| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বি ঃ দ্র ঃ এটা জাফর ইকবাল স্যার এর একটা লেখার জবাবে আমি পোস্ট করেছিলাম অনেক আগে ।
প্রতি বছর মাদরাসার অন্তত কত জন ছাত্র বের হয় ??? ধরে নিলাম ৫০ হাজার ।
এই ৫০ হাজারের দায়িত্ব কে নেবে ??? এরা কি শুধু ইসলাম এর ছাত্র বলেই দুনিয়াতে বেঁচে থাকার অধিকার নাই নাকি তারা পাকিস্থান থেকে আসছে ??
তারা কি করে খাবে ?? করে খাবার জন্য ইহকালের পড়াশুনা করতে হবে বুঝলাম , কে বলেছে এটা কাজে লাগে না ?? আমি জাফর ইকবাল স্যার এর কথার সাথে একমত , যে তাদের মাথায় একটা পরকালের ভাঁজ পরে থাকে । এতে কি কর্মক্ষেত্রে তারা তো অনেক সৎ হবার একটা বিষয় থাকে না ? কারন যার মাথায় পরকালের চিন্তা নাই , সে যতটা অসৎ হবে যার পরকালের চিন্তা আছে সে কম অসৎ হবে এটাই তো স্বাভাবিক তাই না ??
আমাদের বাংলাদেশে তো অসৎ মানুষের অভাব নাই ।
এবার আসি উনার পরের কথাতে , বিজ্ঞান সম্মত ভাবেই প্রমানিত , মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে কম শক্তি নিয়ে জন্মায় । একটা সময় মেয়েরা এত বেশি পিছিয়ে ছিল , সে সময়ের কথা ভেবে নিলে এই যুক্তিতে মেয়েদের সকল চাকুরি থেকে অব্যাহতি দেয়া উচিত , কারন একটা মেয়ে একটা ছেলের চেয়ে ভালো সার্ভিস দিতে পারবে না । এখনো , গার্মেন্টসে ছেলেদের তুলনায় একটা মেয়ে ভালো সার্ভিস দিতে পারে না । তাই বলে কি মেয়েদের চাকরি থেকে অব্যাহতি দেয়া হবে ??
অব্যাহতি দেবার মানে হল , একটা জাতির একটা অংশকে ফেলে দেয়া , এতে কি জাতির উন্নতি ঘটবে ??
আবার যদি মাদ্রাশা শিক্ষা বন্ধ করে দেয়া হয় তবে , ধর্ম উঠে যাবে , ইমাম মুয়াজ্জিন এবং ধর্মের শিক্ষাও জরুরী ।
কিন্তু মেয়েরা কি কাজ করছে না ??? তারা কিন্তু সফল হয়েই দেখিয়েছে যে মেয়েরাও পারে ।
এর কারন কি ??? কারন , মেয়েদের এখন অনেক অনেক সুবিধা দেয়া হচ্ছে । এখন যদি কেউ বলে , মেয়েরা সব দিক থেকে দুর্বল একটা ছেলের চেয়ে , তাই মেয়েদের পুলিশ , ডাক্তারি , সেনাবাহিনী , বিমান বাহিনী সব থেকে বের করে দিয়ে ছেলেদের নেয়া হোক ।
কিন্তু মেয়েদের নেয়া হচ্ছে কেন ?? কারন তারা দেশের একটা বিশাল অংশ , তাদের বাদ দিয়ে দেশ এগিয়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব না ।
আর এ জন্য মুক্তমনা , বুদ্ধিজীবীরা মেয়েদের সুবিধা বাড়ানোর কথা বলেছে , তারা সমাজ বা দেশ থেকে কিবা পরিবার থেকে যে ধরনের সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছে সেটা দূর করার কথা বলছে ।
তবে কেন রে ভাই , মাদরাসার ছাত্ররা যে ধরনের সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছে , সেই সমস্যা গুলো দূর করার কথা বলছে না ?? মাদরাসার ও একটা বিশাল অংশ এই দেশের অংশ , তাদের ছাড়া কি দেশ এগোনো সম্ভব ??
নাকি মেয়েদের চাকুরি বা ঘরের বাইর আনার কথা বলা হচ্ছে তাদের শরীর দর্শনের জন্য ? মেয়েদের সমস্যা দূর করে যদি তারা সফল হতে পারে , তবে মাদরাসার ছাত্ররা কি ঘোড়ার ঘাস খেয়ে বড় হয় ? মাদরাসার ছাত্র রা ইংলিশে দুর্বল , সত্য ঘটনা । কই স্যার কে তো বলতে শুনলাম না , যে মাদ্রাসাতে ভালো মানের ইংরেজি শিক্ষক নিয়োগ দিন , মাদরাসার ছাত্ররাও এ দেশের অংশ । আসলে উনারা গু আজম , সাইদি চুইদি এর রাজাকার বলতে গিয়ে সকল টুপি পড়া লোককেই রাজাকার বানিয়ে দিতে চান ।
এই বিশাল সংখ্যক মাদ্রাসার ছাত্র কি করে খাবে ? শেষ অব্দি জঙ্গিবাদের খাতাতে নাম লেখাবে নিশ্চিত , কারন টাকার দরকার সবার ই আছে । সবাই বাঁচার জন্যই কিছু না কিছু করতে চায় ।
এবার আসি অন্য বিষয়ে , বাবা মা মাদ্রাসাতে কেন দেয় ? আপনি দেখে থাকবেন , মাদ্রাসা তে যে ধরনের ছেলে ভর্তি হয় , এক অনেক গুলো ছেলে মেয়ে আছে যার মধ্যে সব চেয়ে দুর্বল ছেলে টা বা ভদ্র কিবা সুন্দর ছেলেটাকে মাদরাসাতে দেয়া হয় , কারন বাবা মা চিন্তা করে , পরকালের জন্য কিছু আবাদি রেখে যাই । মরার পর যেন কবরে দোয়া করতে পারে ।
দুই , যেসব বাবা মা তাদের সন্তানকে বড় স্কুলে ভর্তি করাতে পারেনা ছাত্র ভালো হলেও , কারন টাকার সমস্যা ।
একটা দুর্বল ছেলেকে দিয়ে দেয়া হল মাদরাসাতে , সে শিখল কম , এবং শেখার পরে তার পেট চালানোর কোন উপায় নেই । সে ছেলেটা কি করবে ???
সে নিজেকে পৃথিবীর সবচেয়ে হতাশ একজন মানুষ হিসেবেই আবিস্কার করবে । জীবনের বাঁচার অর্থটা বুঝবে বা , ঢুকে যাবে জঙ্গিতে , এই ধরনের হতাশ মানুষদের ই জঙ্গিরা টার্গেট করে ।
নাম হবে কি ?? মাদ্রাসার সব ছাত্র জঙ্গি ।
অথচ , এদের পাশে যাদের দাঁড়ানো উচিত , তারাই এদের সব পথ বন্ধ করতে উঠেপড়ে লেগেছে ।
কই তারা তো একবারও বলেন না , ধর্মীয় শিক্ষার প্রচণ্ড দরকার আছে কর্মজীবনে নিজেদের সৎ রাখার জন্য । মাদরাসার ছাত্র এ দেশের অংশ , তাদের এগিয়ে নিতে হবে , প্রতিটি মাদ্রাসাতে ধর্মীয় শিক্ষার পাশাপাশি বিজ্ঞান , ইংরেজি শিক্ষার প্রতি গুরুত্ব আরোপ করতে হবে । শিক্ষক হিসেব এই এই যোগ্যতা থাকতে হবে । মাদ্রাসার শিক্ককদের বেতনের প্রতি কতটা সরকার আন্তরিক এটার প্রতি গুরুত্ব দিতে হবে , যাতে করে মাদ্রাসার বিজ্ঞান বা ইংরেজি শিক্ষকের দায়িত্ব নিতে যোগ্য শিক্ষক রাও এগিয়ে আসেন । আসলে মাদরাসার ছাত্র রা জঙ্গি হচ্ছে না , দেশ , বুদ্ধিজীবী , সরকার তাদের জঙ্গি করে দিচ্ছে । আর এটার সুফল নিচ্ছে জামাত । যখন সরকার এদের প্রতি যত্নবান হবে , তখন এদের চোখের স্বপ্ন গুলো ও বড় হবে , হতাশা থাকবেনা । মাদ্রাসার ছাত্ররা হতাশা থেকেই অনেক কিছু করে । আর হতাশ মানুষ খুব দুর্বল ।
আমরা আজ প্রতিবন্ধী একজন মানুষকে নিয়েও ভাবি , কিন্তু মাদ্রাশার একজন ছাত্র কে নিয়ে ভাবার অবকাশ নেই স্যার এর ।
প্রতিবন্ধীদের জন্য আমরা এখন অনেক টেকনিক্যাল বিষয় তৈরি করি ,তবে মাদ্রাসার ছাত্রদের জন্য কেন সুবিধা বাড়ানো হবে না ?? তাদের শিক্ষা বেবস্থা কে তাদের মত করেই উন্নতি করুন ।
যাতে তারা ধর্ম শিক্ষার পাশাপাশি দেশের জন্য ও অবদান রাখে ।
মাদ্রাসার সাথে জঙ্গিবাদের সম্পর্ক শুধু অতি নিবিড় এটা সত্য , তবে তারা নিজেরা জঙ্গি হচ্ছে না , তাদের করা হচ্ছে ।
কারন হল , মাদ্রাসাতে সাধরনত জামাত বা শিবির খুব কাছাকাছি থাকে । আপনি যখন সমস্যায় পড়বেন তখন আপনি যে কোন হাতকেই সাহায্যকারী ভাববেন , আর মাদ্রাসার ছাত্রদের হাতের কাছে সবচেয়ে বড় সাহায্যকারী তখন থাকে জামাত বা শিবির । ছাত্রটি যখন হতাশায় থাকে , তখন বিপুল পরিমান টাকা পাবার একটা আশা থাকে জামাত শিবির থেকে । এটা সে যখন পায় তখন তার স্বপ্ন গুলো বড় হয় । সে তখন যেকোনো কাজ করবে । একজন গরীব ছাত্র সে দেখছে তার বাপ মা অসুস্থ হয়ে মরতেছে , তার পুরো পরিবার কে কষ্টে দিন কাটাতে হচ্ছে । দেখা যাচ্ছে জামাত তাকে ১০লাখ টাকা দিল , আর বলল আত্মঘাতী হামলা করো । সে শুধু ধর্মের জন্য নয় , তার পরিবারের জন্য ও আত্মঘাতী হামলা করে । আপনি যদি বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট বিবেচনা করেন , ১০০ টা আত্মঘাতী হামলার ৯৮ টাই হতাশা গ্রস্ত মানুষদের টাকার বিনিময় । যদি শুধু মাত্র ব্রেন ওয়াশ করেই আত্মঘাতী হামলা করানো যেত , তবে জামাত শিবির বাংলাদেশের ১৫ কোটি মানুষের ১০ কোটিকেই ব্রেন ওয়াশ করে দিত ।
আমি আবারো বলছি , মাদ্রাসার ছাত্রদের সাথে জঙ্গিবাদ যুক্ত নয় , এদের কে জঙ্গি করছে সরকার এবং বুদ্ধিজীবীরা , জামাত ও মাদ্রাসার ছাত্রদের জঙ্গি করে না । ওরা শুধু মাত্র সুযোগ নেয় । আর সেই সুযোগ সরকার করে দিচ্ছে ।
যারা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয় , আমরা সবাই একটা স্বপ্ন নিয়ে ভর্তি হই । আজকেই যদি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র জানতে পারে , এখানে পড়ে কোন ভবিষ্যৎ নাই , তবে এক ঘণ্টা পর সারা বাংলাদেশের কি অবস্থা হবে বলবেন ??
আর মাদ্রাসার ছাত্ররা মাদ্রাসাতে পড়ে ছোট থেকে , তখন ও ভবিষ্যৎ জিনিষটা তাদের মগজে প্রবেশ করেনি । যখন তারা বুঝতে শেখে , তখন বোঝে এখানে কোন ভবিষ্যৎ নেই । তখন তার হতাশার কথা টা একটু ভাবেন তো ?
সেই হতাশা থেকে সে যদি জঙ্গির খাতাতে নাম লেখায় তবে তার দোষ কি ? কারন তার হাতের কাছে জামাতের এই একটা বিশাল মুলা ঝুলানো আছে ।
যদি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র রা তাদের ভবিষ্যৎ একদিনের জন্য অন্ধকার দেখে ,
তবে তারা সারা বাংলাদেশ অচল করে দেবে , এবং পুরো বাংলাদেশে একটা সন্ত্রাসী রাজতত্ত কায়েম করবে ।
আর মাদ্রাসার ছাত্ররা করলেই দোষ ? তারাও হতাশ , সুতরাং তাদের বেঁচে থাকার সুবিধা এবং যোগ্য হিসেবে তৈরি করার সুবিধা বাড়াতেই হবে ।
যদি সত্যি বলেন , মাদ্রাসার কোন পাঠ্য বিষয় জঙ্গিবাদকে উসকে দেয় না যদি শিক্ষক রা ন্যায় পরায়ণ হয় , যেটা আমি আগে বলেছি , যে যোগ্য শিক্ষকদের নিয়োগ দিন । আমি মাদ্রাসার আলিম , দাখিলের পাঠ্য গুলো বলি , হাদিস ( মেশকাত শরিফ ) , কুরআন ( বাকারাহ , ইমরান ) এছাড়া বিভিন্ন সূরা থাকে । যেগুলো প্রতিটি ঘটনা নির্ভর সূরা । ফিকাহ ও উসুলে ফিকাহ থাকে , যেগুলোতে ইসলামের বিভিন্ন মাসয়ালা থাকে , এবং দৈনন্দিন জীবনের চলা নিয়ে । যেগুলোর একটুও জঙ্গিবাদ বা জিহাদ বিষয় নিয়ে নয় । আর জিহাদের যে বিষয়গুলো থাকে , সে গুলো শুধু মাত্র ঘটনা , যেগুলো আমরা ইতিহাসেও পড়ি ।
তবে , মাদ্রাসাতে জামাত ও শিবির দ্বারা সম্পাদিত নোট যেমন পাঞ্জেরি , এগুলোতে জামাত শিবিরের কিছু বিষয় থাকে , এবং আওয়ামীলীগ বিরোধী কিছু কথা লেখা থাকে পড়ার ভিতরেই ।
যেমন ধরুন , বন্যা নিয়ে একটা রচনা , সেখানে লিখে দিয়েছে , ৯৮ এর বন্যা বাংলাদেশের উপর আল্লাহের আজাব । বেশিরভাগ ওয়ালামা কেরাম ই এটা বলে থাকেন । কিন্তু আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন , এটা প্রাকিতিক দুর্যোগ আল্লাহের গজব না । এটা সরাসরি আল্লাহের সাথে নাফারমানি ।
এই বিষয়গুলো একটা ছোট শিশুর মনে দাগ কাটে । সে কিন্তু শিখে আসে , শিবির খারাপ , কিন্তু এই পড়া পড়ে সে শিখল আওয়ামীলীগ ইসলাম বিরোধী । আমার উপরের লাইন টা আপনি পাবেন , পাঞ্জেরি আরবি ২য় পত্র নোট ২০০৬ এর দাখিল এ ।
কিছু কিছু শিক্ষক আছে যারা জামাত পন্থী , এবং সরাসরি মন্তব্য করে । যেটা স্কুলে আওয়ামীলীগ বা বিএনপি কে নিয়ে অনেক শিক্ষক ই মন্তব্য করে । এই জামাত পন্থী কিছু শিক্ষক আছে , যারা একেক শুয়োরের বাচ্চা । এই ধরনের টিচার বিশ্ববিদ্যালয়েও আছে । কিন্তু সরকার কঠোর থাকলে যেমন বিশ্ববিদ্যালয়ের গুলো চুপসে যায় , এদের দু চারটা কে বারানি দিলে সব ঠিক হয়ে যাবে । আর , শিবিরের নোট সাপ্লাই বন্ধ করতে হবে । মেইন বই এর কোথাও আপনি জঙ্গিবাদকে উশকে দেয়া পাঠ্য পাবে না । নোট এ পাবেন , যেগুলো জামাত শিবির সম্পাদনা করে ।
আমরা দেখেছি মাদ্রাসার ছাত্র বুয়েটে চান্স পায় , মেডিকেলে চান্স পায় । অর্থাৎ , তারা তাদের বই কে ভালো ভাবেই পড়ে । কিন্তু তাদের জগত টা বদ্ধ , এটা খুলে দেয়ার দায়িত্ব দেশের ।
সবকিছুই সরকারী/বিরোধীদলের ষড়যন্ত্র
২|
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৭
আস্তালা ভিস্তা বলেছেন: (মীর) জাফর ইক - BAL এর দায়িত্ব কে নেবে?
৩|
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৯
ব্লগার ইমরান৪৭ বলেছেন: মেয়েদের সমস্যা দূর করে যদি তারা সফল হতে পারে , তবে মাদরাসার ছাত্ররা কি ঘোড়ার ঘাস খেয়ে বড় হয়?
৪|
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৬
মিশনারী বলেছেন: বদমাস জাফর ইকবাল, যে কিনা আওয়ামী লীগের এজেন্ট এবং মোরতাদ । তার মন মানষিকতা নরদমার চাইতে ও খারাপ । তার মেয়ে এজন বেশ্যা । মদ হাতে, বয় ফ্রেন্ডের সাথে বসবাস করে । তার থেকে কি শিক্ষার আছে ।
৫|
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫১
নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: দারুন পোষ্ট দেখি ৪টা খাঃপোঃ কট
good job
পোষ্ট পরে পড়তেছি ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩৭
ভোলার ডাইরী বলেছেন: জাফর ইকবাল ও একটা লেখক পাঠা ও একটা প্রাণী