![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জীবনের সমস্ত উদ্দেশ্য উদার সর্বস্ব হলে সকলেই উপল খন্ড হয়ে যায়।
সকালে তিনি তার বিরুদ্ধে বৃষ্টিতে ভিজে আন্দোলন করলেন আর বিকেলে পোশাক পালটে তার কাছ থেকেই ক্রেস্ট নেন।
তিনি ইসলামী ব্যাংক নিষিদ্ধের দাবী তুলেন আবার সেই ব্যাংককে পুরষ্কার প্রদানের অনুষ্ঠানে গিয়ে হাত তালি দিয়ে হাসিমুখে পোজ দেন।
মাওলানা সাঈদীর যুদ্ধাপরাধের বিচার শুরুর প্রাক্কালে তিনি বিভিন্ন জায়গায় বলে বেরিয়েছিলেন তিনি এই বিচারের চাক্ষুষ সাক্ষী। অতচ বিচার শুরুর পর দীর্ঘ সাক্ষী তালিকার কোন চিপা গলিতেও জনাবের নাম থাকার কারণ নিয়ে কতিপয় জনসাধারণ প্রশ্ন উত্থাপন করার তার বিশিষ্ট শিষ্যগণ বলেছিলেন জনাব ষাঁড়ের সাক্ষাতকার নিয়ে পুলিশ বলেছে তিনি আদালতে সাক্ষ্য দেয়ার মত সাক্ষী নন। অর্থাৎ তিনি খামোখাই নিজেকে চাক্ষুষ সাক্ষী দাবী করে গলা ফাটাচ্ছিলেন।
দেখা যাক, তার সেসব শিষ্যগন শিক্ষামন্ত্রীর হাত থেকে ক্রেস্ট নেয়ার জন্য এবার কী অজুহাত পেশ করেন।
২| ৩১ শে মে, ২০১৪ রাত ৯:১১
ভুয়া প্রেমিক বলেছেন: মীরজাফর একজন জাতীয় ভন্ড। তার কাজ খালি কোমলমতি পোলাপাইনের ব্রেইনওয়াশ করা এবং মেয়ের বয়সি মেয়েদের সাথে টুইস্ট বেবি টুইস্ট করা।
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে মে, ২০১৪ রাত ৮:৪১
মেমননীয় বলেছেন: জাফর (নাকি মীরজাফর) এদেরই বলে!