১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:২৭

তারেক ফাহিম বলেছেন: আমরা বরাবরেই হতভাগা জাতি।

আমাদের আশে পাশের এত এত নিদর্শন দেখেও আমরা পাল্টাতে পারিনি ।

২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৪১

প্রামানিক বলেছেন: এরা মন্ত্রী হলেও দেশের সেবক আর আমাদের মন্ত্রীরা ---

৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৫১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: শুনতে খারাপ লাগলেও এটা সত্য যে, ভারতের সাথে আমাদের তুলনা করা উচিৎ নয়।

৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৫২

ফেনা বলেছেন: আমি আপনাকে স্যালুট দিলাম এমন সুন্দর সত্য বলার জন্য।

৫| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৮

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ভারত, বাংলাদেশের এসব উদাহরণ খুবই অল্প। বাংলাদেশেও সৎ নেতা আছে। রাজনীতি, ঘুষ, দুর্নীতিতে ভারত, বাংলাদেশ প্রায় কাছাকাছি। এসব উদাহরণ দিয়ে কোন দেশ পাল্টাতে পারে না। আসলে এই উপমহাদেশের জন্য গণতন্ত্র কার্যকর নয়...

৬| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৫১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ছবিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী কেজরিওয়ালের পাশে কিন্তু মমতা ব্যানার্জি নন ; ভদ্রমহিলা অন্য কেউ হতে পারেন। আর মমতা ব্যানার্জি সম্পর্কে যে কথাটা লিখেছেন সেটা বাইরে থেকে শুনতে যতটা মধুর বাস্তবে কিন্তু ততটা নয়। পশ্চিমবঙ্গে এই মুহূর্তে কেন্দ্র -রাজ্যের সাংবিধানিক সংকট তুঙ্গে। গত পরশু রাত্রে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিবিআই কলকাতা পুলিশ কমিশনার রাজীব কুমার এর বাসগৃহে তল্লাশি করতে গেলে ,যেভাবে মুখ্যমন্ত্রী তার ক্যাবিনেট মন্ত্রীদের নিয়ে রাস্তায় ধরনা দিচ্ছেন ও পরে নগ্ন সত্যাগ্রহের আবরণে গোটা রাজ্যে অবরোধ কর্মসূচিতে নেমে পড়েছেন তাতে সত্যগ্রহের সংজ্ঞাটি সম্পূর্ণ বদলে গেছে।

গুজরাট দাঙ্গার নায়ক মোদির সিবিআই তৃণমূলের এক নেতা মুকুল রায় বিজেপি করার জন্য তাকে ছাড় দিলেও অন্যান্য তৃণমূলীদের ছাড় দিতে নারাজ।হতাশ মোদি অন্য রাজ্যে বিজেপির ভোট বৃদ্ধি করতে পারলেও পশ্চিমবঙ্গে সামগ্রিক রেজাল্ট এ হতাশ হয়ে সিবিআইকে ব্যবহার করে এহেন দুর্নীতির তল্লাশি অভিযানে রাজীবকুমার পুলিশ কমিশনারের পদাধিকারকে ব্যবহার করে যেভাবে তৃণমূল নেতা-মন্ত্রীদের বিভিন্ন তথ্য লোপাট করে সুবিধা পাইয়ে দিয়েছেন তার ফলেই সিবিআইয়ের নজরে পড়ে গেছেন পুলিশ কমিশনার - সমস্যাটা এখান থেকেই।
সিবিআই কেন্দ্রের তোতা পাখি ঠিক আছে,; এক্ষেত্রে তার অপরাধ দূর্নীতি দমন অভিযানে পুলিশকে মনির সরকার ধাওয়া করা।আর তার জন্যই অদ্ভুত এক সত্যগ্রহ নয় মিস্টার প্রতীক মমতা ব্যানার্জির। সামান্য কয়লার ব্যবসায়ীর পুত্র ও এমবিএ ডিগ্রিধারী ভাইপো গত লোকসভা নির্বাচনে ডায়মন্ডহারবার কেন্দ্রে প্রার্থী পদের নথিতে ব্যাংকে গচ্ছিত টাকার পরিমাণ দেখিয়েছেন 65 কোটি টাকা। সুতরাং এমন গরিব গরিব নাটক এহেন রাজনীতিবিদদের একটি প্রধান অস্ত্র। হ্যাঁ ! তবে অস্বীকার করার উপায় নাই যে মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি নাটকের অভিনেত্রী হিসেবে এই মুহূর্তে বিশ্ব সেরা। রাজ্যবাসী হিসেবে সেজন্য শ্লাঘা বোধ করছি।



ভালো থাকুন, সুখে থাকুন।

৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:১৫

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: বিচার মানি তালগাছ আমার এবং পদাতিক চৌধুরির মন্তব্যটা কোট করছি।

৮| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:০০

ভুয়া মফিজ বলেছেন: একটা ছবি দিয়েই তুলনা করাটা ঠিক না। ছবি অনেক সময় সঠিক চিত্র তুলে ধরে না। যেমন, কিছুদিন আগে ছবি আসলো আমাদের দীপুমনি তার অফিস কক্ষ ঝাড়ু দিচ্ছেন! এটাকে কি বলবেন....পলিটিক্যাল স্ট্যান্টবাজী নাকি সাধাসিধা জীবন-যাপনের প্রতিচ্ছবি??

ক্ষমতাধররা অনেক সময় চালাকী করার জন্য সাধারন জীবন-যাপনের ভান ধরে। কিছুদিন পর দেখা যায় নামে-বেনামে কোটি কোটি সম্পত্তির খবর। কাজেই চট করে কোন ছবি দেখে বিভ্রান্ত হওয়ার সুযোগ কতোটুকু, আপনই ঠিক করেন।

৯| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: সৎ নেতা দকেহলেই চেনা যায়। বুঝা যায়।
৬ নং মন্তব্যকারী পদাতিক দাদা মন্তব্য ভালো লেগেছে।