নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোহাম্মদপুর এ খাজাবাবা

আমি একজন আইটি অফিসার

আতিকখাজা

আমি একজন আইটি অফিসার

আতিকখাজা › বিস্তারিত পোস্টঃ

থ্রিজি সেবায় এগিয়ে গেল ওয়ালটন

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৪

থ্রিজি প্রযুক্তির নেটওয়ার্ক সেবা চালুর আগেই বেড়ে গেছে স্মার্টফোন বিক্রি। চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে(এপ্রিল-জুন)স্মার্টফোনের আমদানি বেড়েছে ১৯৭ শতাংশ। চলতি বছরের শেষ নাগাদ স্মার্টফোনের বিক্রি ১০ থেকে ১২ শতাংশ বাড়বে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ মোবাইল হ্যান্ডসেট ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন-বিএমপিআই।



স্মার্টফোনের বিক্রি থেকে এগিয়ে আছে দেশীয় কোম্পানি ওয়ালটন। এরইমধ্যে থ্রিজি সেবার সর্বোচ্চ সুবিধা সম্বলিত ওয়ালটনের মোবাইল হ্যান্ডসেট ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।

ওয়ালটন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বাজারে থ্রিজি সুবিধা সম্বলিত প্রিমো ডি, এফ, জি, আর, এইচ, এন এবং এক্স সিরিজের মোবাইল সেট এরইমধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। সাশ্রয়ী মূল্য, উচ্চপ্রযুক্তির সেবা, আকর্ষনীয় ডিজাইনের কারণে ক্রেতাদের নজর কেড়েছে এই থ্রিজি সেটগুলো। বাজার আসার কয়েক দিনের মধ্যেই এক্স-২ সিরিজর মোবাইল সেট শেষ হয়ে যায়।

থ্রিজি প্রযুক্তির মাধ্যমে মোবাইলে ভিডিও কল থেকে শুরু করে টিভি দেখাসহ নানা সুবিধা পাওয়া যায়। পাশাপাশি ভিডিও কনফারেন্স, টেলিমেডিসিনের কাজ ঠিকঠাক করা যায় এই প্রযুক্তির সহায়তা নিয়ে। এর প্রধান সুবিধা হলো থ্রিজি মোবাইল ফোনের মাধ্যমে কথা বলার পাশাপাশি ব্যবহারকারী ভৌগলিক ভাবে যে অবস্থানে থাকবেন সেখানেই উচ্চ গতির ইন্টারনেট সুবিধা পাবেন।

জানা গেছে, ওয়ালটন সেটে একই সিমে, একই স্থানে দ্রুত গতির ব্রডব্যান্ড সংযোগও দিতে সক্ষম। ওয়ালটনের থ্রিজি সেটে রয়েছে ভয়েস কল, ভিডিও কল এবং ওয়্যারলেস ডাটা (৪২.২ এমবিপিএস পর্যন্ত ডাউনলিঙ্ক এবং ১১.৫ এমবিপিএস পর্যন্ত আপলিঙ্ক) ট্রান্সফারের ব্যবস্থা। যা প্রায় ৪জি সমমানের। আইটি সংশ্লিষ্টরা যাকে ৩.৭৫ জি হিসেবে গণ্য করে থাকেন।

ওয়ালটনের উপ পরিচালক (সেল্যুলার ফোন ডিভিশন) এস এম রেজওয়ান আলম বলেন, থ্রিজি সেবার জন্য বাংলাদেশের ব্যবহারকারীদের সবচেয়ে উপযোগী সেট ওয়ালটন। পাওয়া যাচ্ছে সর্বোচ্চ মানের বিক্রয়োত্তর সেবা। প্রকৌশলী মোসওয়ার হোসেন বলেন, কিছু দিনের মধ্যেই বাজারে আসছে ওয়ালটনের তিন মডেলের ট্যাব এবং এক্স-২ মিনি মোবাইল হ্যান্ডসেট।

এদিকে দ্বিতীয় স্থানে থাকা আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড স্যামসাংকে হটিয়ে নিজেদের অবস্থান পোক্ত করেছে দেশীয় ব্র্যান্ড ওয়ালটন। স্মার্টফোন বাজারের ১২.৮ শতাংশ এখন ওয়ালটনের দখলে।

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:০৯

পথহারা সৈকত বলেছেন: Very Good....... :D :D :D

২| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৩১

রাকি২০১১ বলেছেন: খুবই ভালো লাগতেছে। এগিয়ে যাও ওয়ালটন। দেশকে সেবা দাও, দাও মানুষকে।
আর দেশের টাকা দেশেই বিনিয়োগ কর। গো এহেড।

৩| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৭

ভোরের সূর্য বলেছেন: কিভাবে দেশীয় ব্রান্ড ওয়ালটন? আমি ঠিক বুঝলাম না।সম্পূর্ণ চাইনিজ পার্টস(যন্ত্রাংশ) দেশে আমদানি করে এসেম্বেল(সংযোজন)করা কে কি দেশীয় ব্রান্ড বলে? যদি এমন হত যে ওয়ালটন তাদের ইলেট্রনিক প্রডাক্ট গুলোতে যে খুচরা পার্টস ব্যাবহার করে সেগুলো দেশীয় অর্থ্যাৎ দেশের কাচামাল ব্যাবহার করে নিজেদের কারখানাতে উৎপাদন করে তাহলে সেটাকে দেশীয় ব্রান্ড বলা যেত।দেশীয় ব্রান্ড বলে মানুষ কে ধোকা দেয়া কেন?

দেশের যে কেউ তো চায়না থেকে প্রডাক্ট এনে দেশে সংযোজন করলেই সেটা নিজের ব্রান্ড নামে চালাতে পারে।শুধু তো পার্থক্য হচ্ছে নামের এবং স্টিকারের।যে কেউ যেকোন নামে চালাতে পারে।এটা একটা প্রতারণা ছাড়া কিছুই না।

৪| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৮

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: হুমম

৫| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:১১

পথহারা সৈকত বলেছেন: ভোরের সূর্য বলেছেন: কিভাবে দেশীয় ব্রান্ড ওয়ালটন? আমি ঠিক বুঝলাম না।সম্পূর্ণ চাইনিজ পার্টস(যন্ত্রাংশ) দেশে আমদানি করে এসেম্বেল(সংযোজন)করা কে কি দেশীয় ব্রান্ড বলে? যদি এমন হত যে ওয়ালটন তাদের ইলেট্রনিক প্রডাক্ট গুলোতে যে খুচরা পার্টস ব্যাবহার করে সেগুলো দেশীয় অর্থ্যাৎ দেশের কাচামাল ব্যাবহার করে নিজেদের কারখানাতে উৎপাদন করে তাহলে সেটাকে দেশীয় ব্রান্ড বলা যেত।দেশীয় ব্রান্ড বলে মানুষ কে ধোকা দেয়া কেন?

দেশের যে কেউ তো চায়না থেকে প্রডাক্ট এনে দেশে সংযোজন করলেই সেটা নিজের ব্রান্ড নামে চালাতে পারে।শুধু তো পার্থক্য হচ্ছে নামের এবং স্টিকারের।যে কেউ যেকোন নামে চালাতে পারে।এটা একটা প্রতারণা ছাড়া কিছুই না।


আপনি কি জানেন.....আইফোন এর খুচরা পার্টস কে বনায়? না জেনে হাম্বােলকচুয়ালদের মত কথা বলেন কেন ?

"হাতি ঘোড়া হল তল,
ভেড়া বলে কত জল? "

৬| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫২

ম্যাংগো পিপল বলেছেন: ভোরের সূর্য বলেছেন: কিভাবে দেশীয় ব্রান্ড ওয়ালটন? আমি ঠিক বুঝলাম না।সম্পূর্ণ চাইনিজ পার্টস(যন্ত্রাংশ) দেশে আমদানি করে এসেম্বেল(সংযোজন)করা কে কি দেশীয় ব্রান্ড বলে?[/si


আমার জানা মতে তারা দেশে মোবাইল ফোন এসেম্বেল করে না। ( আমার ভুল হতে পারে ) তাতে কি হয়েছে ? আইফোন, স্যামসং, নকিয়ার ১০০% কাজ চায়নায় হয় এখন কি এদের আমেরিকা,কোরিয়া,ফিনল্যান্ড বাদ দিয়ে চাইনিজ বলতে হবে ???

৭| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:০৮

ভোরের সূর্য বলেছেন: @পথহারা সৈকত

প্রথমেই বলি।প্লিজ এখানে এমন কিছু ঘটে নাই যে গালাগালি করতে হবে। আমার যুক্তি আপনার পছন্দ না হলে আপনার যুক্তিগুলো বলুন প্রমাণ দিন।কিন্তু হাম্বা বা অন্যকোন গালি দেন কেন?আর কে কি সেটা আমি জানি না।আমি কে বা কি সেটা আপনিও জানেন না তবে আমার একটা লেখা আছে সবকিছু জেনে তবেই লেখা বা কমেন্ট করা উচিৎ সেটা পড়ে দেখতে পারেন।আপনার কথা শুনে মনে হচ্ছে অল্প শিক্ষা ভয়ংকরি বলে একটা কথা আছে সেটাই ঘটেছে আপনার ক্ষেত্রে।
যাই হোক এবার আপনাকে যা বলছি দয়া করে মন দিয়ে পড়ুন।

আইফোনের কেন স্যামসাং বা গুগল অনেক কিছুই চায়নাতে তৈরি হয়।কিন্তু আইফোন বা স্যামসাং কি দাবি করে যে ওরা আমেরিকান ব্রান্ড বা কোরিয়ান ব্রান্ড? এখানে কথা বলা হচ্ছে দেশীয় ব্রান্ড নিয়ে।
আরো কথা বলা যায়।আমাদের গার্মেন্টস এ যেসব জিনিস তৈরি হয় সেটা কি বাংলাদেশি ব্রান্ড?না কারন মেশিন,রং,ফেব্রিক(কাপড়)সব আসে বাইরে থেকে শুধু বাংলাদেশে তৈরি করা হয় কারন এখানে নির্মাণ খরচ কম। তেমনি চায়নাতেও অনেক খরচ কম আমেরিকার তুলনায় তাই সেখানে খুচরা পার্টস তৈরি হয় এমনকি পুরা আইফোনও।তবে আবারো বলছি আইফোন বা স্যামসাং বলে না যে ওরা আমেরিকান বা কোরিয়ান ব্রান্ড বরং এগুলোকে বলা হয় মাল্টিন্যাশনাল ব্রান্ড।

আবারো বলছি।আপনি মনে হয় দেশীয় ব্রান্ড বলতে কি বুঝায় সেটা জানেন না।একটা উদাহরন দিই।ভারতের এ্যম্বাসেডর গাড়ী ওদের দেশীয় কারন ওটার সব কিছু ভারতেই তৈরি হয় আবার এত পরিচিত হিরো হোন্ডা কিন্তু ভারতিয় গাড়ি না।
এবার আমাদের দেশের উদাহরণ দেই।আমাদের দেশের প্রানের যে ম্যাংগো জুস খাই সেটার মুল কাঁচামাল বা পাল্প যেটাকে বলে সেটা আমাদের দেশের,তাই সেটা দেশীয় ব্রান্ড।

আপনি কি জানেন যে সরকারি গাড়ি যেমন মিটসুবিশি,কিছু পজেরো গাড়ি প্রগতি ইন্ডাসট্রিজে সংযোজন করা হয় কিন্তু ওটা কি দেশীয় ব্রান্ড?রানার মটর সাইকেল দেশে সংযোজন করা হয় তার মানে কি সেটা দেশীয়?আচ্ছা আমি একটা পুরা মটর সাইকেলের পুরা পার্টস বাইরে থেকে এনে এখানে সংযোজন করে বল্লাম এটা ভোরের সূর্য দেশীয় ব্রান্ড।সেটা দেশিয় হয়ে গেল?আড়ং হচ্ছে দেশীয় ব্রান্ড।কেন সেটা মনে হয় কাউকে বলে দিতে হবে না কিন্তু লোটো কি দেশীয় ব্রান্ড?

ওয়ালন্টন আগে পুরা ফ্রিজ,টিভি বা মটর সাইকেল আমদানি করতো এখন শুধু যেটা পার্থক্য সেটা হচ্ছে ওরা সংযোজন কারখানা তৈরি করেছে আর চায়না থেকে খুচরা পার্টস এনে এখানে সংযোজন করছে।এমন কি সংযোজন কারখানা বসাতে যে যন্ত্র সেটাও বাইরে থেকে নিয়ে এসেছে।শুধু এই পার্থক্যের জন্য ওয়াল্টন দেশীয় পন্য বা ব্রান্ড?ওরা যে স্মার্ট ফোন বিক্রি করছে সেটা সরাসরি চায়না থেকে আনা। সেটাও নাকি দেশীয় ব্রান্ড!!!! তাহলে মাইওয়ান,র‍্যাংগস,কংকা সবই দেশীয় ব্রান্ড,দেশি পণ্য!!!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.