![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জীবনের সমস্ত উদ্দেশ্য উদার সর্বস্ব হলে সকলেই উপল খন্ড হয়ে যায়।
রাশিয়া। ১৯১৭ সালের নভেম্বর মাস।
"কেউ খাবে আর কেউ খাবে না; তা হবে না, তা হবে না।" এই মুখরোচক শ্লোগান নিয়ে সমাজতন্ত্রের প্রবক্তা লেনিন রাজনীতিতে আত্বপ্রকাশ করেন। তার যাদুময় শ্লোগানের গভীর রাগিণীতে গরীব মানুষেরা সুর মিলিয়ে গান ধরে।
এবার তার কন্ঠে দ্বিতীয় শ্লোগান ধ্বনিত হল-"দুনিয়ার মজদুর এক হও।" এ শ্লোগানের মূর্ছনায় শ্রমিকগণ নাচতে শুরু করল। ওরা ভেবেছিল, ধনী আর গরীব সবাইকে করে দেবে এক সমান। কেউ আর গরীব থাকবে না, ফলে সমাজে হানাহানির অবসান ঘটবে। ফিরে আসবে শান্তির মহাপ্লাবন। লেনিন তার কমিউনিজম মতাদর্শের প্রসার করতে গিয়ে বিশবমানবতার মুক্তিদূত মহানবী মোহাম্মাদ (সঃ) এর আনীত রাজনীতি, সমাজনীতি, অর্থনীতি, বিচার ব্যাবস্থা বাদ দিয়ে সমাজতন্ত্র নামক সমাজতন্ত্র নামক মতবাদ প্রবর্তন করেন। পবিত্র কোরআন ও সুন্নাহর পরিপন্থী শাসন ব্যবস্থা চালু করেন।
তাওহীদ তথা আল্লাহ্ তায়ালার একত্ববাদে বিশ্বাসী দ্বীনদার, পরহেজগার, ইসলামের অনুরাগী মানুষেরা কমিউনিজম তথা সমাজতন্ত্রকে মেনে নিতে পারেননি। কারণ, ইসলাম আর সমাজতন্ত্রের মাঝে রয়েছে আপোষহীন সংঘাত। ঈমান বাঁচাতে কুফরী এই মতবাদকে অস্বীকার করায় তাদের উপরে নেমে আসে জুলুম-নির্যাতন, নিপীড়ন ও উৎপীড়নের স্টীমরোলার।
ইসলামের গৌরব সমরকন্দ, বোখারাকে তারা ধবংস করে দেয়। হাজার হাজার আলেম-উলামাকে হত্যা করে। আযান,ইকামাত,নামাজ বন্ধ করে দিয়ে মসজিদগুলোকে ঘোড়ার আস্তাবলে আর নাইট ক্লাবে পরিণত করে। জুলুমের তরীতে আরোহন করে ক্রমেই তারা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়ে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৮
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: কমিউনিজমঃ জুলুমই যার বাহন।
একটা কৌতুক শুনেছিলাম :
পুজিবাদে মানুষ মানুষকে শোষণ করে , আর কমিউনিজমে ঘটে এর উল্টাটা !