নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ব্লগ সার্চম্যান

ব্লগ সার্চম্যান

ব্লগ সার্চম্যান › বিস্তারিত পোস্টঃ

হযরত নূহ (আঃ) এর সংক্ষিপ্ত কিছু কথা

১৪ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:২৯


হযরত নূহ (আঃ) ইসলামের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের বর্ণনা অনুসারে একজন নবী ছিলেন। কুরআনে নূহ শিরোনামে একটি পূর্নাঙ্গ সূরা নাযিল হয়েছে যেখানে তার এবং সমকালীন বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে বলা হয়েছে। মুসলমানগন তাকে হযরত নূহ আলাইহিসালাম নামে সম্বোধন করেন। খ্রিস্ট ধর্মের মূল ধর্মীয় গ্রন্থ বাইবেলও তার সম্পর্কে বিশদ বিবরণ পাওয়া যায়।ইসলাম ধর্মের বর্ণনা অনুসারে নূহ আল্লাহর আদেশে বিশাল এক নৌকা নির্মাণ করেন এবং প্রত্যেক প্রানীকুল এক জোড়া করে এবং তার সময়ের ঈমানদার অর্থাৎ যারা আল্লাহর প্রতি ঈমান এনেছিল তাদের নিয়ে সাগরে রওনা দেন। তারপর আল্লাহ তার গোত্রে মহা প্লাবনের সৃষ্টি করেন। আর তাতে পাহাড় পর্বতও পানির নিচে তলিয়ে যায়। এবং কাফের সহ সব প্রানীকুল ধ্বংস হয়ে যায়। পরে আল্লাহর নির্দেশে প্লাবনের পানি কমে গেলে নবী তার সহযাত্রীদের নিয়ে আবার নতুন করে জীবন ধারণ করা শুরু করেন ।

ইসলামের বর্ণনায় হযরত আদম (আঃ) এর ব্বংশের নারী পুরুষরা তার প্রকৃত শিক্ষা অনুসারে এক আল্লাহর ইবাদত এবং অন্যান্য আচার পালন করতে থাকে।আদম (আঃ) এর সন্তানদের মধ্যে অনেক ধার্মিক ব্যাক্তি ছিলেন যাদেরকে তার সমপ্রদাদের মানুষ সম্মান ও মান্য করত। বলা হয় যে সেসকল সম্মানিত ব্যাক্তিদের মৃত্যুর পর তাদের সম্প্রদায়ের অনেকে তাদের শোক এবং হতাশা থেকে সেসব মানুষদের স্মরনে মূর্তী তৈরী করে।কালক্রমে তাদের পরবর্তী ব্বংশধররা সেসকল মূর্তী তৈরীর আসল কারন ভুলে গিয়ে শয়তানের প্ররচনায় তাদের পূজা করতে শুরু করেন। সেসব পথভ্রষ্ট মানুষদের সঠিক দিক নির্দেশনা দেওয়ার দায়িত্ব দিয়ে আল্লাহ হযরত নূহ (আঃ)কে তাদের মাঝে পয়গম্বর হিসাবে প্রেরন করেন। পবত্রি কোরানে ৪৩ বার হযরত নূহ (আঃ) এর কথা বলা হয়েছে। ৭১ নম্বর সূরা তার নামে নামকরণ করা হয়েছে। বাইবেলে বর্ণিত নোয়াহ ছিলেন প্লাবন পূর্ব যুগের দশম শ্রদ্ধেয় নেতা। তার পিতা ছিলেন একজন গোত্রপতি। মাতার পরিচয় জানা যায়নি। নোয়াহর বয়স যখন পাঁচশত বছর তখন সেম, হামম এবং যাপেট নামে তার তিন পুত্রের জন্ম হয়।বুক অব জেনেসিসের ৬-৯ পরিচ্ছেদে নূহের প্লাবনের বিশদ বর্ণনা আছে। বর্ণনায় করা হয়েছে পৃথিবীর মানুষের বিশাল পাপের কারণে ঈশ্বর পৃথিবীতে মহাপ্লাবনের মাধ্যমে পৃথিবী ধ্বংস করেন।নূহের নৌকায় তুলে নেওয়া পৃথিবীর সমস্ত প্রানীর জোড়া থেকে পুনরায় তাদের সৃষ্টি করেন। ঈশ্বর এই মর্মে প্রতিজ্ঞা করেন যে তিনি আর কোন প্লাবন সৃষ্টি করবেন না।

নূহের নৌকার সাহায্যে সৃষ্টিকর্তা জলোচ্ছ্বাসের হাত থেকে নূহ (আঃ) তার পরিবার এবং পৃথিবীর প্রাণীকূলকে রক্ষা করেন। সৃষ্টিকর্তা নূহ (আঃ) কে আর্ক বা নৌকা নির্মানের পূর্ণাঙ্গ নির্দেশণা দিয়েছিলেন। এটা গফার কাঠ দ্বারা নির্মিত এবং বাইরে পিচ দেওয়া যাতে তিনটা ডেক এবং অন্তঃস্থ প্রকোষ্ঠ ছিলো। এটা ৪৫০ ফুট লম্বা, ৭৫ ফুট চওড়া এবং ৪৫ ফুট উঁচু। এর প্রবেশ পথ একদিকে।বাইবেলীয় বর্ণনায় ভাসমান প্রকোষ্ঠটিকে বলা হয়েছে আর্ক নোহা'স আর্ক, যা দ্বারা নূহের সিন্দুক বোঝায়। আল কোরআনে আর্কের জায়গায় সাফিনা বলা হয়েছে । যদিও বিশ্বব্যাপী প্লাবণ বা মহাপ্লাবণের কোন বৈজ্ঞানিক প্রমাণ নেই।তবুও অনেকেই নূহের নৌকার খূঁজতে প্রত্বতাত্ত্বিক অনুসন্ধান চালিয়েছেন। নূহের আর্কের কোন বৈজ্ঞানিক প্রমাণ পাওয়া যায়নি।

তথ্যসত্র ইন্টারনেট ।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:




ওল্ড টেস্টামেন্ট, নিউ টাস্টামেন্ট ও কোরানে একই ঘটনা যুক্ত হওয়ার ব্যাপারে আপনার কি অবজারবেশন?

প্লাবন কোন এলাকায় হয়েছিল?

৪৫০ x ৭৫ x ৪৫ ফুটের গাছের স্ট্রাকচারকে জোড়া লাগায়েছে কিভাবে? যদি লোহের ব্যবহার করে থাকেন, সেই পরিমাণ লোহাকে নাট-বোল্টে পরিণত করেছেন কিভাবে?

১৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:২৪

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ওল্ড টেস্টামেন্ট, নিউ টাস্টামেন্ট ও কোরানে একই ঘটনা যুক্ত হওয়ার ব্যাপারে আপনার কি অবজারবেশন?

আমার কোন কথা নাই ইতিহাস যা বলে ।
প্লাবন কোন এলাকায় হয়েছিল?
ধরে নিন বাংলাদেশে হয় নাই নিশ্চিত ।
৪৫০ x ৭৫ x ৪৫ ফুটের গাছের স্ট্রাকচারকে জোড়া লাগায়েছে কিভাবে? যদি লোহের ব্যবহার করে থাকেন, সেই পরিমাণ লোহাকে নাট-বোল্টে পরিণত করেছেন কিভাবে?
বলতে পারি না আপনাদের বিজ্ঞান এ বিষয় কি বলে ?

২| ১৫ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১:৫৪

ইসলাম কিংডম বলেছেন: ভালো লাগলো

১৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:২৫

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ।

৩| ১৫ ই জুলাই, ২০১৭ ভোর ৬:৪৩

স্বতু সাঁই বলেছেন: কালক্রমে তাদের পরবর্তী ব্বংশধররা সেসকল মূর্তী তৈরীর আসল কারন ভুলে গিয়ে শয়তানের প্ররচনায় তাদের পূজা করতে শুরু করেন। সেসব পথভ্রষ্ট মানুষদের সঠিক দিক নির্দেশনা দেওয়ার দায়িত্ব দিয়ে আল্লাহ হযরত নূহ (আঃ)কে তাদের মাঝে পয়গম্বর হিসাবে প্রেরন করেন।

এক শয়তানকে ধ্বংস করলেই সকল প্রাণ বেঁচে যেত। শয়তান না থাকলে প্ররোচনাকারীও কেউ থাকতো না মানুষকে বিপথগামী করতে। তাহলে একটি বদলে কোটি কোটি প্রাণ হরণ করা কি আল্লাহর ভুল সিদ্ধান্ত ছিলো না?

১৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:২৭

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: জ্ঞানিরাই এই বিষয় গুলো আমাদের চেয়ে ভালো বুঝে। ধন্যবাদ ।

৪| ১৫ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৭:৩২

নতুন বিচারক বলেছেন: সুন্দর পোস্ট ।

১৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:২৮

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: বিচারক ভাই ধন্যবাদ ।

৫| ১৫ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:৩৮

জনতার আদালত বলেছেন: জানা হলো অনেক কিছু আপনার এই লেখা থেকে । ভালো লাগল ।

১৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:২৮

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: কেডি ভাই ধন্যবাদ ।

৬| ১৫ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:৩৮

ব্লগ মাস্টার বলেছেন: ভালো লাগলো ।

৭| ১৫ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:৫১

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: পৃথিবীর শুরু থেকে খারাপ জিনিসের বসবাস বেশিদিন টিকে নাই।

৮| ১৫ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:১৮

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন:
নূহু আঃ এর সময়কার প্লাবন সম্পর্কে বর্তমান আধুনিক বিজ্ঞান যথেষ্ট প্রমান পেয়েছে। শুধু তাই নয় নূহু আঃ এর সময়কার সেই নৌকারও সন্ধান পেয়েছে চীনা ও তুর্কি প্রতœতাত্তিক দল। তার তুরস্কের অদুরে ১২০০০ ফুট উচুতে আরারাত পবর্তমালাতে খুজে পেয়েছে। কার্বন টেষ্টিং এবং অন্যান্য সকল প্রতœতাত্তিক নির্দশন দ্বারা প্রমানিত হয় যে সেই নৌকা টি প্রায় ৪৫০০ বৎসর পূর্বে।
আমি এখানে ন্যশনাল জিওগ্রাফিক চ্যানেল এর নিউজ এর কিছু অংশ তুলে ধরলাম।

চিত্রের ঐ স্থানটি তুরস্কের আরারাত পবর্তমালার। গবেষক দল ওখানেই নূহ আঃ এর সেই নৌকা পাওয়া গেছে। কাঠ পরীক্ষা করে দেখা গেছে সেখানে অসংখ্য পশু ছিলো। যা প্লাবন যুগের নৌকা।
{http://news.nationalgeographic.com/news/2010/04/100428-noahs-ark-found-in-turkey-science-religion-culture/}
Noah's Ark Location in Turkey a Secret
The team claims to have found in 2007 and 2008 seven large wooden compartments buried at 13,000 feet (4,000 meters) above sea level, near the peak of Mount Ararat. They returned to the site with a film crew in October 2009.
Many Christians believe the mountain in Turkey is the final resting place of Noah's ark, which the Bible says protected Noah, his family, and pairs of every animal species on Earth during a divine deluge that wiped out most of humanity.
"The structure is partitioned into different spaces," said Noah's Ark Ministries International team member Man-fai Yuen in a statement. "We believe that the wooden structure we entered is the same structure recorded in historical accounts. ... "
The team says radiocarbon-dated wood taken from the discovery site—whose location they're keeping secret for now—shows the purported ark is about 4,800 years old, which coincides roughly with the time of Noah's flood implied by the Bible.

৯| ১৫ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:২৬

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন:

আল কোরআনে উল্লেখ আছে -“ উহাদের নূহ এর বৃত্তান্ত শোনাও। সে তাহার সম্প্রদায়কে বলেছিলো ‘ হে আমার সম্প্রদায়! আমার অবস্থিতি ও আল্লাহর নিদর্শন দ্বারা আমার উপদেশদান তোমাদের নিকট যদি দুঃসহ হয় তবে আমি তো আল্লাহর উপর নির্ভর করি। তোমরা যাহাদেরকে শরীক করিয়াছ তৎসহ তোমাদের কর্তব্য স্থিও করিয়া নাও। পরে যেনো কতর্ব্য বিয়য়ে তোমাদেও কোন সংশয় না থাকে আমার সম্বন্ধে তোমাদেও কর্ম নিষ্পন্ন করিয়া ফেল এবং আমাকে অবকাশ দিও না। অতঃপর তোমরা মুখ ফিরিয়ে লইলে লইতে পারো, তোমাদের নিকট আমি তো কোন পারিশ্রমিক চাই নাই, আমার পারিশ্রমিক আছে আল্লাহর নিকট, আমি তো আত্বসমর্পনকারীদের আর্ন্তভুক্ত হইতে আদিষ্ট হইয়াছি। আর উহারা তাহাকে মিথ্যাবাদী বলে, অতঃপর তাহাকে ও তাহার সঙ্গে যাহারা তরনীতের ছিলো তাহাদেরকে আমি উদ্ধার করি এবং তাহাদেরকে নিমজ্জিত করি। সুতরাং দেখ, যাহাদেরকে সতর্ক করা হইয়াছিলো তাহাদের পরিনাম কি হইয়াছিলো।” (১০/৭২-৭৪ আল কোরআন)

সমগ্র আল কোরআন চুলচেরা বিশ্লেষন করলে কোথাও একটি আয়াত পাওয়া যাবে না যেখানে বলা আছে সমগ্র পৃথিবী জুড়ে প্লাবন হয়েছিলো। বাইবেলে উল্লেখিত “ তখর ইশ্বর নোয়াকে বলিলেন’ আমার গোচরে সকল প্রানীর অন্তিম কাল উপস্থিত, কেননা তাহাদের দ্বারা পৃথিবী দৌরাত্বে পরিপূর্ন হয়েছে। আর দেখ আমি পৃথিবীর সহিত তাহাদিগকে বিনষ্ট করিব।” অথচ কোরআন বলে “আমি তো নূহকে তাহার সম্প্রদায়ের নিকট পাঠাইয়াছিলাম । সে বলিয়াছিল আমি অবশ্যই তোমাদের জন্য প্রকাশ্য সতর্ককারী, যেন তোমরা আল্লাহ ব্যতীত অপর কিছুর ইবাদত না কর। আমি তো তোমাদের জন্য এক মর্মন্তুুদ দিবসের শাস্তি আশংকা করি।” উপরোক্ত দুটি আয়াত পর্যালোচনা করলে স্পষ্ট প্রতিয়মান হয় যে আল কোরআনের নূহের সম্প্রদায় আর বাইবেলের সমগ্র দুনিয়া।

অথচ বন্যার ঘটনাটি পরীক্ষা করে এমন কোন চিহ্ন পাওয়া যায় নি যে সেকালে সমগ্র পৃথিবীতে জুড়ে বন্যা হয়েছিলো। কিন্তু বিভিন্ন ফসিল, প্রতœতত্ব প্রাপ্ত তথ্য থেকে এটি অনুমেয় যে একটি প্লাবন সেকালে ঘটেছিলো। কিন্তু সেটা সমগ্র পৃথিবী জুড়ে নয়। বিশেষ কওে মেসোপটমেয়িা ও মিশরের কিছুু অংশে অথাৎ ইরাক, সিরিয়া, ইরাক, তুরস্ক, আরব, মিশরের সামান্য কিছুগুলোতে এ বন্যা হয়েছিলো। আমরা ঐতিহাসিকভাবে ইতিহাস প্রাপ্ত যে জ্ঞান পেয়েছি তাতে জানা যায় সে সময়কাল মিশরে প্রাচীন রাজত্বের পর মধ্যবর্তী যুগ শেষ হয়ে মধ্য রাজত্বের শুরু হয়। অথচ অথচ সেই রাজত্বেও যুগে প্লাবন? ইতিহাস কোন ভাবেই সেই প্রমান দিতে পারছেনা। বৃহত্তর মিশরের ইতিহাসে প্লাবনের তেমন কোন চিহ্ণ পাওয়া যায় নাই। সুতরাং ঐতিহাসিক দৃষ্টিকোন থেকে বিচার করলে পাওয়া যায় বাইবেলের বর্ননার সাথে আধুনিক জ্ঞানের প্রাপ্ত তথ্যের সর্ম্পূণ বিরোধী। আধুনিক ঐতিহাসিক পেক্ষাপট ও আমাদের প্রাপ্ত জ্ঞান সমগ্র দুনিয়ার বিষয়টি নাকচ করে দিয়ে আল কোরআনের তথ্যজ্ঞানকে স্বীকার করে নেয়। তবে একথা সত্য যে বাইবেলের ও আলকোরানের নবী রাসুল সম্পর্কে অনেক তথ্য আমরা ধর্মগ্রন্থ থেকে প্্রাপ্ত। আমাদের ঐতিহাসিক তথ্য ও পুরাতত্বেও জ্ঞান এতই স্বল্প যে তা দিয়ে ধর্মগ্রন্থগুলোর প্রাপ্ত তথ্যের সত্যাসত্য খুব বেশি প্রমান করা সম্ভব নয়। বন্যার ঘটনাটি ঐতিহাসিকভাবে এমন কোন চিহ্ন রেখে যাইনি পক্ষান্তরে আধুনিক জ্ঞানেও এমন কোন তথ্য নেই যা দ্বারা ধর্মগ্রন্থগুলো বর্ননা সমালোচনা করা যেতে পারে। তারপরও প্রাপ্ত তথ্য থেকে এতটুকু প্রমান করা সম্ভব যে বন্যাটি সমগ্র দুনিয়া জুড়ে হয় নাই। হয়েছিলো কয়েকটি সম্প্রদায়ের উপর অথবা পাশ্ববর্তী কিছু এলাকা জুড়ে। তাহলে বাইবেলের এই অতিরঞ্জিত শব্দ প্রয়োগের কারণ সংযোজন ও বিয়োজন।

১০| ১৫ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:৩৫

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: কেমন আছেন ভাই আমি কেন লিখতে পারি না ? :(

১১| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: ভালো পোষ্ট।

১২| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:০০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: পুরাটাই গিলগামেশের গল্প থিকা টুকলি আর শালারা টুকলি করছিলো শুমেরিয়ানদের শ্লোক থেকে। এই এক্সোডাস যে লেখছে সে মনে হয় আয়োডিনের অভাবে ভুক্ত, সবখানেই টুকলি করতো।আর ভুতাত্বিক সিসমিক জরিপে পৃথিবীব্যাপি এমন গান্জা মার্কা প্লাবন কখনো ঘটে নাই। যদি ধরেই নেই ঘটছে এক্সোডাস অনুযায়ী দুনিয়ার বয়স হবার কথা ২৪ থিকা ৪০০ মিলিয়ন কিন্তু আইসোটোপ সহ বিভিন্ন পর্যবেক্ষনে দুনিয়ার বয়স ৪.৫৪ বিলিয়ন।

তার ওপর এত কিছু পাওয়া গেলো কিন্তু খ্রিস্টপূর্ব ২-৩০০ বছর পূর্বের সেই নৌকা পাওয়া যাইতেছে এটা কেমন কথা যদিও অনেকে এটা নিয়া নানা ভাওতাবাজীর দাবী করে।

কাহিনীতে আরো সমস্যার মধ্যে যেটা সেটা নর্থ আমেরিকার এত ঘোড়া কেন। আরারাত পর্বত যদি সবকিছুর কেন্দ্রস্খলই হয় তবুও র্যাটেল স্নেক, ঘোড়া সহ বিভিন্ন প্রানীর এমন সম্প্রসারণ শুধুই রুপকথা এবং বিজ্ঞানীদের কাছে সুইডো্সায়েন্স।

হাস্যকর এসব টুকলি মিথ


কাহিনী কি? কমেন্ট মুছেন কেন?

১৩| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: @লাবলু সাব, আপনার ঘটনা যে গান্জা তার প্রমান পাবেন এখানে যদি কস্ট করে ক্লিক করেন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.