নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার কাছে জীবন মানে ক্ষণিক সুখে অপরকে ভুল না বোঝা।

অসিত কর্মকার সুজন

আমার আকাশে আমি ধ্রুবতারা।

অসিত কর্মকার সুজন › বিস্তারিত পোস্টঃ

আম্রপালী : নগরবধূ বা পতিতা

২২ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ২:২৯

স্বাদের দিক থেকে অনেকের কাছেই 'আম্রপালী' আম খুবই প্রিয় । আকারে ছোট কিন্তু মিষ্টির দিক থেকে যেন সকল আমকে পিছনে ফেলে দিয়েছে 'আম্রপালী' ।




কিন্তু  এই আমটার নামকরণ কোথা থেকে হল জানেন ? আম্রপালী ছিলেন এমন একজন অনিন্দ্য সুন্দরী ; প্রায় ২,৫০০ বছর আগে রাষ্ট্র যাকে বানিয়েছিল নগরবধূ বা পতিতা ।


আম্রপালী জন্মেছিলেন আজ থেকে ২,৫০০ বছর আগে ভারতে । তিনি ছিলেন সে সময়ের শ্রেষ্ঠ সুন্দরী এবং নর্তকী । তার রুপে পাগল ছিল পুরো পৃথিবী আর এই রুপই তার জন্য কাল হয়ে ওঠে । যার কারণে তিনি ছিলেন ইতিহাসের এমন একজন নারী, যাকে রাষ্ট্রীয় আদেশে পতিতা বানানো হয়েছিল !

আম্রপালী বাস করতেন বৈশালী শহরে । বৈশালী ছিল প্রাচীন ভারতের গণতান্ত্রিক একটি শহর, যেটি বর্তমানে ভারতের বিহার রাজ্যের অর্ন্তগত । মাহানামন নামে এক ব্যক্তি শিশুকালে আম্রপালীকে আম গাছের নিচে খুঁজে পান । তার আসল বাবা-মা কে ইতিহাস ঘেঁটেও তা জানা যায়নি । যেহেতু তাকে আম গাছের নিচে পাওয়া যায় তাই তার নাম রাখা হয় আম্রপালী । সংস্কৃতে আম্র মানে আম এবং পল্লব হল পাতা । অর্থাৎ, আমগাছের নবীন পাতা ।



কিন্তু শৈশব পেরিয়ে কৈশোরে পা দিতেই আম্রপালীকে নিয়ে হইচই পড়ে যায় । তার রুপে চারপাশের সব মানুষ পাগল হয়ে যান । দেশ-বিদেশের রাজপুত্রসহ রাজা থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ তার জন্য পাগলপ্রায় হয়ে যান । নানা জায়গায় থেকে তাকে নিয়ে দ্বন্দ, ঝগড়া আর বিবাদের খবরও আসতে থাকে । সবাই তাকে একনজর দেখতে চান, বিয়ে করতে চান । এ নিয়ে আম্রপালীর মা-বাবা খুব চিন্তিত হয়ে পড়েন । তারা তখন বৈশালীতে সকল গণমান্য ব্যক্তিকে এর একটি সমাধান করার জন্য বলেন । কারণ, সবাই আম্রপালীকে বিয়ে করতে চান । তখন বৈশালীর সকল ক্ষমতাবান ও ধনবান ব্যক্তি মিলে বৈঠকে বসে নানা আলোচনার পর যে সিদ্ধান্ত নেন তা হল, আম্রপালীকে কেউ বিয়ে করতে পারবেন না । কারণ তার রুপ । সে একা কারো হতে পারে না । আম্রপালী হবে সবার । সে হবে একজন নগরবধু, মানে পতিতা । এটা ছিল একটা ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত । ইতিহাসে এভাবে রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্তে কাউকে পতিতা বানানো হয়েছে এমন সিদ্ধান্ত খুবই বিরল !

আম্রপালী সে সভায় পাঁচটি শর্ত রাখেন-

(১) নগরের সবচেয়ে সুন্দর জায়গায় তার ঘর হবে ।
(২) তার মুল্য হবে প্রতি রাত্রির জন্য পাঁচশত স্বর্ণমুদ্রা ।
(৩) একবারে মাত্র একজন তার গৃহে প্রবেশ করতে পারবেন ।
(৪ ) শক্র বা কোন অপরাধীর সন্ধানে প্রয়োজনে সপ্তাহে সর্বোচ্চ একবার তার গৃহে প্রবেশ করা যাবে ।
(৫) তার গৃহে কে এলেন আর কে গেলেন- এ নিয়ে কোন অনুসন্ধান করা যাবে না ।
সবাই তার এসব শর্ত মেনে নেন । এভাবে দিনে দিনে আম্রপালী বিপুল ধন-সম্পদের মালিক হয়ে ওঠেন । তার রুপের কথাও দেশ-বিদেশে আরও বেশী করে ছড়িয়ে পড়তে থাকে । 




প্রাচীন ভারতের মগধ রাজ্যের রাজা ছিলেন বিম্বিসার । শোনা যায়, তার স্ত্রীর সংখ্যা নাকি ৫০০ ছিল ! নর্তকীদের নাচের এক অনুষ্ঠানে তিনি এক নর্তকীর নাচ দেখে বলেছিলেন, এ নর্তকী বিশ্বসেরা । তখন তার একজন সভাসদ বলেন- মহারাজ, এই নর্তকী আম্রপালীর নখের যোগ্য নয় ! বিম্বিসারের এই কথাটি নজর এড়ায়নি । তিনি তার সেই সভাসদের থেকে আম্রপালী সম্পর্কে বিস্তারিত শুনে তাকে কাছে পাবার বাসনা করেন । কিন্তু তার সভাসদ বলেন, সেটা সম্ভব নয় । কারণ, তাহলে আমাদের যুদ্ধ করে বৈশালী রাজ্য জয় করতে হবে আর আম্রপালীর দেখা পাওয়াও এত সহজ নয় । দেশ-বিদেশের বহু রাজাসহ রাজপুত্ররা আম্রপালীর প্রাসাদের সামনে তার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করেন । কিন্তু মন না চাইলে তিনি কাউকে দেখা দেন না । এত কথা শুনে বিম্বিসারের আগ্রহ আরও বেড়ে গেল । তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন, ছদ্মবেশে বৈশালী রাজ্যে গিয়ে আম্রপালীকে দেখে আসবেন । কি এমন আছে সেই নারীর মাঝে, যার জন্য পুরো পৃথিবী পাগল হয়ে আছে ! 

তারপর বহু চড়াই উৎরাই শেষে তার আম্রপালীর সাথে দেখা করার সুযোগ আসে । আম্রপালীর প্রাসাদ আম্রকুঞ্জে । কিন্তু দেখা করতে গিয়ে রাজা চমকে উঠেন, এত কোন নারী নয় ; যেন সাক্ষাৎ পরী ! এ কোনভাবেই মানুষ হতে পারেন না । এত রুপ মানুষের কিভাবে হতে পারে !কিন্তু অবাক রাজার জন্য আরও অবাক কিছু অপেক্ষা করছিল । কারণ, আম্রপালী প্রথম দেখাতেই তাকে মগধ রাজ্যের রাজা বলে চিনে ফেলেন এবং জানান- তিনি তার প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছেন বহু আগে থেকেই ।  এই কথা শুনে রাজার বিস্ময়ের সীমা থাকে না ।রাজা সাথে সাথে তাকে তার রাজ্যের রাজরাণী বানানোর প্রস্তাব দেন । কিন্তু আম্রপালী জানান, তার রাজ্যের মানুষ এটা কখনোই মেনে নেবেন না । উল্টো বহু মানুষের জীবন যাবে । রক্তপাত হবে । তাই রাজাকে দ্রুত এখান থেকে চলে যেতে বলেন ।  কিন্তু বিম্বিসার বৈশালী আক্রমন করে আম্রপালীকে পেতে চান । ওদিকে আম্রপালী তার নিজের রাজ্যের কোন ক্ষতি চান না । তাই তিনি রাজাকে তার নিজ রাজ্যে ফেরত পাঠান এবং বৈশালীতে কোন আক্রমণ হলে তিনি তা মেনে নেবেন না বলে সাফ জানিয়ে দেন । 
এদিকে বিম্বিসারের সন্তান অজাতশত্রুও আম্রপালীর প্রেমে মগ্ন ছিলেন । তিনি বিম্বিসারকে আটক করে নিজে সিংহাসন দখল করে বসেন এবং আম্রপালীকে পাওয়ার জন্য বৈশালী রাজ্য আক্রমণ করে বসেন । কিন্তু দখল করতে সক্ষম হননি এবং খুব বাজেভাবে আহত হন । পরবর্তীতে আম্রপালীর সেবায় সুস্থ হয়ে গোপনে তার নিজের রাজ্যে ফেরত যান । সেদিনও আম্রপালী অজাতশত্রুর বিয়ের প্রস্তাব সবিনয়ে ফিরিয়ে দেন ।




এত নাটকীয়তার পর শেষের দিকে এসে কি হল ? গৌতম বুদ্ধর সময়কাল তখন । গৌতম বুদ্ধ তার কয়েকশ সঙ্গী নিয়ে বৈশালী রাজ্যে এলেন । একদিন বৈশালী রাজ্যের রাবান্দা থেকে এক বৌদ্ধ তরুণ সন্ন্যাসীকে দেখে আম্রপালীর মনে ধরে গেল ।  তিনি ভাবলেন, দেশ-বিদেশের রাজারা আমার পায়ের কাছে এসে বসে থাকেন আর এত সামান্য একজন মানুষ । তিনি সেই সন্ন্যাসীকে চার মাস তার কাছে রাখার জন্য গৌতম বুদ্ধকে অনুরোধ করলেন । সবাই ভাবলেন, বুদ্ধ কখনই রাজি হবেন না । কারণ, একজন সন্ন্যাসী এমন একজন পতিতার কাছে থাকবেন ; এটা হতেই পারে না । কিন্তু গৌতম বুদ্ধ তাকে রাখতে রাজি হলেন এবং এটাও বললেন, আমি শ্রমণের (তরুণ সে সন্ন্যাসীর নাম ছিল) চোখে কোন কামনা-বাসনা দেখছি না । সে চার মাস থাকলেও নিষ্পাপ হয়েই ফিরে আসবে- এটা আমি নিশ্চিত !
চার মাস শেষ হল । গৌতম বুদ্ধ তার সঙ্গীদের নিয়ে চলে যাবেন । তরুণ শ্রমণের কোন খবর নেই । তবে কি আম্রপালীর রুপের কাছেই হেরে গেলেন শ্রমণ ? সেদিন সবাইকে অবাক করে দিয়ে তরুণ শ্রমণ ফিরে আসেন । তার পিছনে পিছনে আসেন একজন নারী । সেই নারীই ছিলেন আম্রপালী । আম্রপালী তখন বুদ্ধকে বলেন, তরুণ শ্রমণকে প্রলুব্ধ করতে কোনও চেষ্টা বাকি রাখেননি তিনি । কিন্তু এই প্রথম কোন পুরুষকে বশ করতে ব্যর্থ হয়েছেন বৈশালীর নগরবধূ আম্রপালী । তাই আজ সর্বস্ব ত্যাগ করে বুদ্ধের চরণে আশ্রয় চান তিনি ।
পরে সব কিছু দান করে বাকী জীবন গৌতম বুদ্ধের চরণেই কাটিয়ে দেন ইতিহাস বিখ্যাত সেই রমণী আম্রপালী আর এই আম্রপালী নামেই ১৯৭৮ সালে ভারতের আম গবেষকরা 'দশোহরি' ও 'নিলাম'- এই দু'টি আমের মধ্যে সংকরায়ণের মাধ্যমে এক নতুন জাতের আম উদ্ভাবন করেন এবং নাম রাখেন 'আম্রপালী' ।





বিজ্ঞানীরা আমটির নামকরন করে আম্রপালিকে অমরত্বদান করেছেন, সন্দেহ নেই। আম্রপালি তার পিতৃ ও মাতৃ গুণের (দশোহরী ও নীলম) চেয়ে অনেক উন্নত। ফলটি দেখতো লম্বাটে নিম্নাংশ অনেকটা বাঁকানো। আম্রপালি দুই জাতের রয়েছে। একটির গড়ন ছোট অপরটি তুলনামূলক বড়। ছোট জাতের গড় ওজন ১৭০ গ্রাম এবং বড়টির গড় ওজন ২৫০ গ্রাম। পোক্ত অবস্থায় ত্বকের রং সবুজ অথবা লালচে হলুদ হয়। পাকলে খুব সুন্দর রং ধারন করে। ত্বক মসৃণ এবং খোসা পাতলা হয়। আমটি অত্যন্ত রসালো, সুস্বাদু এবং সুগম্ধযুক্ত হয়। আঁশ বিহীন অত্যন্ত কড়া মিষ্টির এই আমে খাদ্যাংশ রয়েছে ৭৫% মিষ্টতার পরিমান ২৪%। আমটি কেটে খাওয়ার উপযোগী। আমের গাছ বামন আকৃতির। কম দূরুত্বে অর্থাৎ ২.৫ মিটার পর পর রোপণ করা সম্ভব। গাছে প্রচুর ফল ধরে এবং প্রতি বছর ফল আসে। আষাঢ় মাসের শেষ সপ্তাহে ফল পাকা শুরু হয়। ফুল আসা থেকে পরিপক্ক হতে পাঁচ মাস সময় লাগে। ফল সংগ্রহের পর পাকতে ৫-৬ দিন সময় লাগে। আম্রপালি আম সাধারণত দুই ধরণের আরেকটি একটু বড় জাতের। ছোট  জাতের গড় ওজন ১৭০ গ্রাম এবং  বড়টির ওজন ২৫০ গ্রাম। পরিপক্ক অবস্থায় ত্বকের রং সবুজ, পাকলে হালকা  হলুদ রং ধারণ করে। আমরাপালি আমটির ত্বক মসৃণ, খোসা পাতলা। খোসার রং হালকা কমলা রংয়ের, অত্যন্ত রসাল, সুস্বাদু এবং মিস্টি সুগন্ধযুক্ত আমটিতে কোনো আঁশ নেই। অত্যন্ত কড়ামিষ্টির এই আম্রপালি আমে খাদ্যাংশ রয়েছে ৭৫%। মিষ্টতার পরিমাণ ২৪%। বাণিজ্যিকভাবে সবচেয়ে সফল এবং বাংলাদেশে বর্তমানে অন্যতম জনপ্রিয় আম হচ্ছে আম্রপালি। 

তথ্যসূত্র : ডি হ বি , হাবিজ উদ্দিন ও আম্রপালি আম নিয়ে বিভিন্ন লেখাংশ ।

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:০৪

ফেনা বলেছেন: অজানা তথ্য জানলাম। ধন্যবাদ আপনাকে।

২২ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৪:৪৪

অসিত কর্মকার সুজন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই ।

২| ২২ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমাদের বড় শহরগুলোতে নগরবধু নির্বাচন করা দরকার।

২২ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৪:৫০

অসিত কর্মকার সুজন বলেছেন: হয়তো বা , হয়তো না। আপনাকে ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য ।

৩| ২২ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:৩৮

নেওয়াজ আলি বলেছেন: আগে কিছুটা জানলেও আজ ভালো করে জানলাম । আমটাও কিন্ত আমের রাণী ।

২২ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৪:৪৫

অসিত কর্মকার সুজন বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ । আম্রপালি আমের স্বাদ একবার যে পেয়েছে আশাকরি সে অন্য আম গুলো খেয়ে কম মজা পাবে ।

৪| ২২ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৪:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: স্বাদের দিক থেকে আমার কাছে সেরা হিমসাগর।

২২ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৪:৪৬

অসিত কর্মকার সুজন বলেছেন: স্বাভাবিকভাবেই সবার পছন্দ এক না । হিমসাগর ও অনেক বিখ্যাত একটি আম। ধন্যবাদ আপনাকে ।

৫| ২২ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৪:২১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আম্রপালিকে নিয়ে ডঃ আলী ভাইয়ের একটা পোস্ট আছে সুপার্ভ।‌ উনার ব্লগে গিয়ে একবার দেখে নিতে পারেন।

২২ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৪:৪৭

অসিত কর্মকার সুজন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনার গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্যের জন্য । অবশ্যই আমি ডঃ আলী ভাইয়ের পোস্টটি পড়ে দেখবো ।

৬| ২২ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৪:৩২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: বাংলাদেশের আমের রাজধানী রাজশাহী থেকে বলছি। এখানে বর্তমানে আম্রপালি আমের প্রচুর গাছ দেখা যায়। আমটি খেয়ে দেখেছি অস্বাভাবিক মিষ্টি। স্বাদের দিক থেকে এটি ন্যাংড়া বা গোপালভোগের মতো সুস্বাদু নয়। তবে আঁশ না থাকায় এবং কড়া মিষ্টি হওয়ায় এক শ্রেনির মানুষের কাছে প্রিয় হয়ে উঠেছে। আর ডায়াবেটিস রোগীদের কাছে শত্রু।

২৩ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:৪০

অসিত কর্মকার সুজন বলেছেন: আমার কাছে আম্রপালি আম সেরা । এই আম খেতে গিয়ে মনে হয় আসলেই আম খেয়েছি । হুম আঁশ না থাকায় আম্রপালি এক ভালোবাসার নাম আর ডায়াবেটিস রোগীদের কাছে শত্রু । আপনাকে ধন্যবাদ ।

৭| ২২ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৫:০১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

অনেক অজানা তথ্য জানলাম
লেখককে ধন্যবাদ।

২৩ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:৪১

অসিত কর্মকার সুজন বলেছেন: স্বাগতম আপনাকে সময় নিয়ে পোষ্টটি পড়ার জন্য ।

৮| ২২ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৫:১৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



অনেক গুরুত্বপুর্ণ তথ্য সমৃদ্ধ পোষ্ট ।
সংযোজিত ছবি গুলিও সুন্দর।
আম্রপালি আমের বিবরণ
ও ইতিকথা পোষ্টটিকে
আরো সমৃদ্ধ করেছে।
পোষ্টটিকে প্রিয়তে
তুলে নিলাম।

শুভেচ্ছা রইল

২৩ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:৪২

অসিত কর্মকার সুজন বলেছেন: আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ জানাই ।

৯| ২২ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:৪৪

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: অম্রপালি আমার জীবনে প্রথম দেখা চলচ্চিত্র।

২৩ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:৪৪

অসিত কর্মকার সুজন বলেছেন: বাহ তাই নাকি । সিনেমাটি আমাকে মুগ্ধ করে অসাধারণ নৃত্যশৈলী ও অভিনয়ের জন্য । আপনাকে ধন্যবাদ ।

১০| ২২ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:২২

শহুরে আগন্তুক বলেছেন: বাণী বসুর অসাধারণ " মৈত্রেয় জাতক " বইটার কথা মনে পড়লো। আম্রপালী, বিম্বিসার, বুদ্ধদের নিয়ে মনে ধারণ করার মতো সৃষ্টি। পড়া না থাকলে পড়তে পারেন। আপনার ভালো লাগবেই।

২৩ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:৪৫

অসিত কর্মকার সুজন বলেছেন: অবশ্যই ভাই আপনার কথা মাথায় রাখলাম , বই পড়ে জানাবো আশা রাখি । ধন্যবাদ আপনাকে ।

১১| ২২ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:৪০

জোবাইর বলেছেন: আম্রপালী আমের পেছনে লুকিয়ে থাকা এরকম ঘটনাবহুল ইতিহাস জানা ছিল না! ধন্যবাদ আপনাকে তথ্যসমৃদ্ধ লেখাটির জন্য।

২৩ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:৪৯

অসিত কর্মকার সুজন বলেছেন: আমি নিজেও বেশ কদিন আগে জানলাম তাই আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম । ধন্যবাদ আপনাকে ।

১২| ২৩ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:৫৭

হাসান জাকির ৭১৭১ বলেছেন: লেখাটি হয়ত অন্য কোথাও পড়েছি.........!!

২৩ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:৫০

অসিত কর্মকার সুজন বলেছেন: হুম , এই তথ্যটি বেশকিছুদিন হলো বহুল প্রচারিত তাই অন্য কোন জায়গায় পরে থাকা স্বাভাবিক। ধন্যবাদ আপনাকে ।

১৩| ২৩ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১:৪৯

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এমন লেখা পড়েছি। আবার পড়ে ভালো লাগলো

২৩ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:৫১

অসিত কর্মকার সুজন বলেছেন: এই তথ্যটি বেশকিছুদিন হলো বহুল প্রচারিত । আমি নিজেও বেশ কদিন আগে জানলাম তাই আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম । ধন্যবাদ আপনাকে ।

১৪| ২৩ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:২১

তারেক ফাহিম বলেছেন: প্রথম-ই পড়লাম।

অজানা তথ্য।

আম্রপালী আমারও ভালো লাগে।
প্রিয়তে রাখলাম।

২৩ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:৫২

অসিত কর্মকার সুজন বলেছেন: আমার কাছে আমের স্বাদ বলতে আম্রপালী । প্রিয়তে রাখার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.