| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিচারকদের বলছি, ত্রিশ লাখ শহীদের রক্তকে অসম্মান করবেন না।
সরকারকে বলছি, ত্রিশ লাখ শহীদের রক্ত নিয়ে রাজনীতি করবেন না।
বিরোধীদলকে বলছি, রাজাকারদের কোলে নিয়ে রাজনীতি করবেন না।
২|
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১৯
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ++++++++++
৩|
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৫
খুব সাধারন একজন বলেছেন: তন্দুমেহ-
এইসব জামাতির বাচ্চারে চান্স দিবেন না। একদম না।
ভাই, পোস্টে বিরাট বড় একটা প্লাস।
একেবারে মনের কথা বলেছেন।
৪|
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০১
নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন:
বিচার পতী তোমার বিচার করবে যারা আজ জেগেছেএই জনতা
৫|
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৩
হিমু71 বলেছেন: যুদ্বে আছি পরে জবাব দিব at Shahid Minar, Sylhet
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১৬
তন্দ্রামোহ বলেছেন: সাংবাদিক মুসা, কাদের সিদ্দিকী রাজাকার হলে মুক্তিযোদ্ধা কারা:ন্যাপ
ইউএনএসবিডিডটকম, ২৭ জানুয়ারি ২০১৩:
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক মাহবুব-উল-আলম হানিফ কর্তৃক এদেশের প্রবীণ সাংবাদিক এ.বি.এম মুসাকে রাজাকার হিসাবে আখ্যায়িত করায় বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গাণি ও মহাসচিব এম. গোলাম মোস্তফা ভুইয়া আজ রবিবার এক বিবৃতিতে তীব্র নিন্দা, প্রতিবাদ ও ক্ষোভ জানিয়ে বলেছেন ঃ
রাজনৈতিক মতবিরোধীদের কারনে আওয়ামী লীগ কথায় কথায় যে ভাবে দেশের প্রখ্যাত ব্যাক্তিদের রাজাকার কিংবা যুদ্ধাপরাধি হিসাবে আখ্যায়িত করছে তাতে প্রকারান্তরে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকেই বার বার পদদলীত করছে তারা। মুক্তিযুদ্ধের পরপরই মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডার মেজর এম.এ. জলিল-কে যারা গ্রেফতার করেছে, যারা ৭২-৭৫‘র শাসনামলে মুক্তিযোদ্ধা সিরাজ শিকদারসহ ৪০হাজার মুক্তিযোদ্ধাকে হত্যা করেছে তারা যখন মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বলেন তখন লাখো শহীদের আত্মা কেঁদে উঠে বার বার। যারা মহান ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধের মহানায়ক আওয়ামী লীগের জন্মদাতা মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর নাম পাঠ্যপুস্তক থেকে মুছে ফেলে, সশস্র মুক্তিযুদ্ধের ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মত মুক্তিযুদ্ধাকে পাকিস্তানের চর হিসাবে আখ্যায়িত করে তাদের কাছে আসলে মুক্তিযুদ্ধা কারা ? আসলে আওয়ামী লীগের মতের বিরোধীতা করলে কিংবা সমালোচনা করলে তারা মেজর জলিল, শহীদ জিয়া এমনকি কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তমের মত মুক্তিযুদ্ধাদেরও রাজকার হিসাবে আখ্যায়িত করেন। আওয়ামী লীগের পক্ষে থাকলে বিচারপতি নুরুল ইসলাম, মাওলানা নুরুল ইসলাম কিংবা মোশারফ হোসেনের মত রাজাকাররাও মুক্তিযুদ্ধায় পরিনত হন।
বিবৃতিতে নেতৃদ্বয় বলেন, প্রবীন সাংবাদিক এ.বি.এম মুসা ১৯৭৩ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মনোনীত প্রার্থী হিসাবে যখন জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন তখন মাহবুব-উল-আলম হানিফ কোথায় ছিলেন ? এ.বি.এম মুসা যদি রাজাকার হয় তাহলে ১৯৭৩ সালে এই রাজাকারকে সংসদ সদস্য বানিয়ে বঙ্গবন্ধু নিজেই কি রাজাকারদের পুর্নবাসন শুরু করেন নাই ? মাহবুব-উল-হানিফের বক্তব্য যদি সত্য হয় তাহলে আওয়ামী লীগ যে স্বাধীনতার পরপরই মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সাথে বিশ্বাস ঘাতকতা করেছেন তা কি প্রমানিত হয় না ?
তারা বলেন, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সরকারের যোগাযোগ মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরই বলেছিলেন মাহবুব-উল-আলম হানিফদের মত হাইব্রিড নেতাদের কারনে সরকার ক্রমান্বয়ে জনবিছিন্ন হয়ে পড়ছে। যে দলের একজন পরিক্ষীত প্রবীন নেতা হানিফ সম্পর্কে এই ধরনের মন্তব্য করেন সেই নেতার উচ্চতা সম্পর্কে জনতার ধারনা পরিষ্কার।
নেতৃদ্বয় অবিলম্বে এদেশের প্রবীণ সাংবাদিক এ.বি.এম মুছা সম্পর্কে অসত্য তথ্য প্রত্যাহার ও জাতির কাছে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার জন্য আহ্বান জানিয়ে মাহবুব-উল-আলম হানিফের কাছে প্রশ্ন করেছে এ.বি.এম মুসা, বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তমরা যদি রাজাকার হন, তাহলে মুক্তিযোদ্ধা কারা ?