![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
For further: f/auspicious.praise
♣"তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (সংশোধিত) আইন ২০১৩" সম্পর্কে বিস্তারিতঃ♣
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের ৫৪ থেকে ৬৫ ধারা পর্যন্ত কোন কোন কর্মকাণ্ড অপরাধ তার কিছু বর্ণনা:
৫৪ ধারায় বলা হয়েছেঃ
(১) যদি কোন ব্যক্তি কোন কম্পিউটার বা কম্পিউটার সিস্টেম বা কম্পিউটার নেটওয়ার্কের মালিক বা জিম্মাদারের অনুমতি ব্যতিরেকে-
(ক) তার ফাইলে রক্ষিত তথ্য বিনষ্ট করার বা ফাইল থেকে তথ্য উদ্ধার বা সংগ্রহ করার উদ্দেশ্যে ঐ কম্পিউটার বা কম্পিউটার সিস্টেম বা কম্পিউটার নেটওয়ার্কে প্রবেশ করেন বা অন্য কোন ব্যক্তিকে প্রবেশ করতে সহায়তা করেন;
(খ) কোন কম্পিউটার বা কম্পিউটার সিস্টেম বা কম্পিউটার নেটওয়ার্ক থেকে কোন উপাত্ত, উপাত্ত-ভাণ্ডার বা তথ্য বা তার উদ্ধৃতাংশ সংগ্রহ করেন বা স্থানান্তরযোগ্য সংরক্ষণ ব্যবস্থায় রক্ষিত বা জমাকৃত তথ্য (removable storage medium) বা উপাত্তসহ ঐ কম্পিউটার বা কম্পিউটার সিস্টেম বা কম্পিউটার নেটওয়ার্কের তথ্য সংগ্রহ করেন বা কোন উপাত্তের অনুলিপি বা অংশ বিশেষ সংগ্রহ করেন;
(গ) কোন কম্পিউটার বা কম্পিউটার সিস্টেম বা কম্পিউটার নেটওয়ার্কে উদ্দেশ্যমূলকভাবে কোন ধরনের কম্পিউটার সংক্রামক বা দূষক বা কম্পিউটার ভাইরাস প্রবেশ করান বা প্রবেশ করানোর চেষ্টা করেন;
(ঘ) ইচ্ছাকৃতভাবে কোন কম্পিউটার বা কম্পিউটার সিস্টেম বা কম্পিউটার নেটওয়ার্ক, উপাত্ত, কম্পিউটারের উপাত্ত-ভাণ্ডারের ক্ষতিসাধন করেন বা ক্ষতিসাধনের চেষ্টা করেন বা ঐ কম্পিউটার, সিস্টেম বা নেটওয়ার্কে রক্ষিত অন্য কোন প্রোগ্রামের ক্ষতি সাধন করেন বা করার চেষ্টা করেন;
(ঙ) ইচ্ছাকৃতভাবে কোন কম্পিউটার বা কম্পিউটার সিস্টেম বা নেটওয়ার্কে বিঘ্ন সৃষ্টি করেন বা করার চেষ্টা করেন;
(চ) কোন কম্পিউটার বা কম্পিউটার সিস্টেম বা কম্পিউটার নেটওয়ার্কে কোন বৈধ বা ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে কোন উপায়ে প্রবেশ করতে বাধা সৃষ্টি করেন বা করার চেষ্টা করেন;
৫৫ ধারায় বলা হয়েছে, কোন ব্যক্তি যদি ইচ্ছাকৃতভাবে বা জ্ঞাতসারে, কোন কম্পিউটার, কম্পিউটার প্রোগ্রাম, কম্পিউটার সিস্টেম বা কম্পিউটার নেটওয়ার্কে ব্যবহূত কম্পিউটার সোর্স কোড, গোপন, ধ্বংস বা পরিবর্তন করেন, বা অন্য কোন ব্যক্তির মাধ্যমে ঐ কোড, প্রোগ্রাম, সিস্টেম বা নেটওয়ার্ক গোপন, ধ্বংস বা পরিবর্তন করার চেষ্টা করেন এবং ঐ সোর্স কোডটি যদি আপাততঃ বলবত্ অন্য কোন আইন দ্বারা সংরক্ষণযোগ্য বা রক্ষণাবেক্ষণযোগ্য হয়, তাহলে তাহার এই কাজ হবে একটি অপরাধ।
৫৭ ধারায় বলা আছে,
(১) কোন ব্যক্তি যদি ইচ্ছাকৃতভাবে ওয়েব সাইটে বা অন্য কোন ইলেক্ট্রনিক বিন্যাসে এমন কিছু প্রকাশ বা সমপ্রচার করেন, যা মিথ্যা ও অশ্লীল বা সংশ্লিষ্ট অবস্থা বিবেচনায় কেউ পড়লে, দেখলে বা শুনলে নীতিভ্রষ্ট বা অসত্ কাজে আগ্রহী হতে পারেন অথবা যার দ্বারা মানহানি ঘটে, আইন-শৃঙ্খলার অবনতি ঘটে বা ঘটার আশঙ্কা সৃষ্টি হয়, রাষ্ট্র ও ব্যক্তির ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয় বা ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে বা করতে পারে বা এ ধরনের তথ্যাদির মাধ্যমে কোন ব্যক্তি বা সংগঠনের বিরুদ্ধে উস্কানি প্রদান করা হয়, তাহলে তার এই কাজ হবে একটি অপরাধ।
ধারাগুলোর ব্যাখ্যা ও কিছু বিশ্লেষণঃ
আপনি যদি অন্য কারো কম্পিউটারে তার অনুমতি ব্যাতিরেকে প্রবেশ করেন বা অন্য কোন ব্যক্তিকে প্রবেশ করতে সহায়তা করেন তাহলে আপনার ৭ থেকে ১৪ বছরের জেল হতে পারে। শুধু তাই নয় এই অভিযোগে দায়েরকৃত মামলায় আপনি জামিনও পাবেন না। এমনকি বিনা পরোয়ানায় পুলিশ আপনাকে গ্রেফতার করতে পারবে। ২০১৩ সালে সংশোধিত তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন ২০০৬ এ এই বিধান করা হয়েছে। আইন বিশেষজ্ঞরা এটিকে একটি বিপজ্জনক আইন বলে অভিহিত করেছেন।
আইন বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, এর মাধ্যমে তরুণ সমাজকে একটি ভীতিকর অবস্থার মধ্যে ফেলে দেয়া হয়েছে। এই আইনের সবচেয়ে বিপজ্জনক হচ্ছে ৫৭ ধারা। এই ধারাকে এমনভাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে যার কারণে ইন্টারনেটের যে কোন কর্মকাণ্ডকে অপরাধ হিসেবে গণ্য করার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। এছাড়া সংবাদপত্রের অনলাইনে বা ওয়েবসাইট বা ফেসবুকে বা ইলেকট্রনিক গণমাধ্যমে প্রকাশ বা সম্প্রচার করা কোন কিছু মিথ্যা বলে প্রমাণিত হলে একই দণ্ড হবে। আপনার বিরুদ্ধে যদি মিথ্যা অভিযোগও হয় তবু মামলা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত আপনার জামিন মিলছে না।
বিগত বিএনপি সরকারের আমলে ২০০৬ সালে জাতীয় সংসদে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন পাস হয়। সে সময় এই আইনে সর্বনিম্ন কারাদণ্ডের সময়সীমা ছিল না। ফলে অপরাধের গুরুত্ব অনুযায়ী যে কোন ধরনের দণ্ড প্রদানের ক্ষমতা আদালতের ছিলো। কিন্তু ২০১৩ সালে সংশোধিত এই আইনে যে কোন অপরাধের ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন সাজা নির্ধারণ করা হয়েছে সাত বছর। ২০০৬ সালের মূল আইনে আদালতের ওপর জামিনের ক্ষমতা ন্যস্ত ছিলো। অপরাধের গুরুত্ব অনুযায়ী আদালত যে কোন পর্যায়ে আসামিকে জামিন দিতে পারত। কিন্তু ২০১৩ সালের আইনে এই আইনের অধীনে অপরাধসূমহ অজামিনযোগ্য এবং আমলযোগ্য ঘোষণা করা হয়েছে। ফলে আপনি যদি বৃদ্ধ, পক্ষাঘাতগ্রস্ত কিংবা নির্দোষও হন তাহলে মামলার বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত জামিন মিলছে না। এছাড়া অপরাধ আমলযোগ্য হওয়ায় আদালতের পরোয়ানা ছাড়াই পুলিশ যে কাউকে গ্রেফতার করতে পারবে।
কিছু অনলাইন প্রতিক্রিয়া ( DW.DE থেকে):
☀আরিফ জেবতিক লিখেছিলেন, ‘‘এ আইনে গুরুত্বপূর্ণ যে পরিবর্তন আনা হয়েছে, সেটি হচ্ছে এ অপরাধে এখন পুলিশ পরোয়ানা ছাড়াই কাউকে গ্রেফতার করতে পারবে৷ পুলিশের গ্রেফতার-বাণিজ্য সম্পর্কে যাদের ধারণা আছে, তারা জানেন পুলিশের এ ক্ষমতা দেশের ইন্টারনেট ব্যবহারকারী সাধারণ মানুষের উপর কত বড় ঝুঁকির সুযোগ তৈরি করবে৷''
জেবতিকের শেষ লাইনটি ছিল এরকম, ‘‘এ বিশ্বায়নের যুগে ইন্টারনেট ব্যবহারে অপ্রয়োজনীয় কড়াকড়ির এ আইন আমাদের ইতিহাসে আরেকটি ‘কালো আইন'-এর নমুনা হিসেবেই চিহ্নিত হবে ভবিষ্যতে৷''
এখন যখন বিলটি পাস হলো তখন জেবতিক তার ফেসবুকে লিখেছেন, ‘‘তথ্য প্রযুক্তি আইন পাস হয়েছে৷ ৫৭ ধারা বলবৎ৷ দারোগা বাবু চাইলেই আপনাকে গারদে পুরে ফেলতে পারবেন অজামিনযোগ্য ধারায়৷''
মোবাশ্বার হাসান ফেসবুকে লিখেছেন, ‘‘এই বিল একটা পরিষ্কার বার্তা দিচ্ছে: বিএনপি কিংবা আওয়ামী লীগ যারাই সরকারে থাকুক না কেন তাদের সমালোচনা করো না৷''
☀আজাদ মাস্টার লিখেছেন, ‘‘যা বুঝলাম বাংলাদেশের মধ্যে থেকে অনলাইনে বাংলায় স্বাধীনভাবে মত প্রকাশ চর্চার কবর খুড়া হলো৷'' সাইফুর রহমান ইমতিয়াজ লিখেছেন, ‘‘ভাই বিদেশ যাইতে মুঞ্চায়৷ দেশে থাইকা আর কিছু কওয়ার অবস্থা নাই৷ কোন সময় পুলিশ বাবাজীরা আবার শ্বশুরবাড়ির দাওয়াত দেয়৷''
☀লিংকন হুসেইন আইনের কার্যকর হবে কি না তা নিয়ে সন্দেহ পোষণ করে ফেসবুকে লিখেছেন, ‘‘ধুর এত ভয় পাইলে চলবে? জাল ভোট দিলে ২ বছরের জেল!! কিন্তু বাস্তবে ২ দিনেও জেল হয় না৷ এইটা বাংলাদেশ, কোন আইনটা কার্যকর হয়েছে একটু বলবেন?''
এ প্রসঙ্গে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার তানজীব উল আলম এর বিশ্লেষণ ও মতামতঃ (Reference: দৈনিক ইত্তেফাক , ১১ই অক্টোবর , ২০১৩)
☀ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের মূল সমস্যা (প্রতিবন্ধকতা) হচ্ছে ৫৭ ধারা। এই আইনে অপরাধ সংঘটনের যে বর্ণনা দেয়া আছে তাতে এক ধরনের অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। অর্থাত্ ৫৭ ধারায় এমনভাবে অপরাধ সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে যেমন ইন্টারনেটে যে কোন কর্মকাণ্ডকেই এই আইনের আওতায় অপরাধ হিসেবে গণ্য করার একটা সুযোগ সৃষ্টি হয়েই আছে। এরকম একটি আইনে এতদিন যে রক্ষাকবচ (সেফগার্ড) ছিল এই সরকারের আনীত সংশোধনীর ফলে সেটিও উঠে গেছে। অর্থাত্ এতদিন মামলা করতে হলে সরকারের অনুমতির প্রয়োজন হতো। এখন আর অনুমতির প্রয়োজন লাগবে না।
☀ব্যারিস্টার তানজীব বলেন, মানুষের বাক স্বাধীনতার জায়গাটি সংবিধানে যেটিকে মৌলিক অধিকার হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে সেই অধিকার হরণ হয়েছে চরমভাবে। এই আইন আপনাকে ইন্টারনেটে ব্লগিং বা ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিতে বারণ করছে না। কিন্তু যখন আপনি একাজগুলো করতে যাবেন তখনই আপনার মনে এক ধরনের ভীতি কাজ করবে। ওই ভীতি কাজ করা বা ভীতির পরিবেশ সৃষ্টি করাটাই তো বাক স্বাধীনতার পরিপন্থী। বাক স্বাধীনতার মত যেসব মৌলিক অধিকার আছে তার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো আমার মধ্যে কি ধরনের ভীতি কাজ করছে। আমি তো মনে করি এই আইনে এক ধরনের ভীতিকর পরিবেশ সৃষ্টি হয়ে আছে। যা আমাদের বাক স্বাধীনতাকে খর্ব করছে। যেহেতু বাক স্বাধীনতা খর্ব করছে সেহেতু আইনটি সংবিধান বিরোধী। এক কথায় যদি বলি তাহলে এই আইনের ৫৭ ধারা সংবিধান বিরোধী। এই সংবিধান বিরোধী আইনে পুলিশকে দেয়া হয়েছে ব্যাপক ক্ষমতা। যা মানুষের বাক স্বাধীনতাকে হরণ করবে।
☀সংবিধানে বলা আছে আইনের চোখে সবাই সমান। এখন বর্তমান আইনানুযায়ী সংবাদপত্রের অনলাইনে মিথ্যা কোন কিছু প্রকাশ করা হলে ন্যূনতম সাজা হবে ৭ বছর।
☀ব্যারিস্টার তানজীব বলেন, আগের আইনে সর্বোচ্চ সাজার বিষয়টি উল্লেখ ছিল। কিন্তু ন্যূনতম সাজার বিষয়টি ছিলো না। কারণ জুতা চুরির জন্য তো কারো ফাঁসি হতে পারে না! চুরির অপরাধের জন্য যে সাজা সেই সাজাই তার প্রাপ্য হবে। কিন্তু এখন যদি আপনি বলেন, ফেসবুকে আপনার দেয়া স্ট্যাটাসের ফলে কারো মানহানি হয়েছে তাহলে মানহানির পরিমাণ অনুযায়ী সেই পরিমাণ শাস্তি হতে পারত। মানহানি কতটুকু হয়েছে সেটি তো আদালতের বিচার্য বিষয়। কিন্তু এই আইনে ন্যূনতম সাজা ৭ বছর উল্লেখ করে দিয়ে কোর্টের হাত-পা বেঁধে দেয়া হয়েছে। কারণ কাউকে যদি সাজা দিতে হয়, তাহলে তাকে ৭ বছর সাজা দিতে হবে। ন্যূনতম সাজার বিধান করে নাগরিকদের এক ধরনের অসহায় অবস্থার মধ্যে ফেলে দেয়া হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, সংশোধনীতে আইনের উদ্দেশ্য ও কারণ সম্বলিত বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ইন্টারনেট ব্যবহার বৃদ্ধি এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিকে আরো এগিয়ে নেয়ার জন্য এই আইন। কিন্তু আইনে শাস্তির পরিমাণ বাড়িয়ে কিভাবে আপনি এর ব্যবহারকে বৃদ্ধি করবেন? কিভাবে জনগণকে ডিজিটালাইজেশনে উত্সাহিত করবেন? যখন ইন্টারনেট ব্লগিং বা ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিলে শাস্তি হবে, তখন কেউ কি আর দ্বিগুণ উত্সাহ নিয়ে ইন্টারনেট ব্যবহার করবেন?
☀ব্যারিস্টার তানজীব বলেন, সিলেকটিভ অ্যাপলিকেশন অব ল এর তৈরি হয়েছে এই সংশোধনীর ফলে। কারণ আপনার যাকে পছন্দ হলো না তাকে ধরলেন এবং সাজার ব্যবস্থা করলেন আর যাকে পছন্দ হল তাকে ধরলেন না— এতে করে আপনি রিপ্রেশনের জন্য আইনটিকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করলেন। কিন্তু আইনের আসল উদ্দেশ্য কখনোই এটি হওয়া উচিত নয়। রাষ্ট্রের এ ধরনের পদক্ষেপের ফলে জনগণের সঙ্গে এক ধরনের দূরত্ব তৈরি হয়। যা গণতন্ত্রের জন্য কখনো শুভ ফল বয়ে আনতে পারে না। মনে হচ্ছে সরকারের শেষ মুহূর্তে এসে সরকারের মধ্যেই কিছু কিছু লোক এমন সব পদক্ষেপ নেয়াচ্ছে যেগুলো আসলেই জনবিরোধী।
তিনি বলেন, ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা তরুণ প্রজন্ম। আইনে সংশোধনী এনে এই প্রজন্মকে ভীতিকর পরিবেশের মধ্যে ফেলে দেয়া হয়েছে। অর্থাত্ একটি প্রজন্মকে আপনার বিরুদ্ধে দাঁড় করিয়ে দিচ্ছেন। এই আইন দিয়ে তো কোন কিছু অর্জন করতে পারবেন না। কিন্তু জনগণের অনুভূতিতে আঘাত করলেন। এটা গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয়।
☀সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এডভোকেট এম আসাদুজ্জামান বলেন, মুক্তবুদ্ধি ও মুক্তচিন্তার সমাজ বিনির্মাণে এই আইন একটি বড় বাধা হয়ে দেখা দেবে। পুলিশকে যে অসীম ক্ষমতা দেয়া হয়েছে তাতে পুলিশকে আরো বেপরোয়া করবে। পুলিশ চাইলে যে কাউকেই এই আইনে মামলা দিয়ে দীর্ঘকাল কারাগারে রাখতে পারবে।
☀☀সামহয়্যারইন ব্লগের পরিচালক সৈয়দা গুলশান ফেরদৌস বলেন, ৫৭ ধারা মতপ্রকাশের স্বাধীনতার পরিপন্থী, তাই অবশ্যই এই ধারা বাতিল করা প্রয়োজন (Reference: প্রথম আলো Tue, 01 Oct 2013 03:10:18 +0600)
----------------- ♣আমার কিছু কথা♣ -------------
এই আইন নিয়ে সবার মনোভাব স্পষ্ট ।
আমি বরং একটি সিনেমার গল্প বলিঃ
মাঠে ফুটবল খেলা চলছিলো। খেলোয়াড় মাত্র ২২ জন কিন্তু দর্শক হাজার। দুই দল অনেক ফাউল করে খেলছে কিন্তু তাতে খেলা থেমে নেই। হঠাৎ মাঠে একটি অদৃশ্য মানুষ প্রবেশ করল। সে অদৃশ্যতার আড়ালে থেকেই একবার এই দলের খেলোয়াড় কে আঘাত দেয় তো আরেকবার ঐ দলের খেলোয়াড়কে কে। অদৃশ্য কাউকে তো দেখা যায়না, দুইদলের খেলোয়াড়রা পরস্পরদের সন্দেহ করে বসল। তাতে নির্বিরোধী দর্শকরাও কিভাবে জানি জড়িয়ে গেলো, হয়তো গ্যালারিতেও কিছু কারসাজি হয়েছে। খেলাতো পন্ড হলই,শুরু হল মারামারি।
আমি এই অদৃশ্য শক্তিকে নিয়ে কিছুটা চিন্তিত। কারন এই শক্তি শুধু আগুন লাগাতে জানে। কখনো গার্মেন্টসে, কখনো অনলাইনে। তার কাজ শুধু ফ্যাসাদ লাগানো আর সবাইকে তাতে জড়ানো।
অদৃশ্য শক্তির কাজ পথের মাঝে নানা বিভ্রান্তিকর বাইপাস করে তাতে মানুষের মনকে বিভ্রান্ত করে সরিয়ে নেয়া। তাই যখন ন্যায় বিচার নিয়ে জনগনের আবেগ এক হয়েছিল, তখন আমাদের ঘাড় বাঁকিয়ে দেখানো হয় আস্তিক-নাস্তিক প্রসঙ্গ।
মতিঝিলের ঘটনায় প্রমানিত তথ্য আর প্রচারিত তথ্যে আমরা আসমান জমিন ফারাক খুঁজে পাই , মন ও মস্তিস্ক হয়ে যায় দুদিকে যেতে ব্যাস্ত।
রামুর ঘটনাটা তো পুরোটাই করা হল ফেসবুকের সাহায্যে।
মাতৃভূমি ও ধর্ম, আমাদের কাছে সবচেয়ে সংবেদনশীল। গ্যালারিতে বসে থাকা সাধারন মানুষদের এই সবচেয়ে সংবেদনশীল পয়েন্টগুলো নিয়েই খুব সুক্ষ ভাবে বাধ্য করা হয় উত্তেজিত হতে। আমরা উত্তেজিত হই। উত্তেজিত হয়ে ভুল করি। অন্যায় ও ফ্যাসাদ দুর করতে যেয়ে নিজেরাই অন্যায় ও ফ্যাসাদে জড়িয়ে পরি। অদৃশ্য শক্তি আড়ালে হাসে, যখন না বুঝে শেষ পর্যন্ত আমরা তার পথে পা ফেলে দেই।
রামুর ঘটনাটা মনে করে দেখুন, ফেসবুকে ছড়াল একজন, দোষ পরল আরেকজনের। জজ মিয়ার কাহিনী মনে করে দেখুন। না জানি কত মানুষ বিনামুল্যে চড়ামূল্য দেয় নিজের জীবনের। কি দুর্ভাগ্য তাদের।
বর্তমান সময়ে যেকোনো বড় বড় ষড়যন্ত্র সফল করতে ব্যাবহার করা হয় অনলাইন। তাই আসুন আমরা কিছুটা সাবধান হই। আমরা যেন বলির পাঁঠা না হই বা আমাদের যেন ফ্যাসাদ ছড়াতে ব্যাবহার করা না হয়।
স্যার আমরা তাদের ব্যাপারে কিই বা বলতে পারি। বরং যার যার জায়গা থেকে সাবধান থাকি। কি আর করা।
সামনে গুরুত্বপূর্ণ সময় আসছে। সম্ভাবনা থেকে যায় যে অনলাইনে কোনো পক্ষ (বা অদৃশ্য পক্ষ) নানা রিউমার ছড়িয়ে বিশৃঙ্খলা তৈরির চেষ্টা করতে পারে।তাই সবসময় সচেতন থাকা ভালো।
***************************************************
তাই নিচে কিছু পয়েন্ট লিখলাম, যদি কিছু পছন্দ হয় নিয়ে যেতে পারেন।
পয়েন্টগুলোর সারমর্ম হল বাঁধ ভাঙার আওয়াজে মুখরিত থাকুন। কিন্তু বাস্তবতার সাপেক্ষে মুখ, কি বোর্ড এবং আবেগ নিয়ে সতর্ক হন। সকল অন্যায়ের বিরুদ্ধে শানিত বুদ্ধিমত্তার প্রয়োগ করুন।
☀ আমাদের সবার facebook কেই কমবেশী ফেক একাউন্ট / অপরিচিত বন্ধু এড হয়ে আছে। কে জানে তার মাঝে হয়তো এমন কিছু একাউন্ট আছে যা বিশেষ দিনে হঠাৎ ফ্যাসাদ ছড়ানোর জন্য তৈরি করা হয়েছে। ফ্রেন্ড লিস্ট টা আরেকবার চেক করুন। প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিন।
☀ আপনার facebook wall এ যেন বিশ্বস্ত কেউ ছাড়া অন্য কেউ পোস্ট দিতে না পারে সে অনুযায়ী সেটিংস চেঞ্জ করতে পারেন। ট্যাগিং নিয়ে সাবধান হন। password ও log in security নিয়ে নিশ্চিত হয়ে নিন।
☀ অনলাইনে আপনি যা বলতে চান অবশ্যই বলুন। কিন্তু আপনি বললেন একটা আর কেউ সেটা ঘুরিয়ে ফেলল আরেক দিকে, এরকম যেন না হয়। তাহলে আপনি কিন্তু বিপক্ষ মতের লোক দিয়ে ব্যবহৃত হয়ে গেলেন। তাই প্রতিটা অক্ষর ও শব্দ বুঝেশুনে টাইপ করুন।
☀ জাস্ট হুজোগে পরে / ‘সবাই দিচ্ছে আমিও দেই” মানসিকতায় কোন কমেন্ট বা পোস্ট দিবেন না।যেখানে দরকার সেখানে অবশ্যই করবেন, তবে যা করবেন সম্পূর্ণ বুঝে শুনে দায়িত্ব নিয়ে করবেন।
☀ ব্লগে সেই কথাটা সবসময় মনে রাখবেন, “রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন”। আপনাকে রাগানোই অনেকের Assignment, সেজন্য হয়তো অনেকে টাকাও পাচ্ছে। তাই আগে মস্তিস্ক খাটান পরে আবেগ, কেমন? আপনার কমেন্ট / প্রতিউত্তর / প্রতিপোস্ট এ যেন শুধু সচেতনতা ছড়ায়। কেউ যেন ফ্যাসাদ ছড়ানোর সুযোগ না পায় সেদিকে দয়া করে খেয়াল রাখবেন।
একটি পরিকল্পিত ক্যাচাল পোষ্টে দেয়া একজনের কমেন্ট খুব পছন্দ হয়েছে। সেটা নিচে দিয়ে দিলাম।
☀ আসুন সবাই জুথবদ্ধ থাকি। আইনের অপব্যাবহার হওয়াটা একটা বাস্তবতা, বৃটিশ আমল থেকেই হয়ে আসছে। আমাদের কেউ এর শিকার হলে যেন সবাই পাশে এসে দাড়াই, সবাই মানসিক ভাবে তৈরি থাকুন।
☀ আপনার কোন বন্ধু অনলাইনে কোন কিছু ভুল করে ফেললে / কোন ফাঁদে পা ফেললে / কোন গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপারে অজানা থাকলে তাকে সাথে সাথে সঠিক পথ দেখাতে ভুলবেন না। এটা আমাদের অনেক বড় বড় ফ্যাসাদ থেকে বাঁচাবে।
♣♣ মনে রাখবেন, যে বীর, তাকে কৌশলের ফাঁদে ফেলা হয়। যে যুক্তিবাদী, তাকে গুজব ছড়িয়ে পরাস্ত করা হয়। সামনের দিনগুলো গণতন্ত্রের জন্য গুরুত্বপূর্ণ । দেশের মঙ্গল কামনা করি। আপনাদের নিরাপত্তা কামনা করি।
☀সকল অন্যায়ের বিরুদ্ধে শানিত বুদ্ধিমত্তার প্রয়োগ করব।
☀নিজের মতামত সঠিক শব্দে ও অক্ষরে তুলে ধরব, অযথা আপত্তিকর ভাষায় অনলাইনে কিছু লিখবনা।
☀আমরা কোন বিভ্রান্তি ছড়াবো না , ফ্যাসাদে জান-মালের ক্ষতি হয়।
☀কোন বিভ্রান্তি ছড়াতে জেনে- না জেনে ব্যাবহৃত হবোনা, পরে নিজেরাই আফসোস করব।
☀সবসময় সঠিক তথ্যটা জানার চেষ্টা করব, না বুঝে উত্তেজিত হয়ে ব্লাড প্রেশার ও কলরেস্টেরল বাড়াব না।
☀আবেগের আগে বিবেক ও মস্তিস্ক কাজে লাগাব, যেন আবেগ প্রতারিত না হয়।।
আসুন চোখ কান খোলা রাখি। সবাইকে শুভ কামনা..............
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৬
অস্পিসাস প্রেইস বলেছেন:
সাবধানের মার নেই, এতে সবাই ভালো থাকবে।
২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:২৯
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
ঠান্ডা মাথায় সচেতন থাকতে হবে। সমস্যা হচ্ছে মাথা ঠান্ডা রাখাটাই মুশকিল ॥
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৮
অস্পিসাস প্রেইস বলেছেন:
আমি অন্যের স্বার্থে ইউস হতে চাইনা। তাই আপত্তিকর পোষ্টে মাথা ঠাণ্ডা রাখতে হবে।
৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৯
অনিক্স বলেছেন: joruri post. ++++++++++
eibar matha thanda rakhar upay niye arekta post den.
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:২৯
অস্পিসাস প্রেইস বলেছেন:
+ gulor jonno thanks onix vai
৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:০৭
মামুন রশিদ বলেছেন: আইসিটি'র ৫৪, ৫৫ ধারা গতানুগতিক, পৃথিবীর সব দেশেই এই ধারা আছে । তবে যত কথা ঐ ৫৭ ধারা নিয়ে । আমাদের দেশের পুলিশ এবং রাজনীতিবিদদের চরিত্র সম্পর্কে আমরা সবাই ওয়াকিবহাল । তাই সব সরকারের সময়েই এই ধারার চুড়ান্ত অপব্যবহার হবে, এটা নিশ্চিত ।
চমৎকার পোস্ট, অনলাইন একটিভিটিস্ট হিসাবে এটা নিয়ে আমাদের আরো বেশি আলোচনা করা দরকার ।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৬
অস্পিসাস প্রেইস বলেছেন: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনে প্রথম গ্রেফতার
মামুন ভাই আমার ধারনা সরকারী দল বিশ্বাস করে যে মতিঝিল চত্বর নিয়ে অপপ্রচার হয়েছে এবং তাই তারা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনগুলোতে প্রত্যাশিত ফল পায়নি। এ ধরনের অভিজ্ঞতা তাদের আগের কিছু নির্বাচনেও হয়েছে।
তাই এবার নির্বাচনের সময় যেন কেউ রাজনৈতিক উদ্দেশে রিউমার না ছড়ায় তাই এমন কঠোর আইন করেছে। এই আইন হয়তো তাদের বিরুদ্ধে কাজ করে যাওয়া অনলাইন পেইড প্লেয়ারদের জন্য। কিংবা জরুরি প্রয়োজনে যে কাউকে গ্রেফতার করে রাখার জন্য।
কিন্তু এসবের মাঝে আমাদের আমাদের নিয়ে কেন ভাবা হলনা? এই আইন যে জমি দখল থেকে শুরু করে ব্যাক্তিগত যেকোনো স্বার্থে ব্যবহার হতে পারে সেটা তো নীতিনির্ধারকদের বোঝা উচিৎ। আপনার কথা ঠিক, ৫৭ ধারার অপব্যবহার হতে পারে।
এই ব্যাপারে সরকারের পক্ষ থেকে সাধারনদের আশ্বস্ত করে একটা প্রেস ব্রিফিং আশা করি।
অনলাইন একটিভিটিস্ট হিসাবে এটা নিয়ে আমাদের আরো বেশি আলোচনা করা দরকার ।
আমিও তাই মনে করি মামুন ভাই। সমগ্র মন্তব্ব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:০৮
চলতি নিয়ম বলেছেন: পোস্টে ভালো লাগা।
ধারগুলো ভয়াবহ। এতগুলো ধারার দরকার ছিলো না। একটা মাত্র ধারা দিয়েই সবগুলোকে বোঝানো যেত, সেটা হলো, "দেশে ইন্টারনেট নিষিদ্ধ" তাহলে সবাই নিরাপদ। কেননা ভালো জিনিসেরও খারপ দিক বের করার লোকের অভাব নেই দেশে।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৯
অস্পিসাস প্রেইস বলেছেন:
খারাপ দিক বের করার লোকের অভাব নেই দেশে।
ভালো বলেছেন।
৬| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৪
এম ই জাভেদ বলেছেন: ৫৭ ধারা অনুযায়ী তথ্য প্রযুক্তি সংক্রান্ত অপরাধ জামিন অযোগ্য বিধায় এটা কালো আইনে পরিনত হয়েছে। তবে দায়িত্বশীল ব্লগিং করলে এবং গুজবে কান না দিয়ে নিজের বিচার , বুদ্ধি বিবেককে কাজে লাগিয়ে এবং কোন বিষয়ে সন্দেহাতীতভাবে নিশ্চিত হয়ে তবেই অনলাইনে মত প্রকাশ করা হলে এ আইন থেকে নিজেকে সেফ রাখা সম্ভব হবে। ( যদিও ব্যাপারটি বলা যত সহজ , করা ততই কঠিন)
অবশ্য অস্বীকার করার উপায় নেই যে ভিন্ন মত দমনে এই আইনের অপপ্রয়োগের বিরাট সম্ভাবনা থেকে যাচ্ছে। এতে পুলিশের স্বেচ্ছাচারিতা আরও বেড়ে যাবে। ৫৪ ধারার পাশাপাশি তথ্য প্রযুক্তি আইনের ৫৭ ধারাকে পুলিশের গ্রেপ্তার বাণিজ্যের জন্য পোয়াবারো হিসাবে বলা হলে অত্যুক্তি হবে না।
এ আইনে মুক্ত চিন্তা এবং বাক স্বাধীনতার অধিকার খর্ব হয়েছে। ৭-১৪ বছরের জেলের ভয়ে কেউই এখন আর স্বাধীনভাবে নিজের মত প্রকাশ করতে পারবে না ।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:০০
অস্পিসাস প্রেইস বলেছেন: " দায়িত্বশীল ব্লগিং করলে এবং গুজবে কান না দিয়ে নিজের বিচার , বুদ্ধি বিবেককে কাজে লাগিয়ে এবং কোন বিষয়ে সন্দেহাতীতভাবে নিশ্চিত হয়ে তবেই অনলাইনে মত প্রকাশ করা হলে এ আইন থেকে নিজেকে সেফ রাখা সম্ভব হবে।
অবশ্য অস্বীকার করার উপায় নেই যে ভিন্ন মত দমনে এই আইনের অপপ্রয়োগের বিরাট সম্ভাবনা থেকে যাচ্ছে।"
সহমত। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ চিন্তাশীল ও প্রাসঙ্গিক মন্তব্যের জন্য।
৭| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৮
বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ৫৭ ধারা অনুযায়ি শেখের বেটিরে মাতারি কইলে ধারা লঙ্ঘিত হবে?? আর আম্রিকা ফেরত ইহুদির জামাইরে অটিস্টিক রুগি কইলে কি লঙ্ঘিত হবে??
এই আইন প্রয়োগ হবে সামনে। আমরা প্রয়োগ করুম। চটি পিয়াল আর বাল বৈশাখির উপর। পিডাইয়া ধুলা উরাইয়া দিমু শহিদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান নিয়া একটা বাজে কথা লিখলে। খালি দেইখা যান।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:০২
অস্পিসাস প্রেইস বলেছেন:
আগে আপনার "প্রাচীন বিশ্বের অসাধারন কিছু স্থাপনা" পোস্টটি দেখে মাথা ঠাণ্ডা করে আসি। পরে প্রতিউত্তর দিব।
৮| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৬
লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: ধুর এতো চিন্তা কইরা লাভ আছে নাকি । এই সব আইনের ভয় দেখাইয়া কি আমাদের হাত পা বেধে রাখা যাবে নাকি । এই সব আইন করা মানে হলো পাগলরে সাঁকো নাড়ানোর কথা মনে করিয়ে দেওয়া । আগে না জেনে আইন ভঙ্গ করতাম এখন জেনে শুনে আরো বেশি বেশি ভঙ্গ করুম
এখন কৌতুহলে আইন ভঙ্গ করুম আর দেখুম কি হয় !!
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:১২
অস্পিসাস প্রেইস বলেছেন:
আপনার একটি ফেসবুক স্ট্যাটাস এই পোষ্টে উল্লেখিত হয়েছেঃ লিংকন হুসেইন আইনের কার্যকর হবে কি না তা নিয়ে সন্দেহ পোষণ করে ফেসবুকে লিখেছেন, ‘‘ধুর এত ভয় পাইলে চলবে? জাল ভোট দিলে ২ বছরের জেল!! কিন্তু বাস্তবে ২ দিনেও জেল হয় না৷ এইটা বাংলাদেশ, কোন আইনটা কার্যকর হয়েছে একটু বলবেন?''
-----------------------------
"আগে না জেনে আইন ভঙ্গ করতাম এখন জেনে শুনে আরো বেশি বেশি ভঙ্গ করুম
এখন কৌতুহলে আইন ভঙ্গ করুম আর দেখুম কি হয় !! "
তবে খেয়াল রাখবেন যে কারো যে কোন পোস্ট থেকে ( হোক যুক্তিহীন / অন্যায় ভাবে) রিউমার যেন না ছড়ায়। রিউমার যে অনলাইনে ছড়ানো হয় এবং তাতে ফ্যাসাদ বাড়ে, আশা করি বস আপনি তাতে একমত।
থ্যাংকস এন্ড শুভ কামনা।
৯| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৭
বোধহীন স্বপ্ন বলেছেন: ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
ঠান্ডা মাথায় সচেতন থাকতে হবে। সমস্যা হচ্ছে মাথা ঠান্ডা রাখাটাই মুশকিল ॥
৭ নং মন্তব্যটি তার প্রমাণ ।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩০
অস্পিসাস প্রেইস বলেছেন:
আপনার মন্তব্যটি পছন্দ হল। এভাবে কমেন্ট দেয়াটাই যুক্তিসঙ্গত এবং উপযোগী। অযথা নিজের রক্ত গরম করা মানে নিজের লস।
"আমরা উত্তেজিত হই। উত্তেজিত হয়ে ভুল করি। অন্যায় ও ফ্যাসাদ দুর করতে যেয়ে নিজেরাই অন্যায় ও ফ্যাসাদে জড়িয়ে পরি। " আপনি তা নন দেখে ভালো লাগলো।
১০| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:১০
শাহ আজিজ বলেছেন: আমি জানতাম না যে দিনাজপুরি দিদি এটার শুভ সুচনা করে গেছেন আর টুঙ্গিপাড়া দিদি তাতে চকোলেট টপিং করলেন । দোষ কাকে দেবো ?
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৫৭
অস্পিসাস প্রেইস বলেছেন:
স্যার কাউকে দোষ দিয়ে কিইবা লাভ হবে! বরং আমরাই সাবধান হই। যার যার অবস্থান থেকে নিজেদের, পরিবারের এবং সমাজের জন্য সচেতন থাকি।
আপনাকে সালাম ও শুভেচ্ছা।
১১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৪
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: এই সব আইন কানুন নিয়ে আমি আর ভাবি না! যা হবার হবে। আমি আগে যেমন ছিলাম, এখনো তেমনি থাকবো!
যারা কবর কুড়ে তারাই সেই কবরে যায়।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:০৩
অস্পিসাস প্রেইস বলেছেন:
"আমি আগে যেমন ছিলাম, এখনো তেমনি থাকবো!" শান্তি প্রিয় মানুষের জন্য এটাই ঠিক আছে। সহমত।
১২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৪০
বাগসবানি বলেছেন: শান্তিতে ঘুমাইতেও পারব না দেখতেছি
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:০৪
অস্পিসাস প্রেইস বলেছেন:
হুম। চারদিকে প্রচুর মশা। মশারি দরকার।
১৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:১৯
না পারভীন বলেছেন: মুল্য বান তথ্য জানতে পারলাম .অনেক ধন্যবাদ .
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:০৬
অস্পিসাস প্রেইস বলেছেন:
থ্যাংকস আপু। আপনাকে অনেক শুভেচ্ছা।।
১৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:২৫
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ভালো পোস্ট।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:১০
অস্পিসাস প্রেইস বলেছেন:
হুম। যার যার দৃষ্টিভঙ্গি তার তার । আমরা অন্তত আলাপ আলোচনা তো করতেই পারি।
আপনাকে শুভেচ্ছা প্রোফেসর।
১৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:০০
আমিনুর রহমান বলেছেন:
চমৎকার পোষ্ট +++
৫৪, ৫৫ ও ৫৭ ধারা সম্পর্কে সকলের অবগত ও আলোচনার সুবিধার জন্য পোষ্টটি স্টিকি করার জন্য সামু কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:১১
অস্পিসাস প্রেইস বলেছেন:
"চমৎকার পোষ্ট +++"
প্রশংসার জন্য ধন্যবাদ আমিনুর ভাই।
১৬| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৬
মশিকুর বলেছেন:
মুল্যবান তথ্য
২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:১৪
অস্পিসাস প্রেইস বলেছেন:
সহমত
১৭| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
চমৎকার, চমৎকার পোস্ট ভ্রাতা।
২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:১৫
অস্পিসাস প্রেইস বলেছেন:
ধন্যবাদ কান্ডারী ভাই।
১৮| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৩
সাবরিনা সিরাজী তিতির বলেছেন: হুম । কিছু বিষয়ে মাথা ঠাণ্ডা রাখা আসলেই কষ্ট হয়ে যায় । তারপরও রাখতে হবে । +++++++++++++++++++++++++++++++++++
২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:২৫
অস্পিসাস প্রেইস বলেছেন: সহমত আপু। ভালো থাকবেন। শুভেচ্ছা।
১৯| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৬
টুম্পা মনি বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট। বিশেষ করে ব্লগারদের জন্য অবশ্যই পাঠ্য।
২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৭:৩১
অস্পিসাস প্রেইস বলেছেন:
থ্যাংকস আপু। অন্তত জেনেতো অবশ্যই রাখা উচিৎ।
২০| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৩৬
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: সংশোধিত আইনের ব্যাপারে পরিপূর্ণ পোষ্টের জন্য আপনি ধন্যবাদ পাবেন!
২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৭:৩২
অস্পিসাস প্রেইস বলেছেন:
থ্যাংকস স্বপ্নবাজ অভি
২১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৪২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আবারও চমৎকার তথ্য বহুল একটি পোস্টের ধন্যবাদ।তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (সংশোধিত) আইন ২০১৩ নিয়ে ব্যাপক আলোচনা সমালোচনা হচ্ছে।
একেতো সুষ্ঠু আইন প্রনয়ন যেমন দরকার।তেমনি দরকার আইনের প্রয়োগ। তবেই টেকসই আইন বলা যাবে নচেৎ নয়।
২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৮:৫৫
অস্পিসাস প্রেইস বলেছেন:
থ্যাংকস সেলিম ভাই আপনার চিন্তাশীল মন্তব্যের জন্য।
ভাই আমার মনে হয় আইন নিজের মত করে টেকসই হোক। আগে আসুন আমরা নিজেরাও অনলাইনে টেকসই থাকি
আপনাকে শুভেচ্ছা
২২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:১২
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: বর্তমান আইনগুলো তৈরীই হয় ক্ষমতাসীনের সার্থের দিক লক্ষ্য রেখে। ৫৭ ধারা তারই এক পদক্ষেপ এবং বাক ও ব্যাক্তি স্বাধীনতার অন্যতম লংঘন। এবং একই সাথে জেবতিক ভাইয়ের সাথে সুর মিলিয়ে বলতে হয় দারোগা বাবুর গ্রেফতার বাণিজ্যের আরেকটু চমৎকার সুযোগ তৈরী হলো।
সকলের মতামত এবং ধারাগুলোর ব্যাপারে সচেতনার জন্য পোষ্টটি মনেহয় স্টিকি হওয়ার দাবী রাখে।
২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৬
অস্পিসাস প্রেইস বলেছেন:
বাইচান্স খারাপ ব্যাডলাকে পড়লে হয়রানি এড়াতে আমাদের যূথবদ্ধ থাকা ছাড়া আর কোন উপায় নেই বস!
২৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:০৩
শহুরে আগন্তুক বলেছেন: মানুষের মুখের ভাষা কেড়ে নেওয়ার দ্বিতীয় প্রয়াস ।
২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৮
অস্পিসাস প্রেইস বলেছেন:
মুখের না কি-বোর্ডের
২৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:২৫
নুর ফ্য়জুর রেজা বলেছেন: গলা চেপে ধরা আইন। যতই আমরা সতর্ক থাকার চেস্টা করি না কেন, শত্রুপক্ষ চাইলে আমার সাধারণ কথায়ও খুঁত খুঁজে পাবে।
লেখায় +++
২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:০১
অস্পিসাস প্রেইস বলেছেন:
"শত্রুপক্ষ চাইলে আমার সাধারণ কথায়ও খুঁত খুঁজে পাবে।"
সে সময় আপনার বন্ধুদের দরকার হবে, শত্রুদের বাজে ইন্টেনশন এড়ানোর জন্য।
২৫| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৪০
দি সুফি বলেছেন: এইডা পরমু
২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৩২
অস্পিসাস প্রেইস বলেছেন:
কি আর করা দি সুফি! আসলে একাবিংশ শতাব্দীটাই এমন, যাই করেন না কেন কিছু না কিছু পরে নিতে হবে। এখন সবকিছুতেই প্রোটেকশন লাগে!
২৬| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:০০
আমি চাই বলেছেন: ধারাগুলি দেইখা ডরাইসি, অহনকি ওরাও আমার মুখের ভাষা কাইরা নিতে চায়......
২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৪১
অস্পিসাস প্রেইস বলেছেন:
কেউ আপনার মুখের ভাষা কেড়ে নিতে চায়না ভ্রাতা! শুধু কী - বোর্ডের বোতামগুলো কেড়ে নিতে চায়!!
ডরাবেন না। জাস্ট কশাস থাকবেন।শুভ কামনা।
২৭| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩১
শ্যামল জাহির বলেছেন: আইন হয় বা পরিবর্তন হয় পরিস্থিতি অনুযায়ী।
প্রত্যেকটা আইন হওয়া উচিৎ শান্তির তরে, কোন একক স্বার্থে না। আমার মুখ বন্ধ করতে যত আইন-ই হোক.. সত্য-ন্যায়ের পক্ষে আমার মুখ বা কীবোর্ড-এ চাপ দিতে আঙ্গুল থামাতে পারবে না কোনো আইন!
২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:০৯
অস্পিসাস প্রেইস বলেছেন:
সত্য-ন্যায়ের সাথে আমরা থাকব শ্যামল ভাই। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
২৮| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৫
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: পেপার পত্রিকা , রেডিও টিভি কোনকানেই আপনি কোন শক্তিশালী প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে কিছু বলতে পারবেন না, আটকে যাবে।
ব্লগে -ই শুধু এ সুবিধাটা আছে, আপনি চাইলেই দেশের প্রধান মন্ত্রী থেকে শুরু করে, হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎকারীকে নিয়ে, নোবেল জয়ী হোক বা এভারেষ্ট জয়ী যে কারো কথা বা কাজের অসংগতি ধরিয়ে দিতে পারবেন। সেটাও বোধহয় বন্ধ হতে চলল!
২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৭
অস্পিসাস প্রেইস বলেছেন:
বন্ধ করবেন না প্লীজ! এটা হয়না!! আপনি যেটা বলতে চান তাই বলতে থাকুন। শুধু সঠিক ও বুদ্ধিদীপ্ত শব্দ চয়নে। আইন থাকুক আর না থাকুক, সবসময়।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ!
২৯| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:১৯
সাদরিল বলেছেন: পোস্ট ফেভারিটে
২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪০
অস্পিসাস প্রেইস বলেছেন:
৩০| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:১০
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: হীরক রাজার দেশের আইন। তবে ক্ষমতা পরিবর্তন হলে আমার মনে হয় লীগের সাপোর্টারগুলাই বেশী দৌড়ের উপর থাকবে
২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪২
অস্পিসাস প্রেইস বলেছেন:
আমার আপনার দৌড়ানোর দরকার না পরলেই চলল!
৩১| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:৩৭
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ভালো পোস্ট
২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:০৬
অস্পিসাস প্রেইস বলেছেন:
থ্যাঙ্ক ইউ মাসুম ভাই, ভালো থাকবেন
৩২| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৮
এহসান সাবির বলেছেন: সময় উপযোগি পোস্ট।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:০৯
অস্পিসাস প্রেইস বলেছেন:
এহসান সাবির ভাই আপনিতো আসল কথাই বললেন না, সেটা হচ্ছে
৩৩| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৫
অদৃশ্য বলেছেন:
DARUN POST... kisuta pore gelam... purota porte shomoy lagbe...
shuvokamona...
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:৪৩
অস্পিসাস প্রেইস বলেছেন:
আসলে ভাই এই পোস্ট ব্লগে প্রকাশ করার পর আমি নিজেই একবারও পড়ি নাই! এত লম্বা লেখা!!
আপনাকে শুভ কামনা।।
৩৪| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:১৬
তাসনুভা সাখাওয়াত বীথি বলেছেন: ৫৭ ধারা খুব বিতর্কিত ।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:১৯
অস্পিসাস প্রেইস বলেছেন:
এই পোষ্ট অনেকেই ভালো পোস্ট বলে কমেন্টে প্রশংসা করে চলে গেছেন। আলোচনা অনেকেই করেননি।
মতামতের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
৩৫| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫৬
আশা জাগানিয়া বলেছেন:
প্রিয়তে রাখলাম ।
১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০০
অস্পিসাস প্রেইস বলেছেন:
আপনাকে নতুন রুপেও ভালো লাগছে। শুভ কামনা রইল।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:২৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভাল জিনিষ্।
সাবধানের মাইর নাই। সতর্ক থাকাই উত্তম।
সময় যখন প্রকৃতির প্রতিকুলে
+++