নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডিস্‌ক্লেইমা : নাস্তিকতার প্রচার বা প্রসার নয় বরং মুক্তচিন্তার প্রসার ঘটানোই আলোচনার উদ্দেশ্য।

নাস্তিকতার প্রচার বা প্রসার নয় বরং মুক্তচিন্তার প্রসার ঘটানোই আলোচনার উদ্দেশ্য ঃ[email protected]

ক্যাচাল

[email protected] এটা অধমের ই-মেইল আইডি।

ক্যাচাল › বিস্তারিত পোস্টঃ

মানুষ মাত্রই ভুল করে, কিন্তু আল্লাহ কি ভুল করেন?

২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ ভোর ৬:৩৮

মানুষ মাত্রই ভুল করে, কিন্তু আল্লাহ কি ভুল করেন?



আমি বলবো, না, আল্লাহ তায়ালা কোন ভুল করেন না। অন্তত: কোরআন শরীফ তাই বলে:



6:34

Verily, (many) Messengers were denied before you (O Muhammad SAW), but with patience they bore the denial, and they were hurt, till Our Help reached them, and none can alter the Words (Decisions) of Allâh. Surely there has reached you the information (news) about the Messengers (before you).

আপনার পূর্ববর্তী অনেক পয়গম্বরকে মিথ্যা বলা হয়েছে| তাঁরা এতে ছবর করেছেন| তাদের কাছে আমার সাহায্য পৌঁছা পর্যন্ত তারা নির্যাতিত হয়েছেন| আল্লাহ্র বানী কেউ পরিবর্তন করতে পারে না| আপনার কাছে পয়গম্বরদের কিছু কাহিনী পৌঁছেছে ।

6:115

And the Word of your Lord has been fulfilled in truth and in justice. None can change His Words. And He is the All Hearer, the All Knower.

আপনার প্রতিপালকের বাক্য পূর্ণ সত্য ও সুষম| তাঁর বাক্যের কোন পরিবর্তনকারী নেই| তিনিই শ্রবণকারী, মহাজ্ঞানী ।

10:64

For them are glad tidings, in the life of the present world (i.e. righteous dream seen by the person himself or shown to others), and in the Hereafter. No change can there be in the Words of Allâh, this is indeed the supreme success.

তাদের জন্য সুসংবাদ পার্থিব জীবনে ও পরকালীন জীবনে| আল্লাহ্র কথার কখনো হের-ফের হয় না| এটাই হল মহা সফলতা|

18:27

And recite what has been revealed to you (O Muhammad SAW) of the Book (the Qur’ân) of your Lord (i.e. recite it, understand and follow its teachings and act on its orders and preach it to men). None can change His Words, and none will you find as a refuge other than Him.

আপনার প্রতি আপনার পালনকর্তার যে, কিতাব প্রত্যাদিষ্ট করা হয়েছে, তা পাঠ করুন| তাঁর বাক্য পরিবর্তন করার কেউ নাই| তাঁকে ব্যতীত আপনি কখনই কোন আশ্রয় স্খল পাবেন না ।



কিন্তু সমান্তরাল ভাবে আমরা যখন দেখতে পাই আল্লাহ তায়ালা আবার বলছেন:



2:106

Whatever a Verse (revelation) do We abrogate or cause to be forgotten, We bring a better one or similar to it. Know you not that Allâh is able to do all things?

আমি কোন আয়াত রহিত করলে অথবা বির্মৃত করিয়ে দিলে তদপেক্ষা উত্তম অথবা তার সমপর্যায়ের আয়াত আনয়ন করি| তুমি কি জান না যে, আল্লাহ্ সব কিছুর উপর শক্তিমান?



16:101

And when We change a Verse [of the Qur’ân, i.e. cancel (abrogate) its order] in place of another, and Allâh knows the best of what He sends down, they (the disbelievers) say: ”You (O Muhammad SAW) are but a Muftari! (forger, liar).” Nay, but most of them know not.

এবং যখন আমি এক আয়াতের স্খলে অন্য আয়াত উপস্খিত করি এবং আল্লাহ্ যা অবতীর্ণ করেন তিনিই সে সম্পর্কে ভাল জানেন; তখন তারা বলে: আপনি তো মনগড়া উক্তি করেন; বরং তাদের অধিকাংশ লোকই জানে না।



সুতরাং মানুষের মতো আল্লাহ তায়ালা ও ভুলের উর্দ্ধে নন?উনার তো আয়াত পরিবর্তন বা পরিমার্জন করার দরকার নাই। প্রথম বারেই ১০০ ভাগ পরিশোধিত আয়াত নাজিল করা উচিত।



কোরানে যে সমস্ত আয়াত পরিবর্তন/পরিবর্ধন/সংযোজন করা হয়েছে, সেগুলোর কিছু উদাহরন এখানে দেখুন



বি:দ্র: আমাকে গালাগালি করবেন না, যুক্তি দিয়ে বুঝান আমি বুঝবো।

মন্তব্য ১১ টি রেটিং +৮/-৯

মন্তব্য (১১) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সকাল ৭:০০

ডোরাকাটা বলেছেন: যুক্তি আর কি দিবো। নমুনা দেখেন আমার পোস্টে

২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সকাল ৭:১২

ক্যাচাল বলেছেন: দেখলাম, বলে এলাম একই সুর:

'আনাল হক'। আমিই খোদা।মানুষের মাঝেই ঈশ্বর বসবাস করেন।

২| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ ভোর ৬:৫৯

`হাসান বলেছেন: +

৩| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সকাল ৭:০৪

মদনবাবু বলেছেন: অপেক্ষায় আছি। +

৪| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সকাল ৭:২১

অলৌকিক হাসান বলেছেন: হ। আমিও খোদা।

৫| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সকাল ১০:৩৫

লায়োন বলেছেন: আল্লাহ আমাদের ওই power দেন নাই যে ওনাকে নিয়ে গবেষণা করি। আপনি সারা জীবন try করলেও এর ans পাবেন না।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সন্ধ্যা ৬:৩৬

ক্যাচাল বলেছেন: মানুষের জন্য ধর্ম, ধর্মের বলি হওয়ার জন্য মানুষ নয়।

৬| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সকাল ১০:২৮

আল সালাফী বলেছেন: বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম

আপনার পোস্ট টা পড়লাম। এবং দেওয়া লিঙ্ক টিতেও গেলাম। ওয়েব সাইটটি মুলত একটি খ্রিস্টান মিশনারী সাইট। যে প্রশ্ন গুলো ওখানে করা হয়েছে তা হয়ত সাধারন মুসলমানদের বিভ্রান্ত করার জন্য যথেস্ট কিন্তু কোনটাই আসলে যুক্তিতে টেকার মত নয়। সুতরাং আপানার প্রশ্নের জবাব দেবার আগে, দেওয়া লিঙ্ক টার জবাব দেয়া উচিত।

আল্লাহ ভাল জানেন।

কাবার দিক পরি বর্তন:
হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস(রাঃ) বলেন: “ইসলামের শুরু থেকেই কেবলা ছিল বায়তুল-মোকাদ্দাস“। হিজরতের ষোল/সতেরো মাস পর্যন্তও বায়তুল-মোকাদ্দাস ই কেবলা ছিল। এর পর কাবাকে কেবলা করার নির্দেশ আসে।

“নিশ্চই আমি আপনাকে বার বার আকাশের দিকে তাকাতে দেখি। অতএব, অবশ্যই আমি আপনাকে সে কেনলার দিকেই ঘুরিয়ে দেব যাকে আপনি পছন্দ করেন। এখন আপনি মসজিদুল-হারামের দিকে মুখ করুন এবং তোমরা যেখানেই থাক, সেদিকে মুখ কর।“
আল বাকারা -১৪৫

কাবা মুসলমানদের কেনলা হোক- এটাই ছিল মহানবী (সাঃ) এর আন্তরিক বাসনা। এ জন্য তিনি কেবলার দিক পরি বর্তনের দোয়া করেছিলেন। একারনে তিনি বারবার আকাশের দিকে চেয়ে দেখতেন যে, ফেরেশতা নির্দেশ নিয়ে আসছে কি না।পরবর্তীতে আল্লাহ তার দোয়া কবুল করেন।

এ ঘটনার প্রেক্ষিতে তাদের কন্ট্রাডিকশন কোথায়? কোনই কন্ট্রাডিকশন নাই।


সুরা আল আহযাব ৫০-৫২ :

এ আয়াত গুলি নিয়ে কেন আপনাদের বিভ্রান্তি তৈরী হল? ৫০ নম্ভর আয়াতে মহানবী (সাঃ)কে বলা হয়েছে কাদের কে বিয়ে করতে পারবেন তিনি। এখানে জানা প্রয়োজন যে মহানবী (সাঃ) এর জন্য শুধুমাত্র সেই সব নারী হালাল ছিলেন যারা হিযরত করেছেন। আয়াত ৫২ এর ব্যখ্যায় তফসীরে (হযরত ইকরিমা, ইবনে আব্বাস ও মুজাহিদের রেওয়ায়েত অনুযায়ী) উল্যেখ আছে , “আয়াতের শুরুতে আপনার জন্য যত নারী হালাল করা হয়েছে, তাদের ব্যতীত অন্য কোন প্রকার নারীকে বিবাহ করা আপনার জন্য হালাল নয়”। সুতরাং এ দু্ই আয়াতের মধ্যে কোন বিভেদ নাই।


সুরা আনফাল ১ ও ৪২

al-anfal 8:1 “‘The spoils are God's and the Apostle's;”

al-anfal 8:42 “And know that whatever you take as spoils in war, a fifth thereof is for ALLAH and for the Messenger and the kindred and the orphans and the needy and the wayfarer...”

হযরত ওবায়দা ইবনে সামেত(রাঃ) থেকে বর্নিত আছে যে আয়াতটি বদর যুদ্ধে যারা আংশ নিয়েছিল তাদের সম্পর্কে নাজিল হয়েছিল। সে সময়ে গনীমতের মালামাল বিলি বন্টন ব্যাপারে তাদের মাঝে মতবিরোধ দেখা দিলে এ আয়াত( al-anfal 8:1) নাজিল হয়। উল্লেখিত আয়াতে অর্থ এই যে- গনীমতের মালের মালিকানা আল্লাহর এবং রাসুল তার ব্যাবস্থাপক। তিনি আল্লাহর নির্দেশে স্বীয় কল্যান বিবেচনায়তা বিলি বন্টন করেন। পরে মহানবী (সাঃ) বদরে অংশগ্রহনকারীদের মধ্যে গনীমতের মালামাল বন্টন করে দেন।

আর পরে ৪২ আয়াতে গনীনতের মলামাল বন্টনের বিস্তারিত বিবরন নাজিল হয়।

সুতরাং এখানেও দুই আয়াতে কোন বিভেদ নাই।


সুরা আত তওবাহ ৫

al-Kaffirun 109 ye have your religion, and I have my religion!"

at-Tawba 9:5 “kill the idolaters wherever ye may find them”

সুরা আত তওবাহ এর আয়াত ১ এ একটি চুক্তি ভঙের কথা আছে। ষষ্ঠ হিজরীতে হোদারবিয়া সন্ধি হয় কোরাইশদের সাথে। কিন্তু সপ্তম হিজরীতে কোরাইশদের সমর্থনে বনু বকর গোত্র বনু খোযা এর উপর আক্রমন করে। বনু খোযা মহানবী (সাঃ) মিত্র ছিল। এর প্রক্ষিতে হোদারবিয়া সন্ধি বাতিল হয়ে যায়, যাতে দশ বছর যুদ্ধ স্থগিত রাখার চুক্তি ছিল। মহানবী (সাঃ) এতে যুদ্ধের প্রস্তুতি নেন।

সুরা আত তওবাহ এর আয়াত ৪ এ বলা হয়েছে –

“ তবে যে মুশরিকদের সাথে তোমরা চুক্তি বদ্ধ, অতঃপর যারা তোমাদের ব্যাপারে কোন ত্রুটি করেনি, তাদের সাথে কৃত চুক্তিকে তাদের দেয়া মেয়াদ পর্যন্ত পূর্ন কর।”
আর যারা চুক্তি ভঙ করেছে তাদের চার মাসের সময় দেয়া হয়। এর মাঝে যদি তারা অনুতপ্ত হয় তবে তাদের ছেড়ে দেয়া হবে।

সুরা আত তওবাহ এর আয়াত ৬ এ বলা হয়েছে –

“আর মুশরিক দের কেউ যদি তোমর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করে, তবে তাকে আশ্রয় দেবে...”

সুতরাং, সুরা আত তওবাহ এর আয়াত ৫ নাজিল হয় একটি চুক্তি ভঙ ও যুদ্ধের প্রেক্ষিতে। এবং আয়াত ৬ এ এই যুদ্ধের সময়ও কোন মুশারিক আশ্রয় প্রার্থনা করলে তাকে আশ্রয় দিতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। তাহলে al-Kaffirun 109 ও at-Tawba 9:5 এর মাঝে ও কোন বিভেদ নাই।


কোন আয়াত শুধু পড়েই তা ব্যাখ্যা বেঝা সম্ভব নয়। এর নাজিল হওয়ার কাহিনী টা জানতে হবে। এবং এবিষয়ে মহানবী (সাঃ) এ কি হাদীস আছে তা জানাএ জরুরী।

বাকি গুলোর জবাব আল্লাহ ইচ্ছা করলে পরে দিব। ইনশাহ আল্লাহ। দোয়া করি আল্লাহ আমাদের সবাইকে কুরআন বোঝার সামর্থ দেন।

আল্লাহ সবচেয়ে ভাল জানেন।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১০:০৮

ক্যাচাল বলেছেন: তাফসীর কি কোরআনের অংশ? কোরআন নিজেই তো একটা প্রতিষ্টান। কোরআনের ব্যাখ্যার জন্য তাফসীর লাগে কেন রে ভাই?

নাজিলের কাহীনী কি কোরআনে আছে?

আর হাদিস তো মহানবী মারা যাওয়ার ২০০ বছর পরে লিপিবদ্ধ হইলো। নাকি?

বর্তমানে আমরা চোখের সামনে যে ইসলাম দেখি, তা আল্লাহর দেয়া ইসলামের বিকৃত রূপ। কুরআনের দাবী অনুযায়ী কুরআন বিকৃত করা যাবে না। এটাকে সত্য বলে ধরে নিয়ে বলা যায়, ইসলামের নামে বিকৃতি ঘটেছে ভিন্ন ভিন্ন প্রক্রিয়ায়। সহজ জিনিসকে সর্বসাধারণের জন্য কঠিন করে না তুললে তা দেখে স্বার্থলাভ করা ডিফিকাল্ট। এজন্যই ইসলামকে উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে কঠিন করে তোলা হয়েছে। এর সবচাইতে জঘণ্য প্রক্রিয়া হলো হাদিসের সৃষ্টি।

স্বয়ংসম্পূর্ণ কোরআনের কাজিন হিসেবে নবীর মৃত্যুর দুইশ' বছর পরে হাদিস ধরায়া দেওয়া হইলো। এরপরে এসেছে তাফসীর বা ব্যাখ্যার নামে বিকৃতি। কুরআন অনুসারে, কুরআনের মূল বিষয়গুলো একেবারেই সুস্পষ্ট। এর বাইরে কিছু কিছু আয়াত আছে রূপক, যেগুলোর অর্থ আল্লাহ ছাড়া কেউ জানে না। এখন কথা হলো, সুস্পষ্ট আয়াতগুলোর বাড়তি ব্যাখ্যার প্রয়োজন নেই আর অস্পষ্টগুলো এতই রূপক যে, প্রকৃত অর্থ আল্লাহ ছাড়া কেউ জানে না। তাহলে তাফসীরী স্কলারদের স্থান কোথায়?

নবীর অন্তর্ধানের পরে ইসলাম একেবারেই মানুষের সাথে স্রষ্টার ডাইরেক্ট কানেকশন। তাফসীরী স্কলার, পীর ইত্যাদির আসলে কোনো দরকারই নেই। একইভাবে দরকার নেই শিয়া-সুন্নী বিভাজনের; অন্যকে কাফির বা মুরতাদ বলার অধিকারও ইসলাম কাউকে দেয় নি। কুরআন নিজেই আল্লাহ বিশ্বাসীদের জন্য 'উপদেশ'। ধর্মপালন করতে কাউকে বাধ্য করা যাবে না, বড়জোর 'উপদেশ' দেয়া যেতে পারে, তা ও অন্যের বিরক্তি উৎপাদন না করে। অথচ এই তথাকথিত ধার্মিকেরা ইসলামকে বিকৃত করে কথায় কথায় অন্যের মাথা দাবি করার উগ্রতা দেখায়। ইসলামের নামে এসব বিকৃতি বাদ দিলে আমার ধারণা, ইসলাম সম্পর্কে মানুষের তেমন কোনো অভিযোগ থাকবে না।

মানুষের জন্য ধর্ম, ধর্মের বলি হওয়ার জন্য মানুষ নয়।

৭| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ দুপুর ১:১৬

সজীব১৬১২ বলেছেন: আল সালাফী বাকি উততরগুলো দিন। যাতে এই নাস্তিক গুলার মুখ বন্ধ হয়ে যায়।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সন্ধ্যা ৭:৩৯

ক্যাচাল বলেছেন: প্রশ্নোত্তর বলেছেন:

সজীব-ষোল-বার দাদা আপনিই দিন না!

৮| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ রাত ১০:২৪

মদনবাবু বলেছেন: মানুষের জন্য ধর্ম, ধর্মের বলি হওয়ার জন্য মানুষ নয়।

৯| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সন্ধ্যা ৭:৩৭

প্রশ্নোত্তর বলেছেন:

সজীব-ষোল-বার দাদা আপনিই দিন না!

১০| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ সন্ধ্যা ৭:৫৬

তাজুল ইসলাম মুন্না বলেছেন: +

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.