| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মরা নদী বলেশ্বর
আমি খুবই স্বার্থপর
দেশে আজ ধর্ম নিয়ে ফতোয়া দেওয়ার লোকের অভাব নেই। যখন তখন সেখানে সেখানে ধর্মের বয়ান শুনে এখন নিজেকেই বড় মুর্খ মনে হয়। সঙ্গে সঙ্গে আতঙ্কিতও হই এই ভেবে যে কেয়ামত খুবই সন্নিকটে। কারন কেয়ামতের একটি অন্যতম আলামত হলো ইলম বা ধর্মীয় জ্ঞান কমে আসবে। যারা দ্বীনদার ইসলাম সম্পর্কে যারা বুৎপত্তি রাখেন তাদের কাছ থেকে ধর্মীয় বাণী শোনার কেউ থাকবেনা। আর যারা সমাজে মূর্খ তারাই হবে ধর্মের প্রচারক। হাদীসের বানী অনুযায়ি আল্লাহ ধীরে ধীরে ইলমদারদের মৃত্যুর মাধ্যমে দুনিয়া থেকে ইলম উঠিয়ে নিয়ে যাবেন। এভাবে একসময় মূর্খরাই হবে আলেম। আজ রাস্তাঘাটে নানান জনের মুখে ধর্মের বয়ান আর ফতোয়া শুনে সে কথারই বাস্তবতা খুঁজে পাচ্ছি।
তাই জীবনানন্দ দাশের একটি কবিতার সামান্য ক'টি লাইন আমার মাঝে মাঝে খুই মনে পড়ে,,,
অদ্ভুৎ আধার এক পৃথিবীতে এসেছে আজ
যার অন্ধ সবচেয়ে বেশি আজ চোখে দেখে তারা
যাদের অন্তরে প্রেম নাই প্রীতি নাই
করুনার আলোড়ন নাই পৃথিবী অচল আজ তাদের সুপরামর্শ ছাড়া...........
২|
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৭
মিশনারী বলেছেন: আসিফ মহিউদ্দিনকে দিয়ে ফতোয়ার ব্যাবস্হা করলে ভাল হয় । সে কিনা হুজুরদের থেকে ইসলাম সম্পর্কে ভালই জানে । এবং জানাজার নামাজ পড়ানো ঈমাম বানানোর ব্যবস্হা করা হউক ।
৩|
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৪
মামুন,চৌ:হাট বলেছেন: ফতোয়া দেওয়ার অনুমতি আছে একমাত্র মুফতির।
৪|
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪২
মিশনারী বলেছেন: এজন্য তো বলি রাজীব যদি ইসলামের গবেষনা করে শহীদ হয়, উনাদের একমাত্র উত্তরশুরি ও নেতা আসিফ মহিউদ্দিনকে ফতোয়ার জন্য মুফতি বানানো হউক । ইসলামের উপর অনেক গবেষনা করেছেন, মরলে আবার শহীদ (আওয়ামী) হবেন ।
৫|
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২৭
সিদ্ধার্থ. বলেছেন: আগের পোস্ট টা সরালেন কেন ?সাহস নেই নাকি ?আবার এখানে বলুন আপনি সক্রেটিস সন্মন্ধে কি জানেন ?কমেন্ট মুছবেন না ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৫
মুহাম্মদ ফয়সল বলেছেন: ঈমান থাকতে ভয় কীসে!