![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পৃথিবীতে বিরল কিছু মানুষ থাকে যাদের কাছে কোন কিছু না হওয়াই এক ধরনের যোগ্যতা, জীবনের কোন এক পর্যায়ে এসে আমি নিজেকে আবিস্কার করলাম আমি সেই বিরল মানুষের শীর্ষে অবস্থান কারী একজন। তlই আমাকে কোন যোগ্যতার আলোকে বিচার না করলেেই ভালো লাগবে। আমার এই না পাওয়া জীবনে ভালোবাসার কিছু মানুষের সান্বিধ্যে ভালোই আছি।
করোনা ভাইরাসের প্রভাবে পুরো দেশের অর্থনৈতিক কর্মকান্ড স্থবির হয়ে পড়েছে।সীমিত হয়ে হয়েছে রোজগারের সুযোগ। এই সংকটে সবথেকে অর্থনৈতিক ভাবে দুর্বল হয়েছে নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবার গুলো।
প্রান্তিক বা নিম্ন আয়ের মানুষ গুলো সরকার, ব্যক্তি বা সংগঠন সহ বিভিন্ন জায়গা থেকে সহায়তা পেয়ে থাকে, যদি প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল, কিন্তু পাচ্ছে।
নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবার গুলো সহায়তা পায় না, তারা কোথাও চাইতে যায় না। কারণ অর্থনৈতিক দৈন্যতায় নিঃশেষ হয়ে যাবে তারপরও আত্মসম্মান কে বিকিয়ে দিবে না।
ধরুন, একজন শিক্ষক স্কুল বা কলেজ যেটাই হোক তিনি যদি নন এমপিও স্কুলে(সরকারী অর্থ সহায়তা ছাড়া) সামান্য বেতনে চাকরি করেন পাশাপাশি টিউশনি করে তার সংসার চালান। এই পরিস্থিতিতে স্কুল ও টিউশনি দুটোই বন্ধ।কোনটিতে তেমন অর্থ আসবে না।
কিভাবে পরিবারের নূন্যতম খাবারের অর্থ যোগাড় করবেন। তিনি চাইলেও এানের জন্য আবেদন করতে পারছে না, রিলিফের চালের জন্য ট্রাকের সামনে মানুষের লাইনেও দাঁড়াতে পারছে না দূরে দাঁড়িয়ে লম্বা লাইনের মানুষ গুলো দেখে দীর্ঘ নিশ্বাস ছেড়েই হেটে চলছে বাড়ির দিকে। নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের এই নীরব অভাববোধ সবসময়ই মনোবল ভেঙ্গে তাদের আরো সংকচিত করেছে।
এমন অনেক পেশার মধ্যবিত্ত পরিবারের সদস্যরা নীরবে অভাববোধ কে সঙ্গে করেই পথ চলছে। তাদের এই অবস্থা কে পাশ কাটিয়েছে মিডিয়া, সরকার, সংগঠন সবাই। করোনা ভাইরাসের এই প্রভাব কতদিন থাকবে এটা এখনই বলা কঠিন। তবে, এই পরিস্থিতি থেকে উত্তোরনের জন্য সামাজিক বিচ্ছিন্নতা বা লকডাউন হয়ে আরো কিছুদিন থাকাটা জরুরি। তাহলে দ্রুত এই পরিস্থিতি সামাল দিয়ে স্বাভাবিক হবে জীবনযাএা।
২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:৫৪
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: এদেশের নিন্ম মধ্যবিত্তরা দূর্যোগকালীন সঞ্চয়ের ব্যাপারে রীতিমত গা করে না।
স্মার্টফোন আর মোবাইল নেটের প্যাকেজ কিনতে যে পরিমান টাকা তারা ব্যয় করে, দেখে হতবাক লাগে।
তাদের ভাষ্য মতে, বাঁচবে আর কয়দিন, তাই শখ আল্লাদ পূরন করে।
৩| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: নিম্নমধ্যবিত্তদের কথা ভাবতে হবে সরকারকে। এবং যারা ধনী তারা একজন করে পরিবারের দায়িত্ব নিতে হবে।
৪| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:৪৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
এক সপ্তাহের সর্বাত্মক লকডাউনে যাবার চার দিন হয়ে যাবার পরেও
সংক্রমণের হার ও মৃত্যুহার আশংকাজনক ভাবে বেড়েই চলছে। এমন
পরিস্থিতিতে চলমান এই লকডাউন আরো এক সপ্তাহ বাড়ানোর প্রস্তাব
দেওয়া হয়েছে সরকারের কাছে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
ইহার সমাধান কি?