নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অতি সম্প্রতিক দুইটি ঘটানা প্রবাহে মনের মাঝে প্রশ্নের উকি দিচ্ছে
প্রথমাত: গনাজাগরন মঞ প্রশগ্ঙে বলি।
গনাজাগরন মঞ এর আন্দোলন যখন শুরু হয় তখন আমরা দেখি যে বাংলাদেশের সকল মানুষ এর সাথে একাত্ব ঘোষনা করে। বুদ্ধিজীবি, সুসিল ব্যাক্তবর্গ সহ বিভিন্ন র্প্রতিষ্টান এই উদ্যোগে সামিল হয়।
বিভিন্ন কর্পোরেট কে দেখা যায় তাদের সাহায়তার হাত বাড়াতে। সাথে সাথে সরকারও তাদের নিরাপত্তা সাহ সব রকম সুব্যাবস্হা গ্রহন করে। এই উদ্যোগ গুলোর জন্যে কাউকে তেমন জোরাল আহ্বান করতে হয় নাই।
দ্বিতিয়ত: সাভার ট্রাজেডি তে আমরা সবাই দেখলাম কি ভাবে সাধারন জনগন এক হয়ে উদ্ধার কাজে আংশগ্রহন করেছেন।
বুদ্ধজীবি, সুসিল ব্যাক্তবর্গ, সরকার কে কি করেছেন সবাই আমরা দেখেছি ও জেনেছি।
আমার একজন প্রিয় ব্যাক্তত্ব যাকে আমি আমার মনে উচ্চ আসনে রাখি। উনি এবং উনার প্রতিষ্টান গনাজাগরন মঞে যে ভাবে পৃষ্টপোষকতা করেছেন তা অতুলনিয়। প্রতিদিন উনার ফেসবুকে তরুন প্রজন্মকে উৎসাহ করার জন্যে আপডেট দিয়েছে, প্রায় প্রতিদিন নিজ প্রতিষ্টানের বিলবোর্ড পরিবর্তন করেছেন।তিনি আর কাউ নন শ্রদ্ধেয় মুক্তিযোদ্ধা আক্কু চৈাধুরী। সাভার ট্রজেডির এই কয়েকদিন উনার কোন অপডেট পেনাম না কোথাও। কিন্তু কেন বুঝলাম না। সাধারন স্বেচ্ছাসেবক যারা নিজের প্রান বিপন্ন করে উদ্ধার কাজে ঝাপিয়ে পড়েছিলেন তাদের উদ্দেশ্যে আমার এই প্রিয় মানুষটি একবারও বল্লেন না "জয় মানবতা"। ১৮ দল হরতাল তুলে নেবার পর উনার আপডেট দেখলাম ফেইস বুকে, এর আগ পর্জন্ত উনি ঘাপটি মেরে ছিলেন।
কিন্তু সাভার ট্রাজেডির ক্ষের্তে ঐ সব সুসিল বুদ্ধিজীবি, ব্যাবসায়িক প্রতিষ্টান কারো তো তেমন কিছুই কর্মকান্ড পরিলক্ষিত হল না।
কেন উনাদের এই দ্বৈত সত্ত আমরা বার বার দেখব। একটি বার কি আমরা দলের উর্দ্ধে, দেশার উর্দ্ধে উঠে মানবতার পাশে দাড়াতে পারি না। নাকি এতে কোন ফায়দা নেই তাই।
আর কত কাল আমরা এই হীন মানুষিকতা দেখব?
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা মে, ২০১৩ দুপুর ১:১৬
এম এম কামাল ৭৭ বলেছেন: আসলেই আমাদের চরিত্র দ্বৈত প্রকৃতির।