তবভাবে অস্ত) বলে।

যাকাতঃ শিয়াদের মতে, মোট ৯ প্রকার সম্পদের যাকাত ওয়াজিব। যথা- গম-যব, খুরমা-কিশমিশ, গরু, মহিষ, ভেড়া, বকরি, উট, স্বর্ণ ও রৌপ্য

হজ্জঃ শিয়াদের হজ্জ নিয়ে কুফরী আক্বীদা রয়েছে। তাদের বক্তব্য হলো- “আরাফার দিনে আরাফার ময়দানে অবস্থানকারীগণ হচ্ছে জারজ সন্তান।” (সূত্রঃ বেহারুল আনওয়ার, আল মাজেলেসী)
এছাড়া শিয়াদের হজ্জে মহিলা হাজীদের মাহরাম লাগে না।

২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:২৭

নামহীন যুবক বলেছেন: ভাই সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্যে আমি আপনার মন্তব্যের উত্তর দিতে পারছি না বলে দুঃক্ষিত।পরে সময় করে এ ব্যাপার টা নিয়ে কথা বলব ইনশাআল্লাহ।
শিয়াদের কতিপয় আক্বীদার ব্যাপারটা শেয়ার করার জন্যে বিশেষ ধন্যবাদ।

পোস্ট টি পড়ার জন্যে ধন্যবাদ

২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:১৮

নামহীন যুবক বলেছেন: হযরত আয়িশা (রা) থেকে বর্ণিত, রাসুল (স) তার মৃত্যুশয্যায় প্রায়ই বলতেন, ‘হে আয়িশা!! খায়বার এ যে খাবার আমি খেয়েছিলাম সেই (ইহুদীর বিষের) বেদনা আমি এখনো অনুভব করছি। আমার মনে হচ্ছে, আমার রক্তনালী যেন ছিন্নবিচ্ছিন্ন হয়ে যাচ্ছে সেই বিষের কারণে...’
{সাহিহ বুখারি, ৫ম খণ্ড, বই ৫৯, হাদিস ৭১৩}

৯| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:০১

নতুন বলেছেন: আপনার কাহিনিতে ইমাম মাহাদীর মাহাত্ব্য প্রকাশের বিষয়টি প‌্রধান্য দেখছি....

আর রাসুলের উপরে ৪ বছরের আগের বিষ কাজ করেছে?

আর একটা কথা হলো আল্লাহের ইচ্ছা ছাড়া ইহুদীরা কিভাবে রাসুলকে বিষ প্রয়োগ করে হত্যা করতে সক্ষম হলো??? আল্লাহের হুকুম ছাড়া কিভাবে এটা সম্ভব হলো???

২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:২৩

নামহীন যুবক বলেছেন: ভাই আপনার প্রশ্নের মাঝে ই উত্তর দিয়ে দিয়েছেন।

পোস্ট টি পড়ার জন্যে ধন্যবাদ

২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:২৯

নামহীন যুবক বলেছেন: [৪ নং কমেন্ট টি দেখতে পারেন]

১০| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৪:১১

গোলক ধাঁধা বলেছেন: কান্ডারী অথর্ব যথার্ত বলেছেন

২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:১৯

নামহীন যুবক বলেছেন: পোস্ট টি পড়ার জন্যে ধন্যবাদ

১১| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৫:৩০

দ্যা ফ্রীল্যান্সার বলেছেন: ইহুদী মহিলা কি কারণে বিষ প্রয়োগের পরিকল্পনা করে?

২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৯

নামহীন যুবক বলেছেন: ইহুদীরা সর্বদাই চেষ্টা করে এসেছে মুহাম্মাদ(স) কে দুনিয়া থেকে সরাতে, তাঁর বংশধরদের হত্যা করতে। কারণ, মুহাম্মাদ (স) এর Direct Bloodline হবেন মুহাম্মাদ আল মাহদি যাকে আমরা ইমাম মাহদি বলে চিনি, যিনি ইহুদিদের ত্রাণকর্তা দাজ্জাল এর বিরুদ্ধে যুদ্ধে মুসলিমদের নেতৃত্ব দেবেন। এইকথা রাসুল বলে গেছেন,তারাও জানে এটা সত্যি

২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:২৮

নামহীন যুবক বলেছেন: ইব্রাহিম(আঃ) এর ২ পুত্র
একজন ইসহাক (আঃ) তার মা সাহারা যাকে বাইবেল এ সারি বলা হয়েছে।আর একজন ইসমাইল তার মা হাজেরা (বাইবেল অনুসারে হাগার)।তারপর এক বউ ও তার বংশধর কে তিনি রাখেন কেনান এ যেটা ইসরায়েল-জর্ডান এর পূর্ব নাম।তারা হলেন ইসহাক এর বংশধর।
ইসহাক(আঃ) এর ছেলে ইয়াকুব(আঃ) যার ডাক নাম ইসরায়েল
তার বংশকেই বলে বনী ইসরায়েল

ইব্রাহিম (আঃ) অন্য ছেলে ইসমাইল (আঃ) তার বিবি হাজেরাকে রেখে আসেন মক্কায়,যে ঘটনা আমরা জানি।

তাদের (ইহুদী) সাথে আমাদের আকিদার পার্থক্য হল
তারা মনে করে ইব্রাহিম(আঃ) তার পুত্র ইসহাক (আঃ) কে কুরবানি করার ঘটনা আল্লাহ্‌র কাছে ইব্রাহিম(আঃ) কে আরও বেশী মর্যাদাবান করে কিন্তু কুরআন বলে ইব্রাহিম(আঃ) তার পুত্র ইসহাক(আঃ) কে কুরবানি করতে যাই নাই,ওটা ইসহাক (আঃ) ছিল না । আল্লাহ্‌ বলেন ওটা ছিল ইসমাইল(আঃ),আর বাইবেল/তাওরাত এ তারা বিকৃত করে ইসহাকের নাম লাগিয়ে নিয়েছে।( বাইবেল ও ইহুদিদের জন্য নাজিল হইয়েছিল।ঈসা আসছিল বনী ইসরায়েল কে সঠিক পথে আনার জন্য খ্রিস্টান নামে নতুন ধর্ম প্রচার করতে নয়)

এখন ইহুদি রা হযরত মুহাম্মদ(সাঃ) কে মানে না কারন হযরত মুহাম্মদ(সাঃ) হলেন ইসমাইল (আঃ) এর বংশধর।ইহুদিরা ভাবতো হযরত মুহাম্মদ(সাঃ) ইসহাক(আঃ) তথা ইসরায়েল এর বংশে আসবে
।তারা ভেবেছিল যেহেতু বেশিরভাগ পয়গম্বর
বনী ইসরায়েল এ এসেছে, তাই বনী ইসরায়েল বেশী আশীর্বাদ প্রাপ্ত
তাই তারা বনী ইসমাইল তথা হযরত মুহাম্মদ(সাঃ) এর বংশকে কে দাসীর বংশ বলে বলে তাচ্ছিল্ল করে।কারন ইসমাইল(আঃ) এর মা হাজেরা প্রথমে ইব্রাহিমের(আঃ) দাসী ছিল, পরে প্রথম বিবি সাহারার বাচ্চা হচ্ছিল না দেখে দাসী হাজেরাকে বিবাহ করে তার ঘরেই ইব্রাহিমের(আঃ) প্রথম পুত্র ইসমাইল(আঃ)জন্ম হয়, তারপর
আল্লাহ্‌র রহমতে আগের বিবি সাহারার বাচ্চা হয় ইসহাক(আঃ)

২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:১৯

নামহীন যুবক বলেছেন: পোস্ট টি পড়ার জন্যে ধন্যবাদ

১২| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৬:০০

হারান সত্য বলেছেন:
ইমাম মাহাদীর আগমন এবং অন্যান্য সকল ভবিষ্যত বানীর জন্যই একটা কমন শর্ত হচ্ছে শেষ জমানা - বা কেয়ামত নিকটবর্তী সময়। অথচ আমরা কেউ জানি না সেটা কোন সময়।

এ'ব্যাপারে মানুষ বহুবার বিভ্রান্ত হয়েছে। চেঙ্গিস খাঁ যখন বাগদাদ ধ্বংস করে তখন অনেকেই ভেবেছিল কেয়ামত অতি নিকটে, চেঙ্গীস বাহিনী হচ্ছে দাজ্জাল।

ইংরেজরা ভারত বর্ষ দখল করলে তখনও কেউ কেউ বলেছিল কেয়ামত এসে গেছে - ইংরেজরাই সেই দাজ্জাল।

এ'গুলি সবই আসলে ধারনাগত বিষয়। রাসুল(স.) এর মৃত্যুর পর মাত্র দেড় হাজার বছর অতিক্রান্ত হয়েছে। মানব সভ্যতা যদি আর দেড় হাজার বছর টিকে থাকে তাহলে এই সময়টা হবে তাঁর নবুয়তের প্রথম অধ্যায়ের বা প্রথম অর্ধাংশের অন্তর্ভুক্ত। এবং বাস্তবিকই আগামী দুই চার হাজার বছরের মধ্যে মানব সভ্যতা ধ্বংসের কোন আলামতই দেখা যাচ্ছে না।

কাজেই এইসব ভবিষ্যত বাণী নিয়ে খুব বেশী বিচলিত না হয়ে আমাদের বরং নিজ নিজ ঈমানের অবস্থা নিয়েই চিন্তা করা উচিত - ভবিষ্যতে কী হবে না হবে সেটা ভবিষ্যতের জন্যই রেখে দেয়া ভাল। মনে রাখা উচতি, আমার জন্য আমার মৃত্যুই কেয়ামত তুল্য।

তাই আসুন আমরা জীবনের মহাসত্য জানি এবং সেই অনুসারে নিজ নিজ জীবনকে এমন ভাবে গড়ে তুলি যাতে দুনিয়ার পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে মৃত্যু পরবর্তী অনন্ত জীবনে জাহান্নাম থেকে মুক্ত থাকতে পারি - তাহলেই দুনিয়ার এই সব রহস্য ও সকল প্রশ্নের উত্তর জানার বা ভবিষ্যত বানীগুলির যথার্থতা দেখার সুযোগ হবে।

বিস্তারিত জানতে মহাসত্যের পরিচয় সাইটে ভ্রমন করুন এবং সবগুলি অধ্যায় পড়ার চেস্টা করুন ( যদিও অনেকেই প্রথম অধ্যায়ের পর আর অগ্রসর হতে পারে না! )

২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:০৮

নামহীন যুবক বলেছেন: আমার যে পোস্ট তাতে কোথাও বলা নাই যে দাজ্জাল কোন তারিখে আসবে বা কত সালের মধ্যে আসবে ।এটা আসলে আল্লাহ্‌ই ভাল জানেন কবে দাজ্জাল আসবে তবে যে আলামতের কথা হাদিস এ আছে তা মোটামুটি পরিষ্কার দেখা যাচ্ছে।

চেঙ্গিশ খান এর ব্যাপারটা দাজ্জাল এর আগমনের সাথে লিঙ্ক করানো যায় কারন দাজ্জালের আগমনের পূর্বে ৩ টা ভুমিতে প্রচণ্ড যুদ্ধ হবে
১.বাগদাদ ,
২.শাম(দামেস্ক, ইসরায়েল, ফিলিস্থিন, জর্ডান এই এলাকাকে একশাতে শাম বলে ), ৩.ইয়েমে্ন

চেঙ্গিস খান বাগদাদ আক্রমন করেছিল বলে হয়ত অনেকে ধারণা করেছিল দাজ্জালের আগমন নিকটে, কারন ৩ জায়গার ১ টা হল বাগদাদ।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:২০

নামহীন যুবক বলেছেন: পোস্ট টি পড়ার জন্যে ধন্যবাদ

১৩| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৬:৩০

মুহাম্মদ যিয়ান ইলাহী বলেছেন: ভাই আপনি যা বললেন আমার শিয়া হাউসমেট ঠিক একই কথা বলেছে।
তাই আমি আবদুললাহ ইবনে মাসুদ ( রা ) এর হাদিস এর রেফারেন্স চাই।

শিয়াদের ব্যাপারে আমার কোন কম্প্লেক্সিটি নাই। কিন্তু তাদের আকীদার কিছু হাদিস বিরোধী।
উদা: তারা আবু বকর (রা), উমর(রা), উসমান(রা) কে যালিম বলে, অথচ কোন সাহাবী সম্পর্কে কটুক্তি করা হারাম।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৪

নামহীন যুবক বলেছেন: ১২ ইমাম এর কন্সেপ্ট টা শিয়া দের কন্সেপ্ট।কিন্তু এটা আমার এই পোস্ট এর ফোকাস না। এখানে,তাদের জেনারেশ্ন কে কিভাবে হত্যা করা হয়েছে,তাই বলার চেষ্টা করেছি

১৪| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৭:২১

মুহাম্মদ যিয়ান ইলাহী বলেছেন: আপনার পোস্টে কেমন যেন The Arrivals এর গন্ধ পাই...।

ঠিক ধরেছি, তাই না?

The Arrivals

২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:২২

নামহীন যুবক বলেছেন: আমি The Arrivals দেখি নাই ।

পোস্ট টি পড়ার জন্যে ধন্যবাদ

১৫| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৭:২৪

বিডি আইডল বলেছেন: ব্লগে এই ধরণের সব পোষ্টই প্রোপাগান্ডা পার্টির। এবং আমি এইগুলা সযেতনে এড়াইয়া চলি।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৭

নামহীন যুবক বলেছেন: ব্লগে এই ধরণের সব পোষ্টই প্রোপাগান্ডা পার্টির < ঠিক বুঝতে পারলাম না আপনি কিসের কথা বলছেন

১৬| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:২৮

আমি চাই বলেছেন: অনেক কিছুই জানলাম,

প্রশ্ন
হতে পারে-আল্লাহ্ তো আর
কোন সতর্ককারী পাঠাবেন
না কিয়ামত পর্যন্ত,
যদি তারা পথভ্রষ্ট হয় কে তাদের
সত্য পথে আনবে ??

এইটা সম্পর্কেও জানতে চাই।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৭

নামহীন যুবক বলেছেন: ভাই, বিদায় হাজ্জ এর ভাষন টা পড়ে দেখবেন। আপনার প্রশ্নের উত্তর পাবেন।

১৭| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৪

ম্যানিলা নিশি বলেছেন:

সুরা নাস এবং সুরা ফালাক্ব অবতীর্ন হওয়ার কারণ আশা করি আপনার জানা আছে। কিন্তু খেয়াল করেন আমাদের নবী ( স ) কে বিষ প্রয়োগ করা হয়েছে এরকম কোন আয়াত আল কোরআনে নাই।

সুতরাং সত্য/মিথ্যা যাই হোক এই ঘটনার কোন গুরুত্ব নাই কেবল আমাদের ঈমান দূর্বল করে দেয়া ছাড়া। সুতরাং সাবধান।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:১২

নামহীন যুবক বলেছেন: সুরা নাস ও সুরা ফালাক্ব এর শান এ নুযুল কি কোরআন এর কোথাও আছে? ইসলামের ইতিহাস বিজ্ঞরা তা গবেষনা করে বের করেছেন। আর নবীজীর বিষ এর যন্ত্রণার কথা সহিহ বুখারী তে ই আছে-

হযরত আয়িশা (রা) থেকে বর্ণিত, রাসুল (স) তার মৃত্যুশয্যায় প্রায়ই বলতেন, ‘হে আয়িশা!! খায়বার এ যে খাবার আমি খেয়েছিলাম সেই (ইহুদীর বিষের) বেদনা আমি এখনো অনুভব করছি। আমার মনে হচ্ছে, আমার রক্তনালী যেন ছিন্নবিচ্ছিন্ন হয়ে যাচ্ছে সেই বিষের কারণে...’
{সাহিহ বুখারি, ৫ম খণ্ড, বই ৫৯, হাদিস ৭১৩}

১৮| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:০০

হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: শিয়ারা মুসলমান না,তাদের ভ্রান্ত ধারনা মতে আসল কুরআন নিয়ে ইমাম মাহাদি একটা দ্বীপে লুকিয়ে আছে ।
আমাদের কাছে যে কুরআন তা আসল না ।

আর শুনেন দ্যা আরাইভেলস দেখে লাফালাফি ঠিক না,
দ্যা আরাইভেলস ভাল বাট ঐ খানে অনেক গাঁজাখুরি কথা আছে ।


আর ইমাম মাহাদি কার বংশধর হবে তা নিয়ে কুরআন কিংবা হাদিছে কিছু লিখা আছে বলে আমার জানা নাই,তবে শিয়া দের জাল হাদিছে থাকতে পারে ।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:২৬

নামহীন যুবক বলেছেন: ইমাম মাহাদির ব্যাপারে বিস্তারিত আলোচনা পরে করব।আমার সামনে পরীক্ষা। দোয়া করবেন

পোস্ট টি পরার জন্যে ধন্যবাদ।

১৯| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:০১

স্বপনীল জলরং বলেছেন: পোস্ট পর্যবেক্ষনে

২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:২৬

নামহীন যুবক বলেছেন: পোস্ট টি পরার জন্যে ধন্যবাদ।

২০| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৬

নতুন বলেছেন: ইমাম মাহদী আসবে আসবে এই নিয়া গুজব অনেক বার হইছে এই পযন্ত....

এই গুজবে কান দিয়া সময় নস্ট করার দরকার নাই...

২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:১৪

নামহীন যুবক বলেছেন: হাদিসে দাজ্জাল এর আগমন এর সময়/লক্ষন নিয়ে বলা আছে।পড়ে দেখবেন।

২১| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১১

বাহলুল বলেছেন: আপনার পোস্টগুলি প্রকাশ করতে থাকুন, অপেক্ষা করছি

২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:২৬

নামহীন যুবক বলেছেন: পোস্ট টি পরার জন্যে ধন্যবাদ।

২২| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:১৬

এসিড খান বলেছেন: স্লো পয়জনিং ব্যাপারটা আমার জানা আছে। কিন্তু চার বছর পরে স্লো পয়জনিং জিনিসটা ক্লিয়ার হচ্ছেনা। আর, নবীর কাজ শেষ হওয়াতেই আল্লাহ তাকে তুলে নিয়েছেন। কিন্তু চার বছর আগে খাওয়া বিষের তীব্রতা ভোগ করে একজন নবী মারা গেছেন, এই কথার চাইতে নবীর কাজ শেষ হওয়াতে আল্লাহ তাকে তুলে নিয়েছেন এই কথাটা অনেক যুক্তিসঙ্গত মনে হচ্ছে আমার কাছে।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:১৫

নামহীন যুবক বলেছেন: হযরত আয়িশা (রা) থেকে বর্ণিত, রাসুল (স) তার মৃত্যুশয্যায় প্রায়ই বলতেন, ‘হে আয়িশা!! খায়বার এ যে খাবার আমি খেয়েছিলাম সেই (ইহুদীর বিষের) বেদনা আমি এখনো অনুভব করছি। আমার মনে হচ্ছে, আমার রক্তনালী যেন ছিন্নবিচ্ছিন্ন হয়ে যাচ্ছে সেই বিষের কারণে...’
{সাহিহ বুখারি, ৫ম খণ্ড, বই ৫৯, হাদিস ৭১৩}

২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৩৪

নামহীন যুবক বলেছেন: পোস্ট টি পরার জন্যে ধন্যবাদ।

২৩| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৭

ক্লান্ত দুচোখ বলেছেন: সাহিহ আল বুখারি, হাদিস ৩৭৮৬, ৪৩৯৪ এই হাদিস গুলার লিঙ্ক বা বই থেকে ছবি তুলে দিতে পারবেন? কারন আমি নেটে খুজে পাইনি,
www.sahihalbukhari.com ৩৭৮৬
৩৭৮৬ ৪৩৯৮
৩৭৮৬

২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:১৮

নামহীন যুবক বলেছেন: ইনশা আল্লাহ আগামীকাল লিঙ্ক/ছবি দেওয়ার চেষ্টা করব।

পোস্ট টি পরার জন্যে ধন্যবাদ।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৩৪

নামহীন যুবক বলেছেন: আপনার জন্য আর কিছু রেফারেন্স দিলাম-

বুখারি কিতাবের উপহার প্রদান, তার ফজিলত ও এর প্রতি উৎসাহ দান অধ্যায় ::

আবদুল্লাহ ইব্ন আবদুল ওয়াহাব (রঃ) ......... আনাস ইবন মালিক (রাঃ) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, জনৈক ইয়াহূদী মহিলা নবী (সাঃ) এর খিদমতে বিষ মিশানো বকরী নিয়ে এলো। সেখান থেকে কিছু অংশ তিনি খেলেন এবং (বিষক্রিয়া টের পেয়ে) মহিলাকে হাযির করা হল। তখন বলা হল, আপনি কি একে হত্যার আদেশ দিবেন না ? তিনি বললেন, না। আনাস (রাঃ) বলেন নবী (সাঃ) এর (মুখ গহবরের) তালুতে আমি বরাবরই বিশ ক্রিয়ার আলামত দেখতে পেতাম। [ সহিহ বুখারী :: খন্ড ৩ :: বই ৪৭ :: হাদিস ৭৮৬]

Gifts ::
Bukhari :: Book 3 :: Volume 47 :: Hadith 786

Narrated Anas bin Malik:

A Jewess brought a poisoned (cooked) sheep for the Prophet (sallallahu 'alaihi wa sallam) who ate from it. She was brought to the Prophet and he was asked, "Shall we kill her?" He said, "No." I continued to see the effect of the poison on the palate of the mouth of Allah's Messenger (sallallahu 'alaihi wa sallam) .

সহিহ মুসলিম :: বই ২৬ :: হাদিস ৫৪৩০

আনাস (রা) বর্ণনা করেন, এক ইহুদী নারী রাসূলুল্লাহ্(সা) কাছে বিষ মিশানো বকরীর গোশত নিয়ে আসল। তিনি তা থেকে খেলেন। অতঃপর সেই স্ত্রীলোকটিকে রাসূলুল্লাহ্(সা) এর কাছে হাযির করা হল। তিনি তাকে এ বিষয়ে জিজ্ঞেস করলেন। সে বলল, আমি আপনাকে হত্যা করতে চেয়েছিলাম। তিনি বললেন, আল্লাহ তোমাকে এই শক্তি দেননি। আলী (রা) কিংবা সাহাবীগণ বললেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমরা কি একে হত্যা করব? তিনি বললেনঃ না, বর্ণনাকারী বলেন, আমি সবসময়ই রাসূলুল্লাহ্(সা) এর মধ্যে এই বিষয়ের প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করেছি।

The Book of Greetings ::
Muslim :: Book 26 :: Hadith 5430
Anas reported that a Jewess came to Allah's Messenger (may peace be upon him) with poisoned mutton and he took of that what had been brought to him (Allah's Messenger). (When the effect of this poison were felt by him) he called for her and asked her about that, whereupon she said:
I had determined to kill you. Thereupon he said: Allah will never give you the power to do it. He (the narrator) said that they (the Companion's of the Holy Prophet) said: Should we not kill her? Thereupon he said: No. He (Anas) said: I felt (the affects of this poison) on the uvula of Aitah's Messenger.

কিতাবুস সালাম অধ্যায় ::
সহিহ মুসলিম :: বই ২৬ :: হাদিস ৫৪৩১
আনাস ইবনে মালিক (রা) বর্ণনা করেন, এক ইহুদী মেয়েলোক গোমতে বিষ মিশিয়ে রাসূলুল্লাহ্(সা) কাচে নিয়ে আসে। ... হাদীসের অবশিষ্ট বর্ণনা খালিদ বর্ণিত হাদীসের অনুরূপ।

২৪| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৯

আব্দুল্লাহ আল নোমান বলেছেন:

২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:০৯

নামহীন যুবক বলেছেন: পোস্ট টি পরার জন্যে ও ছবির জন্যে ধন্যবাদ।

২৫| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৪৩

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: আমি কিছু জ্ঞানি আলেম এর সাথে বিষয়টি নিয়ে আলাপকরে দেখব।

আচ্ছা আমাদের দেশে যে পীর সাহেবরা ( দেওয়ান বাগী, কুতুববাগী, মাইজভান্ডারি, আটরশি সহ আরো অনেকে) নিজেদের কে রাসুল স: এর বংধর বলে ব্যাপক প্রচারনা চালায় তাহলে তাকি মিথ্যা??
তাহলে এগুলো আলেম সমাজ সাধারন মানুষের কাছে তুলে ধরছে না কেন??

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:২৪

নামহীন যুবক বলেছেন: আল্লাহ ভালো জানেন :)

২৬| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:০৫

আমি তুমি আমরা বলেছেন: আমাদের দেশেতো সৈয়দরাতো নিজেদের নবীর বংশধর বলে দাবী করে। এই ব্যাপারে আপনার কি মত?

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:২৪

নামহীন যুবক বলেছেন: আল্লাহ ভালো জানেন :)

২৭| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৮

দুরন্তু পথিক বলেছেন: অসাধারন লাগলো ।এইরকম তথ্যবহুল লেখা আরো চাই ।

২৮| ১২ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:০৪

মোঃ দিদার হোসেন বলেছেন: ভাই,

আপনার সবগুলো লেখার লিংক চাই ।

ধন্যবাদ।

২৯| ১২ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:১৭

টারজান০০০০৭ বলেছেন: দি আরেফিন কোড ! লিখেছেন নামহীন ব্রাউন !

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.