নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি এই পৃথিবী নামক গ্রহের কোটি কোটি প্রাণীর মাঝে বেচে থাকা সচল ও অতি আবেগী একটি ক্ষুদ্র প্রাণী মাত্র।

অতনু বারীশ

জীবন নামক চলমান চিত্রের এক জীবন্ত অভিনেতা আমি। খল চরিত্রের। নিজেই নিজের সাথে ভিলেনি করে নিজেরই সর্বনাশ করে চলেছি প্রতিনিয়ত। জানিনা, এর শেষ কোথায়! মহান পরিচালক দৃশ্যপটের শেষ দৃশ্যে কি লিখে রেখেছেন সেটুকু দেখার অপেক্ষা করছি মাত্র। আপনাকে অভিনন্দন কষ্ট করে আমার প্রোফাইল দেখতে এসেছেন বলে।

অতনু বারীশ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশে মাত্র ৮-১০% মুসলিম। ৮০-৯০% নাস্তিক। বিশ্বাস হচ্ছে না?

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:২৩



মুসলিম শব্দটি এসেছে নিজেকে আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পন করা থেকে। আত্মসমর্পন মানে কি? নিজেকে উজার দিয়ে সব কিছু উতসর্গ করে দেওয়া।
বলা হয় বাংলাদেশ ৯২% মুসলমান। আমি চ্যালেঞ্জ করে বলছি, এটা সত্য নয়।
ফজরের নামাজে মসজিদে গেলেই বোঝা যায় দেশে কত পার্সেন্ট মুসলিম আছে।
এই দেশে যারা নিজেকে মহা ধার্মিক স্কলার হিসেবে নাস্তিকদের চ্যালেঞ্জের পর চ্যালেঞ্জ করে যাচ্ছেন, তাদের ৯০%ই পাচ ওয়াক্ত নামাজ ঠিকমত আদায় করেন না।
এতোদিন তো আপনারা নাস্তিক, হিন্দু, বৌদ্ধ, সবাইকে চ্যালেঞ্জ করে আসছেন, আজ আমি আপনাদের একটু চ্যালেঞ্জ করি, আপনি নিজেই ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়েন না, মসজিদে জামায়াতে তো পরেনই না। যেখানে রাসুল (সঃ) বলেছেন যারা নিকটে মসজিদ থাকার পরেও জামায়াতে নামাজ পড়েনা, বা মসজিদে যায় না, তাদের ঘর বাড়ি আগুনে পুড়িয়ে দিতে ইচ্ছে হয়!

কত বড় একটা কথা! অথচ নামাজের সময় মসজিদে না গিয়ে আপনি গ্রুপে নাস্তিকদের চ্যালেঞ্জ করে বেড়াচ্ছেন! আজব! অথচ আপনার বাসার ছোট বোন, ভাই এরাও নামাজ না পড়ে টিভি দেখছে,, গেইম খেলছে, আপনি তাদের হেদায়াতের দিকে না ডেকে, এমনকি নিজেও নামাজ কালাম আদায় না করে আস্তিক সেজে ফেসবুকে যুদ্ধ করে বেড়াচ্ছেন!

আমার প্রশ্ন হল, আপনি কি নিজেই মুসলিম আছেন? অথবা নিজেই কি আস্তিক আছেন? কারন আপনি নিজেই তো আল্লাহর কাছে নিজেকে সমর্পন করতে পারেন নি, যদি সমর্পন করতেন তবে নিজে ফজরের নামাজ মসজিদে পড়তেন, ৫ ওয়াক্ত নামাজ জামায়াতে পড়তেন ও নিজের পরিবার, পরিজন, বন্ধু বান্ধব, প্রতিবেশিদের নামাজের দিকে ও ইবাদাতের দিকে ডাকতেন।

আপনি যেখানে নিজেই সেগুলো করেন না, সেখানে কোন মুখ নিয়ে নির্লজ্জের মত নিজেকে আস্তিক আস্তিক দেখিয়ে নাস্তিকদের সাথে তর্ক করে লোক দেখানো বাহবা কুড়োতে চাচ্ছেন? আপনি তো নাস্তিকের চেয়েও বেশি খারাপ। কারন আপনি আল্লাহর কাছে নিজেকে সমর্পন করে দেবার নাম করে আল্লাহর সাথে ঠাট্টা করছেন! নাস্তিকেরা অন্তত তা করে না। তারা সরাসরি আল্লাহর বিরোধিতা করে।

আমি ১০০% শিউর যে এই গ্রুপের ৯০% মুসলিমই নামধারী। তারা মুখে আস্তিক বললেও আসলে তারা আল্লাহর সাথে ঠাট্টাকারী। তারা নামাজ কালাম নিজেই পড়েনা, কিন্ত অন্যের সাথে আল্লাহর পক্ষ হয়ে তর্ক করে। অথচ এরা নিজেরাই আল্লাহর হুকুম আহকাম মানে না!
জুম্মার নামাজে যেখানে মসজিদের নিচতলা উপরতলা সব ভরে যায়, যেখানে ফজরের নামাজে এক কাতারও ভরে না। তাহলে বাকি লোকগুলো কই যায়? আসলে তারা ঘুমায়। আর শুক্রবারে লোক লজ্জার ভয়ে মসজিদে যায়।
সুতরাং যারা লোকের ভয়ে নামাজ পড়ে আল্লাহকে ভয় না করে, তারা মুসলিম কিভাবে হল?

উপরের আলোচনার প্রেক্ষিতে এবার বলেন, বাংলাদেশে কত পার্সেন্ট লোক সত্যিকারের মুসলিম???

আমার ধারনায় ৮-১০% বড়জোড়। এছাড়া বাকি সবাই মুসলিম নামধারি ভন্ড! যারা ভন্ডামি করে আল্লাহ, রাসুল (স) ও ইসলামের সাথে ঠাট্টা করে বলে "আমরা নামাজ ঠিকমত না পড়লেও খাটি মুসলমান! আমরা ইবাদাত খুব একটা না করলেও আল্লাহকে ভয় করি!"
আরে বেওকুফ, আল্লাহর হুকুমই যেখানে মানিস না, সেখানে আল্লাহকে ভয় করিস, এমন কথা বলিস কোন যুক্তিতে? ভয় করলে আল্লাহ তায়ালার হুকুম আহকাম তো মেনে চলতি! তা যখন করিস না তাহলে নাস্তিক আর তোদের মাঝে পার্থক্য কোথায়?
এসব ভন্ডদের ধরে আসলে চাবকানো উচিত। নাউযুবিল্লাহ!

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৪২

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন।
সময়ের পালাক্রমে বিবেক একদিন ঠকই ফিরে আসবে ।দুনিয়াতে না আসলেও আখিরাতে ঠিকই আসবে তবে সেদিন কিছু করার থাকবে না।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:১৭

অতনু বারীশ বলেছেন: আল্লাহ সবাইকে বুঝ দান করুন। আমীন।

২| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:১৬

কানিজ রিনা বলেছেন: আল্লাহ্তে যার পুর্ন ইমান কোথা সে
মুসলমান। নজরুল।
আপনি যা বোঝাতে চাইছেন তা প্রতি
ধর্মের লোকেরাই নিজের ধর্ম নিয়ে বাহাদূরী
করে কার্জ ক্ষেত্রে নিজের ধর্মের নিয়ম
কানুন মানে না।
যেসব নাস্তিক কোনও ধর্মই বিশ্বাস করেনা
তারা কোনও ধর্ম নিয়ে উচ্চবাচ্যও করেনা।
আজকাল এক ধরনের নাস্তিক বেড় হয়েছে
তারা শুধু মুসলিম ধর্ম নিয়ে যত রকম
নীচু কথা বলে নিজেদের বিজ্ঞ পন্ডিত্ব
দেখাতে চায়। পরে তারা আনর্জনার স্তুপে
পতিত হয়। বেশীর ভাগ নাস্তিক শিক্ষিত
তারা অপরের বিশ্বাস নিয়ে হট্টগোল করে
না। তবে অল্প বিদ্যায় ভয়ঙ্কর নাস্তিক গুল
মাঝে মাঝে গোলযোগ করতে দেখা যায়।
যাক নামের মুসলিম গুল যদি আপনার
পোষ্টে একটু লজ্জা পায় তার জন্য আপনি
হয়ত পূর্নি পাবেন।
একথা সত্যি যখন কোনও মুসলিম বা
তার নিজের ধর্মের উপর লজ্জাস্কর উপমা
দেখে স্বাভাবিক ভাবেই নিজের ধর্ম যে যত
টুকু বোঝে সে ততোটুকু বলার বা তর্ক করার
চেষ্টা করে। ধন্যবাদ।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:২০

অতনু বারীশ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য। তবে রাসুল (স) এর আদর্শ হচ্ছে নিজে যা করেন না তা অন্যকে করতে বলেন না। আমি নিজেই নামাজ না পড়লে অন্যকে নামাজ পড়তে বলি কিভাবে?
অথবা নিজেই সুদের ব্যবসা করে অন্যকে সুদের বিরুদ্ধে বলি কিভাবে?
আগে নিজেকে আমলকারী হিসেবে আল্লাহর কাছে পেশ করা উচিত, এরপর অন্যকে জ্ঞান দেওয়া উচিত। আল্লাহ কিন্ত সকলের নিজের আমল দেখেই হিসেব করবেন। অন্যের আমল দেখে নয়। আমীন।

৩| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:১৬

কামালপা বলেছেন: আপনি বুঝতে ভুল করেছেন, ধর্ম হল ব্যক্তিগত বিশ্বাস ও সামাজিক সংস্কৃতি। কে নামাজ পড়ল আর কে পড়ল না সেটা নিয়ে মাথা ব্যথা করার কিছু নেই।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:২০

অতনু বারীশ বলেছেন: আপনার মন্তব্যে এটা পরিস্কার যে আপনি ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে কিছুই জানেন না। মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।

৪| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:১৭

সনেট কবি বলেছেন: ঈমান থাকলে জাহান্নামে গেলেও অবশেষে মুক্তি মিলবে। কিন্তু নাস্তিকেরতো সেটা হবে না। কাজেই ঈমানদার নাস্তিক থেকে কিছুটা হলেও আপগ্রেড। তবে এবাদৎ যত করা হয় ততই মঙ্গল। ইবাদত মোটে না করার চেয়ে কিছুটা হলেও করা ভাল। আপনি কি বলতে চান বেশী করতে না পারলেও মোটেও করার দরকার নেই? কজেই যে যতটা করতে পারে তাকে ততটা করতে নিরুৎসাহিত করা ঠিক নয়। ফয়জর না পড়লেও তারা জুম্মার নামাজতো পড়ে! এটাও না করলে কি করতে পারতেন? অথবা নামাজ না পড়ে পুজো করলে কি ভাল হতো? মাথাটা কি এক্কবারেই গেল?

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:১৬

অতনু বারীশ বলেছেন: বেহেশতে যাবার শর্তই হচ্ছে আপনাকে মুসলিম হতে হবে। আল্লাহর কাছে নিবেদিত প্রাণ থাকতে হবে।
আপনি এক ওয়াক্ত হেলায় ছেড়ে দিলেন, তার মানে আপনি মুসলিমই থাকতে পারলেন না। আল্লাহর ভয় করলে সব নামাজই পড়তেন। লোক দেখানো সপ্তাহে এক জুম্মার নামাজ পড়ার কোন দরকার আছে?
ইসলামের আমল এমন নয় যে নিজের ইচ্ছেয় একটা পালন করবেন তো আরেকটা পালন করবেন না! পালন করলে সবগুলো পালন করতে হবে অথবা পালন করার চেষ্টা করতে হবে।
এবার সরাসরি হাদীস থেকে দেখুন, আপনি যদি মুসলিমই না থাকেন তবে জান্নাতের আশা করেন কিভাবে?

1⃣বিখ্যাত সাহাবী জাবের রাযিয়াল্লাহু আনহু বলেন, আমি নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে বলতে শুনেছি, ব্যক্তির এবং শিরক ও কুফরের মধ্যে পার্থক্য হচ্ছে সালাত ছেড়ে দেয়া।
➡দেখুন: ছহীহ মুসলিম, হাদীছ নং(৮২)।
2⃣বিখ্যাত সাহাবী যাবের রাযিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: (কুফুরি এবং ইমানের মধ্যে পার্থক্য কারী হল নামাজ ত্যাগ)।
➡দেখুন: সুনানে তিরমিযী, হাদীছ নং (২৬১৮) , মান: ছহীহ।
তিরমিযী’র অন্য একটি বর্ণনাতে আছে: ([ ইমানদার] বান্দার মাঝে এবং শিরক বা কুফুরির মধ্যে পার্থক্য কারী হল নামাজ ত্যাগ)।
➡দেখুন: সুনানে তিরমিযী, হাদীছ নং (২৬১৯), মান : সহীহ।

৫| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:৫৬

রাজীব নুর বলেছেন: বাংলাদেশের বেশির ভাগ মানুষ লোক দেখানো মুসলিম।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:২১

অতনু বারীশ বলেছেন: সত্য বলেছেন।

৬| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৩২

নতুন বলেছেন: ঠিকই বলেছেন.... ৯২% নামে মুসলমান... কিন্তু কামে ৫% হবে কিনা সন্দেহ...

কিন্তু ৯৫% ভন্ড এটাতে ভুল নাই... ;)

ধম` এখন নামে মাত্র... কয়েকদিন আগেই আমার আত্নীয় সরস্বতীপুজার দিনে দেওয়া খিচুড়ি খাওয়া যাবেনা বলেউঠিছিলো... আমি বললা্ম কিন্তু ব্যংকে ফিক্সডডিপোজিট করে সুদ খাওয়া যাবে? কিন্তু প্রতিবেশি হিন্দুর হাতের রান্না করা খিচুড়ি খাওয়া যাবেনা পুজার দিনে? ;) তখন চুপ থাকে....

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:১৮

অতনু বারীশ বলেছেন: সহমত।

৭| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৩৯

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: -ইসলামের জন্য আপনার অবদান কী?
-সাকিবের বউকে পর্দা করতে বলেছি।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:১৭

অতনু বারীশ বলেছেন: আমার অবদান আমার নিজের এলাকার মুসল্লি ও প্রতিবেশীরা জানে। ধন্যবাদ।

৮| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৫৩

অতনু বারীশ বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

৯| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৪০

বাংলার মেলা বলেছেন: নতুন এর প্রশ্নের জবাবে বলছি, রাসূল (স) নিজে কাফেরদের হাতে রান্না করা খাবার খেয়েছেন, সেই তিনিই বলেছেন, সুদ খাওয়া মানে আল্লাহ ও রাসুলের (সঃ) সাথে যুদ্ধ ঘোষণার শামিল। আপনি কিসের সাথে কি মেশালেন?

তবে এটা ঠিক, খিচুড়ি যদি দেবী মূর্তিকে প্রসাদ হিসেবে দেওয়া হয়ে থাকে, তবে তা অবশ্যই বর্জন করা উচিত, কারণ তাতে শিরকের আশঙ্কা থাকে।

মূল পোস্টে আসি, নামাজ না পড়লেই কেউ নাস্তিক হয়ে যাবে, এটা একটা বড় ধরণের ভুল। যে নামাজ পড়েনা, তার জ্ঞান বা বুঝের অভাব আছে, তাঁকে প্রয়োজনীয় জ্ঞান বা বুঝ দিলেই সে নামাজ পড়বে। কিন্তু যার ঈমান নেই, সে নিয়মিত নামাজ পড়লেও কোন লাভ হবেনা। ঈমান হল আল্লাহর তাওহীদ, তার রিসালাত ও আখিরাতে দৃঢ় বিশ্বাস, সেটা না থাকলেই সে নাস্তিক।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৮

অতনু বারীশ বলেছেন: রাসুল কাফেরদের দেওয়া খানা খেয়েছেন। এটা সত্য। নিজে সুদ খেতে বারন করেছেন, এটাও সত্য। আপনি নিজে সুদ খেতে পারবেন না। তবে অন্যের বাড়িতে অতিথি হিসেবে গেলে তারা খেতে দিলে তা খাবেন, সেই অর্থ সুদের হলেও তার দায় আপনার নয়। যে সুদের অর্থ উপার্জন করেছে, এর দায় শুধু তার। তাহলে সমস্যা কোথায়?
এবার আসি নামাজের কথায়, ইসলামের মূল ভিত্তি ৫ টি। কালেমা,নামাজ, রোজা, হজ্ব, যাকাত।
আপনার সামর্থ অনুযায়ী এগুলো অবশ্য পালনীয়।
কালেমার মাঝেই আপনার তাওহীদ, রিসালাত ও আখিরাতের প্রতি দৃঢ় বিশ্বাসের কথা বলা আছে, এর দ্বাড়া আপনি একটা মাত্র ভিত্তি নিয়ে থাকলেন, বাকিগুলোর কি হবে?
হজ্ব ও যাকাত সকলের জন্য নয়। যারা সামর্থবান। আর এ বিষয়ে পরিস্কার বলাই আছে ইসলামে।
কিন্ত নামাজ ও রোজা এটা অবশ্য পালনীয়।
আপনি আল্লাহকে ভয় করলে, রাসুল (স)কে আনুগত্য করলে তাদের হুকুম আহকাম অবশ্যই মানবেন। তাদের হুকুম আহকাম না মানলে আপনি তাদের আনুগত্য করলেন না। এটা পরিস্কার। আর তার জন্য আপনার ব্যাপারে ইসলামই সিদ্ধান্ত দিয়েছে যে আপনি আসলে মুসলিম কিনা। চলুন একটু দেখে নেইঃ
হযরত আবু বুরাইদা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূ সাঃ ইরশাদ করেছেন, আমাদের ও [মুনাফিকদের মাঝে] অঙ্গিকার রয়েছে তাহল নামায। সুতরাং যে নামায ছেড়ে দিল সে কাফের হয়ে গেল। [ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-১০৭৯]

আপনি শিক্ষিত মানুষ, তাই আর কিছু বলার প্রয়োজন আছে বলে মনে করিনা। ধন্যবাদ।

১০| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:২৫

বোকা পুরুষ বলেছেন: যে ৫% থেকে ১০% লোক নামাজ পড়ে এদের মধ্যেও আবার বিবেধ আছে। কেও আল-হাদীস, কেও সুন্নী , কেও শীয়া. কেও বলে আস্তে আমিন কেও বলে জোড়ে। আমাদের দেশের মুসলিমরা অন্যকে মুসলমান বানাতে ভালবাসে কিন্ত নিজে মুসলমান হতে পারেনা।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:১৪

অতনু বারীশ বলেছেন: মুল্যবান মন্তব্য

১১| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:০১

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আরে আপনাকে বলি নি তো! ওসব ভন্ডকে ব্যাঙ্গ করা হয়েছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.