![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
খুব ভালভাবেই যাচ্ছিল ওদের জী্বন। সময়মত আহার বিহার আর আমোদের পরিবারের সবার সাথে সখ্য। সকালে ঘুম থেকে উঠে
ওরা খাবার ও পাানি পেয়ে ব্যপক খুশি। আমি অফিসে আসার পুর্বে ওদের দেখে আসতাম আবার অফিসে থেকে এসে ওদের যত্ন নিতাম।এভাবেই যাচ্ছিল প্লাষ্টিকের খাচায় রাখা ৮ টি কোয়েল পাখি। গত রবিবারে অফিস থেকে ফেরার পথে বাসা থেকে ফোন পেলাম ডয আপনার কোয়েল পাখি আর এক টাও নেই। ফোনে তাকে আস্বস্থ করলাম এই বলে যে, ”কি আর করার” । কিন্তু এর পর থেকে আমার হার্ট বিট মনে হচ্ছিল চরমভাবে বেড়ে যাচ্ছে। সাধারণ এই পাখি যাদের সাথে মাত্র কয়েকদিন থাকাতেই এতভালবাসা তৈরী হল যে, বিষয়টিকে আমি এড়িয়ে যাইতে চাইলেও বার্ং বার আমার শরির অস্থির হচ্ছিল। এ্টা আমার জীবনে এই প্রথম উপলদ্ধি করতে পারলাম।
ঘটনাটি হল- কোয়েল পাখিদেরকে খাচা সহ বাইরে রাখা ছিল। এসময় লোকজনের অনুপস্থিতে বেজি (নুকুল) এসে আক্রমন করে
খাচার পাখিদের। খাচার কিছু অংশ কেটে নখ দিয়ে দিয়ে ৮ টি পাখিকেই জখম ও রক্তাক্ত করে চলে যায়।
ক্যাম্পস থেকে বের হয়ে চাকরাীর সুবাদে পাবনা শহরে আসা। অনেকদিন ধরেই একিটি বাসাতে আছি পরিবারসহ। বাসাটি কর্নার পয়েন্টে থাকার কারনে বাসার উভয় পাশেই গেট আছে। বাসার মালিক বেশিরভাগসময়ই ঢাকাতে থাকেন মাঝে মধ্যেএস থাকেন। বাসার উভয় পাশে রাস্তা থাকার কারণে এলাকার এক মাস্তান আমাদেরকে অনুরোধ করে যোতে তাকে পুলিশ তাড়া দিলে এই গেট দিয়ে যাইতে দেই। সে এলাকার স্থানীয় এবং কিছুটা মানবিক কারণে রাজী হলাম। এভাবে অসনক দিন হলেই সে যাতায়াত করত। কিন্তু গত মংগলবারে সে সহ আরো কয়েকজন এসে দীর্ঘক্ষর ধরে আড্ডা দিচ্ছিল রুমের কাছে। তাকে আড্ডা দিতে নিষেধ করাতেই শুরু হল আপদ। প্রায় আধা ঘন্টা ধরে কত যে হুমকি তা বর্ণনা করা সম্ভব না হলেও ২ টি কথা না বললেই না তাহল - “২ দিনের মধ্যই বাসা ছাড়তে হবে বাসায় আমরা থাকব এবং আমরা হল তারা যারা হাসতে হাসতে মানুষ খুন করে”।
তার পরে অোমাদের আর কোন কথা নেই তারা কিছু টাকা নিয় জলে যায়। কিন্তু আমরা নতুন বাসার খোজ আর হুমকীর কথা ভেবে নিঘুম.........
অনেকে কিছু করার কথা বললেও তাদের সম্পর্কে যা জানলাম তাতে মামলা, পুলিশ, বিচার কিছুতেই কাজ হবেনা।
স্বাধীনতা আমাদের স্বাধীনতা জয় হোক স্বাধীনতার
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২২
প্রামানিক বলেছেন: ভয়াবহ কারবার