নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ব্লগ সার্চম্যান

ব্লগ সার্চম্যান

ব্লগ সার্চম্যান › বিস্তারিত পোস্টঃ

হিন্দু ধর্মগ্রন্থ বেদের বৈজ্ঞানিক যে ভুলগুলো সাধারনত আমাদের চোখে ধরা পড়ে

২৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:০৫


বেদ হলো হিন্দুদের প্রাচীনতম এবং পবিত্র ধর্মগ্রন্থের নাম। আর বেদ এর চারটি মূল অংশ আছে, যথাঃ ঋগ্বেদ, যজুর্বেদ, সাম বেদ এবং অথর্ব বেদ। বেদ সংস্কৃত, véda वेद,জ্ঞান প্রাচীন ভারতে লেখা হয়েছে। বেদ হলো হিন্দু ধর্মের প্রধান ধর্মীয় গ্রন্থ । অথর্ববেদ ৬/৪৪/১ এ বলা হয়েছে, পৃথিবী স্থির এবং নিশ্চল দাঁড়িয়ে আছে।
নীচে একটি স্ক্রীনশট দেয়া হলোঃ

আমরা দেখতে পারছি এখানেও সেই একই কথা বলা হয়েছে, পৃথিবী স্থির।
Atharva Veda 6.77.1 Firm stands the heaven,firm standsthe earth, firm stands this universal world
নীচে আরো একটি স্ক্রীনশট দেয়া হলোঃ

পৃথিবী স্থির এটা বেদাংগেও রয়েছে। বেদাংগ ,নিরুক্ত ১০/৩২ বলা হয়েছে, সবিতা পৃথিবীকে স্থির করে রেখেছে নাকি খুটি দ্বারা।
.Rig Veda 10/149 Savitar has fixed the earth with supports; Savitar has fastened heaven in unsupported space
নীচে আরো একটি স্ক্রীনশট দেয়া হলোঃ

Rig Veda 18/89, Sam Veda 4/1/5 Indra hath fixed [Stopped] the earth and heaven as with an axle. এখানে বলা হয়েছেদেব ইন্দ্র পৃথিবী কে স্থির রেখেছে ।
নীচে আরো একটি স্ক্রীনশট দেয়া হলোঃ

বেদের ভুল নিয়ে আরো অনেক উদাহরণ দেয়া যাবে। আল্লাহ তায়ালা বলেছেন মানুষের জন্য কোরআনই একমাত্র কিতাব নয় বরং এটি সর্বশেস কিতাব। তিন আরো কিতাব পাঠিয়েছেন যা মানুষ নিজেদের স্বার্থে বিকৃত করেছে। হতে পারে বেদও সেরকম কোন কিতাবেরই ভগ্নাংশ বা কোন আসমানি কিতাব যার কিছু ভগ্নাংশ মুনি রিসিরা নিয়ে বেদ রচনা করেছেন। তবে অবশ্যই এটি সেই মুল আসমানি কিতাব না কারন হলোএতে রয়েছে অনেক অশ্লীল কথা,অবৈজ্ঞানিক কথা এবং পরস্পর বিরোধি কথা।

অথচ আমাদের জানা মতে বিজ্ঞান বলে পৃথিবী সহ অন্যান্য গ্রহগুলো গতিশীল। আমরা লক্ষ করেছি যে নিয়ম মাফিক প্রতিদিনই সূর্য পূর্বদিকে উঠে আর পশ্চিমে অস্ত যায়। এর কারণ হলো পৃথিবী গতিশীল। মাধ্যাকর্ষণ শক্তির দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়ে সূর্যকে সম্মুখে বা সামনে রেখে পৃথিবী নিজ অক্ষে আবর্তন এবং নির্দিষ্ট কক্ষপথে সূর্যের চারদিকে পরিক্রমণ করছে। আর এটিই পৃথিবীর গতি। পৃথিবীর গতি দুই প্রকার যথাঃঃ ১। আহ্নিক গতি এবং ২। বার্ষিক গতি। স্থির নক্ষত্রের সাপেক্ষে নিজের অক্ষের চারিদিকে পৃথিবীর একবার পূর্ণ ঘূর্ণনের সময়কাল কে স্থির নক্ষত্র দিবস বলা হয়। এর মান ৮৬,১৬৪.০৯৮৯০৩৬৯১ গড় সৌর সেকেন্ড বা ২৩ ঘন্টা ৫৬ মিনিট ৪.০৯৮৯০৩৬৯১ গড় সৌর দিন। নিচের ছবিতে দেখা যাকঃ

মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:


বেদ আনুমানিক কত আগের থেকে হিন্দু ধর্মে ব্যবহৃত হচ্ছে?

২৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:১৬

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: প্রচলিত মতে বিশ্বাসী হিন্দু ধর্মতত্ত্ববিদদের মতে বেদ প্রাচীন ঋষিদের গভীর ধ্যানে প্রকাশিত হয়েছিল এবং প্রাচীনকাল থেকেই এই শাস্ত্র অধিকতর যত্নসহকারে রক্ষিত হয়ে আসছে।

২| ২৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:১৯

স্বতু সাঁই বলেছেন: অথর্ববেদ ৬/৪৪/১ এ বলা হয়েছে, পৃথিবী স্থির এবং নিশ্চল দাঁড়িয়ে আছে।

অথর্ববেদ এর মোট বিশটি খণ্ড। এক একটি খণ্ড আবার ৬,৫,৮ ১৩, ১০ এমন কি ২, ৪, ১ অনুবাকে বিভক্ত। এভাবে মোট ১১১ টি অনুবাক রয়েছে। আবার ৫, ৬, ৮ সুক্তি আছে এবং প্রতিটি সুক্তি আবার ৫, ৬, ৭ স্তুতি আছে। কোন সুক্তি প্রকাশ করতে হলে ৬।৪।১ বলতে ৬ খণ্ড ৪ অনুবাক এর প্থম সুক্তি। কিন্তু আপনি এখানে উল্লেখ করেছেন ৬।৪৪।১, অথর্ববেদের কোন খণ্ডে ৪৪টি অনুবাক নেই। আমি তাই জানতে চাচ্ছিলাম, আপনার উল্লেখিত সুক্তিটি কততম খণ্ডের কততম অনুবাকের কততম সুক্তির। আশাকরি বুঝতে পেরেছেন।

০১ লা জুলাই, ২০১৭ রাত ১:৫৫

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: স্ক্রীনশট দেয়া আছে, আপনাকে দেখে বুঝে নিতে হবে ।

৩| ৩০ শে জুন, ২০১৭ রাত ১২:৪৬

ব্লগ মাস্টার বলেছেন: জ্ঞানি পোস্ট।

০১ লা জুলাই, ২০১৭ রাত ১:৫৬

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: কি বলছেন পাগলের মত ।

৪| ৩০ শে জুন, ২০১৭ রাত ২:৫৫

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ;)

০১ লা জুলাই, ২০১৭ রাত ১:৫৭

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: আচ্ছা ।

৫| ৩০ শে জুন, ২০১৭ সকাল ৮:১০

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ

০১ লা জুলাই, ২০১৭ রাত ১:৫৮

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ সামিউল ইসলাম ভাইয়া ।

৬| ৩০ শে জুন, ২০১৭ সকাল ৮:৩৩

তাতিয়ানা পোর্ট বলেছেন: Apnar dhormogronthe ki vul ache sheta niye post den.

০১ লা জুলাই, ২০১৭ রাত ২:০০

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: কুরআন এর বাণী কোথাও ভুল থাকলে দেখান ।

৭| ৩০ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১১:০৪

ঢাকাবাসী বলেছেন: ফালতু অকাজের পোস্ট। অতি সাধারণ জ্ঞান নিয়ে লেখা, চাঁদগাজীর প্রশ্নের উত্তর এড়িয়ে গেছেন! প্রাচীন কাল কি জিনিস?

০১ লা জুলাই, ২০১৭ রাত ২:২২

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: তা আপনি যা ভালো বুঝেন । আপনাদের জ্ঞান আর আমাদের জ্ঞান কখনো মিলবেনা ।

৮| ৩০ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১১:৫৯

বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: বেদ , কোরান, পুরাণ সব মনুষ্য রচিত। "মূর্খরা সব শোনো, মানুষ এনেছে গ্রন্থ, গ্রন্থ আনে নি মানুষ কোনো......"

০১ লা জুলাই, ২০১৭ রাত ২:২৪

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: আপনি একজন জ্ঞান সম্পূর্ণ মানুষ ।

৯| ৩০ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:০৬

পুকু বলেছেন: হিন্দুধর্মকে সনাতন ধর্ম বলা হয়।কেন জানেন? কারণ এই ধর্ম ঠিক কবে থেকে শুরু কেউ জানেনা। সময়ের সাথে বিভিন্ন ঘাত প্রতিঘাত অতিক্রম করে আজ এখানে পৌছেছে। সময়ের সাথে পরিবর্তিত হয়ে ভালটাকে উদার ভাবে গ্রহন করেছে। এতদিন টিকে থাকার এটাই রহস্য। সেইজন্য গোষ্ঠীদ্বন্দ খুবই কম।পাঁচ হাজার বা সমসাময়িক কালের চিন্তাভাবনাকে আজকের উন্নত চিন্তার সাথে তুলনা করা মুর্খামিরই প্রকাশ মাত্র।মনে হয় আপনি তাই করছেন।অন্যের ধর্মকে হেয় করতে গিয়ে নিজেকে হাস্যাস্পদ করছেন না তো? ঘরের এবং মনের দরজা জানালা খুলুন।মুক্ত চিন্তার জন্য মুক্ত বাতাসের খুব প্রয়োজন।চারিদিকের বিষাক্ত পরিবেশে নিজের চিন্তাকে কলুষিত করবেন না। GOD BLESS YOU!!! প্রার্থনা করি আপনার মধ্যে সত্যিকারের আলোর প্রকাশ হোক।

০১ লা জুলাই, ২০১৭ রাত ২:৩২

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: খুলতে হবে না খুলে উপায় নাই ।

১০| ৩০ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:৩৭

মোহাম্মদ জন চক্রবর্ত্তী বলেছেন: @"চাঁদগাজী " প্রথমত হিন্দু ধর্ম কত পুরাতন সেটা কি আপনার জানা আছে? পুরাকালে বেদ শুনে শুনে মনে রাখা হ্ত, তাই বেদের অপর নাম ছিল "শ্রুতি"। ধরে নেওয়া হয়, বেদের স্রষ্টা হলেন ভগবান ব্রহ্মা। আর বেদ যখন লেখা হয়েছিল তখন ক্যালেন্ডার আবিস্কার হয়নি। তখন কার দিনের মানুষরা আকাশের নক্ষত্র দেখে দিন স্থির করত। তাই বেদ ঠিক কত আগের থেকে হিন্দু ধর্মে ব্যবহৃত হচ্ছে, তার সেইভাবে ক্যালেন্ডার অনুসারে হিসাব নেই।

০১ লা জুলাই, ২০১৭ রাত ২:২৫

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ।

১১| ৩০ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:৩৯

মামুন ইসলাম বলেছেন: মাথায় ডুকছেনা কি কমু ?

০১ লা জুলাই, ২০১৭ রাত ২:৩৩

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন ভাই ।

১২| ০২ রা জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:৩৯

স্বতু সাঁই বলেছেন: লেখক বলেছেন: স্ক্রীনশট দেয়া আছে, আপনাকে দেখে বুঝে নিতে হবে ।

তার মানে আপনে বুঝাইতে পারলেন না। তাহলেই বুঝুন, যে এই সামান্য বিয়য়টা বুঝাতে পরলেন না, সে কি না বেদের বাণীর মর্মার্থ মানুষকে বুঝাবে। সেটা তো বুঝাই গেছে যখন সে বলেছে বেদে পৃথিবীকে স্থির বলা হয়েছে। হাসবো না রাঁদবো তা আল্লাহই জানে।

অস্থাৎ দৌরাস্থাৎ পৃথিবাস্থাদ্ বিশ্বমিদং জগৎ। অস্হুর্বক্ষা উর্ধ্বস্বপ্নাস্তিষ্ঠাদ্ রোগো অয়ং তব।

ভাইজান, অথর্ববেদ পড়বার আগে অথর্ব মুণি কে ছিলেন তা ভালো করে জেনে নেওয়া উচিত। অথর্ব মুণি সম্পর্কে না জেনে অথর্ব বেদ নিয়ে আলোচনা করা শুধুই ব্যর্থ চেষ্টা বরং জ্ঞানীর কাছে আপনার মেধার নিম্নমান প্রকাশ পাবে।

০২ রা জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:৩২

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: তবে বুঝতে নাই মানা তাই আপনার কথা মতো বুঝার চেষ্টা করছি ।

১৩| ০২ রা জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪১

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: স্বতু সাঁই বলেছে অস্থাৎ দৌরাস্থাৎ পৃথিবাস্থাদ্ বিশ্বমিদং জগৎ। অস্হুর্বক্ষা উর্ধ্বস্বপ্নাস্তিষ্ঠাদ্ রোগো অয়ং তব।
ভাইজান, অথর্ববেদ পড়বার আগে অথর্ব মুণি কে ছিলেন তা ভালো করে জেনে নেওয়া উচিত। অথর্ব মুণি সম্পর্কে না জেনে অথর্ব বেদ নিয়ে আলোচনা করা শুধুই ব্যর্থ চেষ্টা বরং জ্ঞানীর কাছে আপনার মেধার নিম্নমান প্রকাশ পাবে।


স্বতু সাই অনেক জানেন। তাই তাকে প্রশ্ন করি। অর্থব মুনি কে ছিলেন? তিনি কি এটি ঠিক বলেছিলেন নাকি ভূল?

০২ রা জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:৩৩

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: হয়তো সময় করে পরে আসবে ।

১৪| ০২ রা জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৫

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: স্বতু সাই অনেক জানেন। তাই তাকে প্রশ্ন করি। অর্থব মুনি কে ছিলেন? তিনি কি এটি ঠিক বলেছিলেন নাকি ভূল?

স্বতু সাই - আপনিই বলুন না কেন?

@লেখক:

ধর্ম গ্রন্থকে বিজ্ঞান দিয়ে ব্যখা করতে চাওয়া সঠিক নয়।

"পৃথিবীকে স্থির করে রেখেছে নাকি খুটি দ্বারা।"

আমার মনে হয় পাহাড়গুলোই সেই খুটি। "পৃথিবী স্থির" বলতে পৃথিবীর ব্যালেন্সও হতে পারে। স্ক্রীনশট পড়ে সেরকম মনে হল। পৃথিবী যেরকম ব্যলেন্সড, তেমনি বিশ্বও তেমনি ব্যালেন্সড।

০২ রা জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:৩৪

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: সত্য কথা বলেছেন সহমত ।

১৫| ০২ রা জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:১১

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: @ উম্মু আবদুল্লাহ , "পৃথিবী স্থির" বলতে পৃথিবীর ব্যালেন্সও হতে পারে। আপনার কথায় যুক্তি আছে।

শুধু তাই নয়, একবার ভেবে দেখুন আমাদের মাধ্যাকর্ষন শক্তি। যার কারনে আমরা সবাই দাড়িয়ে আছি। পড়ে যাচ্ছি না। এই শক্তিই আমাদের স্হির বরে রেখেছে।

"পৃথিবীকে স্থির করে রেখেছে নাকি খুটি দ্বারা।" এই খুটি যে কসমিক স্ট্রিং নয় তা আমরা বুঝবো কেমন করে?

তবে পুর্বের ধর্মগ্রন্থগুলোতে মানুষের হস্তক্ষেপ হয়েছে। সংযোজন বিয়োজন হয়েছে। ফলে অর্থের এদিক ওদিক হতে পারে।

০২ রা জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:৩৫

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ বুঝানোর জন্য ।

১৬| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:১৮

স্বতু সাঁই বলেছেন: রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন:স্বতু সাই অনেক জানেন। তাই তাকে প্রশ্ন করি। অর্থব মুনি কে ছিলেন? তিনি কি এটি ঠিক বলেছিলেন নাকি ভূল?

প্রথমত হলো, জানতে হলে পড়াশুনা করতে হয় বা কাউকে না কাউকে গুরু ধরতে হয়। পড়াশুনার অভ্যাস যদি থাকতো তাহলে এভাবে প্রশ্ন করতেন না। দ্বিতীয়ত কাউকে গুরু ধরার আগে নিজেকে শিষ্য হিসাবে গড়ে তুলতে হয়। বাউণ্ডেলের কোন গুরু হয় না। বাউণ্ডেলের একমাত্র অবস্থান মাদ্রাসায়। ধন্যবাদ।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:৪৬

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: তার মানে আপনি নিজেও জানেন না ।

১৭| ০৫ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:১৯

স্বতু সাঁই বলেছেন: সেটা তো বলি নি। ব্লগটা আপনার। আমার কমেন্টের বিপরীতে আপনার প্রত্যুত্তর ছিলো,

লেখক বলেছেন: তবে বুঝতে নাই মানা তাই আপনার কথা মতো বুঝার চেষ্টা করছি ।

যে কোন ধর্মের গোপন তত্ত্বের বিষয় খোলামেলা আলাপযোগ্য নয়। ইসলাম ধর্মের ক্ষেত্রেও ঠিক তাই বলা আছে। যেমন কোরানে উল্লেখ আছে, ছয় দিনে আল্লাহ আসমান ও জমিন সৃষ্টি করেছেন। এর কোন বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা কোরানে দেওয়া নাই। কিন্তু এর গোপন রহস্যের কথা মারফতে বলা আছে, যা শরিয়তে খোলামেলা আলাপযোগ্য নয়। তাই আল্লাহ কোরানে অনেক রূপক বর্ণনার পরে বলেছেন, ইহা জ্ঞানীর জন্য নিদর্শন সেরূপ বা জ্ঞানীর জন্য শিক্ষনীয় বিষয় ইত্যাদি। জ্ঞান অর্জন করতে হলে, নম্র ভদ্র নমনীয় সহনশীল ধৈর্যশীল অপরের প্রতি শ্রদ্ধাশীল বিনয়ী হতে হয়। পিৎলামু করলে জ্ঞান অর্জন করা যায় না। আশাকরি বিষয়টা বুঝতে পেরেছেন।

একটু ইঙ্গিত দিচ্ছি, যদি বোঝার থাকে তাহলে বুঝে নিবেন, অথর্ববেদ, একটি বৈদিকশাস্ত্র।

১০ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:৫৭

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ ।

১৮| ০৮ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:০৬

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: অর্থব মুনি কে ছিলেন? এই প্রশ্নটিও মারফতের গভীরের জ্ঞান হয় তবে তাহলে সেই মারফতের জ্ঞানের আমার দরকার নেই। তবে একটা বিষয় উপলদ্ধি করলাম আপনার মাঝে গুরু হওয়ার প্রবনতা অনেক বেশি। যদি কাউকে শিক্ষা দিয়ে আপনি আনন্দ পান তবে না হয় আমাকেই অাপনার শিষ্য বানান। এতে যদি অাপনার মানসিক প্রশান্তি আসে তাতে ক্ষতি কি? তবে প্রতিশ্রুতি দিলাম নম্র ভদ্র নমনীয় সহনশীল ধৈর্যশীল অপরের প্রতি শ্রদ্ধাশীল বিনয়ী হওয়ার চেষ্টা করবো। যেনো গুরু কষ্ট না পায়।

১০ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:৫৮

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.