নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ

আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

হয়তোবা এটাই আমার শেষ লেখা :: জামাত-শিবিরকে ধন্যবাদ!!!

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৪

অনেক সহজ গানের মধ্যে কঠিন সত্য লুকিয়ে থাকে। ভালো গান মানুষের ভিতরে যে পরম সত্য লুকিয়ে থাকে তা বের করে নিয়ে আসতে সহয়তা করে। একটি গান একটি যুদ্ধকে আরও বেশী বেগবান করে শক্তির যোগান দিতে পারে।



১৯৭১ সালের স্বাধীন বাংলা বেতারের গান আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দারুন প্রভাব ফেলেছিলো। দেশের গান শুনলেই যে দেশপ্রেম হয় এমন কোনো কথা নেই। মন থেকে দেশপ্রেম যখন গান হয়ে কন্ঠ থেকে বেড় হয়ে কোটি কোটি মানুষের জীবনের স্বাধীনতার লক্ষ্যে পরিনত হয়। তখন সেই গানের সুরে সমাজে পরিবর্তন আসে।



মজার ব্যাপার হল অনেকে গান নিয়ে পলিটিক্স করতে চেয়েছে। দেশপ্রেম নিয়েও আমাদের দেশে দলাদলি হয়েছে এবং হচ্ছে। আমরা সাধারণ মানুষ তা চেয়ে চেয়ে লক্ষ্য করছি। দেশের গান যে মুক্তিকামি মানুষের কথাই বলে বেড়ায়। গানের মধ্যেই চির মুক্তির রূপ লুকায়িত আছে।



বাংলা ভাষায় মনের যে কোনো প্রকার আবেগ ফুটিয়ে তোলা সহজ। আবার হিন্দী ও ঊর্দো ভাষায় গজল, ভজন বেশী রচিত হয়েছে ঠিকই কিন্তু ভাবগত ব্যাপার চিন্তা করলে বাংলা ভাষার চেয়ে সুন্দর করে এতো গান আর কোনো ভাষায় রচিত হয় নি। বাংলাভাষার গান গুলোর যে সুর বৈচিত্র তা পৃথিবীর আর কোনো সাংস্কৃতিতে পাওয়া যায় না।



বাঙালী জাতি পৃথিবীর সবচেয়ে আবেগ প্রবন জাতি। বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের মনে যে পরিমান মায়া তা পৃথিবীর অন্য কোনো জাতির মধ্যে পাওয়া যায় না। যাদের মায়া বেশী তাদের জেদও বেশী। বাঙালী জাতটিকে বিদেশীরা আয়েশী জাত হিসাবে মনে করতো। দেখলেন তার পরিনাম।



(যেটুকু পড়লেন এই পর্যন্ত লিখে আমি বেড় হয়েছিলাম। লেখাটির মনে মনে নাম দিয়েছিলাম “গানের মাধ্যমে সত্যের প্রকাশ”। অনেক সময় আগে নাম দেয়া নাম বাদ দিয়ে বিষয়ের সাথে মিল রেখে নতুন নাম দেই। লেখাটি আর কোনোদিন শেষ হবে কিনা জানি না।)



আপনারা জানেন, আমি আমার প্রেমিকা ইফফাত জামান মুনমুনকে প্রাণের চেয়ে বেশী ভালোবাসী। গত শুক্রবার জামাত শিবির আমাকে হুমকি দেয়। থানায় গিয়ে জিডি করিনি: কিন্তু প্রেস ক্লাব বরাবর আমার স্বাক্ষরিত একটি ই-মেইল সেন্ড করি। উক্ত ইমেইল টি আপনাদের উদ্দেশ্যে পেশ করলামঃ



তারিখঃ ২৯/১২/২০১৩ইং



বরাবর

সভাপতি

প্রেস ক্লাব

ঢাকা, বাংলাদেশ।



বিষয়ঃ “প্রেস বিজ্ঞপ্তি” গণমাধ্যমে প্রকাশ করার আবেদন প্রসঙ্গে।



মহাত্নন,

যথাযথ শ্রদ্ধা, প্রীতি, সম্মান ও শুভকামনা জ্ঞাপন পূর্বক জানানো যাচ্ছে যে, আপনার আওতাধীন বাংলাদেশের সকল গণমাধ্যমের সহয়তায় আমার জীবনের নিরাপত্তা সক্রান্ত বিষয়টি সকল বাংলাদেশী জনিয়ে দেবার তিব্র দাবি জানাচ্ছি



প্রেস বিজ্ঞপ্তি



আমি নিম্নস্বাক্ষরকারী মোঃ আসিফ-উদ-দৌলা, পিতাঃ মোঃ আমির হোসেন, মাতাঃ শাহানা হোসেন, প্রতিষ্ঠাতা+সিইওঃ মেরী কম্পিউটার্স, কাশিপুর বাজার, বরিশাল। বাংলাদেশের সকল ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিযার দৃষ্টি আকর্ষন করে বলছি যে, আমি একজন নিয়মিত ব্লগার। আমি কোনোদিনও কোনো রাজনীতিক দলের সাথে যুক্ত ছিলাম না। আমি ব্যক্তিগত ভাবে বাংলাদেশী মুক্তিযুদ্ধ চেতনায় বিশ্বাসী সাধারণ বাংলাদেশী নাগরিক হিসাবে নিজেকে জীবন ধারন করি। আমাদের সমাজের অসাম্য, ভেদজ্ঞান, অন্যায়, মানবতার বিপর্যয়, সাধারণ মানুষের ভোগান্তি দূর উদ্দেশ্য নিয়ে নিজের বিবেকের কাছে সত্যজ্ঞান মনেকরে আমি আমার ভাষা ও বক্তব্যকে নিয়মিত ভাবে ব্লগে প্রকাশ করে থাকি। (http://somewhereinblog.net/blog/asifuddaulah এই লিংকে দেখতে পারেন)



আপনারা নিশ্চই অবগত আছেন, বাংলাদেশে সুপরিকল্পিত ভাবে দূর্ণীতিকে আশ্রয় প্রশয় ও লালন করা হয়েছে। বাংলাদেশের মিডিয়া যেখানে ব্যাপক ভূমিকা রাখতে পারতো সেখানে অনেক সৎ ও বাংলাদেশী মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের সাংবাদিককে অনেকদিন ধরে বিভিন্ন ভাবে জিম্মি করে রাখা হয়েছে। সংগত কারণে আমি ব্লগের মাধ্যমে আমার মত প্রকাশ করে থাকি।



এবার আসল ঘটনা বলি, গত ২৭/১২/২০১৩ইং তারিখ শুক্রবার আনুমানিক দুপুর ১২টা ৪৫মিনিটে আমি আমার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান (মেরী কম্পিউটার্স, কাশিপুর বাজার, বিসিসি, বরিশাল) থেকে বাসা শের-এ-বাংলা সড়কে যাবার পথে নতুল্লাবাদ বাস স্টান্ডের কাছাকাছি ফিসারী রোডে আমার পাশে একটি মটরবাইক স্ট্রাট বন্ধ না করে দুজন লোক তারা আমার দৃষ্টি আকর্শন করতে “আসিফ ভাই” বলে ডাক দেয়। একজনের গলা সহ মুখ পর্যন্ত মাফলারে মুখ গোজা অন্যজন স্বাভাবিক গড়নের ক্লিন সেইভ করা ফর্সা মানুষ। আমি স্বাভাবিক ভাবে তাদের কাছে যাই। তাদের মধ্যে যার মুখ খোলা তিনি আমাকে বলেন “আসিফ ভাই আপনার লেখার হাত সুন্দর। দয়া করে বাংলাদেশ জামায়াত ইসলাম ও বাংলাদেশ ছাত্রশিবিরের বিরুদ্ধে কোনো কিছু লিখবেন না। যদি লেখেন তাহলে আপনার প্রেমিকা মুনমুন সহ প্রয়োজনে শের-এ-বাংলা মেডিকেল কলেজ উড়িয়ে দেবো”।

চলমান পাতা-২



এটুকু বলেই স্বাভাবিক ভাবে মোড় ঘুরে চলে যায়।

উল্লেখ্য আগেও আমি জামাত শিবিরের বিরুদ্ধে অনেক কথা বলেছি। এবং আমি মনে প্রাণে বিশ্বাস করি জামাত-শিবির নামের জঙ্গী সংগঠনের বাংলাদেশে রাজণীতি করার অধিকার নেই। তাই আমি আমার আদর্শকে জলাঞ্জলী দিতে পারি নি। গতদিন পরশু থেকে আমি আমার প্রাণের চেয়ে বেশী প্রিয় প্রিয়তমা ইফফফাত জামান (মুনমুন), এমবিবিএস, ফাইনাল ইয়ার, শের-এ-বাংলা মেডিকেল কলেজ, বরিশাল কে নিয়ে ভিষন রকম ভয়ে চিন্তিত হয়ে পড়ি। আমি যেহেতু মটরবাইকের নম্বর প্লেট এর নম্বর খেয়াল করতে পারিনি এবং একদম অপরিচিত মানুষের দ্বারা এই হুমকী পেয়েছি এবং বর্তমান প্রেক্ষাপটে কোনো প্রকার জিডি এন্ট্রি করার প্রয়োজন বোধ করিনি। তাই আপনাদের জানিয়ে রাখলাম।

পরিশেষে বলতে চাই আমি আমার জন্মভুমি বাংলাদেশের স্বার্থের জন্য জীবন দিয়ে হলেও কাজ করে যাব। এ আমার অন্তরের প্রতিজ্ঞা। কিন্তু আমি চাই না আমার প্রিয় মানুষটির কিছু হোক। তাই দয়া করে আপনাদের অবস্থান থেকে আমার পরিবার ও প্রিয়তমার সর্বচ্চ সহযোগীতা কামনা করছি।



অতএব, জনাবের নিকট আকুল আরজ উপরোক্ত বিষয়ে অবগত হয়ে আমার জন্য সর্বাত্ত্বক সহযোগীতার হাত বাড়িয়ে দিয়ে কৃতজ্ঞতা পাশে চিরদিনের জন্য আবদ্ধ করে রাখবেন।



বিনীত নিবেদক



মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

নিম্নস্বাক্ষরকারী মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

পিতাঃ মোঃ আমির হোসেন

মাতাঃ শাহানা হোসেন

প্রতিষ্ঠাতা+সিইওঃ মেরী কম্পিউটার্স

কাশিপুর বাজার, বরিশাল।

মোবাইলঃ ০১৭১৭-০৪৪৯১৯











এই চিঠিটি আমি রবিবার প্রেসক্লাব সহ আরও কয়েকটি গণমাধ্যমকে একযোগে মেইল করে জানাই।



জামাত-শিবির আমাকে হুমকি দেবার পরে নিজের মধ্যে আরও নতুন ক্লান্তিহীন একধরণের শক্তি অনুভব করতে পারি। এখানে একটি কথা বলা উচিৎ এর আগে যখন ইমরান এইচ সরকারকে নিয়ে লিখেছিলাম তখন আমাকে অবাক করে ইন্টারনেটের মাধ্যমে কোনো একটা নম্বর বিদঘুটে টাইপের নম্বর থেকে আমাকে একটি এস.এম.এস. দেয়া হয়। এস.এম.এস.টি ডিলেট করে ফেলেছি। লেখাটি খুব সম্ভবত এরকম হবে

“thanks for Imran H. Sarker post.

If u help Jamat Islam I will give your sweet heart Dr. Iffat Zaman Moon.

এই এসএমএসটি পড়ে আমি অবাক হয়ে যাই। ঐ এসএমএসটি পাবার আগের কোনো লেখায় আমি কখনও আমার প্রেমিকার নাম কিংবা আমার লেখা কোনো ব্লগে বা ফেবুতে কখনও ব্যবহার করি নি।



কারণ এই অসাম্যে ভরা সমাজ ব্যবস্থার জন্য আমাদের বিয়ে হয় নি। আমাদের মধ্যে দীর্ঘদিন দেখা হয় নি তা আমি আগের কয়েকটি পোস্টে উল্লেখ করেছিলাম।



উল্লেখ্য আমার পরিবার এবং খুব কাছের অল্প কয়েকজন লোক, আমার প্রেমের শুরু (ধাওয়া, ভান্ডারিয়া, পিরোজপুর।) এলাকার কিছু মানুষ জানতেন। এর পর প্রায় ৭ বছর কেঁটে গেলো। আমি এখন যেখানে ব্যাবসা করি এখানের কারও কাছে আমার জীবনের এই গোপন অধ্যায়ের কথা বলিনি।



ইফফাত জামান মুন কে আমি চিরদিন ভালোবাসবো। এ আমার অধীকার। কিন্তু সামাজিক বিষয় বিবেচনা পূর্বক মুনের মানসম্মানের কথা ভেবে এবং আমি কখনও ওর কাছে গিয়ে দাঁড়াই নি। আমার ইচ্ছা ছিলো ওর বাবা মা যদি ডাক্তার বানিয়ে ওর বিয়ে দিয়ে দেয় আর তারপরও কোনোদিন আমি আমি নিজেকে এমন ভাবে প্রতিষ্ঠিত করে ওর সাথে যোগাযোগ করে আমার কাছে আসার জন্য মিনতি করে ডাকবো। আমি ভালোবাসাকে অর্জন করতে চেয়েছিলাম কিন্তু ওর মা বাবার মনে কোন প্রকার কষ্ট দিয়ে নয়। আমি আজীবন প্রিয় মানুষটিকে নিয়ে সংসার করার জন্য আগ্রহী।



তাতে ওর যদি এক হাজার বার বিয়ে হয় আর যদি দশ হাজার সন্তানের জননীও হয়। আর ওর ঐ সন্তানদের খাবার ও দ্বায়ভার নিশ্চিত করার পর হলেও আমি আমার ছোট্ট মুনটির সাথে সংসার করতে চাই। কিন্তু সেই সংসার হবে মুনের মত নিয়ে।



যিনি মনে প্রাণে আল্লাহ্’র কাছে চাইতে জানেন, আর সেই চাওয়া যদি অন্য কারও কাছে অসম্ভব বলেও মনে হয়, তারপরও আল্লাহ্ চাইলে দিতে পারেন। আমি আমার ভাগ্য আল্লাহ্’র কাছে স্যারেন্ডার করেছি অনেক বছর আগেই।





গত শনিবার সকালে আমি ওদের মোবাইল নম্বর নম্বরে ফোন দেই। তারপর ওর মা কল ধরার পরে কথা না বলে কেটে দেই। আরও কয়েকবার ফোন দেবার পরে অচেনা কন্ঠ (খুব সম্ভবত ওর বাবা) ফোন ধরেন। আমি বার বার কথা না বলে কেটে দেই। কিন্তু এই হুমকির পর মন যে আর মানছিলো না। আমার কলিজার টুকরোর কিছু হলে আমার এই পৃথিবীতে আগমনই যে বৃথা হবে।



পরে ২/৩টি এসএমএস সেন্ড করি। সাথে করে আমার এক পরিচিত কাষ্টমার ডাঃ তানিয়াকে ফোন করেছি তিনি ব্যস্ত ছিলেন। তারপর আমার প্রিয়া মুনের এক বন্ধুর মোবাইল নম্বর আমি খুঁজে পেয়ে ফোন দেবার পর ও মুনের সম্পর্কে কিছু জানায় নি। আমি টেনশনে শেষ হয়ে যাচ্ছিলাম।



বাসা থেকে আমার প্রতিষ্ঠানে এসে যখন লেখা শুরু করি ঠিক তখনই আমাকে অবাক করে ইফফাত জামান মুন আমাকে ফোন দেয়। আমি ওকে বিস্তারিত না বলে শুধু বলি আমার কিছু শত্রু তোমাকে মেরে ফেলার হুমকী দিয়েছে। তুমি বাসায় থেকো। ও কারণ জানতে চাইলো আমি বিস্তারিত বলার প্রয়োজন বোধ করি নি।



গত পরশু ও গতকাল আমি দুটি পোষ্ট লিখি। বারবার শুধু আমার প্রিয়ার মৃত্যু আতঙ্ক আমাকে তেড়ে বেড়াচ্ছে। আমি ফোন দিলে ওর মা ধরে। আমি পরিচয় না দিয়ে কথা বলি। তিনি আমাকে জানান ও শের-এ-বাংলা মেডিকেল কলেজ এর হোস্টেলে আছেন। মেডিকেলের হোস্টেলের প্রতি আমার এক ধরনের আতঙ্ক আছে। তা আমার স্বাস্থ্য বিষয়ক পোস্টটি পড়লে স্পষ্ট অনুভব করতে পারবেন।



যাই হোক, ও মা আমাকে কাল রাতে নিশ্চিত করে যে, আজ সকালে ও বাসায় ফেরার পর আমাকে জানাবে।



আজ সকাল ৭টায় ঘুম থেকে জেগে বারবার মোবাইল হাতে নিয়েও ফোন দেইনি। ভেবেছিলাম এতো সকালে কাউকে ডিস্ট্রাব করা ঠিক হবে না বা এতো সকালে ও হয়তো বাসায় ফেরে নি। তারপর বাসা থেকে বেড় হবার পথে সকাল ৮টা কিংবা ৮ টা ৩০ মিনিটে আমি আমি ফোন দেই। অনেক কষ্ট লাগছিলো।



মনের ভিতর শুধু কষ্ট অনুভব করতে থাকি। এতো কষ্ট যে কাউকে বলা যায় না শুধু নিজে বোঝা যায়।



আজ দুপুরের পরে যথারীতি কয়েকবার ফোন দিতে থাকি। ফোন ধরে ওর মা বলে “আমি পথে বাসায় গিয়ে তোমাকে ফোন দেবো।” তার আধাঘন্টা পর মুনের বাবা ধরেন। আমি কেটে দিয়ে আবারও ফোন দেই। এবারও ওর বাবা ধরেন “আমি জানতে মুনের কথা জানতে চাই”।



তিনি আমাকে বলেন ও ঘুমুচ্ছে। আমি বলি মুনের সাথে আমি অল্প একটু কথা বলবো। আমি কিছুটা নিশ্চিত হই এবং চিন্তা করি ঘুম থেকে ওঠার পর ওর কাছে জামাত শিবির সংগঠনের শক্তির মাত্রার কথা স্পষ্ট ভাবে জানাবো। যাতে করে ও আমার টেনশন অনুভব করতে পারে।



তার কিছুক্ষন পর মুন কে ফোন দেবার পর ওর ছোট ভাই আমাকে জানায় “আপু তো হোস্টেলে!” আমি আবারও নিজে নিজে দূর্বল হয়ে যাই।



আবারও ফোন দিয়ে ওর ভাইকে পুরো ব্যাপারটা সংক্ষিপ্ত ভাবে জানাই। ওর ভাই আমাকে আশ্বাস দেয় যে বিকেলের মধ্যে সন্ধ্যার সময় মেডিকেল হলের ছাত্রনিবাস থেকে ফিরে আসার পর আপনার যোগাযোগ করিয়ে দেবো।



এর কিছুক্ষণ পর আমি আবারও ফোন দেই কিন্ত ফোন বন্ধ। আমি দুটো এসএমএস সেন্ড করে চিন্তা করি এস.এম.এস পৌছালে আমি ম্যাসেজ ডেলিভারি সংকেত পাবো।



তারপর বারবার চেষ্টা করেও ফোন খোলা পাইনি। তাই নিজেকে আর ধরে রাখতে না পেরে ওর হোস্টেলের উদ্দেশ্যে রওয়না হই। (আমি মুনদের বরিশালের ভাড়া বাসার ঠিকানা জানি না) সাথে করে আমার দোকানের একটি ট্যাবলয়েড পিসি ওর জন্য গিফট দেবার উদ্দেশ্যে শপিং ব্যাগে ভরে নিয়ে রওয়না হই।



তাড়াতাড়ি রিকশা ঠিক করে সরাসরি হোস্টেলের উদ্দেশ্যে রওয়না দেই। পথে একটি আর্মির গাড়ী দেখলাম। ৪/৫ জন আর্মি একসাথে দাঁড়িয়ে হাসিমুখে খুব সম্ভবত গল্প করছে। এর পর আমতলা মোরে ৩/৪ জন RAB সদস্য দেখতে পাই। তাদের কেউ আমার হাতের ব্যাগের দিকে তাকালোও না। দেখে আমি অবাক হয়ে যাই। দেশের এই পরিস্থিতিতে আইন শৃংখলা বাহিনি কিভাবে একটি শপিং ব্যাগের দিকে তাকাতে পারে না?

এরপর শের এ বাংলা মেডিকেল কলেজের মেইন গেট দিয়ে রিকশা যখন প্রবেশ করে আশেপাশে কোনো প্রকার আইন শৃঙ্খলা বাহিনী চোখে ধরা পরলো না।



২ জনকে জিজ্ঞেস করে মহিলা হোস্টেল খুঁজতে থাকি। আমি জীবনেও ওই হোস্টেলের কাছে যাইনি। এই প্রথম বার যাওয়া। গেটে মধ্যবয়স্ক এক ভদ্রলোককে দেখতে পেলাম। তাকে ইফফতা জামান নাম বলার পর চিনতে পারলেন না। তারপর বললাম কালো অনেক লম্বা রোগা টাইপের আকৃতি। সে চেনার ভান করে আর একটি হল দেখিয়ে দিলেন। আমি সোজা মহিলা হলের ভিতর ঢুকে পরলাম। হায়রে কপাল! দেখি কেউ আমাকে কিছু জিজ্ঞেসও করছে না। ভিতরে ঢুকে দেখি কয়েকজন পুরুষ ও মহিলা ঔষধের বক্স নিয়ে কিছু একটা করছে।



তারপর সোজা ঢুকে দুই জন রান্না করার মহিলাকে দেখতে পেলাম। রান্নাঘরে রান্না করছেন। তাদের কাছে নাম ও আকৃতি বলার পর চিনতে পেরে বললেন এই হলে না পাশের হলে থাকে।



আমি আবারও ঐ ভদ্রলোকের কাছে ইফফাত জামান মুন আছে কিনা জানতে চাইলেন। তিনি সাথে সাথে অন্য এক আপু হেঁটে যাচ্ছিলেন তার দৃষ্টি আকর্ষন করলেন।

তিনি চেনেন বলে জানালেন ফোন দিয়ে চেস্টা করলেন কিন্তু ফোন বন্ধ। নম্বর চাইলাম দিলো না।



এরপর ঐ ভদ্রলোকের সাথে সাথে মহিলা হোস্টেলের ভিতরে প্রবেশ করে। একটি বেঞ্চে বসতে বলেন। তিনি এবং আমি কয়েকজন মেয়েকে জিজ্ঞাস করে ওর অবস্থান জানতে চাই।



এরপর এক কাজের মহিলা আমাকে হেল্প করার জন্য আমার একটি ভিজিটিং কার্ড নিয়ে মহিলা হোস্টেলের ভিতরে প্রবেশ করে খোঁজার চেষ্টা করে। তারপর তিনি বলেন হল ত্যাগ করে মুন বান্ধবিদের নিয়ে ঘুরতে গেছে।



এরপর আর এক জন আপুর কাছে নাম ধরে জিজ্ঞেস করি। তিনি আমাকে অবহিত করেন। এরমধ্যে ঐ কাজের বুয়া আমার বর্নণার সাথে যে মুনের খবর আমাকে জানিয়েছেন। আমি হতাশ না হয়ে ঐ ভদ্রলোকের হেল্প চাই এবং ওদের গ্রামের (ভান্ডারিয়া) এক পুরোনো ভাবির নম্বরে ওর কোনো নম্বর থাকলে দিতে বলি। তিনি জানান তার কাছে নম্বর নাই। কিন্তু বাসার নম্বর আছে। সে নম্বরে তো বারবার চেষ্টা করে যাচ্ছিলাম। ফোন বন্ধ!!!

এর মধ্যে আমার মায়ের বয়েসী দু’জন মাঝ বয়সী মহিলাকে আসতে দেখে তাদের কাছে জিঞ্জেস করি। তারা আমার পরিচয় জানতে চায়। আমার সাথে কি সম্পর্ক জানতে চায়।

হায়রে বাংলাদেশ একটি ভিজিটিং কার্ড দেবার পর কেউ পড়লো না আর এতো লোককে জিঞ্জেস করার পর অন্তত ধমকের সুরে হলেও আমাকে পরিচয় জিজ্ঞাসা করেন।

আমি বলি আমি ওর স্কুলের শিক্ষক ছিলাম। তারাও খুঁজতে থাকেন। কিন্তু খুঁজে পাচ্ছে না।

আমি ঐ ভদ্রলোককে জিজ্ঞেস করি এই মহিলা হোস্টেলের দায়িত্বে কে আছেন? তিনি কিছু বলেন না। আমি তাকে জিজ্ঞেস করি বরিশাল শের-এ-বাংলা মেডিকেল কলেজের প্রিন্সিপালের নম্বর আছে? তিনি অবাক নয়নে আমার দিকে তাকায়। আমি যেনো ভিষন অপরাধ করে ফেলেছি। একজন প্রিন্সিপাল যেনো দেবাতা আর আমরা হলাম জনগন নামের সমাজের বোঝা!!!



তারপর বলি প্রশাসন, পুলিশ, আর্মি কারও নম্বর থাকলে দিন আমি কথা বলবো। তিনি কিছুটা ভ্যাবাচেকা খেয়ে যান। তারপর বলেন নাই।



আমার কাছে আমার প্রিয়তমা জানের কাছে ঐ প্রিন্সিপাল সহ টোটাল বিশ্বের বড় বড় নেতা ও সেনা প্রধানদের বা জাতিসংঘের সহাসচিবের নম্বরও গুরুত্বপূর্ণ না।

কে কি আমি জানতে চাই না। আমি চাই বাংলাদেশের সব মানুষের জীবনের নিরাপত্তা।

পরবর্তিতে আমি সিদ্ধান্ত নেই আরও কিছুক্ষন থাকবো। এর মধ্যে তিন জন উগ্র টাইপের স্টাইলিস্ট ছাগল মাস্তান আমার কাছে এসে বলে আমি এই হোস্টেলের সেক্রেটারি। কাকে চাচ্ছেন বলেন?



আমি বলার পর তিনি চেনেন বলে আমাকে জানান। আমি এই ক্ষয়ে যাওয়া মন নিয়েও আমার শপিং ব্যাগ থেকে ট্যাবলয়েড আর আমার একটি ভিজিটিং কার্ডের প্রিয়তম মুনকে সাবধানের বাণী লিখে যেতে চাই। তিনি তার কাছে রাখতে অস্বীকার করেন এবং এবার বলেন আমি এই মেয়েকে চিনি না। আমি বিজি। আমার সংগঠন নিয়ে মিটিং আছে।

অবাক হয়ে গেলাম? এতবড় একটি মহিলা হোস্টেল কেউ আমার ব্যাগ তল্লাশী করারও প্রয়োজন বোধ করলো না? এতো বড় মেডিকেল কলেজ কিন্ত্তু সবাই সুখে আছে? এমন ভাব যে দুনিয়ায় ডাক্তার হতে এসেছি নিরাপত্তা নিতে নয়?



পরবর্তিতে আর একজন মেয়ে ডাক্তার মাস্তান আসেন (মহল্লার ১৮-২০ বছর বয়সের মাস্তানদের সাথে মিল আছে) সাথে ঐ মায়ের বয়সী মহিলারাও আছেন। এবার ঐ মহিলারা বলে ওঠেন এই ছেলেটা মুনমুনের শিক্ষক বলে পরিচয় দিচ্ছে।

এবার খুব সম্ভবত দু’জন সাধারন ছেলেও এলো (হাতে ঔষধের বক্স)। তারা সবাই আমার দিকে তাকাচ্ছে আমি যেনো এক পাগল।



এবার সদ্য আগমিত ডাক্তারী ছাত্রী মাস্তান আমাকে জিজ্ঞেস করেন কাকে খুঁজছেন? আমি জিজ্ঞাস করলাম আপনি কে? তিনি বললেন, “আমি এখানের নেত্রী”

আমি নেত্রীর নাম ও পোস্ট জিজ্ঞেস করলাম। তিনি আমাকে দুটোর একটিও বলতে রাজী হলেন না। তারপর আমি আমার পকেট হাতরে দেখলাম কলম আমার টেবিলে রেখে এসেছি।



তাই কারও কাছে একটি কলম চাইলাম ও তাদের সবার নাম বলতে বললাম। কেউ নাম বললো না। শুধু ঐ ভদ্রলোকের নাম আর হলের দায়িত্বে যে ডাক্তার সাহেব আছেন তার নাম বললেন।



আমি এখানে ঐ নাম দুটো তুলে ধরার প্রয়োজন বোধ করছি না।

আমার প্রতিষ্ঠানে পৌছানোর সাথে সাথে আপনাদের উদ্দেশ্য এই লেখা যখন শুরু করেছি ঠিক তখন এস.এম.এস. ডেলিভারি রিপোর্ট এসেছে। সাথে সাথে আবার ফোন করলাম কিন্তু কেটে দেয়া হচ্ছে।



এখন আমি আমাকে ছাড়া কাউকে দোষারূপ করতে পারছি না। এই নিরিহ জনগণ যে বাংলাদেশের ভবিষ্যত ডাক্তার তাদের মধ্যেই আজকের স্বাস্থ্য মন্ত্রী সাহেবের যে টাকার স্বাস্থ্য দেখতে পাচ্ছি তার ভবিষ্যত বিজ এরা।



বাংলাদেশের এই ডাক্তারী পড়ুয়া শীক্ষার্থীরা হয়তো অবুঝ তাই বলে তাদের কি কোনো গার্ডিয়ান নেই। আমার প্রিয়ার জন্মদাতা পিতার উপর আমার খুব কষ্ট লাগছে। মেয়ের জীবনের হুমকীর চেয়ে কি পড়ালেখা বড়?

তিনি তার মেয়েকে হারালে কেঁদে সবাইকে দেখাতে পারবে। আর আমি যাকে পেয়েও বার বার হারাই সে যদি বাংলাদেশে বসে নিরাপত্তা না পায় তার দায়ভার যে আমার উপরই বর্তায়। কারণ আমি একজন বাংলাদেশী।



আপনাদের কারও মনে যদি মানুষ মারার আঙ্কাখা থাকে আমাকে মারুন আমি আন্ডারটেকিং দিয়ে দিচ্ছি। আমি আত্মহত্যাকে মহাপাপ বলে মানি নইলে ঠিকই আজ আত্মহত্যা করতাম।



জামাত শিবিরকে আমার পক্ষ থেকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। আপনারা যদি আমাকে হুমকি না দিতেন তাহলে এই নিরাপত্তাহীনতায় ভোগা অসহায় মানুষগুলোর অচেতনতা আমি দেখতে পেতাম না! জামাত-শিবির আমাকে দেখিয়ে দিলে এখনও বোমা বানাবার উপযোগী অনেক পরিবেশ তাদের দখলে আছে।



তাই বলে আমি আমার ণীতি থেকে ফিরে আসতে পারবো না। আমি চাই জামাত-শিবির জঙ্গী সংগঠন হিসেবে ঘোষনা করা হোক।



আমার প্রশ্নঃ



১। আমার ব্যাগে যদি ট্যাবলয়েড না থেকে বোমা থাকতো তাহলে বুঝতেন কি ভাবে?



২। প্রধানমন্ত্রী বা রাস্ট্রপ্রধান বলে কি কেউ এই মুহুর্তে আছেন?



৩। যে দেশে আমার প্রিয়তমা, মা, বাবা, পরিবারে নিরাপত্তা নেই, সেই দেশ আমাকে ফাঁসীতে ঝুলিয়ে মারা হয় না কেনো? তাহলে একদিনে ওপারে যেতে পারতাম। প্রতিদিন মানুষজ্ঞানে টেনশন করতে হতো না।



৪। আর কতদিন পরে আমরা এমন একটি স্বাধীন মিডিয়া পাবো যে, সমস্যার সমাধান না হওয়া পর্যন্ত সরকারী মালামাল রক্ষায় ও নিরাপত্তার প্রশ্নে বার বার রিপোর্ট করে যাবে? জীবনের চেয়েও কি মিডিয়ার কাছে ঐ সব ভন্ড রাজনৈতিক নেতাদের মিথ্যে বক্তব্য প্রাকাশ করা কি অধীক গুরুত্বপূর্ণ।



৫। আর কতো সাধারণ মানুষ মারা গেলে সরকারী সামরিক ও আধা সামরিক বাহিনী নিরাপত্তা ও মানবতার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করবেন?



৬। স্বাস্থ্য মন্ত্রী ও স্বাস্থ্য বেঁচে খাওয়া দালালদের ধন সম্পত্তির স্বাস্থ্যের কথা চিন্তা না করে ডাক্তারদের মধ্যে মানবতার মূল আদর্শ ফুটিয়ে তুলতে পারবে? মেডিকেলের হল, প্রাইভেট ক্লিনিক, ডাক্তারের চেম্বার, সন্দেহভাজন এ্যাম্বুলেন্স গুলো কেনো তল্লাসী করা হয় না?



২০১৪ইং সালের আগমন উপলক্ষ্যে যাকে আমি ট্যাবলয়েড পিসি দিতে চেয়েছিলাম। দিতে পারি নি বলে আফসুস নেই। একটি সুন্দর বাংলাদেশ আজ অভিবাবকের অভারে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। আর সেই দেশের একজনকে ট্যাব দিলে সে কি তা তার মেধা প্রয়োগ করে ভালো কিছু ঘটানোর জন্য যোগ্যতা রাখে?





যত দিন পর্যন্ত আমার প্রিয়তমা মুন নিজে থেকে আমাকে ফোন করে না বলবে আমি নিরাপদে আছি এবং বাংলাদেশের ছাত্র ও ছাত্রীদের আবাসিক হোস্টেল গুলোয় প্রশাসনের সঠিক কর্মকর্তা দ্বারা নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত না হবে ততোদিন আমি আর কোনো লেখা প্রকাশ করবো না। হোক না ঠুমকো তবুও এ আমার সামান্য প্রতিবাদ।

আমার প্রিয়তমা আমার কাছে ফিরে না আসা পর্যন্ত জীবনে যতো রোগ ব্যাধী কিংবা এক্সিডেন্ট আসুক না কেনো আমি কোনো ডাক্তার নামের দুর্ণীতিবাজ ডাক্তারের কাছে যাবো না। যদি আমার কোনো প্রকার এক্সিডেন্ট হলে কেউ আমাকে জোড়পূর্বক ডাক্তারের কাছে নিয়ে যায়। আর আমার অবাধ্যে আমাকে ডাক্তারের ট্রিটমেন্ট দেয়া হয় হুস হবার পর আমি আবারও নিজের শরীরের যখম নিজে নিজে করবো। যেখানে মানবতা নাই সেখানে শরীরের কোনো মূল্য নেই।

আমার মৃত্যু নিশ্চিত করণ যেনো কোনো ডাক্তার নামের শয়তান দিয়ে না করানো হয়। প্রয়োজনে জ্যান্ত মাটি দিও।





আপনারা আমাকে যত ইচ্ছে গালাগালি দিন কিন্ত আমার প্রিয়তমাকে কিছু বলবেন না। ও যে অবুঝ! এই মিথ্যা সমাজব্যবস্থার মধ্যে জন্ম নেয়া সবুজ ফসল। তারপরও আমার আশা এই সবুজ ও অবুঝ বাঙালী চেতনা জাগবেই!!!











মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

০১৭১৭-০৪৪৯১৯

বাংলাদেশের রাস্ট্র প্রধানের একটি স্পষ্ট রূপরেখার খসরা প্রস্তাব:: প্রিয় দেশবাসীর উদ্দেশ্যে নিবেদিত!!!

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৩

রাজীব বলেছেন: আপনার মথায় সমস্যা আছে নাকি?
ডাক্তারের কাছেতো যাবেন না! যদি কোন দিন যান চেক করিয়ে নিয়েন।
অথবা নিজের প্রেয়সীকে জিজ্ঞেস করে জেনে নিয়েন।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৪

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: যারা সমাজের সমস্যাকে সমস্যা মনে করেন না। তারা মাথায় সমস্যা দেখতে পায়।

আমার বরিশালের সম্পদ শের-এ-বাংলার একটি কথা মন দিয়ে বিশ্বাস না করুন অসুবিধা নেই। শুধু পড়তে জানলেই হবে।

"যে মায়ের বাচ্চাদের বিড়ালের ভয় দেখিয়ে ঘুম পড়ায়
তারা সিংহের সাথে লড়াই করবে কি ভাবে?
যে দেশের বাচ্চাদের ডুবে মরার ভয়ে ডোবার কাছে যেতে দেয়া হয় না,
সেই দেশের সন্তানেরা আটলান্টিক মহাসাগর পাড়ি দেবে কি করে?"

শুনুন যে দেশের ডাক্তাররা চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীদের অমানুষ মনে করে হাসপাতালের মধ্যে অবরোধ সৃষ্টি করতে পারে সেই ডাক্তারদের সোজা করার জন্য একজন সত্যিকারের মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসীই যথেষ্ট।"

ডে ডাক্তাররা গরীব রোগীদের রোগী মনে করে না তারা দানব।
বাংলাদেশের ৫০% ডাক্তার জামাতকে কোনো না কোনো ভাবে সহযোগীতা করেছে।

আপনি আমার প্রয়সীকে ডাক্তার বলেন নি বলে ধন্যবাদ। প্রেয়সীকে আমার সমস্য আমার নিজের জানানোর দরকার নেই যেদিন সময় আসবে সেদিন ও নিজেই ওর প্রেম দিয়ে আমাকে জাগিয়ে তুলবে।।

এমন কিছু করে যান যাতে মহাকাল স্মরণ রাখে। আমার চোখের দিকে তাকিয়ে দেখুন। ভালো করে দেখুন কাকে দেখছেন বলেন তো? যদি মানুষিক রোগী হিসেবে আমাকে দেখেন তাহলে মানসিক রোগী হয়ে যাবেন। আর যদি মানবতার বাহক হিসেবে দেখতে পান তাহলে একদিন না একদিন মানুষ হয়ে উঠবেন।

২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০২

মুসাফির... বলেছেন: অনেক মনোযোগ আর দরদ দিয়ে লেখটি পড়লাম...
আপনাকে বলছি.. "কোন রকমে বয়স ৪০ পার করেন আপনার (সব) মাথা ঠিক হয়ে যাবে-এবং বর্তমানের ভুলগুলো বুঝতে পারবেন। এত আবেগ দিয়ে স্বাভাবিক জীবন যাপন করা যয়না।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২০

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: কিসের চল্লিশ? বয়স?

যে কিটস ২১বছর বয়সে মারা গেছেন সেই জন কিটসের একটি কবিতা উপলব্ধি করতে শিখুন।

যে স্বামী বিবেকানন্দ ৩৯ বছর বয়সে মারা গেছে তার বক্তব্যটি একবার পরে দেখুন।

যে আলেকজান্ডার দ্যা গ্রেট ৩৩বছর বয়সে মারা গেছে তাকে বুঝতে শিখুন।

আমি অনেক মানুষ দেখি যাদের শারীরিক বয়স ৬০ মগজের বয়স ১৪ও না। ১৪ বছর বয়সে যে রবীন্দ্রনাথ কবিতা লিখেছেন। সারা জীবনে ওরকম একটি কবিতা কজন লিখতে জানে?

৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৫

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: মিঃ রাজিব কে বলছিঃ
যারা সমাজের সমস্যাকে সমস্যা মনে করেন না। তারা মাথায় সমস্যা দেখতে পায়।

আমার বরিশালের সম্পদ শের-এ-বাংলার একটি কথা মন দিয়ে বিশ্বাস না করুন অসুবিধা নেই। শুধু পড়তে জানলেই হবে।

"যে মায়ের বাচ্চাদের বিড়ালের ভয় দেখিয়ে ঘুম পড়ায়
তারা সিংহের সাথে লড়াই করবে কি ভাবে?
যে দেশের বাচ্চাদের ডুবে মরার ভয়ে ডোবার কাছে যেতে দেয়া হয় না,
সেই দেশের সন্তানেরা আটলান্টিক মহাসাগর পাড়ি দেবে কি করে?"

শুনুন যে দেশের ডাক্তাররা চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীদের অমানুষ মনে করে হাসপাতালের মধ্যে অবরোধ সৃষ্টি করতে পারে সেই ডাক্তারদের সোজা করার জন্য একজন সত্যিকারের মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসীই যথেষ্ট।"

ডে ডাক্তাররা গরীব রোগীদের রোগী মনে করে না তারা দানব।
বাংলাদেশের ৫০% ডাক্তার জামাতকে কোনো না কোনো ভাবে সহযোগীতা করেছে।

আপনি আমার প্রয়সীকে ডাক্তার বলেন নি বলে ধন্যবাদ। প্রেয়সীকে আমার সমস্য আমার নিজের জানানোর দরকার নেই যেদিন সময় আসবে সেদিন ও নিজেই ওর প্রেম দিয়ে আমাকে জাগিয়ে তুলবে।।

এমন কিছু করে যান যাতে মহাকাল স্মরণ রাখে। আমার চোখের দিকে তাকিয়ে দেখুন। ভালো করে দেখুন কাকে দেখছেন বলেন তো? যদি মানুষিক রোগী হিসেবে আমাকে দেখেন তাহলে মানসিক রোগী হয়ে যাবেন। আর যদি মানবতার বাহক হিসেবে দেখতে পান তাহলে একদিন না একদিন মানুষ হয়ে উঠবেন।

৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২৮

উড়োজাহাজ বলেছেন: আপনার অবস্থা খুবই খারাপ। আপনি আছেন কী করে?

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩২

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: আপনার মতো উড়োজাহাজ হয়ে নয় বুলবুলী পাখি হয়ে।

৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩১

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: মুছাফির সাহেব কে বলছি
কিসের চল্লিশ? বয়স?

যে কিটস ২১বছর বয়সে মারা গেছেন সেই জন কিটসের একটি কবিতা উপলব্ধি করতে শিখুন।

যে স্বামী বিবেকানন্দ ৩৯ বছর বয়সে মারা গেছে তার বক্তব্যটি একবার পরে দেখুন।

যে আলেকজান্ডার দ্যা গ্রেট ৩৩বছর বয়সে মারা গেছে তাকে বুঝতে শিখুন।

আমি অনেক মানুষ দেখি যাদের শারীরিক বয়স ৬০ মগজের বয়স ১৪ও না। ১৪ বছর বয়সে যে রবীন্দ্রনাথ কবিতা লিখেছেন। সারা জীবনে ওরকম একটি কবিতা কজন লিখতে জানে?

৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩৪

ইসটুপিড বলেছেন: আপনার হয় মাথার সমস্যা আছে নাইলে নতুন লেখাপড়া শিক্ষ্যা ব্লগে ঢুকছেন বানান কইরা লেখতে। পুরা ডিসেম্বর মাস যখনই ব্লগে ঢুকছি ফাস্ট পেজে আপনের কোন না কোন চেটের বাল মার্কা পোস্ট দেখতে হইছে। কোন জায়গায় আপনে জামাতের কোন বালটা ছিড়ছেন যে আপনেরে থ্রেট োদাইতে হইব? আপনের এই বালছাল পোস্ট হুদাই ভাল কোন লেখা পিছনে ফালায় ফাস্ট পেজে।

এই বছরের সবচেয়ে বড় আবাল ব্লগার আপনে।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:০৮

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: আপনি দেয়া গালিগুলো সাদরে গ্রহন করলাম নিজেকে আয়না মনে করে।

আপনি ভালো কারন আপনি রাগতে জানেন।

আমার জীবনে এই প্রথম কোনো বাপের বেটা শত্রু পেয়ছিলাম। আর তা হলো জামাত-শিবির। যারা আমাকে অন্তত চোখে আঙ্গুল তুলে দেখিয়ে দিয়েছে কতো আনসিকিউর বাংলাদেশের মানুষ।

আরও মজা লেখেছে আমার জীবনের এমন এক অধ্যায় নিয়ে আমাকে হিট করেছে যা সত্যিই সুন্দর গেম।

কিন্তু আমার প্রিমতমা আমার আদেশ মানে নি বলে ওদের ফাঁদে পা দিয়ে সামনা সামনি শত্রুর মুখোমুখি হবার সাধ এই মূহুর্তে মিটলো না। আমি গালি দিতে জানি না ভালোবাসতে জানি।

আপনার ছদ্দ নামের মতোই আপনি ভালো।

যারা কারও কোমরে তলোয়ারের খোলস দেখলেই ভয় পায় তারা আসল জুলফিকারের ঝকমক করা কিভাবে দেখবে বলুন?

৭| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০৬

মুসাফির... বলেছেন: শুনেন মিঃ..
আমার মন্তব্যের জবাব ৬ বার কপিপেষ্ট (কিছুক্ষন আগে ৮ বার দেখে ছিলাম-মিষ্টার রাজিবকে ২ বার আর উড়োজাহাজকে ৩ বার) করার কারনে আমি ধরেই নিয়েছি আপনার বয়স ৬০ হলেও মাথা ঠিক হবেনা।

আমি দুঃখিত আগে ভুল বলে ছিলাম- আপনার কথাই ঠিক যেমনটি আপনি বলেছেন-
আমি অনেক মানুষ দেখি যাদের শারীরিক বয়স ৬০ মগজের বয়স ১৪ও না

-আপনার অবস্থাও এর ব্যতিক্রম নয়-

অঃ টঃ- মুছাফির নয়-মুসাফির লিখলে মাথা অল্প ঠিক আছে মনে করতাম- ভবিষ্যতে আপনার লেখা এড়িয়ে যেতে চেষ্টা করব.. ধন্যবাদ

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:২১

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: ইচ্ছে করে করি নি সামুর সিএমএস হয়তো সমস্যা করেছিলো। মুছে দিয়েছি।

আর আপনাদের আগের জবাবের একটি করে কপি নিজে রেখে দিয়েছি যাতে অন্য কারও মনে আপনার মতো প্রশ্ন উদয় হলে উত্তর পেতে সুবিধা হয় কিবাং আপনি যদি কোনো দিন আপনার বক্তব্য প্রত্যাহার করেন তাহলেও যেনো জবাব থেকে যায়।

"মুছাফির" এবার ঠিক আছে?

বানান দেখা আপনার কাজ আমার না। আমি আমার কথাকে ভাষায় প্রকাশ করতে পারলেই হলো।

মুছাফির নিয়ে আমার গুরু নজরুলের এর একটি গান আছে- শুনে দেখুন সুন্দর লিরিকঃ

"মুছাফির মুছরে আঁখি জল ফিরে চল আপনারে নিয়া।
আপনি ফুঁটেছিলো ফুল গিয়াছে আপনি ঝরিয়া।।

রে পাগল! একি হতাশায় তোর,
বাধলিরে বাসা
মিটে না তোর পিয়াসা।।
নিরাশার কাননো ভরিয়া...।"

৮| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০৮

পাঠক১৯৭১ বলেছেন: বাংলাদেশে যদি মাত্র ১ জন ইডিয়ট থেকে থাকে, সেটি আপনি; অনেক আগের থেকে আপনাকে বলে আসছি, এখন সন্দেহ দুর হলো তো?

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:২৪

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: জ্বী!!!

"এক সময় আমার নিজেকে ইডিয়ট মনে হতো।
আজ হয় না- কেনো জানেন?

যে আমি যে আমাকে চিনি ও জানি।

যার নিজের প্রতি আত্নবিশ্বাস নেই - তিনি অন্যকে ইডিয়েট ভাবতে পছন্দ করে।

৯| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:১৭

রাজীব বলেছেন: থাক ভাই, মাফ কইরা দেন। ব্যাচারা প্রেয়সীর চিন্তায় অস্থির।
যার গরু হারায় সে নাকি বউকেও মা বলে। ওনার এখন চিন্তায় সেই অবস্থা।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:২৯

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: আমি যে কোনো কিছু হারিয়ে ফেলতে জানি না।

আপনার অন্তরেই আমি থাকি, আছি, থাকবো।

হয়তো অনেক কাছের বন্ধু কিংবা অনেক দুরের শত্রু হয়ে।

আমার গরু হায়ায় নি। আমার একটি পোষ মানা সিংহ হারিয়েছে।
গরু হারালে কাকে কি বলে আপনি ভালো জানেন।
কিন্ত কারও পোষ মানু সিংহ হারালে- অনেক বড় বিপদের কথা।
ঐ সিংহকে ধরে অন্য কেউ খাচায় বন্দি করে রাখলেও বিপদ। যখন মুক্তি পাবে তখন যে ঐ সিংহ সবাইকে কামড়াতে পারে। আমার প্রেমিকা একজন সিংহী!!!

১০| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৭:৪৮

মেহেদী_বিএনসিসি বলেছেন: চরম সাইকোতো একটা...... X(( X(( X(( ..সেই ডেসটিনার আবুল কালাম আজাদ কিংবা নাভানার সিভিল ইঞ্জিনিয়ারের তুলনায় আপনি সবার চেয়ে এগিয়ে।

হালায় বরিশাইল্যাগো মান ইজ্জত সব ধুলায় মিশায়া দিলো......৩০হাজার টাকা সাহায্যের জন্য হাত পাতে আবার নিজের টাইলেল লাগায় সিইও.........সিইও এর মানে জানো ??


০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৩৯

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: মেহেদী সাহেব? ভালো আছেন?

একজন এ।পি|জে আবুল কালাম আমার মতো ঘর থেকেই জন্ম নেয়। যিনি মানবতা শিখাতে আসেন। যখন উপলব্ধি করতে পারে তখন তার বিনিময়ে অনেক সম্মান পাওয়া যায়।
কিন্তু যে নিজের আশা ও স্বপ্নকে সম্মান দিতে জানে না সে অন্যের দেয়া সম্মান গ্রহন করে কিভাবে?

আমি বরিশালের গর্বিত সন্তান। আপনার মতো নিজ জন্মস্থানকে তুচ্ছ করার নাম দেশপ্রেম কেনো কোনো প্রেমই না।

ধরুন রাস্তায় একজন ছিনতাইকারী ধরা পরলো। আপনি গিয়ে অন্য সবার মতো ঐ অসহায় ছিনতাইকারীকে একটি ঘুষি দিতে পারবেন।

আমি পারবো না কারণ আমি ভেবে চিন্তে কথা বলি- "আমি ভাববো সবাই যাকে ছিনতাইকারী ভেবে মারছে, সে কি আসলেই ছিনতাইকারী"

বরিশাল আসলে আমার চা-নিমন্ত্রন রইলো।

টাকা দিয়ে মানুষকে মেজরমেন্ট করতে জানেন। টাকা দিয়ে হেল্প করতে শিখুন।
আমি টাকা চেয়েছি এখনও চাচ্ছি কারণ কেউ আমাকে দেয় নি। তার মানে এই সুসীল সমাজের প্রধান সম্পদ টাকা। কি বলেন?

১১| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:৫৬

ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: সবাই বলছে আপনার মাথায় নাকি সমস্যা আছে কিন্তু আমি তা ভাবছিনা

আমি ভাবছি সমস্যাটা আমার মাথায় তা নাহলে এিই প্রথম এতবড় একটা লেখা কিভাবে এতটা মনোযোগ দিয়ে পড়লাম এবং কি পেলাম কেন পড়লাম? নিজের কাছে প্রশ্ন আপনি জবাব দেয়ার দরকার নেই

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৪৪

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: জবাব কে ভয় পান? কেনো? যার মধ্যে প্রশ্নের উদয় হয় তার আবার জবাবের ভয় কিসের?

যারা অন্যের মানুষিক রোগকে নিজের করে মনে করতে পারে সে ও মানুষিক রোগী হতে পারে?

যিনি মানুষিক রোগের মানুষিক ডাক্তার তারও মানুষিক রোগ হতে পারে।

যার বড় ধর্ম মানবসেবা সে কি করে মানুষিক রোগী হয়? তাকে তো সয়ং শ্রস্টা সবকিছু দিয়ে দেয়।

আপনি চেষ্টা করুন। যখন পড়েই ফেলেছেন তখন আগের সব লেখা পড়ুন। দেখবেন আপনি নতুন এক মানুষ হয়ে আমার সম্বন্ধে কিছু একটা লিখতে পারবেন।

১২| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৪৯

অগ্নি সারথি বলেছেন: ঐ বুকাচোদা, তুই আবার কবে থিক্কা জামাত শিবিরের বিপক্ষে লিখলি???
শোন বিখ্যাত হইতে গেলে, কিছু কইরা হইতে হয়। বাল ফালায়া হওয়া যায় না। তোর বুদ্ধিডা বড়ই সেকেলে। হালার হারাডা দিন ছাগুগো পিছে লাইগ্যা থাকি, আমারে কেউ কিছু কয় না আর হেতে আইছে। দূর হ বোকাচোদা।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৪৮

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: ভাই অগ্নি সারথি!!!

আমার একটা রিকোয়েস্ট রাখবেন? কথা দিন রাখবেন?

আয়নার সমনে গিয়ে যে মন্তব্যটি করেছেন তা নিজের মুখে চরম সুন্দর করে আবৃত্তি করুন। পরপর ৫০বার।

তারপর যে ফল পাবেন তা যে অনেক মিস্টি। মিস্টির সাথে রস ও থাকবে।

১৩| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৫৭

ক্লিকবাজ বলেছেন: হের মনে হয় ইউরোপ-আমেরিকার পলিটিকেল এসাইলাম দর্কার আর নয়তো মাথাডা পুরাই নস্ট।

ব্লগে ডার্লিং এর নাম-ধাম চোদ্দগুস্টি লেইখ্যা ফালাইছে খালি ভূলে ফুন নাম্বার বাদ পর্ছে। সেইটা দিয়া দিলে কমপ্লিট হৈত =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:১১

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: মানুষ ইউরোপ এমেরিকার নামকরণ করেছেন।

আমি পুরো বিশ্বের সম্পদ। পুরো বিশ্ব নিয়ে কথা বলার অধীকার আমার আছে। আমি মানুষ।

ফোন নম্বর জানা নেই। থাকলে দিয়ে দিতাম। ওর বাসার নম্বর ছিলো তা দিয়ে দিয়েছি।

আপনাদের আপন মনে করি বলেই দিয়েছি। আমি যে আপনাদের চাওয়ার কাছে অসহায়। না চাওয়ার কাছেও দ্বায়বদ্ধ!!!

এক কোটি প্রশ্ন করুন। যদি তার মধ্যে একটি প্রশ্নকে আমি মানব কল্যানের সমাধান রূপে পাই তার উত্তর দিয়ে দিচ্ছি।

আসিফ কোনো ফালতু জাতের সাপ নয় যে সবাইকে আঘাত করবে। আমার বিষ সহ্য করার ক্ষমতা এই বিশ্বের কারও হয় নি।

অবহেলা না করে জীবনকে জীবনের মতো করে পেতে চ্যালেঞ্জ করুন। দেখবেন এই বিশ্ব আপনার।

"দুনিয়াকো লাথ মারো, দুনিয়া সালাম করে,
দুনিয়াকি মজা লেলো, দুনিয়া তোমহারি হে..

১৪| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৫০

আহমেদ আলিফ বলেছেন:
পোলাডার জন্য মায়া হয়তাছে :(
পোলাডা এই ভাবে শেষ হইয়া গেলো :((

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:১৬

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: কোন পোলা? আপনি যে শিশুর ছবিটির মাধ্যমে নিজেকে প্রকাশ করেছেন?

বাচ্চাদের মধ্যে ফেরেশতা থাকে।
বেশির ভাগ মানুষের মধ্যে শয়তান ও মানুষ একসাথে থাকে।

কেউ শয়তানী প্রকাশ করে। কেউ মানুষকে প্রকাশ করে।

যারা শয়তানী প্রকাশ করে তাদের ভিতরের মানুষটি ঘুমন্ত। আর যে মানবতার জয়গান গায় সে মানুষ। আমার সবগুলো মন্তব্য ও লেখাগুলো আর একবার উপলব্ধি করুন।

দেখবেন আপনার মন্তব্য প্রকাশ কতো সুন্দর হয়ে যাবে। আপনার মন্তব্যের মধ্যেই যে আপনার চিন্তা শক্তির তিব্রতা অনুভব করা যাবে। চেহারার মধ্যে নয়।

যারা চেহারা দেখে প্রেম করে তারা চেহারা পায়। যারা মন দিয়ে প্রেম করে তারা মন অর্জন করে নেয়।

কোনো মানুষের করুনায় কোনো দিন তিনি বাঁচেন না। তিনি যে সসীমের মাঝে অসীমের স্বাধ। অসীমকে কেউ বন্দি করে রাখতে পারে না।

আমি আমার জীবনে যা পেতে চেয়েছি। কোনোটা আগে পেয়েছি । কোনোটা পরে। কিন্তু হারাই নি।

আমার আপনাদের প্রকৃত প্রেমের রাস্তা দেখাতে পৃথিবীতে এসেছি। আমার জন্মই হয়েছে অবুঝদের মাঝে সবুজকে বিলিয়ে বেড়াবার জন্য। সেই সবুজের মাঝে যে লাল রঙ দিয়ে যে বংলাদেশের পতাকা হয়।
সেই লালকে টার্গেট করেই আমার অবিরাম ছুটে চলা। সেই লাল টকটকে সূর্যই আমার প্রেমিকার প্রতিরূপ।

সূর্যকে আপনারা বিজ্ঞান বইতে সকল শক্তির উৎস হিসাবে প্রকাশ করেছেন। কিন্তু সেই সূর্যের দিকে একবার মুখোমুখি তাকিয়ে দেখুন সব ঝাপসা দেখবেন। কারণ কি জানেন?

সূর্যের যখন ইচ্ছে হয় কারও হাতে ধরা দেবে ঠিক তখনই আসে। সর্যের প্রয়োজনে সূর্য ওঠে কে আলো পেলো আর কে তাকিয়ে তার চোখ নষ্ট করলো তা দেখা সূর্যের দ্বায়িত্ব না।

আমার প্রেমিকা আমার সূর্য। আমি যেমন তাকে প্রাণ ভরে কাছে পেতে চাই। ঠিক ওর মতো করে আমাকে কাছে নিয়ে নেবেই। কিন্তু আমাকে হারতে দেবে না। এই বিশ্বাসই আমার শক্তি। কোনো বিজ্ঞান বইয়ের এক টুকরো কাগজ আমার শক্তি না।

আপনার মায়া হয়েছে শুনে ভালো লাগলো। মায়া কে মায়ার মতো করে প্রকাশ করতে শিখুন দেখবেন আমি আপনার বুকে প্রেরনা হয়ে জেগে উঠবো।

আমি এই ভাবে শেষ হয়ে যাই নি। বরং আমি আমার আসল কাজ এখন পর্যন্ত শুরুই করতে পারি নি।

আমি অপেক্ষা করি না চেষ্টা করি। আমি ভালোবাসি না ভালোবাসাই। আমি শক্তি না শক্তির উৎস।

আমির মাটির দেবতাকে মানি না। মনের ভিতরের দেবতাকে সৃষ্টি করি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.