![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পৃথিবীতে বিরল কিছু মানুষ থাকে যাদের কাছে কোন কিছু না হওয়াই এক ধরনের যোগ্যতা, জীবনের কোন এক পর্যায়ে এসে আমি নিজেকে আবিস্কার করলাম আমি সেই বিরল মানুষের শীর্ষে অবস্থান কারী একজন। তlই আমাকে কোন যোগ্যতার আলোকে বিচার না করলেেই ভালো লাগবে। আমার এই না পাওয়া জীবনে ভালোবাসার কিছু মানুষের সান্বিধ্যে ভালোই আছি।
নারী হচ্ছে অপার রহস্য এর লীলাভূমি, সমগ্র সুন্দরের উৎস। কিন্ত নারীকে জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত কঠিন ও বিপদ সংকুল পথ পাড়ি দিতে হয়। এ দেশে বহু পরিবারে কন্যা সন্তান ভূমিষ্ট হলে খুশির বদলে সবার মাঝে শোকের ছায়া নেমে আসে। পরিবারের সবার কাছে মা হন অপরাধী। পিতা রাগে কন্যা কে কোলে তুলে নেন না। এই রকম বিরুপ পরিবেশে মেয়েটি তার শৈশব পার করে। এই শৈশবে কখনও কখনও চারপাশের মানুষের বিকৃত লালসার শিকার হতে হয়। দূর সর্ম্পকের ভাই বা বাবার কোনো বন্ধু চকলেটের প্রলোভন দেখিয়ে নির্জন জায়গায় নিয়ে তার স্পর্শকাতর জায়গায় হাত দেয়। মেয়েটির যে শৈশব আনন্দময় ও হাসি খুশিতে ভরা থাকার কথা, সেখানে তাকে অজানা ভয়ে বলতে না পারা এই ঘটনায় ভীতু হয়ে নিশ্চুপ থাকতে হয়। যৌবনের রেখা স্পষ্ট হয়ে যখন কিশোরীতে পরিণত হয়। তখনই চারপাশে একদল সুযোগ সন্ধানি ছেলেদের আনাগোনা দেখা যায়।তারা ভালোবাসার বার্তা নিয়ে চারপাশে ঘুরতে থাকে। মেয়েটি এক সময় এই ফাঁদে পা দেয়। ভালোলাগার ছেলেটির সাথে নানা অলিগলিতে বিভিন্ন সুখের সুধা নিতে থাকে। মেয়েটি সারা জীবনে এক সাথে থাকার সপ্ন যখন বিভোর, সেই সময় ছেলেটি উড়াল দেয়। অন্য মৌচাকে, নতুন মধুর খোঁজে। মেয়েটি আঘাতে আঘাতে এক সময় দক্ষ প্রমিকা হয়ে উঠে।
মেয়েটি ও মন ভাংগা গড়ার খেলায় শামিল হয়।বহু প্রমিকের মনে সপ্নের বীজ বপন করে, শেষমেশ টাকাওয়ালা মধ্যবয়সী বিত্তবান পুরুষের সাথে সংসার জীবন শুরু করে। এই পুরুষ মানুষ তাকে গলা ভর্তি সোনা আর ঘর ভরা সন্তান ছাড়া কিছুই দিতে পারে না।
তাই ভালোবাসার সুঁধা পানে তাকে অন্য পুরুষ খুঁজে নিতে হয়। সময়ের পালাবদলে বয়সের চাপে যৌবণে ভাটা পড়ে। আকর্ষণীয় শরীর লাবণ্যহীন হয়ে যায়। চলে যায় বাতিলের তালিকায়।
একটা সময় নিজ সন্তানের বউের কাছে তিলে তিলে গড়া সংসারের ভার তুলে দিতে হয় নিরুপায় হয়ে। রাজ্যহীন হয়ে অসহায়ের মত পড়ে থাকতে হয়। নিজের ছেলে বউের অধীনে পরাধীন থেকে বাকিটা জীবন পার করতে হয়।
নারী এই বৈচিএ্যময় ও নাটকীয় জীবনধারা তাকে অনন্যা করে তুলেছে। পুরুষবিহীন পৃথিবী ও কল্পনা করা যায়।কিন্ত নারীবিহীন পৃথিবী ভাবা যায় না। কারণ সুন্দরের সব টুকুর কেন্দ্রে হচ্ছে নারী। তাই পৃথিবী হবে আলোহীন ও হারাবে তার লাবণ্য। নারী ও শিশু আছে বলে বেঁচে থাকা আমার কাছে আপত্তিকর মনে হয়নি। শুভ্র ও নিরাপদ হক সকল নারীর পথচলা।
২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪২
মোঃ অামিরুল বলেছেন: ভাই খুব দারুন লিখেছেন।
৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০১
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশ, পাকী ও আফগানিস্তানের মেয়েরা সমস্যায় আছেন।
৪| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২৭
আবু সুজন-পঞ্চগড় বলেছেন: অসাধারণ পোষ্ট.....
৫| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১৫
রুদ্র জাহেদ বলেছেন: সুন্দর পোস্ট
++
৬| ০২ রা মে, ২০১৬ রাত ১:৫৭
আশরাফ সিদ্দিকী বলেছেন: দেখুন এমন কোনো মন্তব্য করবেন না যার ফলে আপনার পরিচয়, শিক্ষা ও পরিবারিক মূল্যবোধ নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। আশা করি বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন।
@ অবেলার পানকৌড়ি
৭| ০২ রা মে, ২০১৬ রাত ১:৫৯
আশরাফ সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। আপনার এই ভালো লাগা আমাকেও ছুঁয়ে গেছে।
@ আমিরুল ভাই
৮| ০২ রা মে, ২০১৬ রাত ২:০৩
আশরাফ সিদ্দিকী বলেছেন: হ্যা, ভাই। এই তিন দেশের নারীদের সমস্যা অনেক। আশা করি এমন সময় একদিন আসবে যে দিন নারী ও এই সমস্যা গুলোকে জয় করে পথ চলবে।
@ চাঁদগাজী ভাই।
৯| ০২ রা মে, ২০১৬ রাত ২:০৪
আশরাফ সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ, ভাই।
@ সুজন ভাই
১০| ০২ রা মে, ২০১৬ রাত ২:০৭
আশরাফ সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ। লেখাটা আপনার ভালো লেগেছে এটা যেনে আমার ও ভালো লাগছে।
@ রুদ্র জাহিদ ভাই
১১| ০২ রা মে, ২০১৬ রাত ২:০৯
আশরাফ সিদ্দিকী বলেছেন: আপনাদের মন্তব্য গুলোর উত্তর দিতে দেরি হওয়ায় আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত।
১২| ২৭ শে মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: ভালো লিখেছেন।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩৪
অবেলার পানকৌড়ি বলেছেন: এত আবেগী কথা বাদ দিয়ে বেত দিয়ে দুইটা লাগায় দিলে নারীরা সব সোজা হবে