নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

সকল পরিবর্তনের সাথে আমি ছিলাম। আবারও এসেছি সেই পরম সত্য নিয়ে। তোমাদের মনের মাঝেই লুকিয়ে আছে সেই মহাকালের শক্তি। আজ তাকে জাগাবার দিন এসেছে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ

আমি তোমার ভিতরের শক্তি কে জাগতে এসেছি বন্ধু। একবার চোখ মেলে দেখো নতুন এক সূর্য উদয় হয়েছে বাংলার আকাশে। কোনো মৃত্যু, কোনো বাধা, কোনো প্রতিকুলতা এই হৃয়য়ের পরম শক্তি ও সত্য সুন্দরকে বিনষ্ট করতে পারবে না। আমি যুগে যুগে আসি আজও এসেছি শুধু তোমাদের ভিতরের শক্তিকে জাগাতে। আমার এই পথ চলা থামবে না। তোমাদের বাঁচার মাঝে আমি বেঁচে আছি। বেঁচে থাকবো তা যদি কোনো করুন মৃত্যুর মধ্য দিয়েও হয়। আমার বাংলাদেশে নতুন এক গণতন্ত্র এসেছে। যা এই পরিবারতন্ত্রকে ভেঙে সত্যের ভিতরের সত্যকে তুলে এনেছে। আজ আমরা বিশ্বের বড় শক্তিতে রূপান্তরিত হচ্ছি। তোমাদের ভালোবাসাই আমাকে তোমাদের মাঝে বাঁচিয়ে রাখবে।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমাদের কন্ঠশিল্পী ও ইনুস্ট্রমেন্ট্রাল :: পদত্যাগের অপেক্ষার কষ্টকে গান দিয়ে ভুলান!!!

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৩১

বাংলাদেশের কন্ঠশিল্পীদের নিয়েও পলিটিক্স হয়েছে। এ কেমন কথা? আমাদের সম্পদ নিয়ে অন্যরা মাতব্বরী করবে আর আমরা থাকবো তাদের হাতের খেলার পুতুল ও এজেন্ট। এই দিন শেষ।



আপনি কি অমিতাভ বচ্চনের “শেরাবী” সিনেমাটি দেখেছেন?

আমি দেখেছি। “পেয়ার দে......” আমাদের সুর নিয়ে হিন্দি গান হলে সেই হিন্দি কে আমরা সম্মানের চোখে দেখি। আজ থেকে ভাববেন আমাদের যত সুর বিশ্ব চুরি করবে তত নতুন নতুন সুর সৃষ্টি হবে।

গজগামিনী (শাহরুখ, মাধুরী) সিনেমায় আমাদের সুর ব্যবহার করা হয়েছে।



রূপচাদ পক্ষি নামক এক গায়ক ইংরেজদের গান শুনিয়েছিলেন কৃত্তনের সুরে। সেই গান শুনে আমি অবাক হয়ে গিয়েছি। বাংলাদেশের গায়করা কোনোদিনও সাধারণ নয়।

গানটি ছিলো এরকম মাথুর কৃত্তনঃ

লেট মি গো ওরে দারি।

আই ভিজিট টু বংশিদারি।।

এসেছি ব্রজহতে.............

(গানটি হিন্দু ধর্মীয় গানের এমপি-থ্রী বা আসামের ভক্তিগীতির সাথে পরিচিত তারা একটু খুজলেই পাবেন পাবেন)

এর মধ্যে মহেশ রঞ্জন শোম, পরিক্ষিত বালা, পরিক্ষিত বালা সহ বিভিন্ন শীল্পির গান আছে।

এই টাইপের গান গুলো হিন্দু ধর্মীয় অনুভুতির সৌন্দর্য্য। যার মধ্যে ধর্মের গভীরে লুকানো তাওহীদের বিশ্বাস কে আরও সুদৃঢ় করে।

এরকম কয়েকটি লিরিক দিলামঃ

নয়নাভিরাম মোর নয়নাভিরাম.............

এলো যশোদা দুলাল,

এলো নবঘন শ্যাম,

.............................



আবার



আমি ধন চাই না মুক্তি চাই না।

শুধু প্রেমো অভিলাসী।।

দিনভক্তে দেখা দেও আসি।

ভগত বিলাসী...................



আবার

কে ঐ আসিলোরে কামার পুকুরে

পুলকে ভরিয়া ওঠে প্রাণ।।

..............................

মানিক রাজার ঐ অম্রকাননে।

ভাইরে গদাই ধরি দুটি পায়ে।।

....................................



এরকম অনেক অনেক লিরিক আছে। এ ধরনের গানের সুরগুলোও খুব সুন্দর। এই গানগুলী সনাতন কালচার+বাঙালী কালচারের স্রোতধারা..............

আপনাদের এই গানগুলোর কথা বললাম কেনো জানেন?

আমার খুব দুঃখ লাগে আমরা আমাদের গানগুলোকেও ধর্মের মাধ্যমে চিনতে শিখি। প্রেমের মাধ্যমে চিনতে শিখি। বুড়ো মানুষের গান বলে চিন্তে শিখি। পুরোনো দিনের গান হিসেবে চিনতে শিখি। পল্লিগীতি শুনলে বন্ধু মহলে মান-ইজ্জত শেষ। আবার ইসলামী সংগিত গাইতে হবে ইন্সট্রুমেন্ট ছাড়া। কত কত বাঁধা।

গান হলো মনের খোরাক। জীবনের প্রতিটা ছিসুয়েশনের সাথে গানের সাথে কুটনৈতিক না বরং প্রেমের বন্ধন আছে। গানের ক্লাসিফাকেশননে কোন দেষ নেই। কিন্তু জেনারেশনের নামে বিভক্তি করা ভুল ডিসিসন।

যেমন ধরুন, এক ভদ্রলোক জীবনে প্রথম প্রেমে পড়লেনঃ তখন তিনি হয়তো গেয়ে উঠলেনঃ

আর যাবো না এমেরিকা,

যখন পেলাম তোমার দেখা,

তোমার বড়ীর পাশে বাড়ী ভাড়া করে,

থেকে যাবো ঢাকা।



(এটি ইলিয়াস কাঞ্চন অভিনিত একটি বাংলা সিনেমার গান। একদিন বাংলাদেশের কোনো প্রেমিকের প্রেমিকার পরিবার ভাড়া থাকবে না। তখন হয়তো কোনো বাচ্চা বলে উঠবে “মা! ভাড়া থাকা মানে কি?” বন্ধু হাল যখন ধরেছি ফসল ঠিকই ফলাবো।)



তারপর যখন কিশোর বয়সে কোন মনের মানুষ জুটে যায়। কিন্তু মনের মানুষের মন পাওয়ার জন্য নিজের ভ্রু টানতে টানতে শাহারুখ খানের মতো করতে গিয়ে ভ্রু-ই নাই নাই ভাব কিন্তু প্রেমিকা গুরুত্ব দিচ্ছে না বা আপনি আপনার প্রেমিকার মন পেতে অসাধারণ স্টাইল করে সাইকেল চালাতে গিয়ে আছাড় খেলেন। তখন হয়তো শুনছেন-

বন্ধু হতে গিয়ে তোমার শত্রু বলে গণ্য হলাম................... (সুবির নন্দি)



কিংবা

“বন্ধু তুমি শত্রু তুমি

তুমি আমার সাধনা

তোমার দেয়া আঘাত আমায়

দেয় যে মধুর সান্তনা”

(আব্দুর জব্বার)



যখন পুরোপুরি প্রেম চলছে তখনঃ

পাথরের পৃথিবীতে কাঁচের হৃদয়,

ভেঙে যায় যাক তার করিনা ভয়,

তবু প্রেমের তো শেষ হবে না।।

(তপন ও শাকিলা) (আমার প্রিয়া মুন এই গানটি খুব পছন্দ করে)



কিংবা

ইয়ে সুহানে পাল ইয়ে মোলাকাতে

হামনা ভুলেঙ্গে, পেয়ার কি বাতে,

রাত মেরি দিলকো ছুকন।।

না যুদা হোঙ্গে হাম,

হাম তুমহারিহে , তুমহারি ছনম,

জানেমান মোহাব্বাত কি,

হার কসম সে কসম।





ধরুন প্রেমিকার বাবা মা তার মেয়েকে অন্য কোথাও বিয়ে দেবেন। তখন শুনতে পারেনঃ

না না যেও না,

ও শেষ পাতা গো শাখায় তুমি থাকো।

(মান্না দে)



অন্য কোথাও ডালিং এর বিয়ে হয়ে যাচ্ছেঃ শুনতে পারেনঃ

কিছু কিছু মানুষের জীবনে ভালোবাসা,

চাওয়াটাই ভুল,

(স্বপ্নের বাসর)



আবার ধরুন আলাদা হবার কিছুদিন হয়ে গেলো তার পর শুনতে পারেনঃ

আমার বলার কিছু ছিলো না,

না গো, আমার বলার কিছু ছিলো না,

চেয়ে চেয়ে দেখলাম...................(হৈমন্তী শুকলা)



তার কিছু দিন পর প্রায় বিরক্ত হয়েঃ

“তুমি নিজের মুখেই বললে যেদিন,

সবই তোমার অভিনয়,

মিথ্যে কোনো কিছু নয়

আমি দুঃখ পেলেও

খুশি হলাম জেনে”



তারপর ভুলে থাকতে গিয়ে মনে পড়লো বা দু’জনের দু’জায়গায় সুখের সংসার হলঃ তারপর গাইতে পারেন বা শুনতে পারেনঃ

কতদিন পরে এলে একটু বসো,

তোমায় আরো কথা বলার ছিলো,

যদি শোনো...........

(হেমন্ত মুখপাধ্যায়)



তারপর মেলাদিন হয়ে গেছে রিডার্ড করলেনঃ তারপর শুনতে পারেন-

চুপকে চুপকে রাত দিন আসু বাহানা ইয়াদ হে,

হামকো আবতাক আশিকিকা,

বো জাবানা ইয়াদ হে।।

(গোলাম আলী)



আপনাদের শিখানো বা জানানো হচ্ছে যে এটা শোনে বুড়া মানুষ, ওটা শোনে ফকিরে, ঐ টা শোনে রিকশাওয়ালা, ইত্যাদি ইত্যাদি হরেক স্টাইলের প্রতারনা।

আমার প্রশ্ন গান কি মানুষ?

না গান মানুষ না। গান হলো মনের কল্পনা শক্তি ও মুক্ত চিন্তা বিকাশে দারুন এক পদক্ষেপ।

আজ দেখুন গান হয়ে গেছে হাওলাদার, সিকদার, চকিদার, পাটোয়ারী, মাঝি, ঝোলা, চৌধুরী, শেখ, বা পলিটিক্যাল পার্টির জন্য বা কোনো একাডেমির জন্য কিংবা বিশেষ কোনো গোত্রের জন্য।

এতো দিনের এতো বিবেধের সবকিছু হলো ধোকা। এটা বৃটিশরা সৃষ্টি করেছে।

মানুষ আলাদা আলাদা ধর্মালম্বী হবে ঠিক আছে কিন্তু বংশ নামের চালাকি করেছে কারা। আমাদের মাঝে কেস, মামলা, হৈ-হুল্লোর করানোর যত প্রকার অপ প্রকাশ ছিলো সব বৃটিশরা করেছেন।



এবার করে দেখাবে বাংলাদেশীরাঃ

আমাদের তালে বিশ্ব নাচবে ইনসাআল্লাহ্



গান মনের খোরাক। বাংলাদেশী মানুষরা এখন থেকে গান শুনবে, শিখবে, বুঝবে............



আমাদের প্রিয়ার মতো করে আমাদের মনের সুখ নিয়ে যারা খেলা করেছিলো এবার তাদের মনে সেই সুখ দিয়ে আমরা প্রমান করবো। আমরা বাংলাদেশী।



বন্ধু! আর একটি বিশেষ কথা না বললেই নয়। তাহলো আমাদের শীল্পিরা তাদের ওস্তাদদের ভুলে যায় (হয়তোবা)

সারগাম, রাগ, তাল, লয় ও ইনুসট্রুমেন্ট সম্পর্কে না জানলে ভালোমানের মিউজিক ডিরেকশন দেয়া সম্ভব না।



ভারতের অভিজিৎ কে দেখুন। কত কৃতজ্ঞ ও দেশপ্রেমীক। অভিজিতকে তুলে নিয়ে আসতে বেশী সাহায্য করেছিলেন “জগজিৎ সিং”।

দেখুন সেই জগজিৎ সিংকে স্মরণ করে অভিজিত গেয়েছিলেনঃ

হোঠৌপে ছুলো তুম,

মেরী গীত অমর কারদো।।

আমাদের বাংলাদেশী মায়ের সন্তানদের কোনো লাইফ প্রোগাম করলে তাদের সংগীত শিক্ষকদের নাম স্মরন করা উচিন। এটা একটি জাতির সাংস্কৃতি, আদব, শিক্ষকের মর্জাদা, কৃতজ্ঞতাবোধ ও বাঙালী মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাস করার নাম।



বাংলাদেশী মানুষের হাজার বছরের ঐতিহ্যের সথে জরিয়ে আছে মুরুব্বীদের পা, ছুয়ে ধুলি নেয়ার রেওয়াজ! একবার বাবা, মা, শিক্ষক বা অন্য কোনো বাঙালী মুরব্বীর পায়ের ধুলি মাথায় নিলে আপনার হাত না হয় একটু ধুলিতে ভরে গেলো। কিন্তু দেখেছেন “সেলাম” করলে বাবা, মা কিংবা শিক্ষকরা কি পরিমান খুশি হয়। এই সুখটুকু পাওয়ার ব্যাপারেও আজ অধীকারের ব্যাপার চলে আসে। শুধু জামাই কিংবা ঈদ-কোরবাণীর সময় এই সাস্কৃতিটি ভয়ে ভয়ে টিকে আছে।

আমি বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত একজন হিন্দুকেও পাই নি যাকে আমি “আসসালামু আলাইকুম” বলার পর “ওয়ালাইকুম আসসাম” বলে উত্তর দিতে কার্পন্য করেছে। হিন্দুরা যদি বাংলাদেশী হিসেবে আমাদের সালামের উত্তর দিতে দিদ্ধা বোধ না করে তাহলে আমরা নিজেরা নিজেদের মধ্যে সালাম দিলে অসুবিধা কোথায়।

খেয়াল রাখবেন। পায়ে হাত দিয়ে সালাম দেয়ার সময় মাথা পুরোপুরি নিচু না করে মাথা টুয়েন্টি ডিগ্রি বা তার বেশী উপর মুখি করে নিলে। আল্লাহ অখুশি হন না। আল্লাহ্ সম্মানের পক্ষে কষ্ট দেবার পক্ষে না। মিডিয়াকে এই ব্যাপরে একটু হলেও এগিয়ে আসতে হবে।



বন্ধু বাংলা ভাষাকে আর কোনো দিন কেউ জাতে লাঞ্চনা করার সহোস না পায়। সেই অঙ্গীকারে অঙ্গীকারাবদ্ধ হবেন।

বাংলাদেশীরা বাংলা ভাষায় সব ভাষাই বলতে পারবে কিন্তু যারা পরিকল্পিত ভাবে আমাদের বাংলিশ শিখিয়ে মাথার মগজ উল্টো দিকে নিয়ে ব্রেন ওয়াশ করেছিলো তাদের আমরা আমাদের মায়ের ভাষা দিয়ে দেখিয়ে দেবো বাংলা সুর, তাল, নাচোন-ড্যান্স এর আনন্দে তারা কিভাবে তাদের মনকে আমরা উড়োজাহাজের মতো উড়িয়ে, তারপর পাখির মতো উরে উরে, নদীর মতো প্রবাহিত করে, রোদের মতো ঝিলিক দিয়ে, শ্রাবনের মতো ঘন বড়ষন এনে, তারপর কোকিলের মতো কাকের বাসায় ডিম পারিয়ে হলেও মানুষ বানিয়ে শিখাবো মমতা কাকে বলে। তারপরা তারাও বুঝবে বিরহর শক্তি কতো বড়, কতো ত্যাগের, কতো কষ্টের, কতো বড় ভুবনেশ্বরের রূপকার।

আসুন বন্ধু গানের রাজ্যে বিচরন করে আমাদের মেধাকে অবাধ ও নিরাপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক করে ফেলি।

অনেক দিন তো হয়ে গেলো এবার সবাইকে জাগতেই হবে।

আমরা যে কি করে দেখাতে পারি তা ওরা এখনও বুঝতে পারে নি।

যাদের এতো এতো আবেগ আছে তাদের ইমোশন দিয়ে আলাদা করা যাবে না। বিদেশী ভাষার শব্দের উপনিবেশ বাংলাদেশ। এরপর ওরা ওদের প্রাচুর্য্য হারানো নিয়ে আমাদের কোনো ভাওয়াইয়া সুরকে নকল করে গান বানানোর চেষ্টা করবে।

কিন্তু সফল হবে না। সফলতা নিজের কালচারকে সত্যজ্ঞানে প্রকাশের মাধ্যমেই হয়।

আমাদের টেনশনের ভাষা অনেক। এর থেকে হতাশা সৃষ্টি হয়। এবার আর হতাশা নয়। এবার বহুদিনের স্বপ্নের ধর্য্য নামের প্রচেষ্টা দিয়ে দ্রুত বাস্তবায়নের বালাদেশী কালাচার দিয়ে ওদের ইংলিশ সাহিত্য বিষয়ক মন্ত্রনালয় খুলে দেবো।

পশ্চিমারা আমাদের পূর্বপুরোষদের ঘুস দেয়া শিখিয়েছে। এবার ওরা নিজেরা নিজেরা বাংলার রসে রসিক হয়ে উঠুক এই হোক আমার পথ চলার দাবি।

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ্

০১৭১৭-০৪৪৯১৯





মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫১

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: যারা আমাদের Do or die শিখাতে চেষ্টা করেছিলেন তাদের আজ বলে দিন
ট্রাই এন্ড সাকসেস

২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩৯

রাজীব বলেছেন: এত বড় বড় পোস্ট কিভাবে লিখেন?

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৩১

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: যখন যা লিখতে ইচ্ছে হয় তাই লিখি। কেউ যদি তার ইচ্ছাকে সজাগ করে সত্যজ্ঞানে তুলে ধরে তার নামই কথা।

বাংলা এমন এক ভাষা যার মধ্যে সব তুলে ধরা যায়। পেটে খুধা লাগলেও ভাষা যে পারফেক্ট ও সয়ংসম্পন্ন। এরই নাম বাংলাদেশ।

৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৩২

কামরুল ইসলাম রুবেল বলেছেন: অনেক কষ্ট করচেন, তাই পিলাচ,

পড়ি নাই, দেক্তাচি এনটিনার উপ্রে দিয়া যাইতাচে, তাই ডরাইচি।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৩৫

মোঃ আসিফ-উদ-দৌলাহ বলেছেন: কিসের ভয়?
আমি বুক পেতে দিয়ে হলেও আপনার সামনে সময় মতো দাঁড়াবো। তার আগে নিজের ধ্যান গুহার দিকে চেয়ে দেখুন।

একটি বাঙালীর বুকে বিশ্বের কোনো বীর গুলি চালাতে পারে না। হয়তো হত্যা করে সাময়িক ভাবে দুর্বল দ্বারা সুন্দরকে ঢেকে রাখার চেষ্টা করা হয়।

নো ভয়! নো ডর! ডু ইশক্

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.