![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জীবন নামক চলমান চিত্রের এক জীবন্ত অভিনেতা আমি। খল চরিত্রের। নিজেই নিজের সাথে ভিলেনি করে নিজেরই সর্বনাশ করে চলেছি প্রতিনিয়ত। জানিনা, এর শেষ কোথায়! মহান পরিচালক দৃশ্যপটের শেষ দৃশ্যে কি লিখে রেখেছেন সেটুকু দেখার অপেক্ষা করছি মাত্র। আপনাকে অভিনন্দন কষ্ট করে আমার প্রোফাইল দেখতে এসেছেন বলে।
ঘড়ির কাটা রাত ১২ঃ০০টা।
২০১৮ সাল বিদায় নিল।
২০১৯ সালের শুভ সুচনা। সাথে সাথে চারপাশে অনবরত গ্রেনেড চার্জের ধুম ধাম শব্দ! মানুষের চিৎকার, নারী পুরুষ সবাই চিৎকার করছে!
ধুদ্দার করে বিচানায় উঠে বসে জানালা খুললাম।
৫ তলায় আমার বাসা!
জানালা দিয়ে বাইরের দিকে তাকাতেই চোখে ঝলক লাগিয়ে একটা গ্রেনেড বিস্ফরিত হল যেন আকাশে!!
বাকিটা ভিডিও করে নিলাম মোবাইলে।
২০২০ সালের এই মুহুর্ত দেখার জন্য বেচে থাকব কিনা জানিনা, তবে স্মৃতি হিসেবে রেখে দিলাম সামু ব্লগের বন্ধুদের মাঝে এই মুহুর্তটি।
সবাইকে নববর্ষের শুভেচ্ছা রইল।
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:২১
অতনু বারীশ বলেছেন: যথার্থ বলেছেন।
২| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:৫৩
অনল চৌধুরী বলেছেন: ইংরেজী নববর্ষ বলে পৃথিবীতে কিছু নাই,অাছে খ্রীষ্টিয় নববর্ষ।
ব্লগারদের জ্ঞানেরই যদি এই অবস্থা হয় তাহলে সাধারণ মানুষ কি করবে !!!!!
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:২৬
অতনু বারীশ বলেছেন: প্রশ্ন জাগিয়ে তোলাই ব্লগারদের কাজ! ধন্যবাদ পয়েন্টে খোচা দেবার জন্য!
৩| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:১৭
চাঙ্কু বলেছেন: ইংরেজী নববর্ষের শুভেচ্ছা!!
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:২৬
অতনু বারীশ বলেছেন: জায়গামত ছাপ্পা আপনিও দিলেন দাদু! শুভেচ্ছা রইল!!
৪| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: Happy new year 2019
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:২৭
অতনু বারীশ বলেছেন: শুভেচ্ছা রইল।
৫| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:২৩
অনল চৌধুরী বলেছেন: আতশবাজির নাম গ্রেনেড হলো কবে থেকে?
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৪:০৩
অতনু বারীশ বলেছেন: আমি যখন লিখেছি, ঠিক তখন থেকেই,
ঘুম থেকে ধরমড়িয়ে লাফ দিয়ে উঠে চারিদিকে এমন শব্দ শুনলে আর চিৎকার চেচামেচি শুনলে আপনারও এটাই মনে হবেম
৬| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:৫৭
অনল চৌধুরী বলেছেন: ইন্টারনেট সংযোগ নেয়ার পর থেকে ১২ তো সবার কাছে সাত সকাল।
এতো তাড়াতাড়ি ঘুমায় কে?
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৩
অতনু বারীশ বলেছেন: আমি যে আজো সেকেলে! সেই ১০ টারে মাঝে বিছানায় যাই, ভোর ৫ টায় উঠে পড়ি।
৭| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:৩৮
অনল চৌধুরী বলেছেন: এটাই তো স্বাস্থ্যসম্মত ।অার অামরা অনিয়ম করার কারণে নীম্ন রক্তচাপ অার চুল পড়ার সমস্যায় ভুগছি।
তবে ১০টা বেশী তাড়াতাড়ি হয়ে যায়। ১১ বা ১২ টা হলে ভালো।
অামি ১৯৯২-১৯৯৫ এ এই সময় ঘুমিয়ে গরমের দিনে সকাল ৪:৪৫ অার শীতের দিনে ৫:৩০ এ রমনা উদ্যানে দৌড়ে যেতাম অার কারাতে চর্চা করতাম।
অার ৭ টার দিকে অামি যখন উদ্যান থে
কে বের হতাম,সবাই তখন ওখানে যেতো।
সেইসময় এতো সকালে উঠার কারণেই জীবনে এতো কিছু করতে পেরেছি।অার অাজ রাত জেগে শুধু লেখা অার পড়াশোনা ছাড়া তেমন কিছু উন্নতি হচ্ছে না।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:২৬
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: একজন মন্তব্য করেছে এদিয়ে
পদ্মা সেতুর দুইটা পিলার করা যেত।