নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ব্লগ সার্চম্যান

ব্লগ সার্চম্যান

ব্লগ সার্চম্যান › বিস্তারিত পোস্টঃ

মসজিদুল আকসা এর ইতিহাস (প্রথম পর্ব)

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪০


মসজিদুল আকসা আল-আকসা মসজিদ বা বাইতুল মুকাদ্দাস বলেও অনেকের কাছে পরিচিত । এটি হলো ইসলামের তৃতীয় পবিত্রতম মসজিদ। জেরুজালেমের পুরনো শহরে এর অবস্থান। মসজিদের সাথে একই প্রাঙ্গণে কুব্বাত আস সাখরা অবস্থিত। এই পুরো স্থানকে হারাম আল শরিফ বলা হয়। তাছাড়াও ওই স্থানটি টেম্পল মাউন্ট বলে পরিচত এবং ইহুদি ধর্মে পবিত্র বলে বিবেচিত হয়। ইসলামের বর্ণনা অনুযায়ী মুহাম্মদ সাঃ মিরাজের রাতে মসজিদুল হারাম থেকে আল আকসা মসজিদে এসেছিলেন এবং এখান থেকে তিনি ঊর্ধ্বাকাশের দিকে যাত্র করেন। এই স্থান মুসলিমদের প্রথম কিবলা। হিজরতের পর কুরআনের আয়াত অবতীর্ণ হলে কাবা নতুন কিবলা হয়।
খলিফা উমর বর্তমান মসজিদের স্থানে একটি মসজিদ নির্মাণ করেছিলেন। পরবর্তীতে উমাইয়া খলিফা আবদুল মালিকের যুগে মসজিদ পুনর্নির্মিত ও সম্প্রসারিত হয়। এই সংস্কার ৭০৫ খ্রিষ্টাব্দে তার পুত্র খলিফা প্রথম আল ওয়ালিদের শাসনামলে শেষ হয়। ৭৪৬ খ্রিষ্টাব্দে ভূমিকম্পে মসজিদ ধ্বংসপ্রাপ্ত হলে আব্বাসীয় খলিফা আল মনসুর এটি পুনর্নির্মাণ করেন। পরে তার উত্তরসুরি আল মাহদি এর পুনর্নির্মাণ করেন। ১০৩৩ খ্রিষ্টাব্দে আরেকটি ভূমিকম্পে মসজিদ ক্ষতিগ্রস্ত হলে ফাতেমীয় খলিফা আলি আজ-জাহির পুনরায় মসজিদ নির্মাণ করেন যা বর্তমান অবধি টিকে রয়েছে।বিভিন্ন শাসকের সময় মসজিদে অতিরিক্ত অংশ যোগ করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে গম্বুজ, আঙ্গিনা, মিম্বর, মিহরাব, আভ্যন্তরীণ কাঠামো। ১০৯৯ খ্রিষ্টাব্দে ক্রুসেডাররা জেরুজালেম দখল করার পর তারা মসজিদকে একটি প্রাসাদ এবং একই প্রাঙ্গণে অবস্থিত কুব্বাত আস সাখরাকে গির্জা হিসেবে ব্যবহার করত। সুলতান সালাহউদ্দিন জেরুজালেম পুনরায় জয় করার মসজিদ হিসেবে এর ব্যবহার পুনরায় শুরু হয়। আইয়ুবী, মামলুক, উসমানীয়, সুপ্রিম মুসলিম কাউন্সিল ও জর্ডানের তত্ত্বাবধানে এর নানাবিধ সংস্কার করা হয়। বর্তমানে পুরনো শহর ইসরায়েলি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে তবে মসজিদ জর্ডা‌নি/ফিলিস্তিনি নেতৃত্বাধীন ইসলামি ওয়াকফের তত্ত্বাবধানে রয়েছে।

মসজিদুল আকসা অর্থ দূরবর্তী মসজিদ। মিরাজের রাতে মুহাম্মদ (সাঃ) বোরাকে চড়ে মক্কা থেকে এখানে এসেছিলেন মর্মে কুরআনে উল্লেখ রয়েছে। অনেক বছর ধরে মসজিদুল আকসা বলতে পুরো এলাকাকে বোঝানো হত এবং মসজিদকে আল-জামি আল-আকসা বলা হত। উসমানীয় শাসনামলে প্রশাসনিক কারণে পুরো পবিত্র স্থানটি হারাম আল শরিফ বলে পরিচিত হয়।
মসজিদুল আকসা হারাম আল শরিফে অবস্থিত। এই স্থান রাজা হেরোড দ্য গ্রেটের সময় ২০৮ সালে সম্প্রসারিত হয়।মসজিদ একটি প্লাটফর্মের উপর অবস্থিত যা হেরোডের প্রকৌশলীরা বিভিন্ন স্থানগত অবস্থা কাটিয়ে উঠার জন্য নির্মাণ করেছিলেন। সেকেন্ড টেম্পলের সময় বর্তমান মসজিদের স্থানটিতে রয়েল স্টোয়া ছিল। ৭০ খ্রিষ্টাব্দে জেরুজালেম অবরোধের সময় রোমানরা এটিকে টেম্পলের সাথে ধ্বংস করে দেওয়া হয় ।একসময় ধারণা করা হত যে সম্রাট জাস্টিনিয়ানের সময় নির্মিত নিয়া চার্চ বর্তমান মসজিদুল আকসার স্থানে অবস্থিত ছিল। তবে ১৯৭৩ খ্রিষ্টাব্দে ইহুদি কোয়ার্টারের দক্ষিণ অংশে এর ধ্বংসাবশেষ আবিষ্কৃত হয়।১৯৩০ এর দশকে সংস্কারের সময় সরিয়ে নেওয়া কাঠের বীম এবং প্যানেল বিশ্লেষণে দেখা যায় যে সেগুলো লেবাননের সিডার এবং সাইপ্রেস দ্বারা নির্মিত হয়ে ছিল। রেডিওকার্ব‌ন ডেটিং পরীক্ষায় এর কিছু ৯ম শতাব্দীর বলে জানা গেছে।২০১২ সালে বলা হয়েছিল যে ১৯২৭ সালে জেরিকো ভূমিকম্পের পর হারাম আল শরিফে কাজ করা প্রত্নতাত্ত্বিক রবার্ট হ্যামিলটন আল আকসার মসজিদের নিচে ধ্বংসাবশেষ আবিষ্কার করেছিলেন যা তিনি খননকাজ নিয়ে তার বইয়ে প্রকাশ করেননি। এর মধে রয়েছে বাইজেন্টাইন গির্জার মত ব্যবহৃত মোজাইক এবং দ্বিতীয় মন্দির সময়ের ইহুদি মিকভেহ ।

বর্তমান স্থাপনাটি উমাইয়া যুগের। দ্বিতীয় খলিফা উমর ইবনুল খাত্তাব প্রথম এখানে একটি মসজিদ নির্মাণ করেছিলেন। কয়েকজন মুসলিম পন্ডিত যেমন মুজিরউদ্দিন আল-উলাইমি, জালালউদ্দিন সুয়ুতি এবং শামসউদ্দিন আল-মুকাদ্দাসি বলেন যে খলিফা আবদুল মালিক ৬৯০ খ্রিষ্টাব্দে মসজিদ পুনর্নির্মাণ ও সম্প্রসারণ করেন। সেসাথে তিনি কুব্বাত আস সাখরা নির্মাণ করেন। আবদুল মালিক মসজিদের কেন্দ্রীয় অক্ষ প্রায় ৪০ মিটার ১৩০ ফু পশ্চিমে সরিয়ে আনেন যা হারাম আল শরিফ নিয়ে তার সামগ্রিক পরিকল্পনার অংশ ছিল। পুরনো অক্ষ একটি মিহরাব দ্বারা চিহ্নিত করা হয় যা উমরের মিহরাব বলে পরিচিত। কুব্বাত আস সাখরার উপর গুরুত্ব দিয়ে আবদুল মালিক তার স্থপতিদের দ্বারা নতুন মসজিদকে সাখরার সাথে এক সারিতে আনেন।অন্যদিকে ক্রিসওয়েলের মতে আবদুল মালিকের ছেলে প্রথম আল ওয়ালিদ মসজিদ পুনর্নির্মাণ করেন এবং দামেস্কের কর্মীরা এতে কাজ করে। অধিকাংশ পন্ডিতদের একমত যে মসজিদের পুনর্নির্মাণ আবদুল মালিকের সময় শুরু হয় এবং আল ওয়ালিদের সময় তা শেষ হয়। ৭১৩ থেকে৭১৪ সালে কয়েকটি ভূমিকম্পে জেরুজালেমের ক্ষতি হয় এবং মসজিদের পূর্ব অংশ ধ্বংস হয়। এই কারণে আল-ওয়ালিদের শাসনামলে পুনর্নির্মাণের প্রয়োজন হয়ে পড়ে।

৭৪৬ খ্রিষ্টাব্দে ভূমিকম্পে মসজিদুল আকসা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এর চার বছর পর আস-সাফাহ উমাইয়াদের উৎখাত করে আব্বাসীয় খিলাফত প্রতিষ্ঠা করেন। দ্বিতীয় আব্বাসীয় খলিফা আল মনসুর ৭৫৩ সালে মসজিদ পুনর্নির্মাণের জন্য তার সংকল্প ব্যক্ত করেন এবং ৭৭১ সালে তা সমাপ্ত হয়। ৭৭৪ সালে দ্বিতীয় একটি ভূমিকম্পের ফলে আল মনসুরের সংস্কারের সময়ের দক্ষিণ অংশ বাদে অনেক অংশ ধ্বংস হয়। ৭৮০ সালে তার উত্তরসুরি খলিফা আল-মাহদি এর পুনর্নির্মাণ করেন। তিনি দৈর্ঘ্য কমিয়ে প্রস্থ বৃদ্ধি করেন। আল-মাহদির সংস্কার এই বিষয়ে প্রথম লিখিত বিবরণ বলে জানা যায় যা কাজের বর্ণনা প্রদান করে। ৯৮৫ সালে জেরুজালেমে জন্ম নেয়া আরব ভূগোলবিদ শামসউদ্দিন আল-মুকাদ্দাসি লিখেছেন যে এসময় মসজিদে পনেরটি দরজা ও মুসল্লিদের ধারণের জন্য উত্তর দক্ষিণ বরাবর পনেরটি সারি ছিল।সালাহউদ্দিনের মিম্বরের দরজা, ১৯০০ এর দশকের প্রথমভাগ। নুরউদ্দিন জেনগির নির্দেশে এটি নির্মিত হয় তবে সালাহউদ্দিন এটি স্থাপন করেন।১০৩৩ সালে আরেকটি ভূমিকম্প হয় ফলে মসজিদ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ফাতেমীয় খলিফা আলি আজ-জাহির ১০৩৪ থেকে ১০৩৬ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যে মসজিদ পুনর্নির্মাণ ও সংস্কার করেন। এসময় মুসল্লিদের ধারণের জন্য পনেরটি মূল সারির সংখ্যা কমিয়ে সাতটি করা হয়। আজ-জাহির কেন্দ্রীয় কক্ষের চারটি তোরণ এবং করিডোর নির্মাণ করেন যা বর্তমানে মসজিদের ভিত্তি হিসেবে কাজ করছে। পারস্যের ভূগোলবিদ নাসির খসরু ১০৪৭সালে তার ভ্রমণের সময় মসজিদুল আকসার বর্ণনা দিয়েছেন
হারাম এলাকা জেরুজালেমের পূর্ব অংশে অবস্থিত; এবং এই কোয়ার্টারের বাজারের মধ্যে দিয়ে গিয়ে একটি বৃহৎ ও সুন্দর ফটক দিয়ে আপনি এই এলাকায় প্রবেশ করবেন... এই ফটক পার হওয়ার পর আপনি দুটি বৃহৎ স্তম্ভের সারির রিওয়াক ডানে থাকবেন যেগুলোর প্রত্যেকটিতে নয় ও বিশটি মার্বেল স্তম্ভ আছে, যেগুলোর শীর্ষ ও ভিত্তি রঙ্গিন মার্বেলের এবং সংযুক্তিগুলো সীসার। স্তম্ভের শীর্ষে আর্চ উত্থিত যা চুন বা সিমেন্ট ছাড়া পাথরে নির্মিত, এবং প্রতিটি আর্চ পাঁচ বা ছয়টির বেশি পাথরের ব্লক দ্বারা তৈরী নয়। এই স্তম্ভসারিগুলো মাকসুরাহ নিয়ে যায়।

১০৯৯ খ্রিষ্টাব্দে প্রথম ক্রুসেডের সময় ক্রুসেডাররা জেরুজালেম দখল করে নেয়। তারা মসজিদকে "সলোমনের মন্দির এবং কুব্বাত আস সাখরাকে টেমপ্লাম ডোমিনি ঈশ্বরের গম্বুজ নাম দেয়। কুব্বাত আস সাখরা এসময় অগাস্টিনিয়ানদের তত্ত্বাবধানে গির্জা হিসেবে ব্যবহৃত হওয়া শুরু হয় । আল-আকসা মসজিদকে রাজপ্রাসাদ এবং পাশাপাশি ঘোড়ার আস্তাবল হিসেবে ব্যবহার করা হয়। ১১১৯ খ্রিষ্টাব্দে একে নাইটস টেম্পলারদের সদরদপ্তর করা হয়। এই সময় মসজিদে কিছু অবকাঠামোগত পরিবর্তন আনা হয়। এর মধ্যে ছিল উত্তরের বারান্দা সম্প্রসারণ অতিরিক্ত এপস যোগ এবং একটি বিভক্তকারী দেয়াল নির্মাণ। কিছু স্থাপনার পাশাপাশি একটি নতুন মঠ এবং গির্জা নির্মিত হয়। টেম্পলাররা দালানের পশ্চিম ও পূর্বে খিলানযুক্ত বর্ধি‌তাংশ নির্মাণ করে যার মধ্যে পশ্চিমেরটি বর্তমানে মহিলাদের নামাজের জায়গা এবং পূর্বেরটি ইসলামি জাদুঘর হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। সালাহউদ্দিনের নেতৃত্বে আইয়ুবীয়রা জেরুজালেম জয় করার পর মসজিদুল আকসায় কয়েকটি সংস্কার সাধিত হয়। জুমার নামাজের জন্য মসজিদকে প্রস্তুতের নিমিত্তে জেরুজালেম জয়ের এক সপ্তাহের মধে ক্রুসেডারদের স্থাপন করা টয়লেট ও শস্যের গুদাম সরিয়ে ফেলা হয়। মেঝে দামি কার্পেটে আচ্ছাদিত করা হয়, এবং ভেতরের অংশ গোলাপজল এবং সুগন্ধি দিয়ে সুগন্ধযুক্ত করা হয়। সালাহউদ্দিনের পূর্বসূরি জেনগি সুলতান নুরউদ্দিন জেনগি ১১৬৮ সাল থেকে ৬৯ সালে হাতির দাঁত এবং কাঠ দিয়ে একটি মিম্বর নির্মাণের আদেশ দিয়েছিলেন যা তার মৃত্যুর পর নির্মাণ সমাপ্ত হয়। নুরউদ্দিনের মিম্বরটি সালাহউদ্দিন মসজিদে স্থাপন করেন। দামেস্কের আইয়ুবী সুলতান আল-মুয়াজ্জাম ১২১৮ সাল তিনটি ফটকসহ উত্তরের বারান্দা নির্মাণ করেন। ১৩৪৫ খ্রিষ্টাব্দে আল-কামিল শামানের অধীনে মামলুকরা পূর্ব দিকে আরো দুটি সারি ও ফটক যুক্ত করে।উসমানীয়রা ১৫১৭ সালে ক্ষমতা নেওয়ার পর মসজিদের কোনো বড় পরিবর্তন করেনি কিন্তু পুরো হারাম আল শরিফে সামগ্রিকভাবে পরিবর্তন আনা হয়। এসময় কাসিম পাশার ফোয়ারা ১৫২৭ নির্মিত হয়। রারাঞ্জ সেতু সংস্কার এবং তিনটি মুক্ত গম্বুজ নির্মিত হয়। সেসকল স্থাপনা জেরুজালেম গভর্নরগণ নির্মাণ করিয়েছিলেন। সুলতানগণ মিনারের সম্প্রসারণ করেন। ১৮১৬ সালে গভর্নর সুলাইমান পাশা আল-আদিল জীর্ণ অবস্থার কারণে মসজিদ সংস্কার করেন।


১৯২২ সালে বিশ শতকের প্রথম সংস্কার সাধিত হয়। সেসময় জেরুজালেমের গ্র্যান্ড মুফতি মুহাম্মদ আমিন আল-হুসাইনির অধীন সুপ্রিম মুসলিম কাউন্সিল তুর্কি স্থপতি মিমার কামালউদ্দিন বেকে মসজিদুল আকসা এবং এর পরিপার্শ্বের স্থাপনাগুলো সংস্কারের জন্য দায়িত্ব দেওয়া হয়। তাছাড়াও কাউন্সিল ব্রিটিশ স্থপতি মিশরীয় প্রকৌশল বিশেষজ্ঞ এবং স্থানীয় কর্মকর্তাদের সংস্কারে অবদান ও তদারকির দায়িত্ব দিয়েছিলেন। এই সংস্কারের মধ্যে ছিল মসজিদের প্রাচীন উমাইয়া ভিত্তি মজবুত করা ভেতরের কলাম মজবুত করা নতুন বীম যুক্তকরণ একটি মঞ্চ নির্মাণ আর্চ এবং মূল গম্বুজের ভেতরের অংশ সংরক্ষণ দক্ষিণ দেয়াল পুনর্নির্মাণ এবং কেন্দ্রীয় সারির কাঠগুলো কংক্রিটের স্ল্যাব দ্বারা প্রতিস্থাপন। এসময় প্লাস্টারে ঢাকা পড়ে যাওয়া ফাতেমীয় আমলের মোজাইক এবং খোদিত লিপি ফিরিয়ে আনা হয়। আর্চগুলো স্বর্ণ এবং সবুজ ছোপযুক্ত জিপসাম দ্বারা সৌন্দর্যমন্ডিত করা হয় এবং কাঠের বীমগুলো পিতল দ্বারা প্রতিস্থাপন করা হয়। কিছু স্টেইন্ড গ্লাসের জানালা তাদের আব্বাসীয় ও ফাতেমীয় নকশা অপরিবর্তিত রেখে নতুন করা হয়। ১৯২৭ ও ১৯৩৭ সালে ভূমিকম্পে মসজিদ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল তবে ১৯৩৮সালে এবং ১৯৪২ সালে তা সারিয়ে তোলা হয়।১৯৮২ সালে মসজিদের গম্বুজ। এটি এলুমিনিয়ামে নির্মিত হয়েছিল যা রূপার মত দেখাত কিন্তু ১৯৮৩ সালে এর মূল সীসার প্লেট স্থাপন করা হয়।

ছবিঃ তথ্যসূত্র ইন্টারনেট এবং গুগল ।

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৪

সাদী ফেরদৌস বলেছেন: পোস্টের জন্য ধন্যবাদ । অনেক কিছু জানা গেলো ।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৩

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: আপনাকেও মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ।
সাথে থাকার অনুরোধ থাকলো আগামী পর্বেও ।

২| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪০

ওক্টবার১৮ বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম। ধন্যবা্দ।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৭

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: আপনাকেও মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ।

৩| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৮

কাঠের চশমা বলেছেন: অনেক কিছু জানা হল । ভালো লাগল ।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫২

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ এবং আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা থাকল ।

৪| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৫

ধমনী বলেছেন: দারুণ। তথ্যবহুল পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৩

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ ।

৫| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১০

অগ্নি সারথি বলেছেন: মসজিদুল আকসা জানা ছিল। তবে এর ইতিহাসের অনেক কিছুই জানা ছিলনা। জানানোর জন্য ধন্যবাদ।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৩

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ ।

৬| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৪৩

কালীদাস বলেছেন: এইটা হজরত সুলাইমান (আ) বানিয়েছিলেন, জ্বীনদের বানানো। কাজ শেষ হওয়ার আগেই হজরত সুলাইমান (আ) ইন্তেকাল করেন, কিন্তু তাঁর মৃতদেহ লাঠির উপর ভর করে ছিল বিধায় মাটিতে পড়ে যায়নি। লাঠি উইপোকা খেয়ে শেষ করে ফেলে যেদিন কাজ শেষ হয়, জ্বীনরা কাজ শেষ খবর দিতে যখন তাঁর কাছে যায়, ঠিক তখনই লাঠি ভেঙে ওনার মৃতদেহ মাটিতে পড়ে যায়। - কোরআনের তাফসীর ঘাটলে ডিটেইলস পাবেন, কোন সুরায় ছিল সেটা এখন মনে করতে পারছি না।

ভাল পোস্ট।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫১

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: পড়া এবং মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাই ।

৭| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৫৫

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ভাল লাগছে সিরিজ
শুভ কামনা :)

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২৬

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: আপনাদের ভালো লাগায় লেখায় আনন্দ পেলাম আপু । আপনাদেরকে অনেক ধন্যবাদ মনিরা আপু ।

৮| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৫

ইফতেখার আলম বলেছেন: ২য় পর্ব এর লিংক?

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:২৫

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: Click This Link

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.