![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি খুব-ই শান্ত থাকি। মানুষের উপকার করার চেষ্টা করি।
পারস্পারিক অসম্মতিতে শারীরিক সম্পর্ক করলে যদি হয় ধর্ষণ,
উভয়ের সম্মতিতে অনৈতিকভাবে শারীরিক সম্পর্ক করা কী,,,??
ধর্ষণ, ব্যভিচার সামাজিক ও ধর্মীয় দিক থেকে একটি নিকৃষ্টতম অপরাধ। বর্তমান আধুনিক যুগের ফ্যাশন করার মূল ভিত্তি হলো নগ্নতা। আমরা সভ্য সমাজে বাস করেও অসভ্যতার মত সবদিক থেকেই নগ্নতার দিকে দাবিত হচ্ছি।
আমেরিকা একটি ফ্রি সেক্সের দেশ হয়েও ধর্ষণের দিকে বিশ্বে এক নাম্বার অবস্হানে আছে।যেখানে প্রতি বছর প্রায় দুই লক্ষেরও অধিক ধর্ষণের অভিযোগ জমা পড়ে। মজার ব্যাপার হলো তারা সবচেয়ে বেশী তাদের কাছের মানুষ দ্বারায়য় ধর্ষিত হয়। তারপর যথাক্রমে দক্ষিণ আফ্রিকা, ব্রিটেন, সুইডেন, ভারত ইত্যাদি দেশগুলো রয়েছে। যেইদেশে যত বেশী আধুনিক নগ্নতায় ভরপুর, সেইদেশে ধর্ষণের হার ততবেশী।
সেই তুলনায় বাংলাদেশে এই হার অনেক কম, কারন বাংলাদেশ এখনো আধুনিক নগ্নতার চরম শিখরে উঠতে পারে নি।
নারীদের বেপর্দা,উগ্র অশালীন পোষাক ছাড়াও
ধর্ষণের একাধিক কারণ আছে। ধর্ষণ প্রবণতা বৃদ্ধি পাবার মূল কারণগুলো হলো, নগ্নতা, অতৃপ্ত যৌন আকাঙ্খা, বেহায়াপনা, নারী পুরুষের অবাধ যৌনাচার, দেয়ালে নগ্ন পোস্টার, যৌন উত্তেজক অবৈধ বইয়ের রমরমা ব্যবসা, অশ্লীল পত্রপত্রিকা, অশ্লীল ছায়াছবি প্রদর্শন, ব্লু-ফিল, পর্নোগ্রাপী, নারী পুরুষের অনৈতিক শারীরিক সম্পর্ক, চলচ্চিত্রে নারীকে জোরপূর্বক ধর্ষণের দৃশ্যের মাধ্যমে সমাজে রাস্তাঘাটে বাস্তবে ধর্ষণ করার উৎসাহ যোগান, নারীকে পন্য হিসেবে ব্যবহার,
ইন্টারনেটে অশ্লীল সাইটগুলো উম্মুক্ত করে দেয়া, প্রেমে ব্যর্থতা, টুয়েনটি প্লাস চ্যানেলে নীল ছবি প্রদর্শন ইত্যাদি কারণে আজ যুবসমাজের মধ্যে দিন দিন ধর্ষণ প্রবণতা বৃদ্ধি পাচ্ছে।
ধর্ষণের আরো একটি উল্লেখযোগ্য কারণ হচ্ছে বিয়ের বয়স পেরিয়ে গেলেও ছেলে-মেয়েকে বিয়ে দেয়ার ব্যাপারে অভিভাকদের উদাসীনতা।
কেন আমাদের মাঝে ধর্ষক তৈরী হবে না,,?? যেখানে আমরা রাতের পর রাত পর্নোগ্রাফী দেখা, নারীপুরুষের অবাধ চলাফেরা, আর অর্ধ উলঙ্গ পোষাক পরা ইত্যাদি অপরাধকে অপরাধ মনে না করে আধুনিকতা মনে করি। আর এই জন্যেই কিছু সুশীল মানুষদের স্বাভাবিক বিবাহিত জীবন ভাল লাগে না। কারণ তারা নগ্নতাকে প্রশ্রয় দিয়ে তাদের জৈবিক চাহিদা পুরন করে নিচ্ছে।
সিস্টেমকে নিয়ে আমরা কখনোই প্রশ্ন তুলি না, যে সিস্টেম এরকম জঘন্য অপরাধী তৈরী করে।
আমরা যদি এই আধুনিক নগ্ন পরিবেশকে পাল্টাতে না পারি, তাহলে এই রকম হাজারও পান্না মাস্টার, সাফাত তৈরী হবেই।
তবে দুঃখের বিষয় হলো, আজ আমি চিৎকার করে বলিতে চাহিয়াও নগ্নতাকে নগ্নতা বলতে পারি না, কারন নগ্নতাকে নগ্নতা বলাও নাকি অপরাধ,,,???
২| ১৬ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৩
নতুন বলেছেন: উভয়ের সম্মতিতে অনৈতিকভাবে শারীরিক সম্পর্ক করা কী,,,??
ঘুষ আর ছিন্তাই/ডাকাতি/খুন....
দুইজন অনৌতিক বাবে টাকার বিনিময়ে কিছু করলো সেটা দূনিতি...
কিন্তু ডাকাত/ছিন্তাইকারী আপনার কাছ থেকে জিনিস ছিনিয়ে নেয় এবং তার জন্য এমন কি হত্যাও করে...
কেন আমাদের মাঝে ধর্ষক তৈরী হবে না,,?? যেখানে আমরা রাতের পর রাত পর্নোগ্রাফী দেখা, নারীপুরুষের অবাধ চলাফেরা, আর অর্ধ উলঙ্গ পোষাক পরা ইত্যাদি অপরাধকে অপরাধ মনে না করে আধুনিকতা মনে করি।
তাহলে পথে ঘাটে ছিন্তাই/চাদাবাজী/ডাকাতীর জন্যই ঐ ব্যক্তি দায়ূী... কারন তিনি দামী কাপড় পরেছিলেন তাই ছিন্তাইকারীকে প্রলুব্ধ হয়েছে....
বাংলাদেশের নারীদের পোষাখ যথেস্ট স্বালীন.... আমাদের পাশের দেশ নেপালেই যান... সেখানে ধষন/ছিন্তাই নেই... কিন্তু মেয়েরা ওড়না পরেনা... টিসাট/জিন্স কমন পোষাখ...
কারন ওদের সমানে নারীদের সম্মান করে...এবং ধষনের মত বিষয়ে সাজা নিশ্চিত করে।
৩| ১৬ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১:১৩
তোমার জন্য মিনতি বলেছেন: ভালো বলেছেন। খুব সুন্দরভাবে বুঝিয়েছেন।
৪| ১৬ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১:৩৮
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: পৃথিবী'র অনেক দেশ অতি দ্রুততার সাথে এমন ধরণের অপরাধের বিচার করে। কোন কোন দেশে তা ১-৪ দিনের মাঝে হয়। কেমন করে তারা এমন করতে পারে তা জানতে বাংলাদেশের ডেলিগেশন সেসব দেশে পাঠানো উচিৎ।
আরো পড়তে- ধর্ষণের ইতিহাস এবং বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এই অপকর্মের শাস্তি
৫| ১৭ ই মে, ২০১৭ সকাল ৮:৪৪
জগতারন বলেছেন:
উভয়ের সম্মতিতে অনৈতিকভাবে শারীরিক সম্পর্ক করা কী,,,??
তাকে বলেঃ এডাল্টারি!
৬| ১৮ ই মে, ২০১৭ রাত ১০:২৪
নবিন ব্লগার বলেছেন: হুম এটা এখন সমাজ স্বীকৃত ব্যবস্হা,,, এর বিরুদ্ধ করা যাবে না
৭| ১৮ ই মে, ২০১৭ রাত ১০:২৫
নবিন ব্লগার বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
৮| ১৮ ই মে, ২০১৭ রাত ১০:২৬
নবিন ব্লগার বলেছেন: হুম ভাই,সত্য কথা
৯| ১৮ ই মে, ২০১৭ রাত ১০:২৭
নবিন ব্লগার বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই মে, ২০১৭ দুপুর ১২:৩১
আরিফ শাহরিয়ার জয় বলেছেন: ভালো লাগা রইল বক্তব্যে