![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখা হলো কেতকীফুল। ভালোবাসি তাই।
হ্যাঁ, যতীন্দ্র বাবুর বৈঠকখানার পাশেই ছিলো দুইটি বিশাল অশোক গাছ। গাছের চেয়ে সেসব গাছের ছায়াই প্রিয় ছিলো নিরুপমার। এখনও রাতে ঘুম না এলে কিংবা ঘুম ভেঙ্গে গেলে নিরুপমা তার বিছানায় শুয়েই যতীন্দ্রবাবুর মানে যতীন্দ্র জ্যাঠুর অশোকফুলের মিষ্টি গন্ধ পায়। তখন তার চোখ ভিজে যায় জলে।
গগনবেড় দিঘির দক্ষিণপাড়ের দ্বিজেনবাবুর বাড়িটা ছিলো জারুল ফুলে ছাওয়া। আহারে জারুলের থোকা থোকা নীল ফুলগুলো এই হাতে সে আর ছিঁড়তে পারবে না। আর ঐ গগনবেড় দিঘির শানবাধাঁনো ঘাটের কোনায় দ্বিজেনবাবুর রক্তকাঞ্চন গাছটা।
পাখি দেখতে চাইলে, বিশেষ করে ছোট ছোট অনেক পাখি দেখতে চাইলে দ্বিজেনকাকুর রক্তকাঞ্চন গাছের কাছে যাওয়া চাই। মনপ্রাণ ভরে যাবে। রাজঘুঘু, চন্দনা, কখনো বা কোকিল এবং টিয়া এসে হাজির হতো এ রক্তকাঞ্চন গাছে। দ্বিজেনের ঠাকুরমা এবং ঠানদিরা রক্তকাঞ্চন ফুল কুড়িয়ে নিতো পূজাঅর্চনার কাজে।
অলংকরণ: জসীম অসীম।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:০৭
জসীম অসীম বলেছেন: বিয়ে হয়েছে। আর নিরুপমা বাবার বাড়িতে ফিরতে পারবে না। এটি গল্পাংশ। পুরো গল্প নয়।
২| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:১১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: পড়তে কষ্ট হয়নি।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:১০
জসীম অসীম বলেছেন: তাহলেই শান্তি। আজকাল লেখা পাঠ ভীষণই কষ্টসাধ্য। এবার সে লেখা যতই ছোট হোক। মানুষের যন্ত্রণা আর ব্যস্ততা সমান্তরালে বেড়ে যাচ্ছে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৭:২৮
অধীতি বলেছেন: খুব ভালো লাগল। বিয়ে হয়ে গেছে নিরুপমার?