নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জীবনের সমস্ত উদ্দেশ্য উদার সর্বস্ব হলে সকলেই উপল খন্ড হয়ে যায়।

মনসৃর

জীবনের সমস্ত উদ্দেশ্য উদার সর্বস্ব হলে সকলেই উপল খন্ড হয়ে যায়।

মনসৃর › বিস্তারিত পোস্টঃ

জাবি'র খুরশিদা ম্যাডামের কথা সত্য।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৮



আগের দিন স্বরসতী পূজার অনুষ্ঠানে হিজাবধারীদের অংশগ্রহণ সাম্প্রদায়িক সম্পৃতি হলে পরের দিন এই হিজাবধারীরা অবশ্যই ক্ষ্যাত।



হিজাব নারীদের মর্যাদা-সম্মানের প্রতীক। আর সব নারী-পুরুষ সহ সমস্ত সৃষ্টি জগতের চেয়েও তাদের সবার সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ্‌ রাব্বুল আ'লামীনের ইজ্জত-সম্মান সবার উর্ধে।

আল্লাহ্‌ তায়ালা বলছেন "নিশ্চয়ই শিরক আল্লাহ্‌ তায়ালার উপর সবচেয়ে বড় জুলুম"। অনেক হিজাবধারী বোনকে ও শশ্রুধারী ভাইকে "স্বরসতী পূজা" নামক এই শিরকের অনুষ্ঠানে যেতে, যেয়ে সনাতনী বন্ধুদের শিরকে পালনে উৎসাহ দিতে, সহযোগীতা করতে, তাদের শিরক দেখে আনন্দিত হতে। আপনি সরাসরি শিরক করছেন না কিন্তু তাদের অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে আপনি তাদের শিরকে উৎসাহ দিচ্ছেন, সহযোগীতা করছেন, আনন্দ পাচ্ছেন অর্থাৎ আপনি আল্লাহ্‌ তায়ালার উপর সবচেয়ে বড় জুলুমে তাদের সহযোগী হচ্ছেন।

আপনি তাদের শিরককে আল্লাহ্‌ তায়ালার ভাষায় শিরক না বলে তাদের ভাষায় "সাম্প্রদায়িক সম্পৃতি" বলতে পারলে আল্লাহ্‌ তায়ালা কি পারেন না তাদের ভাষায় তাদের মাধ্যমে আপনাকে ক্ষ্যাত বলাতে পারেন না ?

হিজাব পড়ে, শশ্রু রেখে, মুসলিম বলে পরিচয় দিয়েও যদি আপনি আল্লাহ্‌ তায়ালার ভাষায় শিরককে শিরক না বলে সাম্প্রদায়িক সম্পৃতি বলেন তাহলে অবশ্যই আপনি ক্ষ্যাত। আপনার হিজাব, শশ্রু, মুসলিম পরিচয় সবই অসাড়।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৫

কবীর হুমায়ূন বলেছেন: ধর্ম ব্যাক্তিক; উৎসব সমষ্টিক।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:২৩

মনসৃর বলেছেন: যে উৎসব ধর্মীয় ইবাদাতের অন্তর্ভূক্ত, ব্যাক্তিক ধর্মীয় মতবাদ থেকে আদিষ্ট তা সামষ্টিক হয় কীভাবে ?

২| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৬

HHH বলেছেন: ধর্মীয় উৎসব একান্তই সেই ধর্মের অনুসারীদের কাছে ছেড়ে দেওয়া উচিৎ। অযথা কৌতুহল কাম্য নয়। ইসলামে অন্য ধর্মের উৎসবে সামিল হওয়া নিষেধ। যদি গেট-টুগেদার করতে হয়, সবাইকে নিয়ে বাইরে করা যেতে পারে। এখানে ইসলামের সাথে যদি সাংঘর্ষিক হয় তবে সেই সংস্কৃতিও বর্জনীয়, হোক সেটা প্রচলিত। তবে কিছু বর্জনের আগে অবশ্যই কোরান-হাদিসের রেফারেন্স নেওয়া উচিৎ। কারো কথার উপরে ভিত্তি করে কিছু বর্জন করা বুদ্ধির কাজ হবে না। কোন আলেমের পরামর্শও নেওয়া যেতে পারে।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৩৩

মনসৃর বলেছেন: ভ্রাতা, "ইন্নাশ শিরকা লা যুলমুন আযীম" এটা কোরআন শরীফের একটা আয়াত। আপনি পরিচিত কোনা হাক্কানি আলেমের কাছ থেকে এর শানে নুযুল, অর্থ, ব্যাখ্যা জেনে নিন। আশা করি বর্জনের রেফারেন্স পেয়ে যাবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.